ঢাবি প্রতিনিধি
পর্দার কারণে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তিনজন নারী শিক্ষার্থীর মধ্যে একজন বিভিন্ন বৈষম্যের শিকার হন এবং তিনজনের মধ্যে একজনেরও বেশি শিক্ষার্থী বিভিন্ন জায়গায় বিরূপ মন্তব্যের শিকার হন বলে দাবি করেছেন ‘প্রটেস্ট সেল অ্যাগেইনস্ট হিজাবফোবিয়া ইন ডিউ’ সংগঠন।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতিতে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য তুলে ধরেন বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল নারী শিক্ষার্থী।
সংবাদ সম্মেলনে তারা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের নিকট ক্যাম্পাসে হিজাব ও নিকাব পরার স্বাধীনতা নিশ্চিত করা এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের হল, একাডেমিক প্রাঙ্গণে মেয়েদের নামাজেরর সংকট দূর করার দাবি জানান।
বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে হিজাব এবং নিকাব নিয়ে নারী শিক্ষার্থীরা কী কী সমস্যায় পড়েন এ নিয়ে ২২১ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে একটি জরিপ পরিচালনা করেছে সংগঠনটি। এতে উঠে আসে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে হিজাব নিকাব পরার অভিজ্ঞতা খুব একটা সুখকর নয় বলে মন্তব্য করেন সংগঠনটির সমন্বয়ক সানজিদা আক্তার।
তারা বলেন, নিকাব পরা অধিকাংশ ছাত্রী তাদের ক্লাসমেট, বন্ধু, সিনিয়র, জুনিয়র, কর্মকর্তা, কর্মচারী এমনকি ক্লাসরুমে শিক্ষক কর্তৃক অপমান, টিজিং, হেনস্তা অথবা বুলিংয়ের শিকার হন। এমনকি অনেক শিক্ষক নিকাব পরার কারণে ক্লাস থেকে বের করে দেয়। পরীক্ষায় বসতে দেয় না। ভাইভা বোর্ডে জোর করে হিজাব খুলতে বাধ্য করে। এমনকি হিজাবী নারীকে জঙ্গি ট্যাগ দিয়ে দেয়।
তারা দাবি জানান, বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ যেন এমন ব্যবস্থা গ্রহণ করে যাতে করে একজন ছাত্রীকে তার চেহারা দেখানো ছাড়াও বৈজ্ঞানিকভাবে শনাক্ত করা যায়। অন্তত একজন ম্যাডাম দ্বারা সেই ছাত্রীকে শনাক্ত করা হয়। তার ধর্মীয় অধিকার ক্ষুণ্ন না করা হয়।
এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে মেয়ে শিক্ষার্থীদের নামাজের স্থানের তীব্র সংকট রয়েছে জানিয়ে তারা বলেন, ‘আইন বিভাগে ছাত্রীদের কমনরুমে নামাজের জায়গায় একটা অফিস রুম করেছে। সেখানে আর নামাজের জায়গা রাখা হয়নি। সামাজিক বিজ্ঞান ভবনে নামাজের জায়গা হিসেবে মাত্র ৩টা জায়নামাজ বিছানো। রোকেয়া ৭ই মার্চে নামাজের একটা রুম আছে কিন্তু সেটা খোলা হয় না। সব সময় তালা দেওয়া থাকে।
এ ছাড়া কেন্দ্রীয় মসজিদ, গণিত ভবন এবং মেয়েদের পাঁচটি হলে নামাজের স্থানগুলো পর্যাপ্ত নয়। যেগুলো আছে সেগুলোও বেহাল এবং করুণ দশা বলে উল্লেখ করেন তারা।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন আইন বিভাগের স্নাতকোত্তরে শিক্ষার্থী ও সংগঠনটির সমন্বয়ক সানজিদা আক্তার, অ্যাকাউন্ট অ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেম বিভাগের তাসফিহা তাহসিন ইমা, ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের ৩য় বর্ষের শিক্ষার্থী নাসিফা সিদ্দিকা ও নিশাত তামান্না।
পর্দার কারণে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তিনজন নারী শিক্ষার্থীর মধ্যে একজন বিভিন্ন বৈষম্যের শিকার হন এবং তিনজনের মধ্যে একজনেরও বেশি শিক্ষার্থী বিভিন্ন জায়গায় বিরূপ মন্তব্যের শিকার হন বলে দাবি করেছেন ‘প্রটেস্ট সেল অ্যাগেইনস্ট হিজাবফোবিয়া ইন ডিউ’ সংগঠন।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতিতে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য তুলে ধরেন বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল নারী শিক্ষার্থী।
সংবাদ সম্মেলনে তারা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের নিকট ক্যাম্পাসে হিজাব ও নিকাব পরার স্বাধীনতা নিশ্চিত করা এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের হল, একাডেমিক প্রাঙ্গণে মেয়েদের নামাজেরর সংকট দূর করার দাবি জানান।
বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে হিজাব এবং নিকাব নিয়ে নারী শিক্ষার্থীরা কী কী সমস্যায় পড়েন এ নিয়ে ২২১ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে একটি জরিপ পরিচালনা করেছে সংগঠনটি। এতে উঠে আসে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে হিজাব নিকাব পরার অভিজ্ঞতা খুব একটা সুখকর নয় বলে মন্তব্য করেন সংগঠনটির সমন্বয়ক সানজিদা আক্তার।
তারা বলেন, নিকাব পরা অধিকাংশ ছাত্রী তাদের ক্লাসমেট, বন্ধু, সিনিয়র, জুনিয়র, কর্মকর্তা, কর্মচারী এমনকি ক্লাসরুমে শিক্ষক কর্তৃক অপমান, টিজিং, হেনস্তা অথবা বুলিংয়ের শিকার হন। এমনকি অনেক শিক্ষক নিকাব পরার কারণে ক্লাস থেকে বের করে দেয়। পরীক্ষায় বসতে দেয় না। ভাইভা বোর্ডে জোর করে হিজাব খুলতে বাধ্য করে। এমনকি হিজাবী নারীকে জঙ্গি ট্যাগ দিয়ে দেয়।
তারা দাবি জানান, বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ যেন এমন ব্যবস্থা গ্রহণ করে যাতে করে একজন ছাত্রীকে তার চেহারা দেখানো ছাড়াও বৈজ্ঞানিকভাবে শনাক্ত করা যায়। অন্তত একজন ম্যাডাম দ্বারা সেই ছাত্রীকে শনাক্ত করা হয়। তার ধর্মীয় অধিকার ক্ষুণ্ন না করা হয়।
এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে মেয়ে শিক্ষার্থীদের নামাজের স্থানের তীব্র সংকট রয়েছে জানিয়ে তারা বলেন, ‘আইন বিভাগে ছাত্রীদের কমনরুমে নামাজের জায়গায় একটা অফিস রুম করেছে। সেখানে আর নামাজের জায়গা রাখা হয়নি। সামাজিক বিজ্ঞান ভবনে নামাজের জায়গা হিসেবে মাত্র ৩টা জায়নামাজ বিছানো। রোকেয়া ৭ই মার্চে নামাজের একটা রুম আছে কিন্তু সেটা খোলা হয় না। সব সময় তালা দেওয়া থাকে।
এ ছাড়া কেন্দ্রীয় মসজিদ, গণিত ভবন এবং মেয়েদের পাঁচটি হলে নামাজের স্থানগুলো পর্যাপ্ত নয়। যেগুলো আছে সেগুলোও বেহাল এবং করুণ দশা বলে উল্লেখ করেন তারা।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন আইন বিভাগের স্নাতকোত্তরে শিক্ষার্থী ও সংগঠনটির সমন্বয়ক সানজিদা আক্তার, অ্যাকাউন্ট অ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেম বিভাগের তাসফিহা তাহসিন ইমা, ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের ৩য় বর্ষের শিক্ষার্থী নাসিফা সিদ্দিকা ও নিশাত তামান্না।
বরিশাল আইএইচটিতে সিনিয়র-জুনিয়র সংঘর্ষের ঘটনায় এক শিক্ষার্থীর ছাত্রত্ব স্থগিত, আটজন বহিষ্কার এবং একজনকে সতর্ক করা হয়েছে। শাস্তি নিশ্চিত করতে তদন্ত কমিটির সুপারিশ বাস্তবায়ন করা হয়েছে।
৭ মিনিট আগেজেলার খবর, চট্টগ্রাম, নোয়াখালী, সুবর্ণচর, গৃহবধূ, লাশ উদ্ধার, স্বজন, অভিযোগ, পিটিয়ে হত্যা
১০ মিনিট আগেবাড়ি থেকে বের করে দেওয়ার পর কোণঠাসা করে রাখতে নিজের মাকে জামায়াতের রুকন বলে প্রচার করেছেন ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজ। তুরিন একসময় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
২১ মিনিট আগে