নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
২০১৯ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি রাতে পুরান ঢাকার চুড়িহাট্টায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। এতে ৭১ জনের প্রাণহানি হয়। ওই ঘটনায় দায়ের হওয়া মামলায় ওয়াহেদ ম্যানশনের মালিকসহ আটজনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা চকবাজার থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি মো. আব্দুল কাইয়ুম এই অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
ঢাকার আদালতের পুলিশের সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা হেলাল উদ্দিন তথ্যটি নিশ্চিত করেছেন। আজকের পত্রিকাকে তিনি জানান, ঢাকার মহানগর হাকিম তরিকুল ইসলাম আগামী ২৩ মার্চ অভিযোগপত্র গ্রহণ বিষয়ে শুনানির তারিখ ধার্য করেছেন।
যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে তারা হলেন-ওয়াহিদ ম্যানশনের মালিক মোহাম্মদ হাসান সুলতান ওরফে হাসান, তার ভাই হোসেন সুলতান ওরফে সোহেল এবং ওই ভবনের গোডাউনের মালিক ইমটিয়াজ আহমেদ, মোহাম্মদ জাওয়াদ আতিক, মোজাম্মেল ইকবাল, মোজাফফর উদ্দিন, মো. লবিল ও মোহাম্মদ কাশিফ।
আসামিদের বিরুদ্ধে দণ্ডবিধির ৩০৪ (অপরাধজনক প্রাণনাশ), ৪৩৬ (গৃহ প্রভৃতি ধ্বংস করার উদ্দেশ্যে আগুন বিস্ফোরক পদার্থের সাহায্যে ক্ষতিসাধন করা), ৪২৭ (জিনিসপত্রের ক্ষতিসাধন করা) ও ৩৪ (একই অভিপ্রায় উদ্দেশ্যে অপরাধ করা) ধারায় অভিযোগ পত্র দেওয়া হয়েছে।
ঘটনার প্রায় তিন বছর পরে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে নিহত হওয়ার ঘটনায় এই অভিযোগপত্র দাখিল করা হলো। আদালত সূত্রে জানা গেছে প্রায় আড়াই হাজার পৃষ্ঠার অভিযোগপত্র দেওয়া হয়। মামলায় নিহত সকলের ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন, সুরতহাল রিপোর্ট ও বিপুলসংখ্যক আলামতসহ এই অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়।
উল্লেখ্য, চুড়িহাট্টার আগুনে নিহত চকবাজারের ওয়ার্কস রোডের বাসিন্দা জুম্মন আলীর ছেলে মো. আসিফ বাদী হয়ে ওয়াহেদ ম্যানশনের মালিক দুই সহোদর মো. হাসান ও মো. সোহেল ওরফে শহীদের নামে চকবাজার থানায় মামলা করেন। মামলায় ভবন মালিক দুই ভাইকে গ্রেপ্তার করার পর তারা আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। ওই স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে ওই ভবনের গোডাউন মালিকদের নাম উঠে আসে। তাদেরকে মামলায় আসামি করা হয়। ভবন মালিক হাসান ও সোহেল এবং দুই গোডাউন মালিক জাওয়াদ ও কাশিফ হাইকোর্ট থেকে জামিন লাভ করেন। অন্য চার আসামি বিভিন্ন সময়ে ঢাকার আদালত থেকে জামিন পান।
মামলায় অভিযোগ করা হয়, হাসান, সোহেলসহ অজ্ঞাতপরিচয় ১০ থেকে ১২ জনের ইচ্ছাকৃত অবহেলায় ঘটা আগুনে পুড়ে মারা গেছেন ৭১ জন। মামলার এজাহারে বলা হয়, হাসান ও সোহেল ওয়াহেদ ম্যানশনের ওই ভবনের বিভিন্ন তলায় দাহ্য পদার্থ রাখতেন। জীবনের ঝুঁকি জেনেও অবৈধভাবে রাসায়নিকের গুদাম করার জন্য ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে বেশি টাকা নিয়ে বাসা ভাড়া দেন তাঁরা। চুড়িহাট্টার আগুনের পর প্রত্যক্ষদর্শীদের বর্ণনা ও ঘটনাস্থলের আলামত দেখে তদন্তকারী বিভিন্ন সংস্থার কর্মকর্তারা তখন বলেছিলেন, আগুনের সূত্রপাত হয়েছিল হাজি ওয়াহেদ ম্যানশনের দোতলা থেকে।
২০১৯ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি রাতে পুরান ঢাকার চুড়িহাট্টায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। এতে ৭১ জনের প্রাণহানি হয়। ওই ঘটনায় দায়ের হওয়া মামলায় ওয়াহেদ ম্যানশনের মালিকসহ আটজনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা চকবাজার থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি মো. আব্দুল কাইয়ুম এই অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
ঢাকার আদালতের পুলিশের সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা হেলাল উদ্দিন তথ্যটি নিশ্চিত করেছেন। আজকের পত্রিকাকে তিনি জানান, ঢাকার মহানগর হাকিম তরিকুল ইসলাম আগামী ২৩ মার্চ অভিযোগপত্র গ্রহণ বিষয়ে শুনানির তারিখ ধার্য করেছেন।
যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে তারা হলেন-ওয়াহিদ ম্যানশনের মালিক মোহাম্মদ হাসান সুলতান ওরফে হাসান, তার ভাই হোসেন সুলতান ওরফে সোহেল এবং ওই ভবনের গোডাউনের মালিক ইমটিয়াজ আহমেদ, মোহাম্মদ জাওয়াদ আতিক, মোজাম্মেল ইকবাল, মোজাফফর উদ্দিন, মো. লবিল ও মোহাম্মদ কাশিফ।
আসামিদের বিরুদ্ধে দণ্ডবিধির ৩০৪ (অপরাধজনক প্রাণনাশ), ৪৩৬ (গৃহ প্রভৃতি ধ্বংস করার উদ্দেশ্যে আগুন বিস্ফোরক পদার্থের সাহায্যে ক্ষতিসাধন করা), ৪২৭ (জিনিসপত্রের ক্ষতিসাধন করা) ও ৩৪ (একই অভিপ্রায় উদ্দেশ্যে অপরাধ করা) ধারায় অভিযোগ পত্র দেওয়া হয়েছে।
ঘটনার প্রায় তিন বছর পরে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে নিহত হওয়ার ঘটনায় এই অভিযোগপত্র দাখিল করা হলো। আদালত সূত্রে জানা গেছে প্রায় আড়াই হাজার পৃষ্ঠার অভিযোগপত্র দেওয়া হয়। মামলায় নিহত সকলের ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন, সুরতহাল রিপোর্ট ও বিপুলসংখ্যক আলামতসহ এই অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়।
উল্লেখ্য, চুড়িহাট্টার আগুনে নিহত চকবাজারের ওয়ার্কস রোডের বাসিন্দা জুম্মন আলীর ছেলে মো. আসিফ বাদী হয়ে ওয়াহেদ ম্যানশনের মালিক দুই সহোদর মো. হাসান ও মো. সোহেল ওরফে শহীদের নামে চকবাজার থানায় মামলা করেন। মামলায় ভবন মালিক দুই ভাইকে গ্রেপ্তার করার পর তারা আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। ওই স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে ওই ভবনের গোডাউন মালিকদের নাম উঠে আসে। তাদেরকে মামলায় আসামি করা হয়। ভবন মালিক হাসান ও সোহেল এবং দুই গোডাউন মালিক জাওয়াদ ও কাশিফ হাইকোর্ট থেকে জামিন লাভ করেন। অন্য চার আসামি বিভিন্ন সময়ে ঢাকার আদালত থেকে জামিন পান।
মামলায় অভিযোগ করা হয়, হাসান, সোহেলসহ অজ্ঞাতপরিচয় ১০ থেকে ১২ জনের ইচ্ছাকৃত অবহেলায় ঘটা আগুনে পুড়ে মারা গেছেন ৭১ জন। মামলার এজাহারে বলা হয়, হাসান ও সোহেল ওয়াহেদ ম্যানশনের ওই ভবনের বিভিন্ন তলায় দাহ্য পদার্থ রাখতেন। জীবনের ঝুঁকি জেনেও অবৈধভাবে রাসায়নিকের গুদাম করার জন্য ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে বেশি টাকা নিয়ে বাসা ভাড়া দেন তাঁরা। চুড়িহাট্টার আগুনের পর প্রত্যক্ষদর্শীদের বর্ণনা ও ঘটনাস্থলের আলামত দেখে তদন্তকারী বিভিন্ন সংস্থার কর্মকর্তারা তখন বলেছিলেন, আগুনের সূত্রপাত হয়েছিল হাজি ওয়াহেদ ম্যানশনের দোতলা থেকে।
বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তের বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি পয়েন্টে রোহিঙ্গাদের অনুপ্রবেশ ঠেকাতে এবং চোরাচালান বন্ধে বুলেটপ্রুফ গাড়ি নিয়ে টহল শুরু করেছে বিজিবি। আজ শুক্রবার দুপুর থেকে চোরাচালানের জোন বলে খ্যাত সীমান্ত সড়কের ৪২ নম্বর পিলার থেকে ৫৪ নম্বর পিলার পর্যন্ত আট কিলোমিটার এলাকায় টহল দিচ্ছেন বিজিবির
২৪ মিনিট আগেবাগেরহাটের কচুয়ায় ‘চলো পাল্টাই’ সংগঠন ও শিক্ষার্থীরা বিনা লাভের বাজার চালু করেছে। খোলা বাজারের চেয়ে ১০-২০ টাকা কমে আলু, পেঁয়াজ, ডালসহ বিভিন্ন পণ্য বিক্রি হচ্ছে।
৩৪ মিনিট আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে ছাত্রদের তুলে নিয়ে মারধরের ঘটনায় করা মামলায় কুড়িগ্রামের উলিপুরে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের চার নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে পুলিশ অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করে।
১ ঘণ্টা আগেপদ্মা সেতু নির্মাণে আওয়ামী লীগের কৃতিত্ব নেই উল্লেখ করে এই নেতা বলেন, ‘বলতে পারেন আওয়ামী লীগ পদ্মা সেতু করেছে। আমি যদি কষ্ট করে উপার্জন করে একটা তিনতলা বিল্ডিং করি, মানুষ আমাকে সাধুবাদ জানাবে, মোবারকবাদ জানাবে। আর যদি মানুষের থেকে লোন নিয়ে তিনতলা বিল্ডিং করি, মানুষ আমাকে বেহায়া বলবে। হাসিনা যখন ২০০৯
১ ঘণ্টা আগে