নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামে একটি ব্যাংকের লকার থেকে গ্রাহকের প্রায় দেড় শ ভরি স্বর্ণালংকার গায়েবের অভিযোগ ভিত্তিহীন বলে দাবি করছে কর্তৃপক্ষ। তাদের ভাষ্যমতে, ব্যাংক লকার থেকে এই ধরনের চুরির কোনো সুযোগ নেই।
এর আগে বুধবার (২৯ মে) নগরীর চকবাজার শাখার লকার থেকে ১৪৯ ভরি স্বর্ণালংকার গায়েবের অভিযোগ করেন রোকেয়া আকতার নামে এক গ্রাহক। তিনি নগরীর চট্টেশ্বরী সড়কের গোঁয়াছি বাগান এলাকার বিটিআই বেভারলি হিলসের বাসিন্দা। ঘটনাটি ওই দিন দুপুরে ঘটলে শনিবার রাতে বিষয়টি জানাজানি হয়।
রোকেয়া আকতারের অভিযোগ, গত বুধবার বেলা দেড়টার দিকে তিনি ওই ব্যাংকের লকার থেকে কিছু স্বর্ণালংকার আনতে যান। এ সময় লকারের দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তাকে সঙ্গে নিয়ে ভেতরে প্রবেশ করে দেখেন, লকারটি আংশিক খোলা অবস্থায় রয়েছে। ভেতরে ১০-১১ ভরি স্বর্ণ পাওয়া যায়। বাকি ১৪৯ ভরি স্বর্ণ গায়েব। বিষয়টি সঙ্গে সঙ্গে ব্যাংকের কর্মকর্তাদের জানানো হয়। তিনি ১৬ বছরের বেশি সময় ধরে ওই ব্যাংকের লকার ব্যবহার করছেন বলে জানান।
এ বিষয়ে ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট শাখার এসএভিপি ও শাখাপ্রধান এস এম শফিকুল মাওলা চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গ্রাহকের লকার থেকে সঞ্চিত কোনো জিনিস ব্যাংকের দায়িত্বরত বা অন্য কারও মাধ্যমে চুরি কিংবা ডাকাতি হওয়ার সুযোগ নেই। গ্রাহকের কাছে থাকা চাবি ছাড়া লকার খোলা যাবে না। একমাত্র লকার সিস্টেম নষ্ট হওয়া ছাড়া কোনো জিনিস এখান থেকে সরানো যায় না। আমাদের লকার সিস্টেম ঠিক ছিল।’
তিনি বলেন, ‘এখন উনি (গ্রাহক) এই ধরনের মিথ্যা অভিযোগ কেন করছেন, তা উনিই বলতে পারবেন। এর আগে কখনো এ ধরনের অভিযোগ ওঠেনি। তবে যেহেতু উনি এই ধরনের মৌখিক অভিযোগ করেছেন, আমরা বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে নিয়েছি। ইতিমধ্যে বিষয়টি আমাদের হেড অফিসকে জানিয়েছি। হেড অফিস এই ঘটনায় তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে। তাঁরা রোববার ব্যাংক পরিদর্শনে এসেছেন। প্রতিবেদন পেলে পরে বিষয়টি সম্পর্কে জানা যাবে।’
ব্যাংকটির শাখাপ্রধান বলেন, ‘লকারের সাধারণত দুটি চাবি থাকে। এর মধ্যে লকারের সমস্ত চেম্বারের জন্য একটা মাস্টার চাবি থাকে। যা আমাদের একজন কর্মকর্তার তত্ত্বাবধানে থাকে। আরেকটি চাবি থাকে লকার ব্যবহারকারীর কাছে। একসঙ্গে দুটি চাবি ব্যবহার করেই তবে লকার খোলা যায়। কেউ লকার খুলতে এলে, ব্যাংকের অফিসার প্রথমে “মাস্টার কি” ঘুরিয়েই আমাদের তরফ থেকে চেম্বার খোলা হয়। পরে ওই অফিসার রুম থেকে বেরিয়ে আসেন।
‘কারণ, ওখানে ওনার থাকার সুযোগ নেই। এরপর গ্রাহক শুধু ওনার চেম্বারটি নিজের চাবি ঘুরিয়ে খুলতে পারেন। এখানে গ্রাহকের চাবি ডুপ্লিকেট করার কোনো সুযোগ নেই।’
লকারে কী আছে, তা ব্যাংকের জানা নেই এবং লকারের ভেতরে কোনো সিসিটিভি ক্যামেরা থাকে না বলে জানান তিনি।
ক্ষতিপূরণের বিষয়ে এস এম শফিকুল মাওলা চৌধুরী বলেন, ‘লকারে চুরির ঘটনা প্রমাণিত হওয়ার কোনো সুযোগ নেই। তবে এই জাতীয় চুরি, ডাকাতি কিংবা রাহাজানির ঘটনা ঘটলে গ্রাহকের সঙ্গে চুক্তি অনুযায়ী তিনি ইনস্যুরেন্স কাভারেজ পাবেন। ওনার মাঝারি আকারে লকার হওয়ায় ইনস্যুরেন্স কাভারেজ হিসেবে তিনি দুই লাখ টাকা পাবেন।’ ভুক্তভোগী গ্রাহকের অভিযোগ, তাঁর চুরি যাওয়া স্বর্ণের আনুমানিক মূল্য দেড় কোটি টাকার ওপরে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ব্যাংকের চকবাজার শাখায় তিন ধরনের লকার রয়েছে। ছোট, মাঝারি ও বড়। ছোট লকারের জন্য বছরে ভাড়া দিতে হবে তিন হাজার টাকা, মাঝারি পাঁচ হাজার এবং বড় লকারের জন্য সাত হাজার টাকা।
এ ছাড়া সিকিউরিটি হিসেবে জমা দিতে হবে পাঁচ হাজার টাকা, যা পরে ফেরতযোগ্য। ব্যাংকটির যে গ্রাহক তাঁর লকার থেকে স্বর্ণালংকার খোয়া যাওয়ার অভিযোগ করেছেন তাঁর লকারটি মাঝারি ধরনের।
লকারটি রোকেয়া আকতার ও তাঁর মেয়ে নাসিমা মারজুক যৌথ অ্যাকাউন্টে খুলেছেন। এতে যৌথ অ্যাকাউন্টধারী দুজনই ব্যাংকের নিয়ম অনুযায়ী লকার খোলার অধিকার রাখেন। আর নাসিমা মারজুক থাকেন নিউজিল্যান্ডে। তিনি গত কয়েক বছর থেকে দেশে নেই বলে জানায় ভুক্তভোগী পরিবারটি।
এ বিষয়ে চকবাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ওয়ালী উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে জানান, এই ঘটনায় রোববার সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত ব্যাংক কর্তৃপক্ষ বা গ্রাহক—কেউই এখনো পর্যন্ত থানায় কোনো অভিযোগ দেয়নি বলে জানান তিনি। তবে রোকেয়া আকতারের ছেলে রিয়াদ মোহাম্মদ মারজুক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা রাত ৮টার পর থানায় মামলা করতে যাব।’
এদিকে স্বর্ণালংকার গায়েবের খবরে রোববার সকাল থেকে ব্যাংকের ওই শাখায় লকার গ্রাহকেরা ভিড় করেন। একের পর এক গ্রাহক এসে নিজেদের লকারে থাকা স্বর্ণ বা অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ জিনিস ঠিক আছে কি না দেখেন।
ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, ব্যাংকের আনুষ্ঠানিকতা বজায় রেখে একের পর এক গ্রাহক লকার রুমে ঢুকছেন এবং লকার খুলে সবকিছু চেক করে বেরিয়ে যান।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন লকার গ্রাহক বলেন, ‘সকালে বিভিন্ন গণমাধ্যমের খবরে এই শাখার লকার থেকে বিপুল পরিমাণ স্বর্ণালংকার উধাও হয়ে যাওয়ার খবর পেয়ে ব্যাংকে ছুটে এসেছি। এখানকার লকারে আমারও মূল্যবান স্বর্ণ ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ জিনিস রাখা আছে। চেক করে আমার জিনিস ঠিক পাওয়া গেলেও আতঙ্ক এখনো কাটেনি।
কারণ ব্যাংকের লকার নিরাপদ মনে করেই আমরা মূল্যবান জিনিস এখানে রাখছি। এগুলো যদি হঠাৎ উধাও হয় তাহলে তো আতঙ্ক থাকবেই।’
চট্টগ্রামে একটি ব্যাংকের লকার থেকে গ্রাহকের প্রায় দেড় শ ভরি স্বর্ণালংকার গায়েবের অভিযোগ ভিত্তিহীন বলে দাবি করছে কর্তৃপক্ষ। তাদের ভাষ্যমতে, ব্যাংক লকার থেকে এই ধরনের চুরির কোনো সুযোগ নেই।
এর আগে বুধবার (২৯ মে) নগরীর চকবাজার শাখার লকার থেকে ১৪৯ ভরি স্বর্ণালংকার গায়েবের অভিযোগ করেন রোকেয়া আকতার নামে এক গ্রাহক। তিনি নগরীর চট্টেশ্বরী সড়কের গোঁয়াছি বাগান এলাকার বিটিআই বেভারলি হিলসের বাসিন্দা। ঘটনাটি ওই দিন দুপুরে ঘটলে শনিবার রাতে বিষয়টি জানাজানি হয়।
রোকেয়া আকতারের অভিযোগ, গত বুধবার বেলা দেড়টার দিকে তিনি ওই ব্যাংকের লকার থেকে কিছু স্বর্ণালংকার আনতে যান। এ সময় লকারের দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তাকে সঙ্গে নিয়ে ভেতরে প্রবেশ করে দেখেন, লকারটি আংশিক খোলা অবস্থায় রয়েছে। ভেতরে ১০-১১ ভরি স্বর্ণ পাওয়া যায়। বাকি ১৪৯ ভরি স্বর্ণ গায়েব। বিষয়টি সঙ্গে সঙ্গে ব্যাংকের কর্মকর্তাদের জানানো হয়। তিনি ১৬ বছরের বেশি সময় ধরে ওই ব্যাংকের লকার ব্যবহার করছেন বলে জানান।
এ বিষয়ে ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট শাখার এসএভিপি ও শাখাপ্রধান এস এম শফিকুল মাওলা চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গ্রাহকের লকার থেকে সঞ্চিত কোনো জিনিস ব্যাংকের দায়িত্বরত বা অন্য কারও মাধ্যমে চুরি কিংবা ডাকাতি হওয়ার সুযোগ নেই। গ্রাহকের কাছে থাকা চাবি ছাড়া লকার খোলা যাবে না। একমাত্র লকার সিস্টেম নষ্ট হওয়া ছাড়া কোনো জিনিস এখান থেকে সরানো যায় না। আমাদের লকার সিস্টেম ঠিক ছিল।’
তিনি বলেন, ‘এখন উনি (গ্রাহক) এই ধরনের মিথ্যা অভিযোগ কেন করছেন, তা উনিই বলতে পারবেন। এর আগে কখনো এ ধরনের অভিযোগ ওঠেনি। তবে যেহেতু উনি এই ধরনের মৌখিক অভিযোগ করেছেন, আমরা বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে নিয়েছি। ইতিমধ্যে বিষয়টি আমাদের হেড অফিসকে জানিয়েছি। হেড অফিস এই ঘটনায় তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে। তাঁরা রোববার ব্যাংক পরিদর্শনে এসেছেন। প্রতিবেদন পেলে পরে বিষয়টি সম্পর্কে জানা যাবে।’
ব্যাংকটির শাখাপ্রধান বলেন, ‘লকারের সাধারণত দুটি চাবি থাকে। এর মধ্যে লকারের সমস্ত চেম্বারের জন্য একটা মাস্টার চাবি থাকে। যা আমাদের একজন কর্মকর্তার তত্ত্বাবধানে থাকে। আরেকটি চাবি থাকে লকার ব্যবহারকারীর কাছে। একসঙ্গে দুটি চাবি ব্যবহার করেই তবে লকার খোলা যায়। কেউ লকার খুলতে এলে, ব্যাংকের অফিসার প্রথমে “মাস্টার কি” ঘুরিয়েই আমাদের তরফ থেকে চেম্বার খোলা হয়। পরে ওই অফিসার রুম থেকে বেরিয়ে আসেন।
‘কারণ, ওখানে ওনার থাকার সুযোগ নেই। এরপর গ্রাহক শুধু ওনার চেম্বারটি নিজের চাবি ঘুরিয়ে খুলতে পারেন। এখানে গ্রাহকের চাবি ডুপ্লিকেট করার কোনো সুযোগ নেই।’
লকারে কী আছে, তা ব্যাংকের জানা নেই এবং লকারের ভেতরে কোনো সিসিটিভি ক্যামেরা থাকে না বলে জানান তিনি।
ক্ষতিপূরণের বিষয়ে এস এম শফিকুল মাওলা চৌধুরী বলেন, ‘লকারে চুরির ঘটনা প্রমাণিত হওয়ার কোনো সুযোগ নেই। তবে এই জাতীয় চুরি, ডাকাতি কিংবা রাহাজানির ঘটনা ঘটলে গ্রাহকের সঙ্গে চুক্তি অনুযায়ী তিনি ইনস্যুরেন্স কাভারেজ পাবেন। ওনার মাঝারি আকারে লকার হওয়ায় ইনস্যুরেন্স কাভারেজ হিসেবে তিনি দুই লাখ টাকা পাবেন।’ ভুক্তভোগী গ্রাহকের অভিযোগ, তাঁর চুরি যাওয়া স্বর্ণের আনুমানিক মূল্য দেড় কোটি টাকার ওপরে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ব্যাংকের চকবাজার শাখায় তিন ধরনের লকার রয়েছে। ছোট, মাঝারি ও বড়। ছোট লকারের জন্য বছরে ভাড়া দিতে হবে তিন হাজার টাকা, মাঝারি পাঁচ হাজার এবং বড় লকারের জন্য সাত হাজার টাকা।
এ ছাড়া সিকিউরিটি হিসেবে জমা দিতে হবে পাঁচ হাজার টাকা, যা পরে ফেরতযোগ্য। ব্যাংকটির যে গ্রাহক তাঁর লকার থেকে স্বর্ণালংকার খোয়া যাওয়ার অভিযোগ করেছেন তাঁর লকারটি মাঝারি ধরনের।
লকারটি রোকেয়া আকতার ও তাঁর মেয়ে নাসিমা মারজুক যৌথ অ্যাকাউন্টে খুলেছেন। এতে যৌথ অ্যাকাউন্টধারী দুজনই ব্যাংকের নিয়ম অনুযায়ী লকার খোলার অধিকার রাখেন। আর নাসিমা মারজুক থাকেন নিউজিল্যান্ডে। তিনি গত কয়েক বছর থেকে দেশে নেই বলে জানায় ভুক্তভোগী পরিবারটি।
এ বিষয়ে চকবাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ওয়ালী উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে জানান, এই ঘটনায় রোববার সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত ব্যাংক কর্তৃপক্ষ বা গ্রাহক—কেউই এখনো পর্যন্ত থানায় কোনো অভিযোগ দেয়নি বলে জানান তিনি। তবে রোকেয়া আকতারের ছেলে রিয়াদ মোহাম্মদ মারজুক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা রাত ৮টার পর থানায় মামলা করতে যাব।’
এদিকে স্বর্ণালংকার গায়েবের খবরে রোববার সকাল থেকে ব্যাংকের ওই শাখায় লকার গ্রাহকেরা ভিড় করেন। একের পর এক গ্রাহক এসে নিজেদের লকারে থাকা স্বর্ণ বা অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ জিনিস ঠিক আছে কি না দেখেন।
ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, ব্যাংকের আনুষ্ঠানিকতা বজায় রেখে একের পর এক গ্রাহক লকার রুমে ঢুকছেন এবং লকার খুলে সবকিছু চেক করে বেরিয়ে যান।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন লকার গ্রাহক বলেন, ‘সকালে বিভিন্ন গণমাধ্যমের খবরে এই শাখার লকার থেকে বিপুল পরিমাণ স্বর্ণালংকার উধাও হয়ে যাওয়ার খবর পেয়ে ব্যাংকে ছুটে এসেছি। এখানকার লকারে আমারও মূল্যবান স্বর্ণ ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ জিনিস রাখা আছে। চেক করে আমার জিনিস ঠিক পাওয়া গেলেও আতঙ্ক এখনো কাটেনি।
কারণ ব্যাংকের লকার নিরাপদ মনে করেই আমরা মূল্যবান জিনিস এখানে রাখছি। এগুলো যদি হঠাৎ উধাও হয় তাহলে তো আতঙ্ক থাকবেই।’
মুন্সিগঞ্জের গজারিয়ায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের পাশ থেকে জিসান (১৯) নামের এক তরুণের মরদেহ উদ্ধার হয়েছে। অজ্ঞাত কোনো গাড়ির ধাক্কায় তিনি নিহত হয়ে থাকতে পারেন বলে ধারণা করছে হাইওয়ে পুলিশের...
৫ মিনিট আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে সড়কে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে মোটরসাইকেলের ধাক্কা লাগার ঘটনা ঘটেছে। এতে নেহাল খান (১৮) নামের এক কলেজছাত্র নিহত হয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে শহরের বাইপাস মহাসড়কের ধলাগাছ মতির মোড়ে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
১০ মিনিট আগেপার্বত্য চট্টগ্রামের পাহাড়ি জনগোষ্ঠীর কাছে কোমরতাঁতে বোনা কাপড় খুবই জনপ্রিয়। আর এ কাপড় বোনেন পাহাড়ি নারীরা। তবে আধুনিক বয়নশিল্পের প্রভাব এবং সুতাসহ কাঁচামালের দাম বাড়ায় এখন আর পোষাতে পারছেন না তাঁরা। সরকারের পক্ষ থেকেও নেই এ শিল্পকে টিকিয়ে রাখার কোনো উদ্যোগ। তাই হারাতে বসেছে পাহাড়ের ঐতিহ্যবাহী এ শিল
১ ঘণ্টা আগেহবিগঞ্জের বানিয়াচংয়ে মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সড়কে পড়ে গুরুতর আঘাত পেয়ে সাদিকুর রহমান সাদিক (৩৫) নামের এক ব্যবসায়ী নিহত হয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলার সন্দলপুরে নবীগঞ্জ-হবিগঞ্জ সড়কে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে