অনলাইন ডেস্ক
ধর্ষণের অভিযোগে করা মামলায় টিকটকার আব্দুল্লাহ আল মামুন ওরফে প্রিন্স মামুনকে জামিন দিয়েছেন ঢাকার নারী শিশু নির্যাতন ট্রাইব্যুনাল-৭ এর বিচারক সাবেরা সুলতানা। আজ মঙ্গলবার ট্রাইব্যুনাল আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করার পর শুনানি শেষে তাঁর জামিন মঞ্জুর করা হয়।
ট্রাইব্যুনাল সূত্রে বিষয়টি জানা যায়, বাদীপক্ষ জামিনের বিরোধিতা করে কারাগারে পাঠানোর আবেদন করেন। কিন্তু ট্রাইব্যুনাল জামিন মঞ্জুর করেন।
গত বছরের ৯ জুন প্রিন্স মামুনের বিরুদ্ধে রাজধানীর ক্যান্টনমেন্ট থানায় একটি মামলা করেন বাদী। এ মামলায় গ্রেপ্তারের পর গত ১১ জুন তাঁকে আদালতে হাজির করা হয়। তবে শুনানি শেষে আদালতের জামিন ও রিমান্ড উভয় নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। পরে গত ১ জুলাই তিনি জামিনে কারামুক্ত হন। বর্তমানে তিনি জামিনে রয়েছেন।
গত বছর ২৬ সেপ্টেম্বর ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে অভিযোগপত্র দেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ক্যান্টনমেন্ট থানার এসআই মুহাম্মদ শাহজাহান। পরে মামলাটি বিচারের জন্য ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৭ এ পাঠানো হয়।
অভিযোগপত্রে বলা হয়েছে, আসামি প্রিন্স মামুন একজন টিকটকার। বিভিন্ন ফেসবুক আইডিসহ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তিনি টিকটকার হিসেবে পরিচিতি পান। অপর দিকে বাদীও ফেসবুকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অত্যন্ত পরিচিত মুখ। তিনি বিবাহিত। তাঁর স্বামীর সঙ্গে বনিবনা না থাকায় ফ্ল্যাটে সন্তানদের নিয়ে একাই থাকেন। পরে তাঁদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পরিচয়ের ভিত্তিতেই পরিচয় হয়। একপর্যায়ে বাদীর সঙ্গে সোশ্যাল মিডিয়ায় কাজ করার ইচ্ছা পোষণ করেন। তার পর থেকে ২০২২ সালের প্রথম দিকে একত্রে চলাফেরা, পরবর্তী সময় তাঁদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। সম্পর্ক গাঢ় করতে উভয়ে একত্রে বাদীর বাসায় থাকা শুরু করেন। তাঁদের মধ্যে অবৈধ শারীরিক সম্পর্ক হয়।
বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে বাদীর সঙ্গে একাধিকবার শারীরিক সম্পর্ক করেন মামুন। তাঁদের সম্পর্ক ঘনীভূত হওয়ায় মামুন তাঁর আইডি, এনআইডি, পাসপোর্টসহ বিভিন্ন কাগজপত্রে বাদীর ঠিকানা ব্যবহার করেন। তাঁকে বিয়ে করার প্রতিশ্রুতি দিয়ে একই ফ্ল্যাটে একত্রে স্বামী-স্ত্রী হিসেবে বসবাস করতে থাকেন এবং একাধিকবার ইচ্ছার বিরুদ্ধে ধর্ষণ করেন।
বাদীর বাসায় থাকাকালে মামুনের মা-বাবা মাঝেমধ্যেই সেখানে এসে অবস্থান করতেন। মামুনকে একাধিকবার বিয়ের বিষয় বললে তিনি বিভিন্ন অজুহাতে সময়ক্ষেপণ করতে থাকেন। সর্বশেষ গত বছরের ১৪ মার্চ মামুন আবার তাঁকে ধর্ষণ করেন। পরবর্তী সময়ে তাঁকে বিয়ের বিষয়ে বললে তিনি ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন। সেই সঙ্গে তাঁকে বিভিন্ন অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ করেন।
তদন্তে আসামি মামুনের বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ৯ (১) ধারায় অপরাধের প্রাথমিক সত্যতা পাওয়া গেছে।
ধর্ষণের অভিযোগে করা মামলায় টিকটকার আব্দুল্লাহ আল মামুন ওরফে প্রিন্স মামুনকে জামিন দিয়েছেন ঢাকার নারী শিশু নির্যাতন ট্রাইব্যুনাল-৭ এর বিচারক সাবেরা সুলতানা। আজ মঙ্গলবার ট্রাইব্যুনাল আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করার পর শুনানি শেষে তাঁর জামিন মঞ্জুর করা হয়।
ট্রাইব্যুনাল সূত্রে বিষয়টি জানা যায়, বাদীপক্ষ জামিনের বিরোধিতা করে কারাগারে পাঠানোর আবেদন করেন। কিন্তু ট্রাইব্যুনাল জামিন মঞ্জুর করেন।
গত বছরের ৯ জুন প্রিন্স মামুনের বিরুদ্ধে রাজধানীর ক্যান্টনমেন্ট থানায় একটি মামলা করেন বাদী। এ মামলায় গ্রেপ্তারের পর গত ১১ জুন তাঁকে আদালতে হাজির করা হয়। তবে শুনানি শেষে আদালতের জামিন ও রিমান্ড উভয় নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। পরে গত ১ জুলাই তিনি জামিনে কারামুক্ত হন। বর্তমানে তিনি জামিনে রয়েছেন।
গত বছর ২৬ সেপ্টেম্বর ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে অভিযোগপত্র দেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ক্যান্টনমেন্ট থানার এসআই মুহাম্মদ শাহজাহান। পরে মামলাটি বিচারের জন্য ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৭ এ পাঠানো হয়।
অভিযোগপত্রে বলা হয়েছে, আসামি প্রিন্স মামুন একজন টিকটকার। বিভিন্ন ফেসবুক আইডিসহ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তিনি টিকটকার হিসেবে পরিচিতি পান। অপর দিকে বাদীও ফেসবুকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অত্যন্ত পরিচিত মুখ। তিনি বিবাহিত। তাঁর স্বামীর সঙ্গে বনিবনা না থাকায় ফ্ল্যাটে সন্তানদের নিয়ে একাই থাকেন। পরে তাঁদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পরিচয়ের ভিত্তিতেই পরিচয় হয়। একপর্যায়ে বাদীর সঙ্গে সোশ্যাল মিডিয়ায় কাজ করার ইচ্ছা পোষণ করেন। তার পর থেকে ২০২২ সালের প্রথম দিকে একত্রে চলাফেরা, পরবর্তী সময় তাঁদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। সম্পর্ক গাঢ় করতে উভয়ে একত্রে বাদীর বাসায় থাকা শুরু করেন। তাঁদের মধ্যে অবৈধ শারীরিক সম্পর্ক হয়।
বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে বাদীর সঙ্গে একাধিকবার শারীরিক সম্পর্ক করেন মামুন। তাঁদের সম্পর্ক ঘনীভূত হওয়ায় মামুন তাঁর আইডি, এনআইডি, পাসপোর্টসহ বিভিন্ন কাগজপত্রে বাদীর ঠিকানা ব্যবহার করেন। তাঁকে বিয়ে করার প্রতিশ্রুতি দিয়ে একই ফ্ল্যাটে একত্রে স্বামী-স্ত্রী হিসেবে বসবাস করতে থাকেন এবং একাধিকবার ইচ্ছার বিরুদ্ধে ধর্ষণ করেন।
বাদীর বাসায় থাকাকালে মামুনের মা-বাবা মাঝেমধ্যেই সেখানে এসে অবস্থান করতেন। মামুনকে একাধিকবার বিয়ের বিষয় বললে তিনি বিভিন্ন অজুহাতে সময়ক্ষেপণ করতে থাকেন। সর্বশেষ গত বছরের ১৪ মার্চ মামুন আবার তাঁকে ধর্ষণ করেন। পরবর্তী সময়ে তাঁকে বিয়ের বিষয়ে বললে তিনি ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন। সেই সঙ্গে তাঁকে বিভিন্ন অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ করেন।
তদন্তে আসামি মামুনের বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ৯ (১) ধারায় অপরাধের প্রাথমিক সত্যতা পাওয়া গেছে।
পছন্দের ঠিকাদার ও আত্মীয়স্বজনকে বেছে বেছে কাজ দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) কক্সবাজার সার্কেলের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মো. আবু রায়হানের বিরুদ্ধে। শুধু তা-ই নয়, কাজের সময় বৃদ্ধিতে হয়রানি ও অর্থ আদায়, ঠিকাদারকে দরপত্রের গোপন দর জানিয়ে দেওয়া, কর্মচারীদের হয়রানিসহ...
৩ ঘণ্টা আগেবাগেরহাটের ফকিরহাটে মোট ২৮ হাজার ৪২৬টি নলকূপ। তবে আতঙ্কের বিষয় হলো, এগুলোর মধ্যে ১৩ হাজার ৯৭১টিতে আর্সেনিকের মাত্রাতিরিক্ত উপস্থিতি পাওয়া গেছে। শতকরা হিসাবে যা ৪৯ দশমিক ১৪ ভাগ। সম্প্রতি জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের এক পরীক্ষায়...
৪ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামে থান কাপড়ের শত বছরের পুরোনো মার্কেট টেরিবাজার। এটি কাপড়ের পাইকারি বাজার হিসেবে বিখ্যাত। কিন্তু কয়েক বছর ধরে থান কাপড়ের সঙ্গে বাজারটিতে নতুন মাত্রা যোগ করেছে ‘ওয়ান-স্টপ শপিং মল’।
৪ ঘণ্টা আগেরাজশাহীতে জমে উঠেছে ঈদের কেনাবেচা। দোকানপাট আর শপিং মলগুলোতে শোভা পাচ্ছে বাহারি পোশাক। কিন্তু কেনাকাটায় গিয়ে হিসাব মেলাতে পারছেন না ক্রেতারা। তাঁদের অভিযোগ, এবার সব ধরনের পোশাকের দাম বেশি। তাই বাজেটের সঙ্গে তাল...
৫ ঘণ্টা আগে