সাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি
সাভারে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কে তেলের লরি উল্টে আগুন ধরে যায়। এ সময় আশপাশে থাকা আরও চারটি গাড়িতে আগুন ধরে যায়। এ দুর্ঘটনায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে চার। সড়কে নির্মাণকাজের জন্য রাখা বোল্ডারের আঘাতে দুর্ঘটনা ঘটেছে বলে প্রত্যক্ষদর্শী ও সংশ্লিষ্টরা আঙুল তুলেছিলেন সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগের কর্তৃপক্ষের ওপর। সওজের দায় নিয়ে হাইওয়ে পুলিশপ্রধান শাহাবুদ্দিন খানকে প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, সামগ্রিকভাবে তদন্ত করে দেখা হবে এখানে কার, দায় কতটুকু ছিল।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে সাভারের বাইপাইল ত্রিমোড় এলাকা পর্যবেক্ষণ করেন হাইওয়ে পুলিশপ্রধান। এ সময় সাভারের সাম্প্রতিক ভয়াবহ দুর্ঘটনা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন উপস্থিত সংবাদকর্মীরা।
দুর্ঘটনা স্থলে কোনো সাইন ও মার্কিং না থাকা প্রসঙ্গে সমন্বয়হীনতা আছে কি না এবং তাদের কোনো গাফিলতি দেখছেন কি না, জানতে চাইলে হাইওয়ে পুলিশপ্রধান বলেন, ‘আমাদের সঙ্গে ভালো সমন্বয় আছে। আমরা যারা সরকারি কর্মচারী, বিভিন্ন ডিপার্টমেন্টে কাজ করি, একযোগেই কাজ করি। সড়ক নিরাপত্তা, মানুষের নিরাপত্তার জন্য কাজ করি। তবে দুর্ঘটনা যেকোনো মুহূর্তে হতেই পারে।’
হাইওয়ে পুলিশের এই প্রধান বলেন, ‘রাস্তার একটা পরিস্থিতি থাকে, অনেক কিছু থাকে। সেগুলো মাথায় রেখেই আমাদের যান চলাচল করতে হবে। যে সড়কে নির্মাণকাজ চলছে, সেখানে কিছু প্রতিবন্ধকতা থাকবে, নির্মাণসামগ্রী থাকবে, সেগুলো মাথায় রেখেই কিন্তু আমাদের গাড়ি পরিচালনা করতে হবে। যেখানে নির্মাণকাজ চলে এর জন্য কিন্তু একটা নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা থাকে। সেটা আমরা দপ্তর থেকে ব্যবস্থা নিই। সেই বিষয়গুলো সমন্বয় করার চেষ্টা করছি। এগুলো সংশ্লিষ্ট বিভাগকে আমরা বলব। ভবিষ্যতে যাতে এই জিনিসগুলো আরও উন্নত হয়।’
সওজ কি দায় এড়াতে পারে—জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এটি তদন্তের বিষয়। তদন্ত করলে যেকোনো একপক্ষের ওপর হঠাৎ করে দায় দিতে পারি না। সামগ্রিকভাবে বিষয়টি তদন্ত করে দেখব এখানে কার দায় কতটুকু ছিল। এ জন্য মামলা হয়েছে। তদন্ত হবে। আমরা তদন্ত শেষ হলে বলতে পারব।’
ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের সাভারের জোড়পুল এলাকায় গত মঙ্গলবার ভোর ৫টার দিকে সড়কে রাখা বোল্ডারের সঙ্গে ধাক্কা লেগে উল্টে যায় একটি তেলবাহী লরি। পরে লরিটিতে আগুন ধরে গেলে ছড়িয়ে যায় আশপাশের আরও তিনটি ট্রাক ও একটি প্রাইভেট কারে। এ ঘটনায় দগ্ধ হয়ে এ পর্যন্ত মারা গেছেন চারজন। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আছেন আরও ছয়জন।
সাভারে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কে তেলের লরি উল্টে আগুন ধরে যায়। এ সময় আশপাশে থাকা আরও চারটি গাড়িতে আগুন ধরে যায়। এ দুর্ঘটনায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে চার। সড়কে নির্মাণকাজের জন্য রাখা বোল্ডারের আঘাতে দুর্ঘটনা ঘটেছে বলে প্রত্যক্ষদর্শী ও সংশ্লিষ্টরা আঙুল তুলেছিলেন সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগের কর্তৃপক্ষের ওপর। সওজের দায় নিয়ে হাইওয়ে পুলিশপ্রধান শাহাবুদ্দিন খানকে প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, সামগ্রিকভাবে তদন্ত করে দেখা হবে এখানে কার, দায় কতটুকু ছিল।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে সাভারের বাইপাইল ত্রিমোড় এলাকা পর্যবেক্ষণ করেন হাইওয়ে পুলিশপ্রধান। এ সময় সাভারের সাম্প্রতিক ভয়াবহ দুর্ঘটনা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন উপস্থিত সংবাদকর্মীরা।
দুর্ঘটনা স্থলে কোনো সাইন ও মার্কিং না থাকা প্রসঙ্গে সমন্বয়হীনতা আছে কি না এবং তাদের কোনো গাফিলতি দেখছেন কি না, জানতে চাইলে হাইওয়ে পুলিশপ্রধান বলেন, ‘আমাদের সঙ্গে ভালো সমন্বয় আছে। আমরা যারা সরকারি কর্মচারী, বিভিন্ন ডিপার্টমেন্টে কাজ করি, একযোগেই কাজ করি। সড়ক নিরাপত্তা, মানুষের নিরাপত্তার জন্য কাজ করি। তবে দুর্ঘটনা যেকোনো মুহূর্তে হতেই পারে।’
হাইওয়ে পুলিশের এই প্রধান বলেন, ‘রাস্তার একটা পরিস্থিতি থাকে, অনেক কিছু থাকে। সেগুলো মাথায় রেখেই আমাদের যান চলাচল করতে হবে। যে সড়কে নির্মাণকাজ চলছে, সেখানে কিছু প্রতিবন্ধকতা থাকবে, নির্মাণসামগ্রী থাকবে, সেগুলো মাথায় রেখেই কিন্তু আমাদের গাড়ি পরিচালনা করতে হবে। যেখানে নির্মাণকাজ চলে এর জন্য কিন্তু একটা নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা থাকে। সেটা আমরা দপ্তর থেকে ব্যবস্থা নিই। সেই বিষয়গুলো সমন্বয় করার চেষ্টা করছি। এগুলো সংশ্লিষ্ট বিভাগকে আমরা বলব। ভবিষ্যতে যাতে এই জিনিসগুলো আরও উন্নত হয়।’
সওজ কি দায় এড়াতে পারে—জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এটি তদন্তের বিষয়। তদন্ত করলে যেকোনো একপক্ষের ওপর হঠাৎ করে দায় দিতে পারি না। সামগ্রিকভাবে বিষয়টি তদন্ত করে দেখব এখানে কার দায় কতটুকু ছিল। এ জন্য মামলা হয়েছে। তদন্ত হবে। আমরা তদন্ত শেষ হলে বলতে পারব।’
ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের সাভারের জোড়পুল এলাকায় গত মঙ্গলবার ভোর ৫টার দিকে সড়কে রাখা বোল্ডারের সঙ্গে ধাক্কা লেগে উল্টে যায় একটি তেলবাহী লরি। পরে লরিটিতে আগুন ধরে গেলে ছড়িয়ে যায় আশপাশের আরও তিনটি ট্রাক ও একটি প্রাইভেট কারে। এ ঘটনায় দগ্ধ হয়ে এ পর্যন্ত মারা গেছেন চারজন। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আছেন আরও ছয়জন।
চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ উপজেলার গুপ্টি পূর্ব এলাকার সাহেলা বেগম নিজের ও তাঁর সন্তানের চিকিৎসার জন্য এসেছিলেন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে। কিন্তু সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক না থাকায় ফেরত যেতে বাধ্য হন তিনি। অন্যদিকে চরমথুরার শ্বাসকষ্টের রোগী আবুল কালাম সকাল ১০টায় এসে লাইনে দাঁড়িয়ে দুপুর ১২টার সময়ও চিকিৎসক দেখাতে
১০ মিনিট আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় ছাত্র-জনতার বিপক্ষে অবস্থান নেওয়াসহ বিভিন্ন অভিযোগে রাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) দৈনিক মজুরিভিত্তিক ১৫৯ কর্মচারীকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া একই কারণে সিটি করপোরেশনের স্থায়ী দুই কর্মচারীকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।
১৬ মিনিট আগেরাজধানী ঢাকার যানজট কমাতে নেওয়া ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্পের কাজ আবার শুরু হচ্ছে। সরকারি-বেসরকারি অংশীদারত্বের (পিপিপি) এই প্রকল্পের ঠিকাদারদের মধ্যে শেয়ার হস্তান্তর নিয়ে জটিলতা অবসানের পর শুরু হচ্ছে নতুন ধাপ, এতে গুরুত্ব দেওয়া হবে পান্থকুঞ্জ থেকে বুয়েট পর্যন্ত অংশ।
২ ঘণ্টা আগেথানা হলো জনসাধারণকে সেবা প্রদানের মূল কেন্দ্রস্থল। পুলিশের কাজ হচ্ছে জনগণকে সেবা দেওয়া। আমরা সম্মানিত নগরবাসীকে সর্বোচ্চ সেবা দিতে চাই। থানায় আসা একজন ব্যক্তিও যেন সেবা বঞ্চিত না হন, সেটা নিশ্চিত করতে হবে...
২ ঘণ্টা আগে