বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা
প্রতি বছরই বাড়ছে হজ যাত্রার খরচ। কেবল গত বছরের তুলনায় চলতি বছরই জন প্রতি খরচ বেড়েছে ১ লাখ ৬১ হাজার ৮৬৮ টাকা। এ অবস্থায় বিকল্প হিসেবে বাড়ছে ওমরা যাত্রী। আসন্ন রমজানে ওমরা যাত্রীর সংখ্যা আরও বাড়বে। এ অবস্থায় ওমরাহ হজের যাত্রীদের যাতায়াতের সুবিধার্থে কার্যক্রম পরিচালনাকারী এয়ারলাইনসগুলোকে ফ্লাইট বাড়ানোর জন্য অনুরোধ জানিয়েছে এয়ার টিকিট বিক্রেতা ট্রাভেল এজেন্সিগুলোর সংগঠন অ্যাসোসিয়েশন অব ট্রাভেল এজেন্টস অব বাংলাদেশ (আটাব)।
গত বৃহস্পতিবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) আটাব মহাসচিব আবদুস সালাম আরেফ স্বাক্ষরিত চিঠিতে এই অনুরোধ জানানো হয়। চিঠিতে বাংলাদেশ থেকে সৌদি আরবে সরাসরি ফ্লাইট পরিচালনাকারী দুই এয়ারলাইনস বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস এবং সাউদিয়া এয়ারলাইনসের কাছে ফ্লাইট বাড়ানোর এ অনুরোধ করা হয়েছে। একই সঙ্গে আসন্ন হজের যাত্রীদের বিমান ভাড়াও সহনীয় পর্যায়ে রাখার দাবি জানিয়েছে সংগঠনটি।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস এবং সাউদিয়ার কান্ট্রি ম্যানেজারের কাছে পাঠানো চিঠিতে বলা হয়, ওমরাহ বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বের মুসলিমদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। অনেক বাংলাদেশি নাগরিক চান সৌদি আরবে গিয়ে এ ইবাদত পালন করতে। তাদের সর্বোত্তম ভ্রমণ অভিজ্ঞতা দেওয়ার দায়িত্ব এয়ারলাইনস এবং ট্রাভেল এজেন্সিগুলোর। আমরা অনেক ট্রাভেল এজেন্ট থেকে খবর পাচ্ছি, ঢাকা থেকে জেদ্দা এবং মদিনায় পর্যাপ্ত ফ্লাইট নেই। ওমরাহর এ চাহিদাজনক সময়ে অনেক যাত্রীকেই টিকিট সংগ্রহ করতে জটিলতায় পড়তে হয়েছে। এটি তাদের জন্য হতাশা এবং অসুবিধার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
চিঠিতে আরও বলা হয়, করোনা মহামারির সময় ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা থাকায় ওমরাহ পালনে ইচ্ছুকদের সংখ্যা দ্রুতগতিতে বাড়ে। আমরা বিশ্বাস করি ঢাকা থেকে জেদ্দা এবং মদিনায় ফ্লাইট বাড়ালে আমরা যাত্রীদের এ চাহিদা পূরণ করতে পারব এবং তাদের স্বস্তি দিতে পারব। ঢাকা থেকে জেদ্দা ও মদিনা রুটে ১ মার্চ থেকে ২৩ এপ্রিল পর্যন্ত ফ্লাইট বাড়ানোর জন্য আমরা অনুরোধ জানাচ্ছি। সেই সঙ্গে বিমানের ভাড়াও একটি গ্রহণযোগ্য হারে রাখার অনুরোধ করছি।
উল্লেখ্য, ঢাকা থেকে বর্তমানের প্রতি সপ্তাহে সাউদিয়া এয়ারলাইনসের ১৪টি ফ্লাইট এবং বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ১০টি ফ্লাইট সৌদি আরবের জেদ্দা-মদিনা রুটে পরিচালিত হচ্ছে। তবে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় শ্রমবাজার হওয়ায় আগে থেকেই সৌদিগামী ফ্লাইটগুলোর টিকিটের চাহিদা বেশি। আর বর্তমানে ওমরা যাত্রী যুক্ত হওয়ায় পাওয়া যাচ্ছে না চাহিদানুযায়ী টিকিট।
এ প্রসঙ্গে আটাব মহাসচিব আবদুস সালাম আরেফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, চাহিদা বাড়ায় গত জানুয়ারি মাসে ঢাকা-জেদ্দা-ঢাকা রুটের টিকিট গড়ে ৭০০ থেকে ৮০০ ডলারে বিক্রি হলেও চলতি মাসে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯৫০ থেকে ১ হাজার ডলারে। এ অবস্থায় এয়ারলাইনসগুলো বাড়তি ফ্লাইট পরিচালনা করলে ওমরাহ যাত্রীদের পাশাপাশি প্রবাসী কর্মীরাও উপকৃত হবে।
প্রতি বছরই বাড়ছে হজ যাত্রার খরচ। কেবল গত বছরের তুলনায় চলতি বছরই জন প্রতি খরচ বেড়েছে ১ লাখ ৬১ হাজার ৮৬৮ টাকা। এ অবস্থায় বিকল্প হিসেবে বাড়ছে ওমরা যাত্রী। আসন্ন রমজানে ওমরা যাত্রীর সংখ্যা আরও বাড়বে। এ অবস্থায় ওমরাহ হজের যাত্রীদের যাতায়াতের সুবিধার্থে কার্যক্রম পরিচালনাকারী এয়ারলাইনসগুলোকে ফ্লাইট বাড়ানোর জন্য অনুরোধ জানিয়েছে এয়ার টিকিট বিক্রেতা ট্রাভেল এজেন্সিগুলোর সংগঠন অ্যাসোসিয়েশন অব ট্রাভেল এজেন্টস অব বাংলাদেশ (আটাব)।
গত বৃহস্পতিবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) আটাব মহাসচিব আবদুস সালাম আরেফ স্বাক্ষরিত চিঠিতে এই অনুরোধ জানানো হয়। চিঠিতে বাংলাদেশ থেকে সৌদি আরবে সরাসরি ফ্লাইট পরিচালনাকারী দুই এয়ারলাইনস বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস এবং সাউদিয়া এয়ারলাইনসের কাছে ফ্লাইট বাড়ানোর এ অনুরোধ করা হয়েছে। একই সঙ্গে আসন্ন হজের যাত্রীদের বিমান ভাড়াও সহনীয় পর্যায়ে রাখার দাবি জানিয়েছে সংগঠনটি।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস এবং সাউদিয়ার কান্ট্রি ম্যানেজারের কাছে পাঠানো চিঠিতে বলা হয়, ওমরাহ বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বের মুসলিমদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। অনেক বাংলাদেশি নাগরিক চান সৌদি আরবে গিয়ে এ ইবাদত পালন করতে। তাদের সর্বোত্তম ভ্রমণ অভিজ্ঞতা দেওয়ার দায়িত্ব এয়ারলাইনস এবং ট্রাভেল এজেন্সিগুলোর। আমরা অনেক ট্রাভেল এজেন্ট থেকে খবর পাচ্ছি, ঢাকা থেকে জেদ্দা এবং মদিনায় পর্যাপ্ত ফ্লাইট নেই। ওমরাহর এ চাহিদাজনক সময়ে অনেক যাত্রীকেই টিকিট সংগ্রহ করতে জটিলতায় পড়তে হয়েছে। এটি তাদের জন্য হতাশা এবং অসুবিধার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
চিঠিতে আরও বলা হয়, করোনা মহামারির সময় ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা থাকায় ওমরাহ পালনে ইচ্ছুকদের সংখ্যা দ্রুতগতিতে বাড়ে। আমরা বিশ্বাস করি ঢাকা থেকে জেদ্দা এবং মদিনায় ফ্লাইট বাড়ালে আমরা যাত্রীদের এ চাহিদা পূরণ করতে পারব এবং তাদের স্বস্তি দিতে পারব। ঢাকা থেকে জেদ্দা ও মদিনা রুটে ১ মার্চ থেকে ২৩ এপ্রিল পর্যন্ত ফ্লাইট বাড়ানোর জন্য আমরা অনুরোধ জানাচ্ছি। সেই সঙ্গে বিমানের ভাড়াও একটি গ্রহণযোগ্য হারে রাখার অনুরোধ করছি।
উল্লেখ্য, ঢাকা থেকে বর্তমানের প্রতি সপ্তাহে সাউদিয়া এয়ারলাইনসের ১৪টি ফ্লাইট এবং বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ১০টি ফ্লাইট সৌদি আরবের জেদ্দা-মদিনা রুটে পরিচালিত হচ্ছে। তবে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় শ্রমবাজার হওয়ায় আগে থেকেই সৌদিগামী ফ্লাইটগুলোর টিকিটের চাহিদা বেশি। আর বর্তমানে ওমরা যাত্রী যুক্ত হওয়ায় পাওয়া যাচ্ছে না চাহিদানুযায়ী টিকিট।
এ প্রসঙ্গে আটাব মহাসচিব আবদুস সালাম আরেফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, চাহিদা বাড়ায় গত জানুয়ারি মাসে ঢাকা-জেদ্দা-ঢাকা রুটের টিকিট গড়ে ৭০০ থেকে ৮০০ ডলারে বিক্রি হলেও চলতি মাসে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯৫০ থেকে ১ হাজার ডলারে। এ অবস্থায় এয়ারলাইনসগুলো বাড়তি ফ্লাইট পরিচালনা করলে ওমরাহ যাত্রীদের পাশাপাশি প্রবাসী কর্মীরাও উপকৃত হবে।
বাড়ি থেকে বের করে দেওয়ার পর কোণঠাসা করে রাখতে নিজের মাকে জামায়াতের রুকন বলে প্রচার করেছেন ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজ। তুরিন একসময় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
৪ মিনিট আগেকারখানার ভেতরে আবর্জনায় ভরা। দুর্গন্ধ ছড়িয়ে পড়েছে চারপাশে। ছিটিয়ে রাখা হয়েছে তৈরি করা বিভিন্ন খাদ্যপণ্য। এমন অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে যখন খাদ্যপণ্য প্রক্রিয়াজাতের কাজ চলছিল তখন পুলিশ নিয়ে উপস্থিত হলেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট।
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের আকবরশাহতে সন্ত্রাস দমন ও জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিতে স্থাপন করা পুলিশ ফাঁড়ি সন্ত্রাসীদের দখল থেকে পুনরুদ্ধার করা হয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে, অতি শিগগিরই সেখানে ফাঁড়ির কার্যক্রম শুরু করা হবে।
১ ঘণ্টা আগে