উত্তরা (ঢাকা) প্রতিনিধি
রাজধানীর উত্তরায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক সড়ক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এবং সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালসহ ১৩ জনের নাম উল্লেখ এবং অজ্ঞাত আরও ৫০০-৬০০ জনকে আসামি করে হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে।
উত্তরা পশ্চিম থানায় নিহতের বাবা প্রবাসী জামিল হোসেন সোহেল বুধবার (২১ আগস্ট) দিবাগত রাতে এ মামলা করেন। পরবর্তীতে বৃহস্পতিবার (২২ আগস্ট) রাতে থানা-পুলিশের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
মামলায় বাকি আসামিরা হলেন—সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ, ঢাকা-১৮ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আলহাজ হাবিব হাসান, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের ১ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর আফসার উদ্দিন খান, ৫৪ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর জাহাঙ্গীর হোসেন যুবরাজ, আলাউদ্দিন আল সোহেল, সাথিল, কবীর হাসান, রুবেল ও রতন।
মামলার এজাহারে তুরাগের বাসিন্দা প্রবাসী জামিল হোসেন সোহেল বলেন, ‘আমার একমাত্র ছেলে আব্দুল্লাহ আল মাহিন (১৬) ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি কলেজে কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি বিভাগের ডিপ্লোমা প্রথম বর্ষের ছাত্র ছিল। মাহিন গত ৪ আগস্ট বেলা ১১টার দিকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের ডাকা মিছিলে অংশ নেয়। পরে বেলা সাড়ে ১১টায় জানতে পারি, আমার ছেলে উত্তরা আধুনিক মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় চিকিৎসাধীন রয়েছে। পরে চিকিৎসকদের পরামর্শে সেখান থেকে ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরো সার্জারি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ওই দিন রাত সাড়ে ৯টার দিকে আমার ছেলে মৃত্যুবরণ করে।’
সোহেল বলেন, ‘গুলিবিদ্ধ হওয়ার পর আমার ছেলেকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পর প্রত্যক্ষদর্শীরা আমাকে জানায়, মামলার এজাহার নামীয় আসামিসহ অজ্ঞাতনামা আরও ৫০০-৬০০ জন আসামি মিলে উত্তরার রাজউক কমার্শিয়াল কমপ্লেক্সের সামনে হত্যার উদ্দেশ্যে শটগান, পিস্তল, রিভলবারসহ অন্যান্য দেশীয় অস্ত্র দিয়ে অতর্কিতভাবে গুলি চালায়। তখন আমার ছেলে মাথায় গুলিবিদ্ধ হয়ে মাটিয়ে লুটিয়ে পরে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে উত্তরা পশ্চিম থানার নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ছাত্রকে গুলি করে হত্যার অভিযোগে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ১৩ জনের নাম উল্লেখ করে আরও অজ্ঞাত ৫০০-৬০০ জনকে আসামি করে একটি মামলা করেছেন তাঁর বাবা। এ মামলার আসামিদের কাউকে এখনো পর্যন্ত গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়নি।’
রাজধানীর উত্তরায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক সড়ক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এবং সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালসহ ১৩ জনের নাম উল্লেখ এবং অজ্ঞাত আরও ৫০০-৬০০ জনকে আসামি করে হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে।
উত্তরা পশ্চিম থানায় নিহতের বাবা প্রবাসী জামিল হোসেন সোহেল বুধবার (২১ আগস্ট) দিবাগত রাতে এ মামলা করেন। পরবর্তীতে বৃহস্পতিবার (২২ আগস্ট) রাতে থানা-পুলিশের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
মামলায় বাকি আসামিরা হলেন—সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ, ঢাকা-১৮ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আলহাজ হাবিব হাসান, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের ১ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর আফসার উদ্দিন খান, ৫৪ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর জাহাঙ্গীর হোসেন যুবরাজ, আলাউদ্দিন আল সোহেল, সাথিল, কবীর হাসান, রুবেল ও রতন।
মামলার এজাহারে তুরাগের বাসিন্দা প্রবাসী জামিল হোসেন সোহেল বলেন, ‘আমার একমাত্র ছেলে আব্দুল্লাহ আল মাহিন (১৬) ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি কলেজে কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি বিভাগের ডিপ্লোমা প্রথম বর্ষের ছাত্র ছিল। মাহিন গত ৪ আগস্ট বেলা ১১টার দিকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের ডাকা মিছিলে অংশ নেয়। পরে বেলা সাড়ে ১১টায় জানতে পারি, আমার ছেলে উত্তরা আধুনিক মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় চিকিৎসাধীন রয়েছে। পরে চিকিৎসকদের পরামর্শে সেখান থেকে ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরো সার্জারি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ওই দিন রাত সাড়ে ৯টার দিকে আমার ছেলে মৃত্যুবরণ করে।’
সোহেল বলেন, ‘গুলিবিদ্ধ হওয়ার পর আমার ছেলেকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পর প্রত্যক্ষদর্শীরা আমাকে জানায়, মামলার এজাহার নামীয় আসামিসহ অজ্ঞাতনামা আরও ৫০০-৬০০ জন আসামি মিলে উত্তরার রাজউক কমার্শিয়াল কমপ্লেক্সের সামনে হত্যার উদ্দেশ্যে শটগান, পিস্তল, রিভলবারসহ অন্যান্য দেশীয় অস্ত্র দিয়ে অতর্কিতভাবে গুলি চালায়। তখন আমার ছেলে মাথায় গুলিবিদ্ধ হয়ে মাটিয়ে লুটিয়ে পরে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে উত্তরা পশ্চিম থানার নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ছাত্রকে গুলি করে হত্যার অভিযোগে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ১৩ জনের নাম উল্লেখ করে আরও অজ্ঞাত ৫০০-৬০০ জনকে আসামি করে একটি মামলা করেছেন তাঁর বাবা। এ মামলার আসামিদের কাউকে এখনো পর্যন্ত গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়নি।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) শাখা ছাত্র ইউনিয়নের (একাংশ) সভাপতি মেঘমল্লার বসুর নামে রাজধানীর শাহবাগ থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে। শনিবার (১৮ জানুয়ারি) যুবাইর বিন নেছারী নামের এক শিক্ষার্থী এ জিডি করেন।
৫ মিনিট আগেনুর নবী সরকার কালাইয়ের কিডনি বেচাকেনার দালাল চক্রের সদস্য। এ অপরাধে তিনি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে গ্রেপ্তার হয়েছিলেন। তাঁর বিরুদ্ধে কিডনি, অস্ত্র ও মানবপাচারসহ একাধিক মামলা চলমান।
৩০ মিনিট আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের কাছে জনগণের যে প্রত্যাশা ছিল, সেটা ধাক্কা খেয়েছে। আমরা ভেবেছিলাম অন্তর্বর্তী সরকারের নেতৃত্বে একটি সর্বদলীয় সরকার হবে। যেখানে গণ-অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী দলের প্রতিনিধিরা থাকবেন। কিন্তু দুঃখজনক...
২ ঘণ্টা আগেসেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত একটি সংলাপে খুলনার বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ দ্রুত সময়ের মধ্যে প্রয়োজনীয় সংস্কার সম্পন্ন করে একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন আয়োজনের আহ্বান জানিয়েছেন। আজ শনিবার...
২ ঘণ্টা আগে