নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসকে ৯ মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার দুটি আদালত তাদেরকে গ্রেপ্তার দেখান। পল্টন থানার পুলিশ কনস্টেবল হত্যাসহ পাঁচ মামলা, প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলাসহ রমনা থানার চার মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
গতকাল বুধবার মির্জা আব্বাসের পক্ষে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন ও জামিন শুনানির জন্য আবেদন করলে আদালত আজ বৃহস্পতিবার শুনানির দিন ধার্য করেন।
গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন শুনানির জন্য মির্জা আব্বাসকে আদালতে হাজির করা হয়। শুনানি শেষে মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট রাজেশ চৌধুরী পল্টন থানার চার মামলায় ও অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সুলতান সোহাগ উদ্দিন রমনা থানার চার মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর নির্দেশ দেন।
মির্জা আব্বাসের পক্ষে তার আইনজীবী মহিউদ্দিন চৌধুরী ৯ মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো ও জামিনের আবেদন করেন।
অ্যাডভোকেট মহিউদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ৯ মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। দুপুরের পর অন্য দুটি মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে জামিন শুনানি হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু গ্রেপ্তার দেখানোর আদেশ সম্পন্ন না হওয়ায় জামিন শুনানির জন্য নথি উপস্থাপন করা হয়নি।
সংশ্লিষ্ট আদালতে সিনিয়র আইনজীবীরাগেলে আদালত বলেন, আসামিকে গ্রেপ্তার দেখানোর আদেশ যেহেতু এখনো লেখা হয়নি, সেহেতু শুনানি গ্রহণ করা সম্ভব নয়।
আইনজীবী মহিউদ্দিন বলেন, শুনানির তারিখও ধার্য করা হয়নি। তিনি বলেন, ‘হাইকোর্টের নির্দেশে আমরা জামিনের আবেদন করেছি। কিন্তু আদালত হাইকোর্টের আদেশের তোয়াক্কা করেননি। এটা দুর্ভাগ্যজনক।’
মির্জা আব্বাসকে গত ১ নভেম্বর এক মামলায় গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠানো হয়। গত ২৮ অক্টোবর বিএনপির মহাসমাবেশকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন সংঘর্ষের ঘটনায় রাজধানীর পল্টন, শাহজাহানপুর, রমনা ও রেলওয়ে থানায় বেশ কয়েকটি মামলা হয়। কমপক্ষে ১১টি মামলায় মির্জা আব্বাসকে আসামি করা হয়। এর মধ্যে তাকে একটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়। বাকি ৯টিতে রাষ্ট্রপক্ষ গ্রেপ্তার না দেখানোয় তাঁর জামিনের আবেদন শুনানি করা সম্ভব হচ্ছে না। এ কারণে ৯টি মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোসহ জামিনের আবেদন করা হয়েছে। ঢাকায় রেলওয়ে থানায় দায়ের করা একটি মামলায়ও মির্জা আব্বাসের নাম রয়েছে।
আইনজীবী আরও বলেন, বৃহস্পতিবার মির্জা আব্বাসকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করার নির্দেশ দেওয়া হয়।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসকে ৯ মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার দুটি আদালত তাদেরকে গ্রেপ্তার দেখান। পল্টন থানার পুলিশ কনস্টেবল হত্যাসহ পাঁচ মামলা, প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলাসহ রমনা থানার চার মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
গতকাল বুধবার মির্জা আব্বাসের পক্ষে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন ও জামিন শুনানির জন্য আবেদন করলে আদালত আজ বৃহস্পতিবার শুনানির দিন ধার্য করেন।
গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন শুনানির জন্য মির্জা আব্বাসকে আদালতে হাজির করা হয়। শুনানি শেষে মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট রাজেশ চৌধুরী পল্টন থানার চার মামলায় ও অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সুলতান সোহাগ উদ্দিন রমনা থানার চার মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর নির্দেশ দেন।
মির্জা আব্বাসের পক্ষে তার আইনজীবী মহিউদ্দিন চৌধুরী ৯ মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো ও জামিনের আবেদন করেন।
অ্যাডভোকেট মহিউদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ৯ মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। দুপুরের পর অন্য দুটি মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে জামিন শুনানি হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু গ্রেপ্তার দেখানোর আদেশ সম্পন্ন না হওয়ায় জামিন শুনানির জন্য নথি উপস্থাপন করা হয়নি।
সংশ্লিষ্ট আদালতে সিনিয়র আইনজীবীরাগেলে আদালত বলেন, আসামিকে গ্রেপ্তার দেখানোর আদেশ যেহেতু এখনো লেখা হয়নি, সেহেতু শুনানি গ্রহণ করা সম্ভব নয়।
আইনজীবী মহিউদ্দিন বলেন, শুনানির তারিখও ধার্য করা হয়নি। তিনি বলেন, ‘হাইকোর্টের নির্দেশে আমরা জামিনের আবেদন করেছি। কিন্তু আদালত হাইকোর্টের আদেশের তোয়াক্কা করেননি। এটা দুর্ভাগ্যজনক।’
মির্জা আব্বাসকে গত ১ নভেম্বর এক মামলায় গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠানো হয়। গত ২৮ অক্টোবর বিএনপির মহাসমাবেশকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন সংঘর্ষের ঘটনায় রাজধানীর পল্টন, শাহজাহানপুর, রমনা ও রেলওয়ে থানায় বেশ কয়েকটি মামলা হয়। কমপক্ষে ১১টি মামলায় মির্জা আব্বাসকে আসামি করা হয়। এর মধ্যে তাকে একটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়। বাকি ৯টিতে রাষ্ট্রপক্ষ গ্রেপ্তার না দেখানোয় তাঁর জামিনের আবেদন শুনানি করা সম্ভব হচ্ছে না। এ কারণে ৯টি মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোসহ জামিনের আবেদন করা হয়েছে। ঢাকায় রেলওয়ে থানায় দায়ের করা একটি মামলায়ও মির্জা আব্বাসের নাম রয়েছে।
আইনজীবী আরও বলেন, বৃহস্পতিবার মির্জা আব্বাসকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করার নির্দেশ দেওয়া হয়।
বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তের বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি পয়েন্টে রোহিঙ্গাদের অনুপ্রবেশ ঠেকাতে এবং চোরাচালান বন্ধে বুলেটপ্রুফ গাড়ি নিয়ে টহল শুরু করেছে বিজিবি। আজ শুক্রবার দুপুর থেকে চোরাচালানের জোন বলে খ্যাত সীমান্ত সড়কের ৪২ নম্বর পিলার থেকে ৫৪ নম্বর পিলার পর্যন্ত আট কিলোমিটার এলাকায় টহল দিচ্ছেন বিজিবির
১১ মিনিট আগেবাগেরহাটের কচুয়ায় ‘চলো পাল্টাই’ সংগঠন ও শিক্ষার্থীরা বিনা লাভের বাজার চালু করেছে। খোলা বাজারের চেয়ে ১০-২০ টাকা কমে আলু, পেঁয়াজ, ডালসহ বিভিন্ন পণ্য বিক্রি হচ্ছে।
২০ মিনিট আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে ছাত্রদের তুলে নিয়ে মারধরের ঘটনায় করা মামলায় কুড়িগ্রামের উলিপুরে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের চার নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে পুলিশ অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করে।
৩৯ মিনিট আগেপদ্মা সেতু নির্মাণে আওয়ামী লীগের কৃতিত্ব নেই উল্লেখ করে এই নেতা বলেন, ‘বলতে পারেন আওয়ামী লীগ পদ্মা সেতু করেছে। আমি যদি কষ্ট করে উপার্জন করে একটা তিনতলা বিল্ডিং করি, মানুষ আমাকে সাধুবাদ জানাবে, মোবারকবাদ জানাবে। আর যদি মানুষের থেকে লোন নিয়ে তিনতলা বিল্ডিং করি, মানুষ আমাকে বেহায়া বলবে। হাসিনা যখন ২০০৯
১ ঘণ্টা আগে