কাউছার আলম, পটিয়া (চট্টগ্রাম)
করোনার কারণে কমেছে ক্রেতা। সংরক্ষণের জন্য নেই কোনো হিমাগার। এর ফলে নিজেদের উৎপাদিত পেয়ারা নিয়ে বিপাকে পড়েছেন দক্ষিণ চট্টগ্রামের পেয়ারা চাষিরা। উৎপাদিত পেয়ারার মধ্যে এক-তৃতীয়াংশ পেয়ারা বাগানেই নষ্ট হচ্ছে বলে জানিয়েছেন চাষিরা। করোনায় পরিস্থিতিতে পরিবহন খরচ বেড়ে যাওয়াতে উপজেলার বাইরেও পেয়ারা বিক্রি কমে গেছে। অল্প-স্বল্প পেয়ারা বিক্রি হলেও সেটির ভালো দামও পাচ্ছেন না, ফলে লোকসানের শঙ্কায় পড়েছেন এই এলাকার চাষিরা।
চট্টগ্রাম জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের দেওয়া তথ্য মতে, চট্টগ্রামে পেয়ারা গাছের সংখ্যা প্রায় সাড়ে ২২ লাখ। পটিয়া, চন্দনাইশ, বাঁশখালী, লোহাগাড়া ও বোয়ালখালী, সীতাকুণ্ডসহ বিভিন্ন উপজেলায় পাহাড় ও পাহাড়ের পাদদেশে পাঁচ হাজার হেক্টর জমিতে এসব পেয়ারার চাষ হয়। হেক্টর প্রতি গড়ে ১৫ মেট্রিক টন পেয়ারা উৎপাদন হয়। জেলায় প্রতিবছর ৭৫ হাজার মেট্রিক টন পেয়ারা উৎপাদন হয়।
অপরদিকে, চট্টগ্রামের পটিয়ার কাজী ও কাঞ্চননগর নামে দুই জাতের পেয়ারার চাষ হয় বেশি। প্রতিবছর জুলাই থেকে অক্টোবর পর্যন্ত বাজারে পেয়ারা পাওয়া যায়। মৌসুম চলাকালীন বাগান থেকে পেয়ারা সংগ্রহ, বাজারে আনা, খুচরা ও পাইকারি বিক্রির সঙ্গে প্রায় ১২ হাজার মানুষের কর্মসংস্থান হয়।
পটিয়া উপজেলার পেয়ারা চাষি মাহবুবুর রহমান জানান, এ বছর ১৫ একর জমিতে পেয়ারার আবাদ করেছেন তিনি। তাঁর বাগানে উৎপাদিত পেয়ারা চট্টগ্রাম ছাড়াও ফেনী, কুমিল্লা, নোয়াখালী, ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে সরবরাহ হয়। করোনার আগে প্রতিবছর লাভের মুখ দেখলেও গত বছরের ন্যায় এবার ও উৎপাদিত পেয়ারা বাজারজাত করতে পারছেন না তিনি। ফলে বাগানেই নষ্ট হচ্ছে পেয়ারা। এতে চরম লোকসানের আশঙ্কা করছেন এই পেয়ারা চাষি।
এই পেয়ারা চাষি আরও বলেন, প্রতি বছর মৌসুম শুরুর আগেই ব্যবসায়ীরা পেয়ারা কেনার চুক্তি করতেন। কিন্তু গেল বছর আর এবার করোনা পরিস্থিতির জন্য বাজার অত্যন্ত খারাপ। হাট-বাজারে নিয়ে গিয়েও পেয়ারা বিক্রি করা যাচ্ছে না। তাই গাছেই থেকে যাচ্ছে পেয়ারা। যা বিক্রি হচ্ছে তা দিয়ে শ্রমিকের বেতন দিতে হিমশিম খাচ্ছি।
তবে টানা দুই বছর ধরে করোনার কারণে সৃষ্ট সংকট ও দ্রুত পচনশীল পেয়ারা সংরক্ষণে সরকারিভাবে কোনো হিমাগার না থাকায় উৎপাদিত পেয়ারা নষ্ট হয়ে যাওয়ার বিষয়টি স্বীকার করেছেন চট্টগ্রাম জেলা কৃষি অধিদপ্তর উপপরিচালক আখতারুজ্জমান। তিনি বলেন, করোনার কারণে স্বাভাবিক সময়ের মতো বিক্রি নেই। পাশাপাশি সংরক্ষণের কোনো ব্যবস্থা না থাকায় এবার উৎপাদিত পেয়ারার মধ্যে ২৫ থেকে ৩০ শতাংশ পেয়ারা নষ্ট হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
এ দিকে মৌসুমে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের পাশ ঘেঁষে দোহাজারী, বাগিচা হাট, খাঁন হাট, কাঞ্চননগর, বাদামতল, রৌশন হাট ও কমল মুন্সির হাটসহ ৭টি স্থানে পাইকারি পেয়ারার হাট বসে। দূর-দুরান্ত থেকে ক্রেতারা এসে এসব হাট থেকে পেয়ারা কিনে ট্রাকে করে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে সরবরাহ করেন। কিন্তু করোনার কারণে এবার হাট বসছে সীমিত আকারে। পাশাপাশি আগের তুলনায় ক্রেতারা সংখ্যাও কমে গেছে। তাই বাজারে পেয়ারা দামও কমেছে।
এ বছর বড় সাইজের প্রতি ডজন পেয়ারা ৮০ থেকে ৯০ টাকা, মাঝারি সাইজের পেয়ারা ৫০ থেকে ৬০ টাকা এবং ছোট সাইজের পেয়ারা ৩৫ থেকে ৪০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। অথচ গত বছর বড় সাইজের প্রতি ডজন পেয়ারা ৯০ থেকে ১০০ টাকা, মাঝারি সাইজের পেয়ারা ৬০ থেকে ৭০ টাকা এবং ছোট সাইজের পেয়ারা ৪০ থেকে ৫০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছিল বলে জানিয়েছেন চাষিরা।
চন্দনাইশের পেয়ারা চাষি আলমগীর আলম বলেন, স্বাভাবিক সময়ে ব্যবসায়ীরা বাগান থেকে পেয়ারা কিনে নিয়ে যান। কিন্তু এবার বাজারে নিয়েও পেয়ারা বিক্রি করতে পারছি না। তাই গাছেই অনেক পেয়ারা পচে যাচ্ছে। এবার লাভের আশা ছেড়ে দিয়েছি।
রাসায়নিক সার ও কীটনাশক ছাড়া উৎপাদিত স্বাদে-গুণে ভরপুর চট্টগ্রামের পটিয়া ও চন্দনাইশের পেয়ারার কদর রয়েছে সারা দেশে। এ অঞ্চলের উৎপাদিত জাতের পেয়ারা মিষ্টি বেশি, বিচির সংখ্যা তুলনামূলক কম। প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি থাকায় দেশের বাজারে পেয়ারায় চাহিদা বাজারে ব্যাপকভাবে বেড়েছে। ইতিমধ্যে দেশের বিভিন্ন স্থানে পেয়ারার জুস তৈরির জন্য সাতটি প্ল্যান্ট স্থাপিত হয়েছে। তবে চট্টগ্রামের কোনো প্ল্যান্ট এখনো গড়ে ওঠেনি।
এ বিষয়ে জেলা কৃষি অধিদপ্তর উপপরিচালক আখতারুজ্জমান আরও বলেন, চট্টগ্রামে পেয়ারার জুস তৈরির জন্য প্ল্যান্ট গড়ে উঠলে এই অঞ্চলের পেয়ারা চাষিরা লাভবান হতো। কিন্তু চট্টগ্রামে এখনো এই ধরনের উদ্যোগ নেয়নি কেউ। তবে হিমাগার তৈরির জন্য চেষ্টা চলছে। সেটি হলে চাষিরা কিছুটা লাভবান হবে।
পটিয়া উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কল্পনা রহমান জানান, পটিয়ায় এবার ৭২ হেক্টর পেয়ারার আবাদ হয়েছে। তার থেকে উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ১ হাজার ৪৪০ মেট্রিক টন পেয়ারা পাওয়া যাবে বলে আশা করছি। চাষি রয়েছেন ১ হাজার ৮০০ জন। তবে দক্ষিণ চট্টগ্রামে যদি সরকারি বা বেসরকারি উদ্যোগে যদি একটি হিমাগার থাকত তাহলে কৃষকেরা লাভবান হতো।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, দক্ষিণ চট্টগ্রামের বিভিন্ন অঞ্চলে ২৭ হাজার ৫৮১ হেক্টর জমিতে পেয়ারা চাষ হয়। দেশে পেয়ারার বাজার এক হাজার ৭০০ কোটি টাকা। আর ২০১৮-১৯ অর্থবছরে দেশে দুই লাখ ৩৬ হাজার ৮৮১ টন পেয়ারা উৎপাদন হয়েছে।
করোনার কারণে কমেছে ক্রেতা। সংরক্ষণের জন্য নেই কোনো হিমাগার। এর ফলে নিজেদের উৎপাদিত পেয়ারা নিয়ে বিপাকে পড়েছেন দক্ষিণ চট্টগ্রামের পেয়ারা চাষিরা। উৎপাদিত পেয়ারার মধ্যে এক-তৃতীয়াংশ পেয়ারা বাগানেই নষ্ট হচ্ছে বলে জানিয়েছেন চাষিরা। করোনায় পরিস্থিতিতে পরিবহন খরচ বেড়ে যাওয়াতে উপজেলার বাইরেও পেয়ারা বিক্রি কমে গেছে। অল্প-স্বল্প পেয়ারা বিক্রি হলেও সেটির ভালো দামও পাচ্ছেন না, ফলে লোকসানের শঙ্কায় পড়েছেন এই এলাকার চাষিরা।
চট্টগ্রাম জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের দেওয়া তথ্য মতে, চট্টগ্রামে পেয়ারা গাছের সংখ্যা প্রায় সাড়ে ২২ লাখ। পটিয়া, চন্দনাইশ, বাঁশখালী, লোহাগাড়া ও বোয়ালখালী, সীতাকুণ্ডসহ বিভিন্ন উপজেলায় পাহাড় ও পাহাড়ের পাদদেশে পাঁচ হাজার হেক্টর জমিতে এসব পেয়ারার চাষ হয়। হেক্টর প্রতি গড়ে ১৫ মেট্রিক টন পেয়ারা উৎপাদন হয়। জেলায় প্রতিবছর ৭৫ হাজার মেট্রিক টন পেয়ারা উৎপাদন হয়।
অপরদিকে, চট্টগ্রামের পটিয়ার কাজী ও কাঞ্চননগর নামে দুই জাতের পেয়ারার চাষ হয় বেশি। প্রতিবছর জুলাই থেকে অক্টোবর পর্যন্ত বাজারে পেয়ারা পাওয়া যায়। মৌসুম চলাকালীন বাগান থেকে পেয়ারা সংগ্রহ, বাজারে আনা, খুচরা ও পাইকারি বিক্রির সঙ্গে প্রায় ১২ হাজার মানুষের কর্মসংস্থান হয়।
পটিয়া উপজেলার পেয়ারা চাষি মাহবুবুর রহমান জানান, এ বছর ১৫ একর জমিতে পেয়ারার আবাদ করেছেন তিনি। তাঁর বাগানে উৎপাদিত পেয়ারা চট্টগ্রাম ছাড়াও ফেনী, কুমিল্লা, নোয়াখালী, ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে সরবরাহ হয়। করোনার আগে প্রতিবছর লাভের মুখ দেখলেও গত বছরের ন্যায় এবার ও উৎপাদিত পেয়ারা বাজারজাত করতে পারছেন না তিনি। ফলে বাগানেই নষ্ট হচ্ছে পেয়ারা। এতে চরম লোকসানের আশঙ্কা করছেন এই পেয়ারা চাষি।
এই পেয়ারা চাষি আরও বলেন, প্রতি বছর মৌসুম শুরুর আগেই ব্যবসায়ীরা পেয়ারা কেনার চুক্তি করতেন। কিন্তু গেল বছর আর এবার করোনা পরিস্থিতির জন্য বাজার অত্যন্ত খারাপ। হাট-বাজারে নিয়ে গিয়েও পেয়ারা বিক্রি করা যাচ্ছে না। তাই গাছেই থেকে যাচ্ছে পেয়ারা। যা বিক্রি হচ্ছে তা দিয়ে শ্রমিকের বেতন দিতে হিমশিম খাচ্ছি।
তবে টানা দুই বছর ধরে করোনার কারণে সৃষ্ট সংকট ও দ্রুত পচনশীল পেয়ারা সংরক্ষণে সরকারিভাবে কোনো হিমাগার না থাকায় উৎপাদিত পেয়ারা নষ্ট হয়ে যাওয়ার বিষয়টি স্বীকার করেছেন চট্টগ্রাম জেলা কৃষি অধিদপ্তর উপপরিচালক আখতারুজ্জমান। তিনি বলেন, করোনার কারণে স্বাভাবিক সময়ের মতো বিক্রি নেই। পাশাপাশি সংরক্ষণের কোনো ব্যবস্থা না থাকায় এবার উৎপাদিত পেয়ারার মধ্যে ২৫ থেকে ৩০ শতাংশ পেয়ারা নষ্ট হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
এ দিকে মৌসুমে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের পাশ ঘেঁষে দোহাজারী, বাগিচা হাট, খাঁন হাট, কাঞ্চননগর, বাদামতল, রৌশন হাট ও কমল মুন্সির হাটসহ ৭টি স্থানে পাইকারি পেয়ারার হাট বসে। দূর-দুরান্ত থেকে ক্রেতারা এসে এসব হাট থেকে পেয়ারা কিনে ট্রাকে করে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে সরবরাহ করেন। কিন্তু করোনার কারণে এবার হাট বসছে সীমিত আকারে। পাশাপাশি আগের তুলনায় ক্রেতারা সংখ্যাও কমে গেছে। তাই বাজারে পেয়ারা দামও কমেছে।
এ বছর বড় সাইজের প্রতি ডজন পেয়ারা ৮০ থেকে ৯০ টাকা, মাঝারি সাইজের পেয়ারা ৫০ থেকে ৬০ টাকা এবং ছোট সাইজের পেয়ারা ৩৫ থেকে ৪০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। অথচ গত বছর বড় সাইজের প্রতি ডজন পেয়ারা ৯০ থেকে ১০০ টাকা, মাঝারি সাইজের পেয়ারা ৬০ থেকে ৭০ টাকা এবং ছোট সাইজের পেয়ারা ৪০ থেকে ৫০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছিল বলে জানিয়েছেন চাষিরা।
চন্দনাইশের পেয়ারা চাষি আলমগীর আলম বলেন, স্বাভাবিক সময়ে ব্যবসায়ীরা বাগান থেকে পেয়ারা কিনে নিয়ে যান। কিন্তু এবার বাজারে নিয়েও পেয়ারা বিক্রি করতে পারছি না। তাই গাছেই অনেক পেয়ারা পচে যাচ্ছে। এবার লাভের আশা ছেড়ে দিয়েছি।
রাসায়নিক সার ও কীটনাশক ছাড়া উৎপাদিত স্বাদে-গুণে ভরপুর চট্টগ্রামের পটিয়া ও চন্দনাইশের পেয়ারার কদর রয়েছে সারা দেশে। এ অঞ্চলের উৎপাদিত জাতের পেয়ারা মিষ্টি বেশি, বিচির সংখ্যা তুলনামূলক কম। প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি থাকায় দেশের বাজারে পেয়ারায় চাহিদা বাজারে ব্যাপকভাবে বেড়েছে। ইতিমধ্যে দেশের বিভিন্ন স্থানে পেয়ারার জুস তৈরির জন্য সাতটি প্ল্যান্ট স্থাপিত হয়েছে। তবে চট্টগ্রামের কোনো প্ল্যান্ট এখনো গড়ে ওঠেনি।
এ বিষয়ে জেলা কৃষি অধিদপ্তর উপপরিচালক আখতারুজ্জমান আরও বলেন, চট্টগ্রামে পেয়ারার জুস তৈরির জন্য প্ল্যান্ট গড়ে উঠলে এই অঞ্চলের পেয়ারা চাষিরা লাভবান হতো। কিন্তু চট্টগ্রামে এখনো এই ধরনের উদ্যোগ নেয়নি কেউ। তবে হিমাগার তৈরির জন্য চেষ্টা চলছে। সেটি হলে চাষিরা কিছুটা লাভবান হবে।
পটিয়া উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কল্পনা রহমান জানান, পটিয়ায় এবার ৭২ হেক্টর পেয়ারার আবাদ হয়েছে। তার থেকে উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ১ হাজার ৪৪০ মেট্রিক টন পেয়ারা পাওয়া যাবে বলে আশা করছি। চাষি রয়েছেন ১ হাজার ৮০০ জন। তবে দক্ষিণ চট্টগ্রামে যদি সরকারি বা বেসরকারি উদ্যোগে যদি একটি হিমাগার থাকত তাহলে কৃষকেরা লাভবান হতো।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, দক্ষিণ চট্টগ্রামের বিভিন্ন অঞ্চলে ২৭ হাজার ৫৮১ হেক্টর জমিতে পেয়ারা চাষ হয়। দেশে পেয়ারার বাজার এক হাজার ৭০০ কোটি টাকা। আর ২০১৮-১৯ অর্থবছরে দেশে দুই লাখ ৩৬ হাজার ৮৮১ টন পেয়ারা উৎপাদন হয়েছে।
বগুড়ায় আন্দোলনে নিহত রিপন ফকিরের মরদেহ আদালতের নির্দেশে তিন মাস ২০ দিন পর কবর থেকে উত্তোলন করে ময়নাতদন্ত করা হয়েছে। সুষ্ঠু তদন্ত শেষে মরদেহ পুনরায় দাফন করা হবে।
২ মিনিট আগে১৭ দিন কারা ভোগের পর পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জে ৭.৬৫ এমএম পিস্তল–গুলিসহ গ্রেপ্তার বিএনপি নেতা মো. জাহাঙ্গীর আলম ফরাজীকে জামিন দিয়েছেন আদালত। আজ রোববার পটুয়াখালীর জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. কামরুল হাসান এই জামিন মঞ্জুর করেন।
৪১ মিনিট আগেজুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানে ছাত্র-জনতার আত্মত্যাগে অর্জিত নতুন প্রজন্মের স্বাধীনতার পর এবার ভিন্ন আলোকে উদ্যাপন হবে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় দিবস। বর্তমান উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিমের গতিশীল নেতৃত্বে ৫ আগস্ট পরবর্তী সংকটময় মুহূর্তেও খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়
১ ঘণ্টা আগেজামালপুরের সরিষাবাড়ীতে বন্ধ হয়ে যাওয়া পাটকল চালুসহ বেকার শ্রমিকদের কর্ম সংস্থানের দাবি জানিয়েছেন পাটকল শ্রমিকরা। আজ রোববার সকালে উপজেলার মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সংলগ্ন সরিষাবাড়ী-ভুয়াপুর প্রধান সড়কে উপজেলা জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের আয়োজিত মানববন্ধনে এসব দাবি জানান ভুক্তভোগী শ্রমিকরা।
১ ঘণ্টা আগে