নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা ও ঢামেক প্রতিবেদক
রাজধানীর গুলশান ১০৮ নম্বর রোডের একটি বাসা থেকে দুই ব্যক্তির গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ শনিবার সকালে খবর পেয়ে গুলশান-২-এর ১০৮ নম্বর রোডের একটি বাসা থেকে মরদেহ দুটি উদ্ধার করা হয়।
গুলশান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তৌহিদ আহমেদ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, গুলশান-২-এর ১০৮ নম্বর রোডের একটি বাসার কক্ষ থেকে রফিক (৬২) ও সাব্বির (১৫) নামের দুই ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। সকালে এলাকার লোকজন দুর্গন্ধ পেয়ে থানায় খবর দেয়।
ওসি বলেন, ধারণা করা হচ্ছে, দুজনকে গত বৃহস্পতিবার যেকোনো সময় দুর্বৃত্তরা গলা কেটে ও কুপিয়ে হত্যা করে। নিহত রফিকের বাড়ি বরিশাল সদর উপজেলার দবদবিয়া গ্রামে এবং সাব্বিরের বাড়ি ময়মনসিংহ জেলার গৌরীপুর থানার রায়গঞ্জ বাজার এলাকায়। তাঁদের সম্পূর্ণ পরিচয় ও ঘটনার বিস্তারিত জানার চেষ্টা করা হচ্ছে। আইনি প্রক্রিয়া শেষে মরদেহ দুটি ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হবে।
নিহত রফিকুল ইসলামের ভাতিজা হুমায়ুন কবির বলেন, রফিকুল গুলশানের ওই প্লটে প্রায় ২০ বছর ধরে থাকতেন। সেখানে প্লট দেখাশোনা করতেন। পাশাপাশি একটি চায়ের দোকান করতেন। ওই দোকানের ভেতরে একটি কক্ষে ঘুমাতেন তিনি।
তিনি জানান, রফিকুলের বড় ছেলে বাপ্পি নারায়ণগঞ্জে থাকেন। গত দুই দিন ধরে বাবা রফিকুল ইসলামকে ফোন দিয়ে পাচ্ছিলেন না। আজ কয়েকবার ফোন দিয়ে বন্ধ পাওয়া যায়। নিরুপায় হয়ে গুলশানে কয়েকজনকে ফোন দিয়ে তাঁর বাবার খোঁজ করতে বলেন। কিন্তু তাঁরা সেখানে গিয়ে মেইন গেটে তালা দেখতে পায়। এ জন্য সকালে বাপ্পি নিজেই গুলশানে ওই এলাকায় বাবার খোঁজ করতে যান।
সেখানে গিয়ে মেইন গেটে তালা ঝুলতে দেখে দেয়াল টপকে ভেতরে ঢোকেন। সেখানে দুর্গন্ধ পাচ্ছিলেন। পরে গুলশান থানায় ফোন দিয়ে বিষয়টি জানায়। এরপর থানা-পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে ভেতরে ঢুকে তাঁর বাবা রফিকুল ও সাব্বির নামে এক কিশোরের মরদেহ দেখতে পায়। তবে কারা, কেন তাঁদের দুইজনকে খুন করেছে সে বিষয়ে কিছুই জানতে পারেননি তিনি।
নিহত সাব্বিরের মামাতো ভাই আব্দুল খালেক জানান, চার ভাই ও এক বোনের মধ্যে সাব্বির ছিল সবার ছোট। তার বাবা মো. হেকিম। তিনি মাছের ব্যবসা করেন। গত ১৫ দিন আগে বাড়ি থেকে রাগ করে ঢাকায় চলে এসেছিল সাব্বির। এরপর এক ভাইয়ের মাধ্যমে রফিকুলের দোকানে কাজ নেয়।
ওই প্লটের পাশের একটি ভবনের নিরাপত্তারক্ষী সবুজ। তিনি বলেন, গত বৃহস্পতিবার রাতেও দোকান খোলা ছিল। তবে শুক্রবার তার দোকান বন্ধ ছিল। সারা দিন দোকান বন্ধ থাকার কারণে লোকজনের দোকান থেকে ঘুরে গেছেন। দোকানটিতে ভেতর থেকে তালা দেওয়া ছিল।
এ বিষয়ে গুলশান থানার এসআই আমিরুল ইসলাম বলেন, মরদেহ দুটির মাথা, গলাসহ শরীরের বিভিন্ন জায়গায় ধারালো অস্ত্রের আঘাত রয়েছে। ঘটনাস্থলে সিসিটিভির ফুটেজ পাওয়া গেছে। সেই ফুটেজ খতিয়ে দেখা হচ্ছে। পুলিশের পাশাপাশি ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ ও র্যাবের ইউনিট কাজ করছে। এই ঘটনায় হত্যা মামলা হয়েছে।
রাজধানীর গুলশান ১০৮ নম্বর রোডের একটি বাসা থেকে দুই ব্যক্তির গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ শনিবার সকালে খবর পেয়ে গুলশান-২-এর ১০৮ নম্বর রোডের একটি বাসা থেকে মরদেহ দুটি উদ্ধার করা হয়।
গুলশান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তৌহিদ আহমেদ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, গুলশান-২-এর ১০৮ নম্বর রোডের একটি বাসার কক্ষ থেকে রফিক (৬২) ও সাব্বির (১৫) নামের দুই ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। সকালে এলাকার লোকজন দুর্গন্ধ পেয়ে থানায় খবর দেয়।
ওসি বলেন, ধারণা করা হচ্ছে, দুজনকে গত বৃহস্পতিবার যেকোনো সময় দুর্বৃত্তরা গলা কেটে ও কুপিয়ে হত্যা করে। নিহত রফিকের বাড়ি বরিশাল সদর উপজেলার দবদবিয়া গ্রামে এবং সাব্বিরের বাড়ি ময়মনসিংহ জেলার গৌরীপুর থানার রায়গঞ্জ বাজার এলাকায়। তাঁদের সম্পূর্ণ পরিচয় ও ঘটনার বিস্তারিত জানার চেষ্টা করা হচ্ছে। আইনি প্রক্রিয়া শেষে মরদেহ দুটি ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হবে।
নিহত রফিকুল ইসলামের ভাতিজা হুমায়ুন কবির বলেন, রফিকুল গুলশানের ওই প্লটে প্রায় ২০ বছর ধরে থাকতেন। সেখানে প্লট দেখাশোনা করতেন। পাশাপাশি একটি চায়ের দোকান করতেন। ওই দোকানের ভেতরে একটি কক্ষে ঘুমাতেন তিনি।
তিনি জানান, রফিকুলের বড় ছেলে বাপ্পি নারায়ণগঞ্জে থাকেন। গত দুই দিন ধরে বাবা রফিকুল ইসলামকে ফোন দিয়ে পাচ্ছিলেন না। আজ কয়েকবার ফোন দিয়ে বন্ধ পাওয়া যায়। নিরুপায় হয়ে গুলশানে কয়েকজনকে ফোন দিয়ে তাঁর বাবার খোঁজ করতে বলেন। কিন্তু তাঁরা সেখানে গিয়ে মেইন গেটে তালা দেখতে পায়। এ জন্য সকালে বাপ্পি নিজেই গুলশানে ওই এলাকায় বাবার খোঁজ করতে যান।
সেখানে গিয়ে মেইন গেটে তালা ঝুলতে দেখে দেয়াল টপকে ভেতরে ঢোকেন। সেখানে দুর্গন্ধ পাচ্ছিলেন। পরে গুলশান থানায় ফোন দিয়ে বিষয়টি জানায়। এরপর থানা-পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে ভেতরে ঢুকে তাঁর বাবা রফিকুল ও সাব্বির নামে এক কিশোরের মরদেহ দেখতে পায়। তবে কারা, কেন তাঁদের দুইজনকে খুন করেছে সে বিষয়ে কিছুই জানতে পারেননি তিনি।
নিহত সাব্বিরের মামাতো ভাই আব্দুল খালেক জানান, চার ভাই ও এক বোনের মধ্যে সাব্বির ছিল সবার ছোট। তার বাবা মো. হেকিম। তিনি মাছের ব্যবসা করেন। গত ১৫ দিন আগে বাড়ি থেকে রাগ করে ঢাকায় চলে এসেছিল সাব্বির। এরপর এক ভাইয়ের মাধ্যমে রফিকুলের দোকানে কাজ নেয়।
ওই প্লটের পাশের একটি ভবনের নিরাপত্তারক্ষী সবুজ। তিনি বলেন, গত বৃহস্পতিবার রাতেও দোকান খোলা ছিল। তবে শুক্রবার তার দোকান বন্ধ ছিল। সারা দিন দোকান বন্ধ থাকার কারণে লোকজনের দোকান থেকে ঘুরে গেছেন। দোকানটিতে ভেতর থেকে তালা দেওয়া ছিল।
এ বিষয়ে গুলশান থানার এসআই আমিরুল ইসলাম বলেন, মরদেহ দুটির মাথা, গলাসহ শরীরের বিভিন্ন জায়গায় ধারালো অস্ত্রের আঘাত রয়েছে। ঘটনাস্থলে সিসিটিভির ফুটেজ পাওয়া গেছে। সেই ফুটেজ খতিয়ে দেখা হচ্ছে। পুলিশের পাশাপাশি ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ ও র্যাবের ইউনিট কাজ করছে। এই ঘটনায় হত্যা মামলা হয়েছে।
ঢাকার ধামরাইয়ে তিন দফা দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন পোশাক কারখানার শ্রমিকেরা। সড়ক দুর্ঘটনায় দুই শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনাকে কেন্দ্র করে আজ বৃহস্পতিবার সকালে শ্রীরামপুর এলাকার গ্রাফিক্স টেক্সটাইল লিমিটেডের শ্রমিকেরা এ বিক্ষোভ করেন। এ সময় অবরোধস্থলের উভয় পাশে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়।
৬ ঘণ্টা আগেপটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জে খালের পানিতে ডুবে চার বছরের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় উপজেলার কাকড়াবুনিয়া ইউনিয়নের কাকড়াবুনিয়া গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
৭ ঘণ্টা আগেযশোরের অভয়নগরে পুকুরে ডুবে এক দেড় বছরের শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সকালে উপজেলার অভয়নগর গ্রামের মধ্যপাড়া এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
৭ ঘণ্টা আগেচুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা অবৈধভাবে হুন্ডির মাধ্যমে টাকা পাচারকালে সেলিম হোসেন (২৬) নামে এক যুবককে আটক করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। আজ বৃহস্পতিবার চুয়াডাঙ্গা–৬ বিজিবির দর্শনা বিওপির একটি টহলদল তাকে আটক করে।
৭ ঘণ্টা আগে