পাকুন্দিয়া (কিশোরগঞ্জ) প্রতিনিধি
করোনা সংক্রমণ রোধে কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া উপজেলার প্রত্যন্ত এলাকার বাড়ি বাড়ি গিয়ে করোনা টিকা দিচ্ছেন স্বাস্থ্য বিভাগের মাঠ পর্যায়ের কর্মীরা। চলতি মাসে করোনা টিকার প্রথম ডোজ শেষ করার ঘোষণা দিয়েছে স্বাস্থ্য বিভাগ। সে জন্য টিকা নেওয়ার শর্ত শিথিল করে প্রত্যন্ত এলাকার মানুষকে প্রথম ডোজ টিকা প্রদান কার্যক্রমের আওতায় আনতে কাছ করছে উপজেলা স্বাস্থ্য বিভাগ।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা যায়, করোনা টিকার প্রথম ডোজ দেওয়ার কার্যক্রম চলতি মাসে শেষ হবে। এ জন্য মাঠ পর্যায়ের স্বাস্থ্য কর্মীদের মাধ্যমে উপজেলার সবকটি ইউনিয়নের প্রত্যন্ত এলাকার বাড়ি বাড়ি গিয়ে প্রথম ডোজ টিকা দেওয়া শুরু হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার সকাল থেকে এ কার্যক্রম শুরু হয়েছে। প্রতিটি ইউনিয়নে তিনটি করে দল কাজ করছে। ১২ বছরের বেশি যারা এখন পর্যন্ত প্রথম ডোজ নেননি, তাদের টিকা দেওয়া হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে নিবন্ধন কিংবা এসএমএস বিবেচনা করা হচ্ছে না। যারা নিবন্ধন করেননি বা এসএমএস পাননি কিংবা কোনো কিছুই করেননি তাদেরও টিকা দেওয়া হচ্ছে।
পুরো উপজেলার দুই লাখ সাত হাজার মানুষকে টিকা কার্যক্রমের আওতায় আনার লক্ষ্যমাত্রা ছিল। সেখানে এখন পর্যন্ত এক লাখ ৫৫ হাজার মানুষকে টিকা দেওয়া হয়েছে। লক্ষ্যমাত্রার ৭০ শতাংশ নিশ্চিত করার কথা থাকলেও সেখানে শতকরা হার রয়েছে ৫১। কাজেই আগামী কয়েক দিনে লক্ষ্যমাত্রা পূরণে কাজ করছে স্বাস্থ্য বিভাগের মাঠ পর্যায়ের কর্মীরা।
হাসান ফারুক নামের একজন স্বাস্থ্যকর্মী বলেন, ‘আজ চরফরাদী ইউনিয়নের কাহেৎধান্দুল গ্রামের ৫০ জনকে করোনার প্রথম ডোজ টিকা দিয়েছি। এই ইউনিয়নের দায়িত্বপ্রাপ্ত আরও দুটি দল রয়েছে। তারাও একই দিনে অন্য গ্রামে টিকাদান কার্যক্রম করেছে। এটি অব্যাহত থাকবে।’
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) ডা. রেজাউল কবির কাওসার বলেন, করোনা সংক্রমণ রোধে দেশ জুড়ে বিনামূল্যে টিকা কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছে সরকার। চলতি মাসে প্রথম ডোজ দেওয়া শেষ হবে। তাই উপজেলার প্রতিটি ইউনিয়নের প্রত্যন্ত এলাকার মানুষের বাড়ি বাড়ি গিয়ে যারা প্রথম ডোজের টিকা নেননি তাদের টিকা দেওয়া হচ্ছে। আগামী ২৬ ফেব্রুয়ারি গণ টিকা কার্যক্রমের মাধ্যমে শেষ হবে প্রথম ডোজ কার্যক্রম।’
এ সময় সবাইকে টিকা নেওয়ার আহ্বান জানান এই কর্মকর্তা।
করোনা সংক্রমণ রোধে কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া উপজেলার প্রত্যন্ত এলাকার বাড়ি বাড়ি গিয়ে করোনা টিকা দিচ্ছেন স্বাস্থ্য বিভাগের মাঠ পর্যায়ের কর্মীরা। চলতি মাসে করোনা টিকার প্রথম ডোজ শেষ করার ঘোষণা দিয়েছে স্বাস্থ্য বিভাগ। সে জন্য টিকা নেওয়ার শর্ত শিথিল করে প্রত্যন্ত এলাকার মানুষকে প্রথম ডোজ টিকা প্রদান কার্যক্রমের আওতায় আনতে কাছ করছে উপজেলা স্বাস্থ্য বিভাগ।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা যায়, করোনা টিকার প্রথম ডোজ দেওয়ার কার্যক্রম চলতি মাসে শেষ হবে। এ জন্য মাঠ পর্যায়ের স্বাস্থ্য কর্মীদের মাধ্যমে উপজেলার সবকটি ইউনিয়নের প্রত্যন্ত এলাকার বাড়ি বাড়ি গিয়ে প্রথম ডোজ টিকা দেওয়া শুরু হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার সকাল থেকে এ কার্যক্রম শুরু হয়েছে। প্রতিটি ইউনিয়নে তিনটি করে দল কাজ করছে। ১২ বছরের বেশি যারা এখন পর্যন্ত প্রথম ডোজ নেননি, তাদের টিকা দেওয়া হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে নিবন্ধন কিংবা এসএমএস বিবেচনা করা হচ্ছে না। যারা নিবন্ধন করেননি বা এসএমএস পাননি কিংবা কোনো কিছুই করেননি তাদেরও টিকা দেওয়া হচ্ছে।
পুরো উপজেলার দুই লাখ সাত হাজার মানুষকে টিকা কার্যক্রমের আওতায় আনার লক্ষ্যমাত্রা ছিল। সেখানে এখন পর্যন্ত এক লাখ ৫৫ হাজার মানুষকে টিকা দেওয়া হয়েছে। লক্ষ্যমাত্রার ৭০ শতাংশ নিশ্চিত করার কথা থাকলেও সেখানে শতকরা হার রয়েছে ৫১। কাজেই আগামী কয়েক দিনে লক্ষ্যমাত্রা পূরণে কাজ করছে স্বাস্থ্য বিভাগের মাঠ পর্যায়ের কর্মীরা।
হাসান ফারুক নামের একজন স্বাস্থ্যকর্মী বলেন, ‘আজ চরফরাদী ইউনিয়নের কাহেৎধান্দুল গ্রামের ৫০ জনকে করোনার প্রথম ডোজ টিকা দিয়েছি। এই ইউনিয়নের দায়িত্বপ্রাপ্ত আরও দুটি দল রয়েছে। তারাও একই দিনে অন্য গ্রামে টিকাদান কার্যক্রম করেছে। এটি অব্যাহত থাকবে।’
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) ডা. রেজাউল কবির কাওসার বলেন, করোনা সংক্রমণ রোধে দেশ জুড়ে বিনামূল্যে টিকা কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছে সরকার। চলতি মাসে প্রথম ডোজ দেওয়া শেষ হবে। তাই উপজেলার প্রতিটি ইউনিয়নের প্রত্যন্ত এলাকার মানুষের বাড়ি বাড়ি গিয়ে যারা প্রথম ডোজের টিকা নেননি তাদের টিকা দেওয়া হচ্ছে। আগামী ২৬ ফেব্রুয়ারি গণ টিকা কার্যক্রমের মাধ্যমে শেষ হবে প্রথম ডোজ কার্যক্রম।’
এ সময় সবাইকে টিকা নেওয়ার আহ্বান জানান এই কর্মকর্তা।
বরগুনার তালতলীর জেলেরা নিষিদ্ধ বেহুন্দি জাল দিয়ে বঙ্গোপসাগর উপকূলে দেদার নিধন করছেন মাছের পোনাসহ ছোট চিংড়ি। এতে ধ্বংস হচ্ছে সমুদ্রের জীববৈচিত্র্য। এ ক্ষেত্রে দাদন ব্যবসায়ীরা মদদ দিচ্ছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। তাঁরা প্রশাসনকে হাত করতে জেলেদের কাছ থেকে চাঁদা তোলেন। তবে সরকারি কর্মকর্তারা এ অভিযোগ...
২ মিনিট আগেডেমরায় ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ-ডেমরা (ডিএনডি) খালের ওপর নির্মিত হাজীনগর সেতু প্রয়োজনের তুলনায় কম প্রশস্ত হওয়ায় পারাপারে দুর্ভোগে পড়েছে এলাকার বহু মানুষ। স্টাফ কোয়ার্টার-হাজীনগর এলাকার এই গার্ডার সেতু প্রায় দেড় দশক আগে নির্মিত।
৭ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরার আশাশুনিতে নদী খননের কারণে ৫ কিলোমিটারের মধ্যে তিনটি স্থাপনা (সেতু ও কালভার্ট) ধসে পড়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন আশাশুনিসহ আশপাশের কয়েক লাখ মানুষ। ধসে পড়া সেতুর ওর নির্মিত সাঁকো দিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছেন মানুষ। দীর্ঘদিন এই অবস্থা চললেও কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় ক্ষুব্ধ স্থানীয়রা।
৮ ঘণ্টা আগেপানির ৫৭টি পরীক্ষার মাধ্যমে নিরাপদ পানি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রায় অর্ধকোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হয় ঠাকুরগাঁও আঞ্চলিক পানি পরীক্ষাগার। কিন্তু প্রয়োজনীয় জনবলের অভাবে উদ্বোধনের চার বছর পরও জেলার একমাত্র পানি পরীক্ষাগারটি চালু করা যায়নি।
৮ ঘণ্টা আগে