কুষ্টিয়া প্রতিনিধি
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান বলেছেন, আল্লাহর আইন সমস্ত মানুষের জন্য। শুধু মুসলমানদের জন্য নয়। আমরা সেই আইনের জন্য লড়াই করছি। এখন কেউ আমাদেরকে যা বলতে চাই বলুক। এ জায়গায় কোনো আপস নেই।
শফিকুর রহমান বলেন, দেশবাসীর স্বার্থ সংরক্ষণের লড়াইয়ে আমাদেরকে আপনারা দেখবেন। আমরা আপনাদের ভালোবাসার কাঙাল। আমরা আপনাদের দোয়া চাই, সাহায্য ও সমর্থন চাই। এ লড়াইয়ে আপনাদেরকে পাশে চাই। এ লড়াইয়ে আপনাদের বুকের বিছানায় একটু জায়গা চাই। সাংবাদিক বন্ধুদের এ লড়াইয়ে অংশীদার হিসেবে দেখতে চাই।
আজ শনিবার সকালে কুষ্টিয়া সরকারি কলেজ মাঠে জেলা জামায়াতের কর্মী সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান এসব কথা বলেন। এ সময় নেতা–কর্মীদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, এমন একটা দেশ কি আপনারা চান যে সমাজে চাঁদাবাজি থাকবে না, যে সমাজে ঘুষখোর থাকবে না, যে সমাজে দখল বাণিজ্য চলবে না, মানুষে মানুষে কোনো বৈষম্য হবে না, যে সমাজে ধর্মে ধর্মে কোনো বৈষম্য হবে না। তাঁর জন্য লড়াই করতে হবে। আরও অনেক ত্যাগ স্বীকার করতে হবে।
যারা ধর্মের বিভাজন তৈরি করে তারাই ৫৩ বছর আপনাদেরকে বড় কষ্ট দিয়েছে বলে দাবি করে জামায়াতের আমির বলেন, ‘আমাদের দলের কেউ এই অপকর্মে (ধর্মীয় বিভাজন) জড়িত নয়। অথচ দোষ দেয় আমাদের ঘাড়ে। কোনো কিছু হলে যত দোষ, নন্দ ঘোষ। সব করেছে জামায়াতে ইসলামী। কিন্তু একটাও প্রমাণ করতে পারে নাই।’
জামায়াতের শীর্ষ এই নেতা বলেন, আল্লাহর আইন সমস্ত মানুষের জন্য। শুধু মুসলমানদের জন্য নয়। আমরা সেই আইনের জন্য লড়াই করছি। এখন কেউ আমাদেরকে যা বলতে চাই বলুক। এ জায়গায় কোনো আপস নেই। তিনি আরও বলেন, আমাদের ছাত্র সমাজকে কথা দিচ্ছি। এমন শিক্ষা তোমাদের হাতে তুলে দেওয়া হবে যাতে একটা বেহুদা কাগজের টুকরা সার্টিফিকেট নিয়ে এই দুয়ারে ওই দুয়ারে আর দৌড়াদৌড়ি করা লাগবে না। তোমাদের শিক্ষার পাঠ চুকিয়ে আসার সঙ্গে সঙ্গে কাগজের টুকরা আর তোমাদের ন্যায্য পাওনা বা কাজ তোমাদের হাতে উঠে যাবে।
শফিকুর রহমান বলেছেন, ওরা (জামায়াত বিরোধীরা) নারী-পুরুষের ব্যবধান এনে আমাদেরকে বলে জামায়েতে ইসলামি ক্ষমতায় গেলে এ দেশের নারীরা বিপদে পড়বে। আমি বলি কেন বিপদে পড়বে? নারীরা তো মায়ের জাতি। এর প্রমাণ আমাদের পরিবারের সদস্যরা। তাঁরা লেখাপড়া করে, তাঁরা পেশাগত দায়িত্ব পালন করে, তাঁরা সামাজিক দায়িত্ব পালন করে, তাঁরা রাজনৈতিক দায়িত্ব পালন করে। আমাদের বিরুদ্ধে এই সমস্ত অভিযোগ সব মিথ্যা।
জামায়াতের আমির আরও বলেন, কেউ কেউ বলে কর্মক্ষেত্রে সবাইকে কালো বোরকা পরিয়ে দেবে। বোরকা কালো হবে না, লাল হবে। সাদা হবে না, বেগুনি হবে। সে দায়িত্ব আমার না। বোরকা কাউকে জোর করে পরানো হবে না। যে মা মনের সন্তুষ্টির সঙ্গে বোরকা পরতে চাইবেন, পর্দা করতে চাইবেন, তিনি করবেন।
শফিকুর রহমান বলেন, আমি অন্য ধর্মাবলম্বী মাকে কীভাবে বোরকা পড়াব? ইসলাম কি আমাকে এই দায়িত্ব দিয়েছে? তাঁরা (ইসলাম ব্যতীত অন্য ধর্মের নারীরা) যা পছন্দ করেন সেভাবেই চলবেন। শিক্ষা ব্যবস্থাকে এমনভাবে সাজানো হবে যাতে মানুষ বাধ্য হয় নারীদেরকে নিজের মায়ের দৃষ্টিতে দেখতে। তখন নারীরা ওই রকম পোশাক পরে গর্ব করবেন যে এই পোশাক আমার ইজ্জতের প্রতীক, আমার সম্মানের প্রতীক।
জেলা জামায়াতের আমির অধ্যাপক মাওলানা আবুল হাশেমের সভাপতিত্বে ও সেক্রেটারি জেনারেল সুজা উদ্দিন জোয়াদ্দরের সঞ্চালনায় কর্মী সম্মেলনে বিশেষ অতিথি ছিলেন জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের সদস্য মোবারক হোসেন প্রমুখ।
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান বলেছেন, আল্লাহর আইন সমস্ত মানুষের জন্য। শুধু মুসলমানদের জন্য নয়। আমরা সেই আইনের জন্য লড়াই করছি। এখন কেউ আমাদেরকে যা বলতে চাই বলুক। এ জায়গায় কোনো আপস নেই।
শফিকুর রহমান বলেন, দেশবাসীর স্বার্থ সংরক্ষণের লড়াইয়ে আমাদেরকে আপনারা দেখবেন। আমরা আপনাদের ভালোবাসার কাঙাল। আমরা আপনাদের দোয়া চাই, সাহায্য ও সমর্থন চাই। এ লড়াইয়ে আপনাদেরকে পাশে চাই। এ লড়াইয়ে আপনাদের বুকের বিছানায় একটু জায়গা চাই। সাংবাদিক বন্ধুদের এ লড়াইয়ে অংশীদার হিসেবে দেখতে চাই।
আজ শনিবার সকালে কুষ্টিয়া সরকারি কলেজ মাঠে জেলা জামায়াতের কর্মী সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান এসব কথা বলেন। এ সময় নেতা–কর্মীদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, এমন একটা দেশ কি আপনারা চান যে সমাজে চাঁদাবাজি থাকবে না, যে সমাজে ঘুষখোর থাকবে না, যে সমাজে দখল বাণিজ্য চলবে না, মানুষে মানুষে কোনো বৈষম্য হবে না, যে সমাজে ধর্মে ধর্মে কোনো বৈষম্য হবে না। তাঁর জন্য লড়াই করতে হবে। আরও অনেক ত্যাগ স্বীকার করতে হবে।
যারা ধর্মের বিভাজন তৈরি করে তারাই ৫৩ বছর আপনাদেরকে বড় কষ্ট দিয়েছে বলে দাবি করে জামায়াতের আমির বলেন, ‘আমাদের দলের কেউ এই অপকর্মে (ধর্মীয় বিভাজন) জড়িত নয়। অথচ দোষ দেয় আমাদের ঘাড়ে। কোনো কিছু হলে যত দোষ, নন্দ ঘোষ। সব করেছে জামায়াতে ইসলামী। কিন্তু একটাও প্রমাণ করতে পারে নাই।’
জামায়াতের শীর্ষ এই নেতা বলেন, আল্লাহর আইন সমস্ত মানুষের জন্য। শুধু মুসলমানদের জন্য নয়। আমরা সেই আইনের জন্য লড়াই করছি। এখন কেউ আমাদেরকে যা বলতে চাই বলুক। এ জায়গায় কোনো আপস নেই। তিনি আরও বলেন, আমাদের ছাত্র সমাজকে কথা দিচ্ছি। এমন শিক্ষা তোমাদের হাতে তুলে দেওয়া হবে যাতে একটা বেহুদা কাগজের টুকরা সার্টিফিকেট নিয়ে এই দুয়ারে ওই দুয়ারে আর দৌড়াদৌড়ি করা লাগবে না। তোমাদের শিক্ষার পাঠ চুকিয়ে আসার সঙ্গে সঙ্গে কাগজের টুকরা আর তোমাদের ন্যায্য পাওনা বা কাজ তোমাদের হাতে উঠে যাবে।
শফিকুর রহমান বলেছেন, ওরা (জামায়াত বিরোধীরা) নারী-পুরুষের ব্যবধান এনে আমাদেরকে বলে জামায়েতে ইসলামি ক্ষমতায় গেলে এ দেশের নারীরা বিপদে পড়বে। আমি বলি কেন বিপদে পড়বে? নারীরা তো মায়ের জাতি। এর প্রমাণ আমাদের পরিবারের সদস্যরা। তাঁরা লেখাপড়া করে, তাঁরা পেশাগত দায়িত্ব পালন করে, তাঁরা সামাজিক দায়িত্ব পালন করে, তাঁরা রাজনৈতিক দায়িত্ব পালন করে। আমাদের বিরুদ্ধে এই সমস্ত অভিযোগ সব মিথ্যা।
জামায়াতের আমির আরও বলেন, কেউ কেউ বলে কর্মক্ষেত্রে সবাইকে কালো বোরকা পরিয়ে দেবে। বোরকা কালো হবে না, লাল হবে। সাদা হবে না, বেগুনি হবে। সে দায়িত্ব আমার না। বোরকা কাউকে জোর করে পরানো হবে না। যে মা মনের সন্তুষ্টির সঙ্গে বোরকা পরতে চাইবেন, পর্দা করতে চাইবেন, তিনি করবেন।
শফিকুর রহমান বলেন, আমি অন্য ধর্মাবলম্বী মাকে কীভাবে বোরকা পড়াব? ইসলাম কি আমাকে এই দায়িত্ব দিয়েছে? তাঁরা (ইসলাম ব্যতীত অন্য ধর্মের নারীরা) যা পছন্দ করেন সেভাবেই চলবেন। শিক্ষা ব্যবস্থাকে এমনভাবে সাজানো হবে যাতে মানুষ বাধ্য হয় নারীদেরকে নিজের মায়ের দৃষ্টিতে দেখতে। তখন নারীরা ওই রকম পোশাক পরে গর্ব করবেন যে এই পোশাক আমার ইজ্জতের প্রতীক, আমার সম্মানের প্রতীক।
জেলা জামায়াতের আমির অধ্যাপক মাওলানা আবুল হাশেমের সভাপতিত্বে ও সেক্রেটারি জেনারেল সুজা উদ্দিন জোয়াদ্দরের সঞ্চালনায় কর্মী সম্মেলনে বিশেষ অতিথি ছিলেন জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের সদস্য মোবারক হোসেন প্রমুখ।
রাজধানীর গুলশানে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) জনসংযোগ কর্মকর্তা মকবুল হোসাইনকে ছুরিকাঘাত করা হয়েছে। গুরুতর অবস্থায় তাঁকে গুলশানের ইউনাইটেড হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। হাসপাতালের জরুরি বিভাগে তিনি চিকিৎসাধীন।
৬ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলায় এক সাঁওতাল নারীকে লাঞ্ছিত এবং সাঁওতালদের বাড়িঘরে অগ্নিসংযোগের ঘটনায় প্রতিবাদ জানিয়েছেন ৪৭ বিশিষ্ট নাগরিক। এ ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিদের শাস্তির দাবি করেছেন তাঁরা। স্থানীয় প্রভাবশালীরা গোবিন্দগঞ্জে সাঁওতালদের সম্পত্তি দখলের তৎপরতা চলছে বলেও মনে করছেন। আজ মঙ্গলবার গণমাধ্যমে পা
৭ ঘণ্টা আগে‘পানি পানি করে আমার মেয়ে অনেকবার চিল্লাইছিল আমার সামনে, কিন্তু বিএসএফ পরোয়া করেনি।’ এভাবেই মেয়ের মৃত্যুর সময়ের ঘটনা স্মরণ করেন বিএসএফের গুলিতে নিহত ফেলানীর বাবা নূরুল ইসলাম।
৭ ঘণ্টা আগেপ্রায় ১২ বছর আগে পঞ্চম শ্রেণি পড়ুয়া নিশি মণির সঙ্গে বিয়ে হয় রুবেল মিয়ার। তবে রুবেল মিয়ার মাদক চোরাচালান, জাল টাকা ও নারীদের দিয়ে দেহ ব্যবসার পথে বাধা হয়ে দাঁড়ান নিশি মণি। তিনি ফেরাতে পারেননি রুবেল মিয়াকে। অভিযোগ, একপর্যায়ে তাঁকে বাধ্য করা হয় অনৈতিক কাজে। এমন অত্যাচার নির্যাতন সইতে না পেরে বাড়ি ছাড়েন
৭ ঘণ্টা আগে