চবি সংবাদদাতা
সরকারি চাকরিতে কোটা পদ্ধতি বাতিল চেয়ে এবার মহাসড়ক অবরোধ করে আন্দোলন করেছেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) শিক্ষার্থীরা। বিশ্ববিদ্যালয়ের ১ নম্বর গেট এলাকার চট্টগ্রাম-রাঙামাটি মহাসড়ক অবরোধ করেন আন্দোলনকারীরা। এক ঘণ্টার অবরোধে সাত কিলোমিটারেরও বেশি যানজটের সৃষ্টি হয়।
আজ বুধবার বেলা ১টা থেকে ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন’-এর ব্যানারে শহীদ মিনার চত্বর থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের হয়। মিছিলটি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবন, কলা অনুষদ, বুদ্ধিজীবী চত্বর, কাটা পাহাড় ও জিরো পয়েন্ট মোড় হয়ে ১ নম্বর গেইট সংলগ্ন চট্টগ্রাম-রাঙামাটি মহাসড়কে গিয়ে শেষ হয়। এরপর শিক্ষার্থীরা মহাসড়ক অবরোধ করে আন্দোলন করেন।
সড়ক অবরোধ করে ‘সারা বাংলা খবর দে, কোটা প্রথার কবর দে’, ‘মেধা না কোটা? মেধা-মেধা’, ‘মেধাবীদের কান্না, আর না, আর না, কোটার বিরুদ্ধে-লড়াই হবে একসাথে’ ইত্যাদি স্লোগান দিতে থাকেন শিক্ষার্থীরা।
সরকারি চাকরিতে কোটা পদ্ধতি বাতিলের দাবি আজ তৃতীয় দিনের মতো একযোগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের ১৩টি বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্দোলন করেছেন শিক্ষার্থীরা।
আন্দোলনে আসা মশিউর নামের এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘আমার চেয়ে কম মেধাবী কেউ কোটার মাধ্যমে চাকরি পাবে, আর আমি বেকার বসে থাকব—এটি কখনোই হতে পারে না। মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ নিশ্চিত করতে হবে। সড়ক অবরোধ করলেও আমরা রোগীদের কথা চিন্তা করে অ্যাম্বুলেন্সগুলো ছেড়ে দিয়েছি। আমাদের দাবি না মানা পর্যন্ত আমরা সর্বাত্মক আন্দোলন চালিয়ে যাব। দাবি না মানা হলে আবারও আন্দোলন হবে।’
আন্দোলনে আতিকুর রহমান নামের আরেক শিক্ষার্থীরা বলেন, ‘সরকারি চাকরিতে কোটা পদ্ধতি বাতিল করতে হবে। আমরা আজ তৃতীয় দিনের মতো আন্দোলন করছি। শিক্ষার্থীরা জেগেছে উঠেছে। ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধ হয়েছিল বৈষম্যের বিরুদ্ধে, তাহলে মুক্তিযুদ্ধ করে দেশ স্বাধীনের পর আমাদের সঙ্গে কেন বৈষম্য করা হচ্ছে? আমরা ৫৬ শতাংশ কোটা ব্যবস্থার বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছি। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত রাজপথ ছাড়ব না।’
এ সময় চার দফা দাবি তুলে ধরেন শিক্ষার্থীরা। দাবিগুলো হলো—২০১৮ সালে ঘোষিত সরকারি চাকরিতে কোটা পদ্ধতি বাতিল ও মেধাভিত্তিক নিয়োগের পরিপত্র বহাল রাখতে হবে, ২০১৮–এর পরিপত্র বহাল সাপেক্ষে কমিশন গঠন করে দ্রুত সময়ের মধ্যে সরকারি চাকরিতে (সকল গ্রেডে) অযৌক্তিক ও বৈষম্যমূলক কোটা বাদ দিতে হবে এবং সংবিধান অনুযায়ী কেবল অনগ্রসর ও সুবিধাবঞ্চিত জনগোষ্ঠীর কথা বিবেচনা করা যেতে পারে, সরকারি চাকরির নিয়োগ পরীক্ষায় কোটা সুবিধা একাধিকবার ব্যবহার করা যাবে না এবং কোটায় যোগ্য প্রার্থী না পাওয়া গেলে শূন্য পদগুলোতে মেধা অনুযায়ী নিয়োগ দিতে হবে এবং সবশেষ দুর্নীতিমুক্ত, নিরপেক্ষ ও মেধাভিত্তিক আমলাতন্ত্র নিশ্চিত করতে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে হবে।
সরকারি চাকরিতে কোটা পদ্ধতি বাতিল চেয়ে এবার মহাসড়ক অবরোধ করে আন্দোলন করেছেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) শিক্ষার্থীরা। বিশ্ববিদ্যালয়ের ১ নম্বর গেট এলাকার চট্টগ্রাম-রাঙামাটি মহাসড়ক অবরোধ করেন আন্দোলনকারীরা। এক ঘণ্টার অবরোধে সাত কিলোমিটারেরও বেশি যানজটের সৃষ্টি হয়।
আজ বুধবার বেলা ১টা থেকে ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন’-এর ব্যানারে শহীদ মিনার চত্বর থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের হয়। মিছিলটি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবন, কলা অনুষদ, বুদ্ধিজীবী চত্বর, কাটা পাহাড় ও জিরো পয়েন্ট মোড় হয়ে ১ নম্বর গেইট সংলগ্ন চট্টগ্রাম-রাঙামাটি মহাসড়কে গিয়ে শেষ হয়। এরপর শিক্ষার্থীরা মহাসড়ক অবরোধ করে আন্দোলন করেন।
সড়ক অবরোধ করে ‘সারা বাংলা খবর দে, কোটা প্রথার কবর দে’, ‘মেধা না কোটা? মেধা-মেধা’, ‘মেধাবীদের কান্না, আর না, আর না, কোটার বিরুদ্ধে-লড়াই হবে একসাথে’ ইত্যাদি স্লোগান দিতে থাকেন শিক্ষার্থীরা।
সরকারি চাকরিতে কোটা পদ্ধতি বাতিলের দাবি আজ তৃতীয় দিনের মতো একযোগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের ১৩টি বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্দোলন করেছেন শিক্ষার্থীরা।
আন্দোলনে আসা মশিউর নামের এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘আমার চেয়ে কম মেধাবী কেউ কোটার মাধ্যমে চাকরি পাবে, আর আমি বেকার বসে থাকব—এটি কখনোই হতে পারে না। মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ নিশ্চিত করতে হবে। সড়ক অবরোধ করলেও আমরা রোগীদের কথা চিন্তা করে অ্যাম্বুলেন্সগুলো ছেড়ে দিয়েছি। আমাদের দাবি না মানা পর্যন্ত আমরা সর্বাত্মক আন্দোলন চালিয়ে যাব। দাবি না মানা হলে আবারও আন্দোলন হবে।’
আন্দোলনে আতিকুর রহমান নামের আরেক শিক্ষার্থীরা বলেন, ‘সরকারি চাকরিতে কোটা পদ্ধতি বাতিল করতে হবে। আমরা আজ তৃতীয় দিনের মতো আন্দোলন করছি। শিক্ষার্থীরা জেগেছে উঠেছে। ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধ হয়েছিল বৈষম্যের বিরুদ্ধে, তাহলে মুক্তিযুদ্ধ করে দেশ স্বাধীনের পর আমাদের সঙ্গে কেন বৈষম্য করা হচ্ছে? আমরা ৫৬ শতাংশ কোটা ব্যবস্থার বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছি। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত রাজপথ ছাড়ব না।’
এ সময় চার দফা দাবি তুলে ধরেন শিক্ষার্থীরা। দাবিগুলো হলো—২০১৮ সালে ঘোষিত সরকারি চাকরিতে কোটা পদ্ধতি বাতিল ও মেধাভিত্তিক নিয়োগের পরিপত্র বহাল রাখতে হবে, ২০১৮–এর পরিপত্র বহাল সাপেক্ষে কমিশন গঠন করে দ্রুত সময়ের মধ্যে সরকারি চাকরিতে (সকল গ্রেডে) অযৌক্তিক ও বৈষম্যমূলক কোটা বাদ দিতে হবে এবং সংবিধান অনুযায়ী কেবল অনগ্রসর ও সুবিধাবঞ্চিত জনগোষ্ঠীর কথা বিবেচনা করা যেতে পারে, সরকারি চাকরির নিয়োগ পরীক্ষায় কোটা সুবিধা একাধিকবার ব্যবহার করা যাবে না এবং কোটায় যোগ্য প্রার্থী না পাওয়া গেলে শূন্য পদগুলোতে মেধা অনুযায়ী নিয়োগ দিতে হবে এবং সবশেষ দুর্নীতিমুক্ত, নিরপেক্ষ ও মেধাভিত্তিক আমলাতন্ত্র নিশ্চিত করতে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে হবে।
বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তের বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি পয়েন্টে রোহিঙ্গাদের অনুপ্রবেশ ঠেকাতে এবং চোরাচালান বন্ধে বুলেটপ্রুফ গাড়ি নিয়ে টহল শুরু করেছে বিজিবি। আজ শুক্রবার দুপুর থেকে চোরাচালানের জোন বলে খ্যাত সীমান্ত সড়কের ৪২ নম্বর পিলার থেকে ৫৪ নম্বর পিলার পর্যন্ত আট কিলোমিটার এলাকায় টহল দিচ্ছেন বিজিবির
২৩ মিনিট আগেবাগেরহাটের কচুয়ায় ‘চলো পাল্টাই’ সংগঠন ও শিক্ষার্থীরা বিনা লাভের বাজার চালু করেছে। খোলা বাজারের চেয়ে ১০-২০ টাকা কমে আলু, পেঁয়াজ, ডালসহ বিভিন্ন পণ্য বিক্রি হচ্ছে।
৩৩ মিনিট আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে ছাত্রদের তুলে নিয়ে মারধরের ঘটনায় করা মামলায় কুড়িগ্রামের উলিপুরে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের চার নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে পুলিশ অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করে।
১ ঘণ্টা আগেপদ্মা সেতু নির্মাণে আওয়ামী লীগের কৃতিত্ব নেই উল্লেখ করে এই নেতা বলেন, ‘বলতে পারেন আওয়ামী লীগ পদ্মা সেতু করেছে। আমি যদি কষ্ট করে উপার্জন করে একটা তিনতলা বিল্ডিং করি, মানুষ আমাকে সাধুবাদ জানাবে, মোবারকবাদ জানাবে। আর যদি মানুষের থেকে লোন নিয়ে তিনতলা বিল্ডিং করি, মানুষ আমাকে বেহায়া বলবে। হাসিনা যখন ২০০৯
১ ঘণ্টা আগে