নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সময় যুদ্ধাপরাধ হিসেবে চিহ্নিত কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে ১৯৫ জন পাকিস্তানি নাগরিকের বিচার তাঁদের অনুপস্থিতিতেই বাংলাদেশে শুরু করার দাবি উঠেছে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার ফর জেনোসাইড স্টাডিজের আয়োজনে মঙ্গলবার (২৫ জুলাই) ‘মানবতাবিরোধী অপরাধ বিচারের এক যুগ’ শীর্ষক এক আলোচনা সভায় বক্তারা এ দাবি তোলেন।
যুদ্ধের পর তদানীন্তন পাকিস্তান সরকার এই ১৯৫ ব্যক্তিকে ফেরত নিয়েছিল। তাঁদের মধ্যে কে কোথায় আছেন, কারা জীবিত আছেন, সে বিষয়ে সুনির্দিষ্ট কোনো তথ্য নেই বলে জানান জানান।
তবে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান মনে করেন, অন্য অপরাধে অভিযুক্ত ব্যক্তির অনুপস্থিতিতে যদি বিচার সম্পন্ন করা যায়, মানবতাবিরোধী অপরাধের ক্ষেত্রে এটাও সম্ভব। তিনি বলেন, ‘মরণোত্তর বিচারও সম্ভব। ন্যায়বিচারের জন্য এই বিচার হওয়া প্রয়োজন। যারা এ ধরনের জঘন্যতম অপরাধ করেছে, যদি তারা মারাও গিয়ে থাকে, তাদের বিচার করা দরকার।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক এই আইনের অধ্যাপক বলেন, ‘বিচারে মৃত ব্যক্তি দোষী সাব্যস্ত হলে, তাদের শাস্তি কার্যকর করা যাবে না। কিন্তু ন্যায়বিচার ও রেকর্ডের জন্য এই বিচার সম্পন্ন হওয়া দরকার।’
সাবেক জেলা ও দায়রা জজ ফউজুল আজিম বলেন, ‘নাগরিকতা নির্বিশেষে অভিযুক্তকে বিচারের ক্ষমতা এবং অভিযুক্তের অনুপস্থিতিতে বিচারের ক্ষমতা আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালকে দেওয়া আছে।’
ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইমস (ট্রাইব্যুনাল) অ্যাক্ট ১৯৭৩ অনুযায়ী ১৯৫ পাকিস্তানি যুদ্ধাপরাধীর মধ্যে যারা বেঁচে আছেন, তাঁদের বিচারের উদ্যোগ গ্রহণের ওপর জোর দেন তিনি।
এ সময় লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব) কাজী সাজ্জাদ আলী জহির (বীর প্রতীক) বলেন, ‘১৯৫ জনের বিচার প্রক্রিয়া ১৯৭২ সালে শুরু হয়েছিল। ঢাকার একটি স্থানে ক্যাম্প করে তাঁদের রাখার কথা চিন্তা করা হচ্ছিল। সেখানে কাঁটাতারের বেড়াও দেওয়া হয়েছিল। উর্দু ভালো জানতেন বলে আমাকে সেই ক্যাম্পের কমান্ডার করা হয়েছিল। পরে সেই বিচার সম্পন্ন হয়নি।’
সেন্টার ফর জেনোসাইড স্টাডিজের পরিচালক অধ্যাপক শেখ হাফিজুর রহমান বলেন, ‘১৯৫ পাকিস্তানি যুদ্ধাপরাধীর বিচার শুরু করতে রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের প্রয়োজন হবে। বিভিন্ন মন্ত্রণালয় একসঙ্গে কাজ করতে হবে।’
১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সময় যুদ্ধাপরাধ হিসেবে চিহ্নিত কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে ১৯৫ জন পাকিস্তানি নাগরিকের বিচার তাঁদের অনুপস্থিতিতেই বাংলাদেশে শুরু করার দাবি উঠেছে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার ফর জেনোসাইড স্টাডিজের আয়োজনে মঙ্গলবার (২৫ জুলাই) ‘মানবতাবিরোধী অপরাধ বিচারের এক যুগ’ শীর্ষক এক আলোচনা সভায় বক্তারা এ দাবি তোলেন।
যুদ্ধের পর তদানীন্তন পাকিস্তান সরকার এই ১৯৫ ব্যক্তিকে ফেরত নিয়েছিল। তাঁদের মধ্যে কে কোথায় আছেন, কারা জীবিত আছেন, সে বিষয়ে সুনির্দিষ্ট কোনো তথ্য নেই বলে জানান জানান।
তবে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান মনে করেন, অন্য অপরাধে অভিযুক্ত ব্যক্তির অনুপস্থিতিতে যদি বিচার সম্পন্ন করা যায়, মানবতাবিরোধী অপরাধের ক্ষেত্রে এটাও সম্ভব। তিনি বলেন, ‘মরণোত্তর বিচারও সম্ভব। ন্যায়বিচারের জন্য এই বিচার হওয়া প্রয়োজন। যারা এ ধরনের জঘন্যতম অপরাধ করেছে, যদি তারা মারাও গিয়ে থাকে, তাদের বিচার করা দরকার।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক এই আইনের অধ্যাপক বলেন, ‘বিচারে মৃত ব্যক্তি দোষী সাব্যস্ত হলে, তাদের শাস্তি কার্যকর করা যাবে না। কিন্তু ন্যায়বিচার ও রেকর্ডের জন্য এই বিচার সম্পন্ন হওয়া দরকার।’
সাবেক জেলা ও দায়রা জজ ফউজুল আজিম বলেন, ‘নাগরিকতা নির্বিশেষে অভিযুক্তকে বিচারের ক্ষমতা এবং অভিযুক্তের অনুপস্থিতিতে বিচারের ক্ষমতা আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালকে দেওয়া আছে।’
ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইমস (ট্রাইব্যুনাল) অ্যাক্ট ১৯৭৩ অনুযায়ী ১৯৫ পাকিস্তানি যুদ্ধাপরাধীর মধ্যে যারা বেঁচে আছেন, তাঁদের বিচারের উদ্যোগ গ্রহণের ওপর জোর দেন তিনি।
এ সময় লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব) কাজী সাজ্জাদ আলী জহির (বীর প্রতীক) বলেন, ‘১৯৫ জনের বিচার প্রক্রিয়া ১৯৭২ সালে শুরু হয়েছিল। ঢাকার একটি স্থানে ক্যাম্প করে তাঁদের রাখার কথা চিন্তা করা হচ্ছিল। সেখানে কাঁটাতারের বেড়াও দেওয়া হয়েছিল। উর্দু ভালো জানতেন বলে আমাকে সেই ক্যাম্পের কমান্ডার করা হয়েছিল। পরে সেই বিচার সম্পন্ন হয়নি।’
সেন্টার ফর জেনোসাইড স্টাডিজের পরিচালক অধ্যাপক শেখ হাফিজুর রহমান বলেন, ‘১৯৫ পাকিস্তানি যুদ্ধাপরাধীর বিচার শুরু করতে রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের প্রয়োজন হবে। বিভিন্ন মন্ত্রণালয় একসঙ্গে কাজ করতে হবে।’
রাজধানীর সবুজবাগ থানাধীন ভাইগদিয়া এলাকায় মো. নয়ন আহম্মেদ ওরফে রমজান নামের এক যুবককে পিটিয়ে মেরেছে স্থানীয় জনতা। গতকাল বুধবার বিকেলে এ ঘটনা ঘটে। এ সময় রমজানের এক সহযোগীকে জনরোষ থেকে উদ্ধার করে মুগদা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করেছে পুলিশ।
১২ মিনিট আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুর জেনেভা ক্যাম্পের খোলা স্পটে বর্জ্য অপসারণের সময় বোমা বিস্ফোরণে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) চারজন পরিচ্ছন্নতা কর্মী আহত হয়েছেন। তারা হলেন মো. আলমগীর হোসেন (৩৬), মো. ইয়াছিন (৪০), আসাদ মিয়া (৫৮) ও সাইফুল ইসলাম (৪৭)। আহত পরিচ্ছন্নতা কর্মীরা বর্তমানে রাজধানীর শহীদ সোহ্রাওয
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর বনশ্রীতে লেগুনা স্ট্যান্ডের টাকা তোলাকে কেন্দ্র করে মো. হাসান হাওলাদার (১৯) হত্যা মামলায় এজাহারনামীয় দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গত মঙ্গলবার রাতে রামপুরা এলাকা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেপটুয়াখালীর দশমিনা সরকারি মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার্থীদের নির্বাচনী পরীক্ষার সময় সূচি পরিবর্তন করে ওই স্কুল মাঠে ডাকসুর সাবেক ভিপি ও গণঅধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় সভাপতি নুরুল হক নুরের জনসভা হয়েছে। এ নিয়ে উপজেলায় চলছে আলোচনা সমালোচনার ঝড়।
১ ঘণ্টা আগে