নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঈদের ছুটিতে ঢাকায় কর্মরত পুলিশ সদস্যদের মোটরসাইকেল নিয়ে বাড়িতে যেতে নিরুৎসাহিত করেছে পুলিশ সদর দপ্তর। পুলিশ সদর দপ্তরের আশঙ্কা মোটরসাইকেল নিয়ে বাড়ি যাওয়ার পথে দুর্ঘটনা হওয়ার আশঙ্কা থাকে। তাই বাড়ি যাওয়ার পথে মোটরসাইকেল ব্যবহার না করতে বলা হয়েছে। তারপরও কোনো পুলিশ সদস্য যদি মহাসড়কে মোটরসাইকেল নিয়ে চলাচল করে এবং দুর্ঘটনার শিকার হন। তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলা হয়েছে।
আজ রোববার পুলিশ সদর দপ্তরের অতিরিক্ত ডিআইজি মিয়া মাসুদ করিম সই করা এক চিঠিতে এই আদেশ দেওয়া হয়। চিঠিতে বলা হয়, গত ১২ মার্চে পুলিশ সদর দপ্তরে পুলিশ মহাপরিদর্শকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত পুলিশ সদস্যদের মোটরসাইকেল ব্যবহার সংক্রান্ত এক সভায় এই নির্দেশনা দেওয়া হয়।
চিঠিতে আরও উল্লেখ করা হয়, ঢাকায় কর্মরত পুলিশ সদস্যরা ছুটিতে ব্যক্তিগত মোটরসাইকেল এবং সরকারি মোটরসাইকেল নিয়ে বাড়ির উদ্দেশে যাওয়ার কারণে দুর্ঘটনার শিকার হন বা আশঙ্কা থাকে। তাই ছুটির সময়ে পুলিশ সদস্যদের মোটরসাইকেল জমা রাখতে হবে এবং ছুটি শেষে কাজে যোগদানের পর পুনরায় মোটরসাইকেল ইস্যু করে দিতে হবে। ছুটিতে যাওয়ার আগে নিজ নামে ইস্যুকৃত সরকারি মোটরসাইকেল সংশ্লিষ্ট ইউনিটে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার কাছে হস্তান্তর করার পরই ছুটির ছাড়পত্র প্রদান করা হবে।
যদি কোন কর্মকর্তা মোটরসাইকেল জমা না দিয়েই ছুটি নিয়ে চলে যান। তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সব নিয়ম মেনে কেউ মোটরসাইকেল পেলেও মহাসড়কের ব্যবহারের জন্য তাঁর অবশ্যই বৈধ ড্রাইভিং লাইসেন্স থাকতে হবে। বৈধ লাইসেন্স ব্যতীত কোনো পুলিশ সদস্য মোটরসাইকেল ব্যবহার করতে পারবেন না।
নাম প্রকাশের অনিচ্ছুক এক পুলিশ সদস্য বলেন, ঈদের নিরাপত্তা সংক্রান্ত অনেক বিষয় থাকায় অনেক সময়ই ছুটি হয় না। আবার মাঝে মাঝে হলেও একদম শেষ মুহূর্তে ছুটি মেলে। তখন দূরপাল্লার বাসের টিকিট পাওয়া যায় না। তাই মোটরসাইকেল নিয়ে যেতেই বাধ্য হতে হন। যদি সেটাও না নেওয়া যায়। তাহলে ঈদে আগের দিন ছুটি পেলেও বাড়ি যাওয়া হয়ে উঠবে না।
আরও পড়ুন:
ঈদের ছুটিতে ঢাকায় কর্মরত পুলিশ সদস্যদের মোটরসাইকেল নিয়ে বাড়িতে যেতে নিরুৎসাহিত করেছে পুলিশ সদর দপ্তর। পুলিশ সদর দপ্তরের আশঙ্কা মোটরসাইকেল নিয়ে বাড়ি যাওয়ার পথে দুর্ঘটনা হওয়ার আশঙ্কা থাকে। তাই বাড়ি যাওয়ার পথে মোটরসাইকেল ব্যবহার না করতে বলা হয়েছে। তারপরও কোনো পুলিশ সদস্য যদি মহাসড়কে মোটরসাইকেল নিয়ে চলাচল করে এবং দুর্ঘটনার শিকার হন। তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলা হয়েছে।
আজ রোববার পুলিশ সদর দপ্তরের অতিরিক্ত ডিআইজি মিয়া মাসুদ করিম সই করা এক চিঠিতে এই আদেশ দেওয়া হয়। চিঠিতে বলা হয়, গত ১২ মার্চে পুলিশ সদর দপ্তরে পুলিশ মহাপরিদর্শকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত পুলিশ সদস্যদের মোটরসাইকেল ব্যবহার সংক্রান্ত এক সভায় এই নির্দেশনা দেওয়া হয়।
চিঠিতে আরও উল্লেখ করা হয়, ঢাকায় কর্মরত পুলিশ সদস্যরা ছুটিতে ব্যক্তিগত মোটরসাইকেল এবং সরকারি মোটরসাইকেল নিয়ে বাড়ির উদ্দেশে যাওয়ার কারণে দুর্ঘটনার শিকার হন বা আশঙ্কা থাকে। তাই ছুটির সময়ে পুলিশ সদস্যদের মোটরসাইকেল জমা রাখতে হবে এবং ছুটি শেষে কাজে যোগদানের পর পুনরায় মোটরসাইকেল ইস্যু করে দিতে হবে। ছুটিতে যাওয়ার আগে নিজ নামে ইস্যুকৃত সরকারি মোটরসাইকেল সংশ্লিষ্ট ইউনিটে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার কাছে হস্তান্তর করার পরই ছুটির ছাড়পত্র প্রদান করা হবে।
যদি কোন কর্মকর্তা মোটরসাইকেল জমা না দিয়েই ছুটি নিয়ে চলে যান। তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সব নিয়ম মেনে কেউ মোটরসাইকেল পেলেও মহাসড়কের ব্যবহারের জন্য তাঁর অবশ্যই বৈধ ড্রাইভিং লাইসেন্স থাকতে হবে। বৈধ লাইসেন্স ব্যতীত কোনো পুলিশ সদস্য মোটরসাইকেল ব্যবহার করতে পারবেন না।
নাম প্রকাশের অনিচ্ছুক এক পুলিশ সদস্য বলেন, ঈদের নিরাপত্তা সংক্রান্ত অনেক বিষয় থাকায় অনেক সময়ই ছুটি হয় না। আবার মাঝে মাঝে হলেও একদম শেষ মুহূর্তে ছুটি মেলে। তখন দূরপাল্লার বাসের টিকিট পাওয়া যায় না। তাই মোটরসাইকেল নিয়ে যেতেই বাধ্য হতে হন। যদি সেটাও না নেওয়া যায়। তাহলে ঈদে আগের দিন ছুটি পেলেও বাড়ি যাওয়া হয়ে উঠবে না।
আরও পড়ুন:
বরিশাল আইএইচটিতে সিনিয়র-জুনিয়র সংঘর্ষের ঘটনায় এক শিক্ষার্থীর ছাত্রত্ব স্থগিত, আটজন বহিষ্কার এবং একজনকে সতর্ক করা হয়েছে। শাস্তি নিশ্চিত করতে তদন্ত কমিটির সুপারিশ বাস্তবায়ন করা হয়েছে।
১৬ মিনিট আগেজেলার খবর, চট্টগ্রাম, নোয়াখালী, সুবর্ণচর, গৃহবধূ, লাশ উদ্ধার, স্বজন, অভিযোগ, পিটিয়ে হত্যা
১৯ মিনিট আগেবাড়ি থেকে বের করে দেওয়ার পর কোণঠাসা করে রাখতে নিজের মাকে জামায়াতের রুকন বলে প্রচার করেছেন ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজ। তুরিন একসময় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
৩০ মিনিট আগেরাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারের সামনে থেকে সাবেক এমপি ও আওয়ামী লীগ নেতা রাহেনুল হকের ছেলে রেজাউন-উল হক তরঙ্গকে (২৭) অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি করা হয়। আজ সোমবার (২৫ নভেম্বর) রাত ৮টা থেকে সাড়ে ৯টার মধ্যে এই ঘটনা ঘটে। তবে স্থানীয় যুবদল-ছাত্রদলের মধ্যস্থতায় তরঙ্গকে মুক্তি দেওয়া হয়।
১ ঘণ্টা আগে