বুড়িচং (কুমিল্লা) প্রতিনিধি
প্রার্থনা আর ফুলেল শ্রদ্ধা জানানোর মধ্য দিয়ে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নিহত সৈনিকদের স্মরণ করেছে কমনওয়েলথভুক্ত দেশগুলো। আজ শুক্রবার সকালে কুমিল্লার বুড়িচং উপজেলার ময়নামতি ওয়ার সিমেট্রির হলিক্রসের পাদদেশে প্রার্থনা ও শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে নিযুক্ত সাত দেশের হাইকমিশনাররা নিহত সৈনিকদের স্মরণ করেন। দুপুর ১২টায় হাইকমিশনার ও তাঁদের পরিবারের অনেকেই কুমিল্লার ময়নামতি ওয়ার সিমেট্রিতে সমবেত হন।
প্রার্থনাপর্ব শেষে সমাধিক্ষেত্রের পশ্চিমে শ্বেত পাথরের হলিক্রসে প্রথমে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কুমিল্লা এরিয়া কমান্ডারের পক্ষে ৩৩ ইনফ্যান্ট্রি ডিভিশনের প্রতিনিধি ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. রাব্বি আহসান পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। এর আগে গার্ড অব অনার দেওয়া হয়।
পরে ব্রিটিশ হাইকমিশনারের নেতৃত্বে যুক্তরাষ্ট্র, অস্ট্রেলিয়া, জাপান, কানাডা, ভারত ও পাকিস্তানের রাষ্ট্রদূত, হাইকমিশনার ও কূটনীতিকেরা সমাধিস্থলে পর্যায়ক্রমে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। তখন বিউগলে বেজে ওঠে করুণ সুর। নীরব নিস্তব্ধ হয়ে ওঠে পুরো সমাধিক্ষেত্র। প্রার্থনা অনুষ্ঠান শেষে হাইকমিশনার, প্রতিনিধি এবং তাঁদের সঙ্গে আসা পরিবারের সদস্যরা কুমিল্লার ময়নামতি ওয়ার সিমেট্রিতে শায়িত যোদ্ধাদের সমাধি ঘুরে দেখেন।
উল্লেখ্য, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে কুমিল্লার ময়নামতিতে ছিল মিত্র বাহিনীর চিকিৎসাকেন্দ্র। চিকিৎসাধীন অনেক সৈনিক মারা যাওয়া ছাড়াও বিভিন্ন স্থানে নিহত সৈনিকদের সমাহিত করা হয় ময়নামতিতে। ১৯৪১ থেকে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত কুমিল্লার ময়নামতির ওয়ার সিমেট্রিতে ১৩টি দেশের ৭৩৭ জন যোদ্ধাকে সমাহিত করা হয়। এর মধ্যে সর্বাধিক ব্রিটেনের ৩৫০ জন, কানাডার ১২ জন, নিউজিল্যান্ডের চারজন, দক্ষিণ আফ্রিকার একজন, পূর্ব আফ্রিকার ৫৬ জন, পশ্চিম আফ্রিকার ৮৬ জন, ভারতের ১৭২ জন, মিয়ানমারের একজন, দক্ষিণ রোডেশিয়ার তিনজন, বেলজিয়ামের একজন, পোল্যান্ডের একজন, জাপানের ২৪ জন এবং বেসামরিক একজনকে সমাহিত করা হয়।
প্রতি বছর নভেম্বরের দ্বিতীয় সরকারি ছুটির দিনে কমনওয়েলথ দেশগুলোর বাংলাদেশে নিয়োজিত হাইকমিশনার ও কূটনীতিকেরা পরিবারসহ যান সমাধিতে।
প্রার্থনা আর ফুলেল শ্রদ্ধা জানানোর মধ্য দিয়ে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নিহত সৈনিকদের স্মরণ করেছে কমনওয়েলথভুক্ত দেশগুলো। আজ শুক্রবার সকালে কুমিল্লার বুড়িচং উপজেলার ময়নামতি ওয়ার সিমেট্রির হলিক্রসের পাদদেশে প্রার্থনা ও শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে নিযুক্ত সাত দেশের হাইকমিশনাররা নিহত সৈনিকদের স্মরণ করেন। দুপুর ১২টায় হাইকমিশনার ও তাঁদের পরিবারের অনেকেই কুমিল্লার ময়নামতি ওয়ার সিমেট্রিতে সমবেত হন।
প্রার্থনাপর্ব শেষে সমাধিক্ষেত্রের পশ্চিমে শ্বেত পাথরের হলিক্রসে প্রথমে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কুমিল্লা এরিয়া কমান্ডারের পক্ষে ৩৩ ইনফ্যান্ট্রি ডিভিশনের প্রতিনিধি ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. রাব্বি আহসান পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। এর আগে গার্ড অব অনার দেওয়া হয়।
পরে ব্রিটিশ হাইকমিশনারের নেতৃত্বে যুক্তরাষ্ট্র, অস্ট্রেলিয়া, জাপান, কানাডা, ভারত ও পাকিস্তানের রাষ্ট্রদূত, হাইকমিশনার ও কূটনীতিকেরা সমাধিস্থলে পর্যায়ক্রমে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। তখন বিউগলে বেজে ওঠে করুণ সুর। নীরব নিস্তব্ধ হয়ে ওঠে পুরো সমাধিক্ষেত্র। প্রার্থনা অনুষ্ঠান শেষে হাইকমিশনার, প্রতিনিধি এবং তাঁদের সঙ্গে আসা পরিবারের সদস্যরা কুমিল্লার ময়নামতি ওয়ার সিমেট্রিতে শায়িত যোদ্ধাদের সমাধি ঘুরে দেখেন।
উল্লেখ্য, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে কুমিল্লার ময়নামতিতে ছিল মিত্র বাহিনীর চিকিৎসাকেন্দ্র। চিকিৎসাধীন অনেক সৈনিক মারা যাওয়া ছাড়াও বিভিন্ন স্থানে নিহত সৈনিকদের সমাহিত করা হয় ময়নামতিতে। ১৯৪১ থেকে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত কুমিল্লার ময়নামতির ওয়ার সিমেট্রিতে ১৩টি দেশের ৭৩৭ জন যোদ্ধাকে সমাহিত করা হয়। এর মধ্যে সর্বাধিক ব্রিটেনের ৩৫০ জন, কানাডার ১২ জন, নিউজিল্যান্ডের চারজন, দক্ষিণ আফ্রিকার একজন, পূর্ব আফ্রিকার ৫৬ জন, পশ্চিম আফ্রিকার ৮৬ জন, ভারতের ১৭২ জন, মিয়ানমারের একজন, দক্ষিণ রোডেশিয়ার তিনজন, বেলজিয়ামের একজন, পোল্যান্ডের একজন, জাপানের ২৪ জন এবং বেসামরিক একজনকে সমাহিত করা হয়।
প্রতি বছর নভেম্বরের দ্বিতীয় সরকারি ছুটির দিনে কমনওয়েলথ দেশগুলোর বাংলাদেশে নিয়োজিত হাইকমিশনার ও কূটনীতিকেরা পরিবারসহ যান সমাধিতে।
পদ্মা সেতু হয়ে ঢাকা-খুলনা রেলপথে পরীক্ষামূলক ট্রেনের ট্রায়েল শেষ হয়েছে। আজ রোববার ট্রেনটি ঢাকা থেকে ছেড়ে ঘণ্টায় ১০০ কিলোমিটার গতিতে খুলনা পৌঁছায় বেলা ১টা ১০ মিনিটে। পরীক্ষামূলক ট্রেনটির এটি তৃতীয় ট্রায়েল।
৬ মিনিট আগেবগুড়ায় আন্দোলনে নিহত রিপন ফকিরের মরদেহ আদালতের নির্দেশে তিন মাস ২০ দিন পর কবর থেকে উত্তোলন করে ময়নাতদন্ত করা হয়েছে। সুষ্ঠু তদন্ত শেষে মরদেহ পুনরায় দাফন করা হবে।
১৩ মিনিট আগে১৭ দিন কারা ভোগের পর পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জে ৭.৬৫ এমএম পিস্তল–গুলিসহ গ্রেপ্তার বিএনপি নেতা মো. জাহাঙ্গীর আলম ফরাজীকে জামিন দিয়েছেন আদালত। আজ রোববার পটুয়াখালীর জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. কামরুল হাসান এই জামিন মঞ্জুর করেন।
১ ঘণ্টা আগেজুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানে ছাত্র-জনতার আত্মত্যাগে অর্জিত নতুন প্রজন্মের স্বাধীনতার পর এবার ভিন্ন আলোকে উদ্যাপন হবে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় দিবস। বর্তমান উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিমের গতিশীল নেতৃত্বে ৫ আগস্ট পরবর্তী সংকটময় মুহূর্তেও খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়
১ ঘণ্টা আগে