নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে রাজধানীর নিউমার্কেট থানা এলাকায় ব্যবসায়ী আব্দুল ওয়াদুদের মৃত্যুর ঘটনায় দায়ের করা হত্যা মামলায় আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য, সাবেক কৃষিমন্ত্রী ও সংসদ সদস্য আব্দুর রাজ্জাককে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। অন্যদিকে আরও একটি হত্যা মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আলী হায়দার কারাগারে পাঠানো ও গ্রেপ্তার দেখানোর নির্দেশ দেন।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে ব্যবসায়ী আব্দুল ওয়াদুদ হত্যা মামলায় দুই দিনের রিমান্ড শেষে আদালতে হাজির করা হয় আব্দুর রাজ্জাককে। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবি পরিদর্শক মো. জাহাঙ্গীর আরিফ কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন। পরে আদালত আব্দুর রাজ্জাককে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। গত ১৫ অক্টোবর আব্দুর রাজ্জাককে দুই দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়।
এর আগে, গত ১৪ অক্টোবর রাজধানীর ইস্কাটন এলাকা থেকে আব্দুর রাজ্জাককে আটক করা হয়। এরপর এই মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে পাঠানো হয়।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় গত ১৯ জুলাই বিকেলে নিউমার্কেট থানার নীলক্ষেত এলাকায় গুলিতে ব্যবসায়ী আব্দুল ওয়াদুদ মারা যান। এ ঘটনায় তাঁর শ্যালক আব্দুর রহমান বাদী হয়ে হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলায় আসামি সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরসহ ১৩০ জন।
রিমান্ড আবেদনে বলা হয়, আব্দুর রাজ্জাককে আটকের পর তিনি ব্যবসায়ী আব্দুল ওয়াদুদ হত্যার ঘটনায় জড়িত ছিলেন বলে স্বীকার করেন। তাঁর জড়িত থাকার বিষয়ে সাক্ষ্য প্রমাণও পাওয়া যাচ্ছে। হত্যার মূল রহস্য উদ্ঘাটন, মূল অপরাধী চক্র শনাক্তকরণ ও এ ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের গ্রেপ্তার অভিযান পরিচালনা করার জন্য আব্দুর রাজ্জাককে রিমান্ডে নেওয়া প্রয়োজন।
এদিকে আদাবর থানায় দায়ের করা পোশাক শ্রমিক রুবেল হত্যা মামলায় আব্দুর রাজ্জাককে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করলে আদালত তা মঞ্জুর করেন।
শেখ হাসিনা, ওবায়দুল কাদের, সাকিব আল হাসান ও চিত্রনায়ক ফেরদৌস আহমেদসহ ১৫৬ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত আরও ৪০০-৫০০ জনকে আসামি করা হয় এই মামলায়। গত ২২ আগস্ট পোশাকশ্রমিক রুবেলের বাবা রফিকুল ইসলাম বাদী হয়ে আদাবর থানায় মামলাটি দায়ের করেন।
মামলার এজাহারে বাদী অভিযোগ করেন, গত ৫ আগস্ট রুবেল আদাবরের রিংরোডে ছাত্র-জনতার প্রতিবাদী মিছিলে অংশ নেন। এ সময় আসামিদের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ নির্দেশ, প্ররোচনা, সাহায্য, সহযোগিতা ও প্রত্যক্ষ মদদে মিছিলে গুলি ছোড়া হয়। এতে বুকে ও পেটে গুলিবিদ্ধ হন রুবেল। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ৭ আগস্ট মারা যান তিনি।
মামলায় আসামির তালিকায় দল হিসেবে আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, শ্রমিক লীগ, বাংলাদেশ তাঁতি লীগ, বাংলাদেশ কৃষক লীগ, বাংলাদেশ মৎস্যজীবী লীগের নামও আছে।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে রাজধানীর নিউমার্কেট থানা এলাকায় ব্যবসায়ী আব্দুল ওয়াদুদের মৃত্যুর ঘটনায় দায়ের করা হত্যা মামলায় আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য, সাবেক কৃষিমন্ত্রী ও সংসদ সদস্য আব্দুর রাজ্জাককে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। অন্যদিকে আরও একটি হত্যা মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আলী হায়দার কারাগারে পাঠানো ও গ্রেপ্তার দেখানোর নির্দেশ দেন।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে ব্যবসায়ী আব্দুল ওয়াদুদ হত্যা মামলায় দুই দিনের রিমান্ড শেষে আদালতে হাজির করা হয় আব্দুর রাজ্জাককে। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবি পরিদর্শক মো. জাহাঙ্গীর আরিফ কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন। পরে আদালত আব্দুর রাজ্জাককে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। গত ১৫ অক্টোবর আব্দুর রাজ্জাককে দুই দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়।
এর আগে, গত ১৪ অক্টোবর রাজধানীর ইস্কাটন এলাকা থেকে আব্দুর রাজ্জাককে আটক করা হয়। এরপর এই মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে পাঠানো হয়।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় গত ১৯ জুলাই বিকেলে নিউমার্কেট থানার নীলক্ষেত এলাকায় গুলিতে ব্যবসায়ী আব্দুল ওয়াদুদ মারা যান। এ ঘটনায় তাঁর শ্যালক আব্দুর রহমান বাদী হয়ে হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলায় আসামি সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরসহ ১৩০ জন।
রিমান্ড আবেদনে বলা হয়, আব্দুর রাজ্জাককে আটকের পর তিনি ব্যবসায়ী আব্দুল ওয়াদুদ হত্যার ঘটনায় জড়িত ছিলেন বলে স্বীকার করেন। তাঁর জড়িত থাকার বিষয়ে সাক্ষ্য প্রমাণও পাওয়া যাচ্ছে। হত্যার মূল রহস্য উদ্ঘাটন, মূল অপরাধী চক্র শনাক্তকরণ ও এ ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের গ্রেপ্তার অভিযান পরিচালনা করার জন্য আব্দুর রাজ্জাককে রিমান্ডে নেওয়া প্রয়োজন।
এদিকে আদাবর থানায় দায়ের করা পোশাক শ্রমিক রুবেল হত্যা মামলায় আব্দুর রাজ্জাককে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করলে আদালত তা মঞ্জুর করেন।
শেখ হাসিনা, ওবায়দুল কাদের, সাকিব আল হাসান ও চিত্রনায়ক ফেরদৌস আহমেদসহ ১৫৬ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত আরও ৪০০-৫০০ জনকে আসামি করা হয় এই মামলায়। গত ২২ আগস্ট পোশাকশ্রমিক রুবেলের বাবা রফিকুল ইসলাম বাদী হয়ে আদাবর থানায় মামলাটি দায়ের করেন।
মামলার এজাহারে বাদী অভিযোগ করেন, গত ৫ আগস্ট রুবেল আদাবরের রিংরোডে ছাত্র-জনতার প্রতিবাদী মিছিলে অংশ নেন। এ সময় আসামিদের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ নির্দেশ, প্ররোচনা, সাহায্য, সহযোগিতা ও প্রত্যক্ষ মদদে মিছিলে গুলি ছোড়া হয়। এতে বুকে ও পেটে গুলিবিদ্ধ হন রুবেল। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ৭ আগস্ট মারা যান তিনি।
মামলায় আসামির তালিকায় দল হিসেবে আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, শ্রমিক লীগ, বাংলাদেশ তাঁতি লীগ, বাংলাদেশ কৃষক লীগ, বাংলাদেশ মৎস্যজীবী লীগের নামও আছে।
নুর নবী সরকার কালাইয়ের কিডনি বেচাকেনার দালাল চক্রের সদস্য। এ অপরাধে তিনি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে গ্রেপ্তার হয়েছিলেন। তাঁর বিরুদ্ধে কিডনি, অস্ত্র ও মানবপাচারসহ একাধিক মামলা চলমান।
১৯ মিনিট আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের কাছে জনগণের যে প্রত্যাশা ছিল, সেটা ধাক্কা খেয়েছে। আমরা ভেবেছিলাম অন্তর্বর্তী সরকারের নেতৃত্বে একটি সর্বদলীয় সরকার হবে। যেখানে গণ-অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী দলের প্রতিনিধিরা থাকবেন। কিন্তু দুঃখজনক...
২ ঘণ্টা আগেসেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত একটি সংলাপে খুলনার বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ দ্রুত সময়ের মধ্যে প্রয়োজনীয় সংস্কার সম্পন্ন করে একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন আয়োজনের আহ্বান জানিয়েছেন। আজ শনিবার...
২ ঘণ্টা আগেভোজ্যতেলের মূল্যবৃদ্ধি, সরবরাহ সংকটের প্রেক্ষাপটে নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে আজ শনিবার সিটি গ্রুপের ভোজ্যতেল পরিশোধন কারখানা ও বোতলজাতকরণ কার্যক্রম পরিদর্শন করেছেন জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। এ সময় তাঁরা সিটি গ্রুপের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন।
৩ ঘণ্টা আগে