মানিকছড়ি (খাগড়াছড়ি) প্রতিনিধি
খাগড়াছড়ির মানিকছড়ি উপজেলায় চলতি মৌসুমে ২০ বিঘা জমিতে সূর্য মুখীর চাষ করেছেন ২০ প্রান্তিক চাষি। জমিতে এখন গাছে গাছে সূর্যমুখী ফুল। ফলন ভালো হওয়ার আশাবাদী চাষিরা। তবে তেল প্রক্রিয়াকরণ নিয়ে এখনো শঙ্কিত তাঁরা।
এদিকে কৃষি কর্মকর্তা বলছেন, গত মৌসুমে চাষ করা অনেকে এখনো বীজ ভাঙাতে না পারায় চাষে আগ্রহ হারিয়েছেন। তবে পাশের ফটিকছড়ি উপজেলায় সূর্যমুখীর তেল প্রক্রিয়াকরণ করা যায়।
কালাপানির চাষি মো. মীর হোসেন বলেন, ‘চলতি বছর প্রথম ১ বিঘা জমিতে সূর্যমুখীর চাষ করেছি। এ পর্যন্ত ১২-১৩ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। ভালো ফলন নিয়ে আমি আশাবাদী হলেও এর তেল ভাঙার প্রক্রিয়া জানা নেই।’
আরেক চাষি ফজলুল হক বলেন, ‘প্রথমবার সূর্য মুখী চাষ করলাম। এতে ব্যয় একেবারে কম। কিন্তু সূর্যমুখীর গোটা বা বীজ প্রক্রিয়াকরণ সম্পর্কে আমরা অজ্ঞ। যতটুকু শুনছি শহরমুখী ফটিকছড়ি বা হাটহাজারী নয়ে ভাঙানো যায়। পুরো খাগড়াছড়িতে ভাঙানো মেশিন না থাকা কৃষকদের জন্য দুর্ভোগ বাড়াচ্ছে।’
কালাপানি কৃষি ব্লকের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা উৎপল বড়ুয়া বলেন, ‘আমার এই ব্লকে দুই আদর্শ কৃষক এবার সূর্যমুখী চাষ করেছে। এদের জমিতে গাছ পরিপক্ব হয়ে এখন ফুলে-ফলে নুয়ে পড়ার উপক্রম। ফলের গোটা বীজ ভাঙানোর বিষয়ে পাশের উপজেলা ফটিকছড়ি বা হাটহাজারীতে সব কৃষকদের বীজ একত্র পাঠানো হবে।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. কামরুল হাসান বলেন, চলতি মৌসুমে উপজেলায় ২০ কৃষকের মধ্যে প্রণোদনা সহায়তা হিসেবে ১ বিঘা জমির জন্য ২ কেজি কাবিরি হাইব্রিড (চ্যম্প) বীজ ও ২০ কেজি করে সার দেওয়া হয়েছে। ২০ বিঘা জমির ফলন মোটামুটি ভালোই হয়েছে। উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তারা সূর্যমুখী চাষিদের নিয়মিত সেচ ও ফসল উৎপাদনে পরামর্শ দিচ্ছেন।
গত মৌসুমে সূর্যমুখী চাষ করা মো. জাহিদ হোসেন ভূঁইয়া বলেন, ‘সূর্যমুখী চাষে এই এলাকায় ফলন ভালো হয়। কিন্তু গোটা (বীজ) ভাঙানো যায় না। আমি গত বছর চাষ করা খেতের গোটা এখনো বস্তায় ভরে রেখেছি। হাতের কাছে ভাঙানো প্রক্রিয়া থাকলে এই জনপদে সূর্যমুখী চাষে আরও কৃষক এগিয়ে আসবে।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. কামরুল হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, এই এলাকায় সূর্য মুখী চাষ ভালো হয়। প্রতি বিঘায় উৎপাদন ৬ মণ। আর ১০০ কেজি বীজ বা কমপক্ষে ৪৬-৪৮ কেজি তেল হয়। যদিও আমাদের এলাকায় বীজ বা গোটা ভাঙানোর মেশিন নেই। পাশের উপজেলায় সূর্য মুখীর বীজ ভাঙানো বিষয়ে চাষিদের আমরা পরামর্শ দেব। আমরা চাই এলাকায় লাভজনক ফসল সূর্যমুখীর চাষ আরও বাড়ুক।
খাগড়াছড়ির মানিকছড়ি উপজেলায় চলতি মৌসুমে ২০ বিঘা জমিতে সূর্য মুখীর চাষ করেছেন ২০ প্রান্তিক চাষি। জমিতে এখন গাছে গাছে সূর্যমুখী ফুল। ফলন ভালো হওয়ার আশাবাদী চাষিরা। তবে তেল প্রক্রিয়াকরণ নিয়ে এখনো শঙ্কিত তাঁরা।
এদিকে কৃষি কর্মকর্তা বলছেন, গত মৌসুমে চাষ করা অনেকে এখনো বীজ ভাঙাতে না পারায় চাষে আগ্রহ হারিয়েছেন। তবে পাশের ফটিকছড়ি উপজেলায় সূর্যমুখীর তেল প্রক্রিয়াকরণ করা যায়।
কালাপানির চাষি মো. মীর হোসেন বলেন, ‘চলতি বছর প্রথম ১ বিঘা জমিতে সূর্যমুখীর চাষ করেছি। এ পর্যন্ত ১২-১৩ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। ভালো ফলন নিয়ে আমি আশাবাদী হলেও এর তেল ভাঙার প্রক্রিয়া জানা নেই।’
আরেক চাষি ফজলুল হক বলেন, ‘প্রথমবার সূর্য মুখী চাষ করলাম। এতে ব্যয় একেবারে কম। কিন্তু সূর্যমুখীর গোটা বা বীজ প্রক্রিয়াকরণ সম্পর্কে আমরা অজ্ঞ। যতটুকু শুনছি শহরমুখী ফটিকছড়ি বা হাটহাজারী নয়ে ভাঙানো যায়। পুরো খাগড়াছড়িতে ভাঙানো মেশিন না থাকা কৃষকদের জন্য দুর্ভোগ বাড়াচ্ছে।’
কালাপানি কৃষি ব্লকের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা উৎপল বড়ুয়া বলেন, ‘আমার এই ব্লকে দুই আদর্শ কৃষক এবার সূর্যমুখী চাষ করেছে। এদের জমিতে গাছ পরিপক্ব হয়ে এখন ফুলে-ফলে নুয়ে পড়ার উপক্রম। ফলের গোটা বীজ ভাঙানোর বিষয়ে পাশের উপজেলা ফটিকছড়ি বা হাটহাজারীতে সব কৃষকদের বীজ একত্র পাঠানো হবে।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. কামরুল হাসান বলেন, চলতি মৌসুমে উপজেলায় ২০ কৃষকের মধ্যে প্রণোদনা সহায়তা হিসেবে ১ বিঘা জমির জন্য ২ কেজি কাবিরি হাইব্রিড (চ্যম্প) বীজ ও ২০ কেজি করে সার দেওয়া হয়েছে। ২০ বিঘা জমির ফলন মোটামুটি ভালোই হয়েছে। উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তারা সূর্যমুখী চাষিদের নিয়মিত সেচ ও ফসল উৎপাদনে পরামর্শ দিচ্ছেন।
গত মৌসুমে সূর্যমুখী চাষ করা মো. জাহিদ হোসেন ভূঁইয়া বলেন, ‘সূর্যমুখী চাষে এই এলাকায় ফলন ভালো হয়। কিন্তু গোটা (বীজ) ভাঙানো যায় না। আমি গত বছর চাষ করা খেতের গোটা এখনো বস্তায় ভরে রেখেছি। হাতের কাছে ভাঙানো প্রক্রিয়া থাকলে এই জনপদে সূর্যমুখী চাষে আরও কৃষক এগিয়ে আসবে।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. কামরুল হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, এই এলাকায় সূর্য মুখী চাষ ভালো হয়। প্রতি বিঘায় উৎপাদন ৬ মণ। আর ১০০ কেজি বীজ বা কমপক্ষে ৪৬-৪৮ কেজি তেল হয়। যদিও আমাদের এলাকায় বীজ বা গোটা ভাঙানোর মেশিন নেই। পাশের উপজেলায় সূর্য মুখীর বীজ ভাঙানো বিষয়ে চাষিদের আমরা পরামর্শ দেব। আমরা চাই এলাকায় লাভজনক ফসল সূর্যমুখীর চাষ আরও বাড়ুক।
চুয়াডাঙ্গার জীবননগর পৌরসভার সাবেক মেয়র ও পৌর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক রফিকুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ১১টার দিকে নিজ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান সিরাজ হোটেল থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়...
২০ মিনিট আগেটাঙ্গাইলের ঘাটাইলে ট্রাকচাপায় শাহ সুলতান ফাহাদ (২০) নামের এক তরুণ নিহত হয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে উপজেলার সাগরদীঘি ইউনিয়নের কামালপুর ফকির মার্কেট এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
৩১ মিনিট আগেমুন্সিগঞ্জের গজারিয়ায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের পাশ থেকে জিসান (১৯) নামের এক তরুণের মরদেহ উদ্ধার হয়েছে। অজ্ঞাত কোনো গাড়ির ধাক্কায় তিনি নিহত হয়ে থাকতে পারেন বলে ধারণা করছে হাইওয়ে পুলিশের...
৪০ মিনিট আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে সড়কে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে মোটরসাইকেলের ধাক্কা লাগার ঘটনা ঘটেছে। এতে নেহাল খান (১৮) নামের এক কলেজছাত্র নিহত হয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে শহরের বাইপাস মহাসড়কের ধলাগাছ মতির মোড়ে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে