নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
সম্প্রতি ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে বাংলাদেশি কিশোরী স্বর্ণা দাস ও কিশোর জয়ন্ত কুমার সিংহ নিহত হয়েছে। এ নিয়ে বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকেও প্রতিবাদ জানানো হয়েছে। তবে চট্টগ্রামের এক ইসকন নেতা এই হত্যাকাণ্ডের অন্য কারণ বললেন।
ইসকন চট্টগ্রাম পুণ্ডরিক ধামের অধ্যক্ষ চিন্ময়কৃষ্ণ দাশ ব্রহ্মচারী বলেছেন, ‘সীমান্তে দুজন হিন্দু মারা গেছে, এই জন্য মায়া–দরদ দেখাচ্ছে। ভারতের বিরুদ্ধে স্লোগান দিচ্ছে। তো, আমি বলতে চাই, তারা কেন সীমান্তে গেছে? আগে ওইটি খুঁজে নেন...।’
আজ শুক্রবার বিকেলে নগরের জামালখান মোড়ে সম্মিলিত সনাতনী সমাজ–বাংলাদেশ ব্যানারে আয়োজিত সমাবেশে এ কথা বলেন এই ইসকন নেতা।
তাঁর এই বক্তব্যের পর সমাবেশ থেকে ঠিক ঠিক চিৎকার ধ্বনি ওঠে। ‘জয় শ্রীরাম’ স্লোগানে প্রকম্পিত হয় সমাবেশ। এরপর চিন্ময়কৃষ্ণ দাশ ব্রহ্মচারী বলেন, ‘তারা বিএসএফের গুলিতে মরতে গেছে। কারণ, এখানে (বাংলাদেশে) বেঁচে থাকা জীবন–মৃত্যুর প্রহসন ছাড়া আর কিছু নয়।’
তিনি বলেন, ‘আমরা আমাদের অধিকার নিয়ে কথা বললে আমাদের উগ্রবাদী আখ্যা দেওয়া হয়, আওয়ামী লীগ ও ভারতের দালাল বলা হয়। নিজেদের মন্দির বিগ্রহ প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করলে আমাদের মসজিদে আক্রমণকারী হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা হয়। তাহলে আমরা কোথায় নিরাপদ?’
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সমালোচনা করে চিন্ময়কৃষ্ণ দাশ ব্রহ্মচারী বলেন, ‘আপনি যদি আপনার ঘরের মানুষকে রক্ষা করতে না পারেন, তাহলে সারা দেশের মানুষ কীভাবে নিরাপদ হবে?’ বিভিন্ন মঠ–মন্দিরের সাধু–সন্ন্যাসীদের অগ্রভাগে রেখে এবং তাঁদের মতামতকে সামনে রেখে হিন্দুদের অধিকার ও দাবি বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেওয়ার দাবি জানান।
এর আগে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি কিশোরী স্বর্ণা দাস ও কিশোর জয়ন্ত কুমার সিংহ নিহতের ঘটনার প্রতিবাদ জানিয়ে মানববন্ধন করে বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোট। আজ সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে তাঁরা মানববন্ধন করেন।
মানববন্ধনে হিন্দু মহাজোটের নেতারা বলেন, কেউ অবৈধভাবে সীমানা অতিক্রম করলে তাঁকে গ্রেপ্তার করে কাছের থানায় সোপর্দ করতে হবে। তাঁকে বিচারের মুখোমুখি করা যাবে। কিন্তু কোনো অবস্থাতেই গুলি করে হত্যা করা যাবে না।
মানববন্ধনে দাবি করা হয়, এই হত্যাকাণ্ডে জড়িত অপরাধীদের বিচারের আওতায় আনতে হবে। নিহত ব্যক্তির পরিবারকে পর্যাপ্ত ক্ষতিপূরণ দিতে হবে। এই ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি রোধে সরকারকে কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে।
সম্প্রতি ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে বাংলাদেশি কিশোরী স্বর্ণা দাস ও কিশোর জয়ন্ত কুমার সিংহ নিহত হয়েছে। এ নিয়ে বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকেও প্রতিবাদ জানানো হয়েছে। তবে চট্টগ্রামের এক ইসকন নেতা এই হত্যাকাণ্ডের অন্য কারণ বললেন।
ইসকন চট্টগ্রাম পুণ্ডরিক ধামের অধ্যক্ষ চিন্ময়কৃষ্ণ দাশ ব্রহ্মচারী বলেছেন, ‘সীমান্তে দুজন হিন্দু মারা গেছে, এই জন্য মায়া–দরদ দেখাচ্ছে। ভারতের বিরুদ্ধে স্লোগান দিচ্ছে। তো, আমি বলতে চাই, তারা কেন সীমান্তে গেছে? আগে ওইটি খুঁজে নেন...।’
আজ শুক্রবার বিকেলে নগরের জামালখান মোড়ে সম্মিলিত সনাতনী সমাজ–বাংলাদেশ ব্যানারে আয়োজিত সমাবেশে এ কথা বলেন এই ইসকন নেতা।
তাঁর এই বক্তব্যের পর সমাবেশ থেকে ঠিক ঠিক চিৎকার ধ্বনি ওঠে। ‘জয় শ্রীরাম’ স্লোগানে প্রকম্পিত হয় সমাবেশ। এরপর চিন্ময়কৃষ্ণ দাশ ব্রহ্মচারী বলেন, ‘তারা বিএসএফের গুলিতে মরতে গেছে। কারণ, এখানে (বাংলাদেশে) বেঁচে থাকা জীবন–মৃত্যুর প্রহসন ছাড়া আর কিছু নয়।’
তিনি বলেন, ‘আমরা আমাদের অধিকার নিয়ে কথা বললে আমাদের উগ্রবাদী আখ্যা দেওয়া হয়, আওয়ামী লীগ ও ভারতের দালাল বলা হয়। নিজেদের মন্দির বিগ্রহ প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করলে আমাদের মসজিদে আক্রমণকারী হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা হয়। তাহলে আমরা কোথায় নিরাপদ?’
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সমালোচনা করে চিন্ময়কৃষ্ণ দাশ ব্রহ্মচারী বলেন, ‘আপনি যদি আপনার ঘরের মানুষকে রক্ষা করতে না পারেন, তাহলে সারা দেশের মানুষ কীভাবে নিরাপদ হবে?’ বিভিন্ন মঠ–মন্দিরের সাধু–সন্ন্যাসীদের অগ্রভাগে রেখে এবং তাঁদের মতামতকে সামনে রেখে হিন্দুদের অধিকার ও দাবি বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেওয়ার দাবি জানান।
এর আগে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি কিশোরী স্বর্ণা দাস ও কিশোর জয়ন্ত কুমার সিংহ নিহতের ঘটনার প্রতিবাদ জানিয়ে মানববন্ধন করে বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোট। আজ সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে তাঁরা মানববন্ধন করেন।
মানববন্ধনে হিন্দু মহাজোটের নেতারা বলেন, কেউ অবৈধভাবে সীমানা অতিক্রম করলে তাঁকে গ্রেপ্তার করে কাছের থানায় সোপর্দ করতে হবে। তাঁকে বিচারের মুখোমুখি করা যাবে। কিন্তু কোনো অবস্থাতেই গুলি করে হত্যা করা যাবে না।
মানববন্ধনে দাবি করা হয়, এই হত্যাকাণ্ডে জড়িত অপরাধীদের বিচারের আওতায় আনতে হবে। নিহত ব্যক্তির পরিবারকে পর্যাপ্ত ক্ষতিপূরণ দিতে হবে। এই ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি রোধে সরকারকে কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে।
কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ায় পরিবেশবান্ধব মালচিং পদ্ধতিতে সবজি চাষ বাড়ছে। বিষমুক্ত এই পদ্ধতিতে ফলন ভালো হওয়ায় লাভবান হচ্ছেন কৃষকেরা। এ ছাড়া চাষাবাদে খরচ কম লাগছে।
১৭ মিনিট আগেরংপুর বিভাগীয় সনাতনী সমাবেশস্থল পরিবর্তন করা হয়েছে। রংপুর জেলা স্কুল মাঠে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও তা পরিবর্তন করে শহর থেকে প্রায় ৫ কিলোমিটার দূরে মাহীগঞ্জ কলেজ মাঠে আয়োজন করা হচ্ছে...
৩২ মিনিট আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের রাজশাহীর অন্যতম ‘সমন্বয়ক’ সোহেল রানাকে ‘ভুয়া’ বলে আখ্যায়িত করেছে ছাত্রদল। আজ শুক্রবার বেলা ১১টায় নগরের একটি রেস্তোরাঁয় সংবাদ সম্মেলন করে সোহেল রানাকে হাতুড়িপেটার অভিযোগও অস্বীকার করেছে রাজশাহী নগর ছাত্রদল...
৩৬ মিনিট আগেদেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে এক কোটি ৮০ লাখ মানুষের অনুসমর্থনের ভিত্তিতে একটি বিশেষ আইন প্রণয়নের জন্য গত ৪ বছর ধরে আমাদের এই সংগঠন কাজ করছে। গত ১৮ আগস্ট শাহবাগ চত্বরে এক সংহতি সমাবেশের মাধ্যমে আমরা প্রধান উপদেষ্টা বরাবর...
১ ঘণ্টা আগে