নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
রাউজানে চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক গোলাম আকবর খন্দকার সমর্থকেরা বিজয় দিবসের মিছিল বের করেন। এতে বাধা দেন বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরী সমর্থকেরা। এই নিয়ে দুই পক্ষের মারামারি হয়েছে। এতে আহত হন কমপক্ষে ১১ জন। এর মধ্যে একজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। তাঁকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
আজ শুক্রবার বিকেলে উপজেলা পরিষদ কার্যালয়ের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
উভয় পক্ষের আহত ব্যক্তিদের মধ্যে রয়েছেন উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক রহিম উদ্দিন, সদস্য শাকিল হোসেন, মুহাম্মদ রিপন, মুহাম্মদ আলমগীর, মুহাম্মদ রবি, পৌর যুবদল সদস্য আবদুস সালাম, মুহাম্মদ রাকিবসহ ১০ জন। আহত ব্যক্তিদের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।
রাউজান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ কে এম শফিকুল আলম চৌধুরী বলেন, দুই পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা ও হাতাহাতির ঘটনার পর সংঘর্ষ হয়। পরে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
স্থানীয় সূত্র জানায়, রাউজান সরকারি কলেজ মাঠে মাসব্যাপী বিজয় মেলা উদ্যাপনের আয়োজন চলছে, যা ৫ ডিসেম্বর থেকে শুরু হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু দুই পক্ষের নেতা-কর্মীদের মধ্যে বিরোধের কারণে সেটি উদ্বোধন করা যায়নি।
এর মধ্যে আজ বিকেলে উপজেলা পরিষদের সামনে থেকে বিজয় মেলা উদ্যাপনের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশের ডাক দেয় গোলাম আকবর খন্দকারের পক্ষের নেতা-কর্মীরা।
এতে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক মুহাম্মদ জসিম উদ্দিন, জেলা যুবদলের সভাপতি হাসান জসিম ও জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সহসভাপতি জি এম মোরশেদ প্রমুখ।
বিক্ষোভ মিছিলের খবর পেয়ে গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরীর অনুসারীরা জড়ো হয়ে অপর পক্ষকে বাধা দেওয়ার চেষ্টা করলে সংঘর্ষ বেধে যায়। খবর পেয়ে পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করলে উভয় পক্ষের লোকজন সরে যান।
উত্তর জেলা যুবদলের সভাপতি হাসান জসিম বলেন, ‘আমাদের শান্তিপূর্ণ বিজয় দিবসের মিছিলে পুলিশের উপস্থিতিতে হামলা করা হয়েছে। এতে আট নেতা–কর্মী আহত হয়েছেন।’
উত্তর জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক জি এম মোরশেদ চৌধুরী বলেন, ‘কোনো কিছু বুঝে ওঠার আগেই অতর্কিত মারধর শুরু করে গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরীর সন্ত্রাসীরা।’
গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরী সমর্থিত উত্তর জেলা যুবদলের সহসভাপতি সাবের সুলতান কাজল বলেন, ‘খন্দকার গ্রুপের লোকজন আওয়ামী লীগের নেতা–কর্মীদের পুনর্বাসন করতে উপজেলা পরিষদে জড়ো হচ্ছিল। এ সময় স্থানীয় জনতা ক্ষোভ প্রকাশ করে হামলা চালাতে পারে। এ ঘটনায় আমাদের কোনো সম্পৃক্ততা নেই।’
রাউজান সরকারি কলেজের সাবেক সভাপতি যুবদল নেতা রাসেল খান বলেন, ‘হামলার কোনো ঘটনা হয়নি। গিয়াস ভাইয়ের নির্দেশনা রয়েছে রাউজানে শান্তিশৃঙ্খলা বজায় রেখে রাজনীতি করতে হবে। রাউজান বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতা–কর্মীরা গিয়াস ভাইয়ের নেতৃত্বে ঐক্যবন্ধ।’
উল্লেখ্য, রাউজান কলেজ মাঠে মুক্তিযুদ্ধের বিজয় মেলাকে সামনে রেখে এক সাপ্তাহ ধরে বিএনপির দুই গ্রুপের উত্তেজনা চলছিল।
রাউজানে চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক গোলাম আকবর খন্দকার সমর্থকেরা বিজয় দিবসের মিছিল বের করেন। এতে বাধা দেন বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরী সমর্থকেরা। এই নিয়ে দুই পক্ষের মারামারি হয়েছে। এতে আহত হন কমপক্ষে ১১ জন। এর মধ্যে একজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। তাঁকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
আজ শুক্রবার বিকেলে উপজেলা পরিষদ কার্যালয়ের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
উভয় পক্ষের আহত ব্যক্তিদের মধ্যে রয়েছেন উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক রহিম উদ্দিন, সদস্য শাকিল হোসেন, মুহাম্মদ রিপন, মুহাম্মদ আলমগীর, মুহাম্মদ রবি, পৌর যুবদল সদস্য আবদুস সালাম, মুহাম্মদ রাকিবসহ ১০ জন। আহত ব্যক্তিদের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।
রাউজান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ কে এম শফিকুল আলম চৌধুরী বলেন, দুই পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা ও হাতাহাতির ঘটনার পর সংঘর্ষ হয়। পরে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
স্থানীয় সূত্র জানায়, রাউজান সরকারি কলেজ মাঠে মাসব্যাপী বিজয় মেলা উদ্যাপনের আয়োজন চলছে, যা ৫ ডিসেম্বর থেকে শুরু হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু দুই পক্ষের নেতা-কর্মীদের মধ্যে বিরোধের কারণে সেটি উদ্বোধন করা যায়নি।
এর মধ্যে আজ বিকেলে উপজেলা পরিষদের সামনে থেকে বিজয় মেলা উদ্যাপনের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশের ডাক দেয় গোলাম আকবর খন্দকারের পক্ষের নেতা-কর্মীরা।
এতে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক মুহাম্মদ জসিম উদ্দিন, জেলা যুবদলের সভাপতি হাসান জসিম ও জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সহসভাপতি জি এম মোরশেদ প্রমুখ।
বিক্ষোভ মিছিলের খবর পেয়ে গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরীর অনুসারীরা জড়ো হয়ে অপর পক্ষকে বাধা দেওয়ার চেষ্টা করলে সংঘর্ষ বেধে যায়। খবর পেয়ে পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করলে উভয় পক্ষের লোকজন সরে যান।
উত্তর জেলা যুবদলের সভাপতি হাসান জসিম বলেন, ‘আমাদের শান্তিপূর্ণ বিজয় দিবসের মিছিলে পুলিশের উপস্থিতিতে হামলা করা হয়েছে। এতে আট নেতা–কর্মী আহত হয়েছেন।’
উত্তর জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক জি এম মোরশেদ চৌধুরী বলেন, ‘কোনো কিছু বুঝে ওঠার আগেই অতর্কিত মারধর শুরু করে গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরীর সন্ত্রাসীরা।’
গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরী সমর্থিত উত্তর জেলা যুবদলের সহসভাপতি সাবের সুলতান কাজল বলেন, ‘খন্দকার গ্রুপের লোকজন আওয়ামী লীগের নেতা–কর্মীদের পুনর্বাসন করতে উপজেলা পরিষদে জড়ো হচ্ছিল। এ সময় স্থানীয় জনতা ক্ষোভ প্রকাশ করে হামলা চালাতে পারে। এ ঘটনায় আমাদের কোনো সম্পৃক্ততা নেই।’
রাউজান সরকারি কলেজের সাবেক সভাপতি যুবদল নেতা রাসেল খান বলেন, ‘হামলার কোনো ঘটনা হয়নি। গিয়াস ভাইয়ের নির্দেশনা রয়েছে রাউজানে শান্তিশৃঙ্খলা বজায় রেখে রাজনীতি করতে হবে। রাউজান বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতা–কর্মীরা গিয়াস ভাইয়ের নেতৃত্বে ঐক্যবন্ধ।’
উল্লেখ্য, রাউজান কলেজ মাঠে মুক্তিযুদ্ধের বিজয় মেলাকে সামনে রেখে এক সাপ্তাহ ধরে বিএনপির দুই গ্রুপের উত্তেজনা চলছিল।
বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিএমডিএ) সদ্য সাবেক নির্বাহী পরিচালক (ইডি) শফিকুল ইসলামকে তাঁর দপ্তর থেকে বের করে দেওয়াকে কেন্দ্র করে চরম অস্থিরতা বিরাজ করছে সংস্থাটিতে। এ ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে শফিকুলের মামলা, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলীকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো...
৪ ঘণ্টা আগেঝিনাইদহে দখলদারদের কবলে চলে গেছে পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) জিকে সেচ প্রকল্পের খাল। কেউ খালে খনন করে বানিয়েছেন পুকুর, কেউ আবার ভরাট করে করছেন চাষাবাদ। এতে করে খালটির অস্তিত্ব বিলীন হওয়ার পথে।
৫ ঘণ্টা আগেরাজধানীর তুরাগের গ্যাস সিলিন্ডারের চুলার আগুন থেকে একটি বস্তিতে অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় চার ঘর পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। তবে এতে কোন হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।
৭ ঘণ্টা আগেসামাজিক যোগাযোগমাধ্যম থেকে টাকা আয়ের জন্য নিজের শিশুসন্তানের সঙ্গে নিষ্ঠুর আচরণের অভিযোগে করা মামলায় ভাইরাল ‘ক্রিম আপা’ ওরফে শারমীন শিলাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (১০ এপ্রিল) সাভার পৌর এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আশুলিয়া থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মো. কামাল
৮ ঘণ্টা আগে