নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে বনানী কবরস্থানে বাবা-মায়ের কবরের পাশে শায়িত হয়েছেন বাংলাদেশ কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) উপদেষ্টা, মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক ও লেখক হায়দার আকবর খান রনো।
আজ সোমবার সকাল ১০টায় রনোর মরদেহ শমরিতা হাসপাতাল থেকে সিপিবির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে নিয়ে আসা হয়। সেখানে সিপিবির সাবেক সভাপতি মঞ্জুরুল আহসান খান, নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্নাসহ সিপিবির বিভিন্ন গণসংগঠন ও জেলার নেতা–কর্মীরা শ্রদ্ধা জানান।
এ সময় সিপিবির সভাপতি মো. শাহ আলম বলেন, ‘ষাটের দশকের উজ্জ্বল নক্ষত্ররা একে একে চলে যাচ্ছেন। ষাটের দশকের সাম্রাজ্যবাদ বিরোধী আন্দোলন, ৬৯ এর গণ অভ্যুত্থান এ মুক্তিযুদ্ধে হায়দার আকবর খান রনো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন। রনো যে মার্ক্সবাদে বিশ্বাস করতেন, মানুষের জন্য মুক্ত বিশ্ব গড়ার সেই লড়াই আমরা এগিয়ে নিয়ে যাব।’
পল্টনে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে শোক র্যালি করে হায়দার আকবর খানের মরদেহ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে নিয়ে যাওয়া হয়। শহীদ মিনারে দুপুর ১১টা ২০ মিনিটে রনোকে রাষ্ট্রীয় সম্মাননা গার্ড অব অনার প্রদান করা হয়। এরপর আওয়ামী লীগ, বিএনপি, বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক দল (বাসদ), বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি, গণসংস্কৃতি ফ্রন্ট, গণজাগরণ মঞ্চ, গণসংহতি আন্দোলনসহ বিভিন্ন দল ও সংগঠনের নেতৃবৃন্দ রনোর প্রতি শ্রদ্ধা জানান।
শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ বলেন, ‘তিনি জাতির একজন অন্যতম শ্রেষ্ঠ সন্তান ছিলেন। তিনি আজীবন এ দেশের মানুষের ভাগ্য উন্নয়নের জন্য সংগ্রাম করেছেন।’
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘তাঁর চলে যাওয়া বাংলাদেশের আদর্শবাদী রাজনীতিতে বিশাল শূন্যতা তৈরি করল। তিনি যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলেন, দুর্ভাগ্যজনকভাবে তিনি তা দেখে যেতে পারেননি। আমাদের রাজনীতিতে যে বিভাজন তৈরি হয়েছে তা থেকে আমাদের বেরিয়ে আসা উচিত।’
জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের সভাপতি হাসানুল হক ইনু বলেন, ‘রনো ভাই থাকলে বামপন্থীদের মাঝে ঐক্যের ধারাটা তৈরির ক্ষেত্রে আরও সুবিধা হতো।’
বাংলাদেশ জাসদের সভাপতি শরীফ নূরুল আম্বিয়া বলেন, ‘জাতীয় রাজনীতির সকল সংকটময় মুহূর্তে রনো দেশের কৃষক-শ্রমিক তথা গণমানুষের পাশে ছিলেন।’
নাট্যব্যক্তিত্ব রামেন্দু মজুমদার বলেন, ‘আদর্শবাদী মানুষেরা রাজনীতি থেকে চলে যাচ্ছেন। রনোর মতো মানুষেরা আমাদের রাজনীতিতে আদর্শ হয়ে থাকুক।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, ‘তিনি রাজনীতির সঙ্গে আজীবন জ্ঞানের চর্চা করেছেন। তিনি তরুণদের জন্য অনুপ্রেরণার স্থল। তার জন্ম মৃত্যুর চেয়ে বড় ঘটনা। তিনি তার লেখা, আদর্শের মধ্য দিয়ে আজীবন আমাদের মধ্যে থাকবেন।’
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, ‘আমরা রনোর প্রতি যথাযথ শ্রদ্ধা জানাতে পারব যদি সকল বামপন্থী, প্রগতিশীল শক্তি রাজপথে আদর্শিক ঐক্য গড়ে তুলতে পারি।’
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘স্বাধীনতার পূর্বে তো বটেই, স্বাধীনতার পরেও গত ৫৩ বছর ধরে মানুষের মুক্তির স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে কাজ করে গেছেন।’
সিপিবির সাবেক সভাপতি ও স্কুল জীবন থেকেই হায়দার আকবর খান রনোর ঘনিষ্ঠ মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম বলেন, ‘রনো প্রত্যেকটি সংকটময় সময়ে জনগণের পক্ষে লড়াই করেছেন। আদর্শকে তিনি কোনো দিন ছেড়ে দেননি। বিভাজন দূর করে ঐক্যবদ্ধ শ্রমিক-শ্রেণির লড়াইয়ের প্রতীক হয়ে থাকবেন তিনি।’
শ্রদ্ধা নিবেদন পর্ব শেষে হায়দার আকবর খানের কন্যা রানা সুলতানা বলেন, ‘কমরেডদের মৃত্যু নেই। আমার বাবা আজীবন সমাজতন্ত্রে বিশ্বাসী ছিলেন, মেহনতি মানুষের মুক্তির স্বপ্ন নিয়েই তিনি এত দিন বেঁচে ছিলেন। মানুষের জৈবিক মৃত্যু হয়, কিন্তু তিনি তার চিন্তা, লেখা, আদর্শের মধ্য দিয়ে আজীবন বেঁচে থাকবেন।’ এ সময় তিনি সকলের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান।
শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে রনোর মরদেহ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে জানাজা শেষে বেলা পৌনে দুইটার দিকে বনানী কবরস্থানের উদ্দেশে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে বিকেল ৪টায় বাবা-মায়ের কবরের পাশে শায়িত হন রনো।
গত শুক্রবার দিবাগত রাত ২টায় রাজধানীর বেসরকারি একটি হাসপাতালে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন মার্ক্সবাদী তাত্ত্বিক হায়দার আকবর খান রনো। শ্বাসতন্ত্রের সমস্যা (টাইপ-২ রেসপিরেটরি ফেইল্যুর) নিয়ে গত সোমবার সন্ধ্যা থেকে তিনি হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন।
রনো ১৯৪২ সালের ৩১ আগস্ট কলকাতায় নানা বাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় ১৯৬০ সালে তিনি ছাত্র ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। ছাত্রজীবন শেষে যুক্ত হয়েছিলেন শ্রমিক আন্দোলনে। ১৯৭১ সালে কমিউনিস্ট বিপ্লবীদের পূর্ব বাংলা সমন্বয় কমিটি গঠন করে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন মুক্তিযুদ্ধে।
স্বাধীনতার পর রনো ও তার সহকর্মীরা মিলে ১৯৭৩ সালে গঠন করেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (লেনিনবাদী)। পরে ১৯৭৯ সালে দলের নাম পরিবর্তন করা রাখা হয় বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি। এরশাদবিরোধী আন্দোলনেও মুখ্য ভূমিকা রেখেছিলেন তিনি।
২০০৯ সালে ওয়ার্কার্স পার্টি ছেড়ে আবারও সিপিবিতে যোগ দেন রনো। ২০১২ সালে দলটির সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য হন তিনি। সর্বশেষ ছিলেন দলের উপদেষ্টার দায়িত্বে। রাজনীতির পাশাপাশি তিনি ২৫টি বই লিখেছেন।
রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে বনানী কবরস্থানে বাবা-মায়ের কবরের পাশে শায়িত হয়েছেন বাংলাদেশ কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) উপদেষ্টা, মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক ও লেখক হায়দার আকবর খান রনো।
আজ সোমবার সকাল ১০টায় রনোর মরদেহ শমরিতা হাসপাতাল থেকে সিপিবির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে নিয়ে আসা হয়। সেখানে সিপিবির সাবেক সভাপতি মঞ্জুরুল আহসান খান, নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্নাসহ সিপিবির বিভিন্ন গণসংগঠন ও জেলার নেতা–কর্মীরা শ্রদ্ধা জানান।
এ সময় সিপিবির সভাপতি মো. শাহ আলম বলেন, ‘ষাটের দশকের উজ্জ্বল নক্ষত্ররা একে একে চলে যাচ্ছেন। ষাটের দশকের সাম্রাজ্যবাদ বিরোধী আন্দোলন, ৬৯ এর গণ অভ্যুত্থান এ মুক্তিযুদ্ধে হায়দার আকবর খান রনো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন। রনো যে মার্ক্সবাদে বিশ্বাস করতেন, মানুষের জন্য মুক্ত বিশ্ব গড়ার সেই লড়াই আমরা এগিয়ে নিয়ে যাব।’
পল্টনে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে শোক র্যালি করে হায়দার আকবর খানের মরদেহ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে নিয়ে যাওয়া হয়। শহীদ মিনারে দুপুর ১১টা ২০ মিনিটে রনোকে রাষ্ট্রীয় সম্মাননা গার্ড অব অনার প্রদান করা হয়। এরপর আওয়ামী লীগ, বিএনপি, বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক দল (বাসদ), বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি, গণসংস্কৃতি ফ্রন্ট, গণজাগরণ মঞ্চ, গণসংহতি আন্দোলনসহ বিভিন্ন দল ও সংগঠনের নেতৃবৃন্দ রনোর প্রতি শ্রদ্ধা জানান।
শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ বলেন, ‘তিনি জাতির একজন অন্যতম শ্রেষ্ঠ সন্তান ছিলেন। তিনি আজীবন এ দেশের মানুষের ভাগ্য উন্নয়নের জন্য সংগ্রাম করেছেন।’
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘তাঁর চলে যাওয়া বাংলাদেশের আদর্শবাদী রাজনীতিতে বিশাল শূন্যতা তৈরি করল। তিনি যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলেন, দুর্ভাগ্যজনকভাবে তিনি তা দেখে যেতে পারেননি। আমাদের রাজনীতিতে যে বিভাজন তৈরি হয়েছে তা থেকে আমাদের বেরিয়ে আসা উচিত।’
জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের সভাপতি হাসানুল হক ইনু বলেন, ‘রনো ভাই থাকলে বামপন্থীদের মাঝে ঐক্যের ধারাটা তৈরির ক্ষেত্রে আরও সুবিধা হতো।’
বাংলাদেশ জাসদের সভাপতি শরীফ নূরুল আম্বিয়া বলেন, ‘জাতীয় রাজনীতির সকল সংকটময় মুহূর্তে রনো দেশের কৃষক-শ্রমিক তথা গণমানুষের পাশে ছিলেন।’
নাট্যব্যক্তিত্ব রামেন্দু মজুমদার বলেন, ‘আদর্শবাদী মানুষেরা রাজনীতি থেকে চলে যাচ্ছেন। রনোর মতো মানুষেরা আমাদের রাজনীতিতে আদর্শ হয়ে থাকুক।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, ‘তিনি রাজনীতির সঙ্গে আজীবন জ্ঞানের চর্চা করেছেন। তিনি তরুণদের জন্য অনুপ্রেরণার স্থল। তার জন্ম মৃত্যুর চেয়ে বড় ঘটনা। তিনি তার লেখা, আদর্শের মধ্য দিয়ে আজীবন আমাদের মধ্যে থাকবেন।’
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, ‘আমরা রনোর প্রতি যথাযথ শ্রদ্ধা জানাতে পারব যদি সকল বামপন্থী, প্রগতিশীল শক্তি রাজপথে আদর্শিক ঐক্য গড়ে তুলতে পারি।’
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘স্বাধীনতার পূর্বে তো বটেই, স্বাধীনতার পরেও গত ৫৩ বছর ধরে মানুষের মুক্তির স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে কাজ করে গেছেন।’
সিপিবির সাবেক সভাপতি ও স্কুল জীবন থেকেই হায়দার আকবর খান রনোর ঘনিষ্ঠ মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম বলেন, ‘রনো প্রত্যেকটি সংকটময় সময়ে জনগণের পক্ষে লড়াই করেছেন। আদর্শকে তিনি কোনো দিন ছেড়ে দেননি। বিভাজন দূর করে ঐক্যবদ্ধ শ্রমিক-শ্রেণির লড়াইয়ের প্রতীক হয়ে থাকবেন তিনি।’
শ্রদ্ধা নিবেদন পর্ব শেষে হায়দার আকবর খানের কন্যা রানা সুলতানা বলেন, ‘কমরেডদের মৃত্যু নেই। আমার বাবা আজীবন সমাজতন্ত্রে বিশ্বাসী ছিলেন, মেহনতি মানুষের মুক্তির স্বপ্ন নিয়েই তিনি এত দিন বেঁচে ছিলেন। মানুষের জৈবিক মৃত্যু হয়, কিন্তু তিনি তার চিন্তা, লেখা, আদর্শের মধ্য দিয়ে আজীবন বেঁচে থাকবেন।’ এ সময় তিনি সকলের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান।
শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে রনোর মরদেহ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে জানাজা শেষে বেলা পৌনে দুইটার দিকে বনানী কবরস্থানের উদ্দেশে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে বিকেল ৪টায় বাবা-মায়ের কবরের পাশে শায়িত হন রনো।
গত শুক্রবার দিবাগত রাত ২টায় রাজধানীর বেসরকারি একটি হাসপাতালে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন মার্ক্সবাদী তাত্ত্বিক হায়দার আকবর খান রনো। শ্বাসতন্ত্রের সমস্যা (টাইপ-২ রেসপিরেটরি ফেইল্যুর) নিয়ে গত সোমবার সন্ধ্যা থেকে তিনি হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন।
রনো ১৯৪২ সালের ৩১ আগস্ট কলকাতায় নানা বাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় ১৯৬০ সালে তিনি ছাত্র ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। ছাত্রজীবন শেষে যুক্ত হয়েছিলেন শ্রমিক আন্দোলনে। ১৯৭১ সালে কমিউনিস্ট বিপ্লবীদের পূর্ব বাংলা সমন্বয় কমিটি গঠন করে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন মুক্তিযুদ্ধে।
স্বাধীনতার পর রনো ও তার সহকর্মীরা মিলে ১৯৭৩ সালে গঠন করেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (লেনিনবাদী)। পরে ১৯৭৯ সালে দলের নাম পরিবর্তন করা রাখা হয় বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি। এরশাদবিরোধী আন্দোলনেও মুখ্য ভূমিকা রেখেছিলেন তিনি।
২০০৯ সালে ওয়ার্কার্স পার্টি ছেড়ে আবারও সিপিবিতে যোগ দেন রনো। ২০১২ সালে দলটির সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য হন তিনি। সর্বশেষ ছিলেন দলের উপদেষ্টার দায়িত্বে। রাজনীতির পাশাপাশি তিনি ২৫টি বই লিখেছেন।
মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব বেগম নাজমা মোবারেককে আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সচিব পদে বদলি করা হয়েছে। বুধবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন নিয়োগ-১ শাখার উপসচিব জামিলা শবনম স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এই তথ্য জানানো হয়েছে। তবে গতকাল পর্যন্ত মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ে সচিব পদে নতুন কাউকে পদায়ন করা
৩ মিনিট আগেবেরোবির সব বিভাগে বাংলাদেশ স্টাডিজ নামক কোর্সে ২০২৪ সালের জুলাই অভ্যুত্থানের ইতিহাস অন্তুর্ভুক্ত করা হচ্ছে। আজ বুধবার অনুষ্ঠিত ৪৯ তম একাডেমিক কাউন্সিলের সভায় সর্বসম্মতিক্রমে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
৬ মিনিট আগেসাদ মুসা গ্রুপের কর্ণধার ও সাউথ বাংলা এগ্রিকালচার অ্যান্ড কমার্স ব্যাংক লিমিটেডের সাবেক পরিচালক মুহাম্মাদ মোহসিনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের ভারপ্রাপ্ত বিচারক ইব্রাহিম মিয়া নিষেধাজ্ঞা জারির এই আদেশ দেন।
৬ মিনিট আগেময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জে মামলা-সংক্রান্ত বিরোধে বাগ্বিতণ্ডায় এক কিশোরকে পিটিয়ে হত্যা করেছেন বাবা-ছেলে ও ভাতিজা। মারধরের সেই দৃশ্য ধরা পড়েছে সিসি ক্যামেরায়। এ নিয়ে এলাকায় তৈরি হয়েছে চাঞ্চল্য।
১৫ মিনিট আগে