খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি
আর কাল ক্ষেপণ না করে দ্রুত পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তির পূর্ণ বাস্তবায়নে ঘোষণার দাবি জানিয়েছে পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি। আজ শুক্রবার সকালে পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি উপলক্ষে খাগড়াছড়ির মহালছড়ির করল্যাছড়ি উচ্চবিদ্যালয় মাঠে আয়োজিত সমাবেশে দলের শীর্ষ নেতারা এ দাবি করেন।
দলের কেন্দ্রীয় আইন বিষয়ক সম্পাদক সুদর্শন চাকমা বলেন, ‘পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তির যথাযথ বাস্তবায়ন করতে হবে। ২৫ বছরেও সরকার পার্বত্য চুক্তি অবাস্তবায়িত অবস্থায় ফেলে রেখেছে। যা দুঃখজনক। পার্বত্য চট্টগ্রামের স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে হলে চুক্তি বাস্তবায়নের কোনো বিকল্প নেই। প্রধানমন্ত্রী এবং সরকারের কাছে আমাদের অনুরোধ এই চুক্তির পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়ন করা হোক।’
পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির সাধারণ সম্পাদক বিমল কান্তি চাকমা, ‘চুক্তির মৌলিক বিষয়গুলো সমাধান করতে হবে। চাইলেই পাহাড়ের শান্তি আসবে না। অশান্তির মূল কারণ এখনো ভূমি সমস্যার নিরসন হয়নি। ভূমি সমস্যার নিরসন হলে পাহাড়ি বাঙালি উভয়ই শান্তিতে বসবাস করতে পারবে। পার্বত্য চট্টগ্রামের রীতি প্রথা অনুযায়ী যদি ভূমি সমস্যার সমাধান করা যায় তাহলে সংকট নিরসন হবে। ভূমি সমস্যার স্থায়ী সমাধান হলে পাহাড়ে শান্তি প্রতিষ্ঠিত হবে।’
সমাবেশে পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির কেন্দ্রীয় তথ্য ও প্রচার সম্পাদক-সুধাকর ত্রিপুরা তিন পার্বত্য জেলা পরিষদে নির্বাচন না হওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘জেলা পরিষদসমূহ দুর্নীতিগ্রস্ত প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে। সেখানে চাকরি পেতে হলে টাকার প্রয়োজন। টাকা না থাকলে জেলা পরিষদে কোনো চাকরি হয় না।’
সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন জেএসএসর কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক প্রনব চাকমা পাহাড়ি ছাত্র পরিষদ পিসিপির কেন্দ্রীয় সভাপতি সুজন চাকমা, কেন্দ্রীয় যুব সমিতির সভাপতি জ্ঞান চাকমা, জেএসএস খাগড়াছড়ি জেলা কমিটির সহসভাপতি প্রীতি খীসা, রাঙামাটি জেলা কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক সুরেশ কান্তি চাকমা, উপজাতীয় ঠিকাদার সমিতির সভাপতি-রবি শংকর চাকমা, গণতান্ত্রিক ইউপিডিএফের ছাত্র ও যুব বিষয়ক সম্পাদক-অমল চাকমা। সমাবেশে জেলার বিভিন্ন উপজেলা দলীয় নেতা কর্মীরা যোগ দেয়।
এ ছাড়া নানা আয়োজনে পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তির ২৫ বছর উদ্যাপন করেছে খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদ। সকালে শান্তি চুক্তির বর্ণিল শোভাযাত্রা বের করে খাগড়াছড়ি রিজিয়ন ও জেলা পরিষদ। শহরের বিভিন্ন সড়ক ঘুরে শোভাযাত্রা টাউন হল প্রাঙ্গণে শেষ হয়। সেখানে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর শিল্পীরা নৃত্য পরিবেশন করেন।
পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় বক্তব্য দেন খাগড়াছড়ির সংসদ সদস্য কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা, খাগড়াছড়ির রিজিয়ন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) আব্দুল বাতেন, খাগড়াছড়ির পুলিশ সুপার নাইমুল হক প্রমুখ।
সভায় সভাপতিত্ব করেন খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মংসুইপ্রু চৌধুরী অপু। এ সময় বক্তারা বলেন, ‘শান্তি চুক্তির মাধ্যমে পাহাড়ের সংঘাতময় পরিস্থিতির নিরসন হয়েছে।’
আর কাল ক্ষেপণ না করে দ্রুত পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তির পূর্ণ বাস্তবায়নে ঘোষণার দাবি জানিয়েছে পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি। আজ শুক্রবার সকালে পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি উপলক্ষে খাগড়াছড়ির মহালছড়ির করল্যাছড়ি উচ্চবিদ্যালয় মাঠে আয়োজিত সমাবেশে দলের শীর্ষ নেতারা এ দাবি করেন।
দলের কেন্দ্রীয় আইন বিষয়ক সম্পাদক সুদর্শন চাকমা বলেন, ‘পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তির যথাযথ বাস্তবায়ন করতে হবে। ২৫ বছরেও সরকার পার্বত্য চুক্তি অবাস্তবায়িত অবস্থায় ফেলে রেখেছে। যা দুঃখজনক। পার্বত্য চট্টগ্রামের স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে হলে চুক্তি বাস্তবায়নের কোনো বিকল্প নেই। প্রধানমন্ত্রী এবং সরকারের কাছে আমাদের অনুরোধ এই চুক্তির পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়ন করা হোক।’
পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির সাধারণ সম্পাদক বিমল কান্তি চাকমা, ‘চুক্তির মৌলিক বিষয়গুলো সমাধান করতে হবে। চাইলেই পাহাড়ের শান্তি আসবে না। অশান্তির মূল কারণ এখনো ভূমি সমস্যার নিরসন হয়নি। ভূমি সমস্যার নিরসন হলে পাহাড়ি বাঙালি উভয়ই শান্তিতে বসবাস করতে পারবে। পার্বত্য চট্টগ্রামের রীতি প্রথা অনুযায়ী যদি ভূমি সমস্যার সমাধান করা যায় তাহলে সংকট নিরসন হবে। ভূমি সমস্যার স্থায়ী সমাধান হলে পাহাড়ে শান্তি প্রতিষ্ঠিত হবে।’
সমাবেশে পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির কেন্দ্রীয় তথ্য ও প্রচার সম্পাদক-সুধাকর ত্রিপুরা তিন পার্বত্য জেলা পরিষদে নির্বাচন না হওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘জেলা পরিষদসমূহ দুর্নীতিগ্রস্ত প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে। সেখানে চাকরি পেতে হলে টাকার প্রয়োজন। টাকা না থাকলে জেলা পরিষদে কোনো চাকরি হয় না।’
সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন জেএসএসর কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক প্রনব চাকমা পাহাড়ি ছাত্র পরিষদ পিসিপির কেন্দ্রীয় সভাপতি সুজন চাকমা, কেন্দ্রীয় যুব সমিতির সভাপতি জ্ঞান চাকমা, জেএসএস খাগড়াছড়ি জেলা কমিটির সহসভাপতি প্রীতি খীসা, রাঙামাটি জেলা কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক সুরেশ কান্তি চাকমা, উপজাতীয় ঠিকাদার সমিতির সভাপতি-রবি শংকর চাকমা, গণতান্ত্রিক ইউপিডিএফের ছাত্র ও যুব বিষয়ক সম্পাদক-অমল চাকমা। সমাবেশে জেলার বিভিন্ন উপজেলা দলীয় নেতা কর্মীরা যোগ দেয়।
এ ছাড়া নানা আয়োজনে পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তির ২৫ বছর উদ্যাপন করেছে খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদ। সকালে শান্তি চুক্তির বর্ণিল শোভাযাত্রা বের করে খাগড়াছড়ি রিজিয়ন ও জেলা পরিষদ। শহরের বিভিন্ন সড়ক ঘুরে শোভাযাত্রা টাউন হল প্রাঙ্গণে শেষ হয়। সেখানে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর শিল্পীরা নৃত্য পরিবেশন করেন।
পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় বক্তব্য দেন খাগড়াছড়ির সংসদ সদস্য কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা, খাগড়াছড়ির রিজিয়ন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) আব্দুল বাতেন, খাগড়াছড়ির পুলিশ সুপার নাইমুল হক প্রমুখ।
সভায় সভাপতিত্ব করেন খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মংসুইপ্রু চৌধুরী অপু। এ সময় বক্তারা বলেন, ‘শান্তি চুক্তির মাধ্যমে পাহাড়ের সংঘাতময় পরিস্থিতির নিরসন হয়েছে।’
বরগুনার তালতলীর জেলেরা নিষিদ্ধ বেহুন্দি জাল দিয়ে বঙ্গোপসাগর উপকূলে দেদার নিধন করছেন মাছের পোনাসহ ছোট চিংড়ি। এতে ধ্বংস হচ্ছে সমুদ্রের জীববৈচিত্র্য। এ ক্ষেত্রে দাদন ব্যবসায়ীরা মদদ দিচ্ছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। তাঁরা প্রশাসনকে হাত করতে জেলেদের কাছ থেকে চাঁদা তোলেন। তবে সরকারি কর্মকর্তারা এ অভিযোগ...
৪ মিনিট আগেডেমরায় ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ-ডেমরা (ডিএনডি) খালের ওপর নির্মিত হাজীনগর সেতু প্রয়োজনের তুলনায় কম প্রশস্ত হওয়ায় পারাপারে দুর্ভোগে পড়েছে এলাকার বহু মানুষ। স্টাফ কোয়ার্টার-হাজীনগর এলাকার এই গার্ডার সেতু প্রায় দেড় দশক আগে নির্মিত।
৭ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরার আশাশুনিতে নদী খননের কারণে ৫ কিলোমিটারের মধ্যে তিনটি স্থাপনা (সেতু ও কালভার্ট) ধসে পড়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন আশাশুনিসহ আশপাশের কয়েক লাখ মানুষ। ধসে পড়া সেতুর ওর নির্মিত সাঁকো দিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছেন মানুষ। দীর্ঘদিন এই অবস্থা চললেও কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় ক্ষুব্ধ স্থানীয়রা।
৮ ঘণ্টা আগেপানির ৫৭টি পরীক্ষার মাধ্যমে নিরাপদ পানি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রায় অর্ধকোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হয় ঠাকুরগাঁও আঞ্চলিক পানি পরীক্ষাগার। কিন্তু প্রয়োজনীয় জনবলের অভাবে উদ্বোধনের চার বছর পরও জেলার একমাত্র পানি পরীক্ষাগারটি চালু করা যায়নি।
৮ ঘণ্টা আগে