নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মাধ্যমিকের ন্যায় প্রাথমিকের তথা পাঁচ বছরের বেশি শিশুরাও বেশ স্বতঃস্ফূর্তভাবে করোনার টিকা নিচ্ছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, ব্র্যাক ও রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির স্বেচ্ছাসেবীদের সহায়তায় বেশ জোরালোভাবে চলছে টিকাদান। টিকা পেয়ে উচ্ছ্বসিত শিশুরা।
রাজধানীসহ সারা দেশের ১৮৬টি কেন্দ্রে আজ শুরু হয়েছে ৫ থেকে ১১ বছরের শিশুদের করোনা টিকাদানের এই কার্যক্রম। ব্যবহার করা হচ্ছে ফাইজারের তৈরি বিশেষ ধরনের টিকা।
আজ বৃহস্পতিবার সকাল থেকে বেশ কয়েকটি কেন্দ্রে গিয়ে টিকা নিতে আসা শিশু ও তাদের অভিভাবকদের ভিড় দেখা যায়। দু-একটি জায়গায় কিছুটা বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়। তবে বাচ্চা হওয়ায় টিকাদানে কিছুটা ধীরগতি লক্ষ করা গেছে।
বৃহস্পতিবার সকাল ১০টার দিকে মহাখালী আব্দুল হামিদ দরজি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে গিয়ে অভিভাবক ও শিক্ষার্থীদের কেন্দ্রে ঢুকতে হুড়োহুড়ি করতে দেখা যায়। কিছুক্ষণ পর শিশু স্কাউটের সদস্য ও শিক্ষকেরা পরিস্থিতি শান্ত করেন। এই কেন্দ্রে একজন মেডিকেল অফিসারের সঙ্গে দুজন স্বাস্থ্যকর্মী রয়েছেন। তবে টিকা নিতে আসাদের সংখ্যা বেশি হওয়ায় সময় লাগছে।
বিদ্যালয়টির প্রধান শিক্ষক শাহীনা জান্নাতুল ফেরদৌস জানান, ‘আমাদের বিদ্যালয়ে ২ হাজার ৩৯০ জন শিক্ষার্থী আছে। আজকে টিকা নিতে এসেছে প্রায় ৮০০ জন। এখানে যে আজ টিকাকেন্দ্র হবে, সেটি হঠাৎ করে জানিয়েছে। তাই কিছুটা সমস্যা হয়েছে। তার পরও দুটি ক্লাসরুম টিকা দেওয়ার জন্য ব্যবস্থা করলেও মাত্র একটাতে দেওয়া হচ্ছে।
দুপুর ১টার দিকে মহাখালী মডেল হাই স্কুল কেন্দ্রে গিয়ে দেখা যায় টিকা নিতে আসা শিশুদের দীর্ঘ লাইন। একটি কক্ষে টিকা দেওয়া হচ্ছে, অন্য কক্ষে অপেক্ষায় থাকাদের বসিয়ে রাখা হয়েছে।
এই কেন্দ্রে টিকাদানের দায়িত্বে থাকা রাশেদা আক্তার বলেন, আমাদের এখানে আজ ৫০০ জনকে টিকা দেওয়া হবে। এখন পর্যন্ত ৩০০ জনকে দেওয়া হয়েছে। বেলা ৩টা পর্যন্ত চলবে।
এদিকে কেন্দ্রে এলেও ভয় পেয়ে টিকা নিতে না চাওয়ার ঘটনা ঘটেছে মতিঝিল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। সকাল থেকে এই কেন্দ্রে বাবা-মা তার সন্তানদের টিকা দিতে কেন্দ্রে ভিড় জমান। এতে ছোট শিশুরা ভয় পেয়ে টিকা নিতে চাইছিল না। অনেকেই কান্না করে।
ঢাকা সিভিল সার্জন কার্যালয়ের মেডিকেল অফিসার ডা. রাফি জানান, ‘আমাদের স্টাফ কম, এখানে স্বেচ্ছাসেবী বা কর্মী কম, ক্যাডেটরাও শিশু, এতে কিছুটা বিশৃঙ্খলা দেখা গেছে। দুজন করে অভিভাবক আসছেন একটি শিশুর সঙ্গে।’
মাধ্যমিকের ন্যায় প্রাথমিকের তথা পাঁচ বছরের বেশি শিশুরাও বেশ স্বতঃস্ফূর্তভাবে করোনার টিকা নিচ্ছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, ব্র্যাক ও রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির স্বেচ্ছাসেবীদের সহায়তায় বেশ জোরালোভাবে চলছে টিকাদান। টিকা পেয়ে উচ্ছ্বসিত শিশুরা।
রাজধানীসহ সারা দেশের ১৮৬টি কেন্দ্রে আজ শুরু হয়েছে ৫ থেকে ১১ বছরের শিশুদের করোনা টিকাদানের এই কার্যক্রম। ব্যবহার করা হচ্ছে ফাইজারের তৈরি বিশেষ ধরনের টিকা।
আজ বৃহস্পতিবার সকাল থেকে বেশ কয়েকটি কেন্দ্রে গিয়ে টিকা নিতে আসা শিশু ও তাদের অভিভাবকদের ভিড় দেখা যায়। দু-একটি জায়গায় কিছুটা বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়। তবে বাচ্চা হওয়ায় টিকাদানে কিছুটা ধীরগতি লক্ষ করা গেছে।
বৃহস্পতিবার সকাল ১০টার দিকে মহাখালী আব্দুল হামিদ দরজি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে গিয়ে অভিভাবক ও শিক্ষার্থীদের কেন্দ্রে ঢুকতে হুড়োহুড়ি করতে দেখা যায়। কিছুক্ষণ পর শিশু স্কাউটের সদস্য ও শিক্ষকেরা পরিস্থিতি শান্ত করেন। এই কেন্দ্রে একজন মেডিকেল অফিসারের সঙ্গে দুজন স্বাস্থ্যকর্মী রয়েছেন। তবে টিকা নিতে আসাদের সংখ্যা বেশি হওয়ায় সময় লাগছে।
বিদ্যালয়টির প্রধান শিক্ষক শাহীনা জান্নাতুল ফেরদৌস জানান, ‘আমাদের বিদ্যালয়ে ২ হাজার ৩৯০ জন শিক্ষার্থী আছে। আজকে টিকা নিতে এসেছে প্রায় ৮০০ জন। এখানে যে আজ টিকাকেন্দ্র হবে, সেটি হঠাৎ করে জানিয়েছে। তাই কিছুটা সমস্যা হয়েছে। তার পরও দুটি ক্লাসরুম টিকা দেওয়ার জন্য ব্যবস্থা করলেও মাত্র একটাতে দেওয়া হচ্ছে।
দুপুর ১টার দিকে মহাখালী মডেল হাই স্কুল কেন্দ্রে গিয়ে দেখা যায় টিকা নিতে আসা শিশুদের দীর্ঘ লাইন। একটি কক্ষে টিকা দেওয়া হচ্ছে, অন্য কক্ষে অপেক্ষায় থাকাদের বসিয়ে রাখা হয়েছে।
এই কেন্দ্রে টিকাদানের দায়িত্বে থাকা রাশেদা আক্তার বলেন, আমাদের এখানে আজ ৫০০ জনকে টিকা দেওয়া হবে। এখন পর্যন্ত ৩০০ জনকে দেওয়া হয়েছে। বেলা ৩টা পর্যন্ত চলবে।
এদিকে কেন্দ্রে এলেও ভয় পেয়ে টিকা নিতে না চাওয়ার ঘটনা ঘটেছে মতিঝিল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। সকাল থেকে এই কেন্দ্রে বাবা-মা তার সন্তানদের টিকা দিতে কেন্দ্রে ভিড় জমান। এতে ছোট শিশুরা ভয় পেয়ে টিকা নিতে চাইছিল না। অনেকেই কান্না করে।
ঢাকা সিভিল সার্জন কার্যালয়ের মেডিকেল অফিসার ডা. রাফি জানান, ‘আমাদের স্টাফ কম, এখানে স্বেচ্ছাসেবী বা কর্মী কম, ক্যাডেটরাও শিশু, এতে কিছুটা বিশৃঙ্খলা দেখা গেছে। দুজন করে অভিভাবক আসছেন একটি শিশুর সঙ্গে।’
বরগুনার তালতলীর জেলেরা নিষিদ্ধ বেহুন্দি জাল দিয়ে বঙ্গোপসাগর উপকূলে দেদার নিধন করছেন মাছের পোনাসহ ছোট চিংড়ি। এতে ধ্বংস হচ্ছে সমুদ্রের জীববৈচিত্র্য। এ ক্ষেত্রে দাদন ব্যবসায়ীরা মদদ দিচ্ছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। তাঁরা প্রশাসনকে হাত করতে জেলেদের কাছ থেকে চাঁদা তোলেন। তবে সরকারি কর্মকর্তারা এ অভিযোগ...
৮ মিনিট আগেডেমরায় ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ-ডেমরা (ডিএনডি) খালের ওপর নির্মিত হাজীনগর সেতু প্রয়োজনের তুলনায় কম প্রশস্ত হওয়ায় পারাপারে দুর্ভোগে পড়েছে এলাকার বহু মানুষ। স্টাফ কোয়ার্টার-হাজীনগর এলাকার এই গার্ডার সেতু প্রায় দেড় দশক আগে নির্মিত।
৮ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরার আশাশুনিতে নদী খননের কারণে ৫ কিলোমিটারের মধ্যে তিনটি স্থাপনা (সেতু ও কালভার্ট) ধসে পড়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন আশাশুনিসহ আশপাশের কয়েক লাখ মানুষ। ধসে পড়া সেতুর ওর নির্মিত সাঁকো দিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছেন মানুষ। দীর্ঘদিন এই অবস্থা চললেও কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় ক্ষুব্ধ স্থানীয়রা।
৮ ঘণ্টা আগেপানির ৫৭টি পরীক্ষার মাধ্যমে নিরাপদ পানি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রায় অর্ধকোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হয় ঠাকুরগাঁও আঞ্চলিক পানি পরীক্ষাগার। কিন্তু প্রয়োজনীয় জনবলের অভাবে উদ্বোধনের চার বছর পরও জেলার একমাত্র পানি পরীক্ষাগারটি চালু করা যায়নি।
৮ ঘণ্টা আগে