অনলাইন ডেস্ক
আদালতে একটি মামলার রিমান্ড শুনানি শেষে হাসানুল হক ইনুকে হাজতখানায় নেওয়ার পথে এক সাংবাদিক প্রশ্ন করেন, আপনার আইনজীবী বলেছেন, আপনি কোটাবিরোধী আন্দোলনের পক্ষে ছিলেন? আপনার বক্তব্য কী? জবাবে ইনু বলেন, ‘কী আর বলব, যে লাউ সেই কদু।’ সাংবাদিক আবার প্রশ্ন করেন, ‘আপনি কোন পক্ষে?’ উত্তরে হাসানুল হক ইনু বলেন, ‘আমি লাউ ও কদু—দুটিরই বিপক্ষে।’
আজ সোমবার দুপুরের আগে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত থেকে হাজতখানায় নেওয়ার পথে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) সভাপতি ও সাবেক মন্ত্রী ইনু এসব কথা বলেন।
কারাগার থেকে রাশেদ খান মেনন, হাসানুল হক ইনু, ফারজানা রুপা ও শাকিল আহমেদকে আদালতে হাজির করা হয়। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আনোয়ার হোসেন পাটোয়ারী নিহতের ঘটনায় করা মিরপুর থানার হত্যা মামলায় তাঁদের রিমান্ডের আবেদন করা হয়। শুনানি শেষে আদালত বিভিন্ন মেয়াদের রিমান্ড মঞ্জুর করেন তাঁদের।
ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জি এম ফারহান ইশতিয়াকের আদালতের কাঠগড়ায় আসার পরই ইনু ও মেনন তাঁদের আইনজীবীদের সঙ্গে কথা বলতে থাকেন।
এ সময় হাসানুল হক ইনু তাঁর আইনজীবী মোহাম্মদ সেলিমকে বলেন, ‘আগামীকাল বিয়ের অনুষ্ঠান (ভাতিজির) হওয়ার কথা। আমি কারাগারে আছি। বিয়ে যেন আটকে না থাকে। তাদের বলে দিয়ো। আমি কারাগারে থাকলেও বিয়ের অনুষ্ঠান যেন করে ফেলে। শুভকাজে দেরি করার দরকার নেই।’
কার বিয়ের কথা বলছিলেন—সাংবাদিকেরা জানতে চাইলে আইনজীবী বলেন, ‘ইনুর ভাতিজির বিয়ে।’
এ ছাড়া আইনজীবীদের কাছে তিনি নিজের বিভিন্ন মামলার বিষয়ে খোঁজখবর নেন। আমেরিকা থেকে আসা এক ব্যক্তি ইনুর সঙ্গে কথা বলতে কাঠগড়ার পাশে দাঁড়ান। এ সময় পুলিশ বুঝতে পেরে তাঁকে সরিয়ে দেন। আইনজীবী সেলিম জানান, সরিয়ে দেওয়া ব্যক্তি ইনুর রাজনৈতিক কর্মী।
এরপর এদিন ইনু ও মেননের বিরুদ্ধে আনোয়ার হোসেন পাটোয়ারী হত্যায় মিরপুর মডেল থানার মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সিআইডির পরিদর্শক নাসির উদ্দিন সরকার তাঁদের ৫ দিনের রিমান্ড আবেদন করেন। এ সময় ইনুর আইনজীবী আদালতে শুনানিতে বলেন, ‘আন্দোলনের সময় আসামি ইনু এমপি ছিলেন না। আন্দোলনের সময় তিনি কোনো হত্যার নির্দেশ দেননি। বরং তিনি যৌক্তিক আন্দোলনের পক্ষে ছিলেন। আসামি ইনু পাকিস্তান পিরিয়ডে নামকরা ফুটবলার ছিলেন। তিনি গোলরক্ষক ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধের সময় তিনি খেলা ছেড়ে বঙ্গবন্ধুর ডাকে যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। তিনি একজন খ্যাতিমান বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ। তাঁর বয়স হয়েছে। তাঁকে জামিন দিন।’
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ওমর ফারুক ফারুকী আদালতকে বলেন, ‘ইনু হচ্ছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার অন্যতম সহযোগী। ছাত্রদের আন্দোলন কঠোরভাবে দমন করতে তিনি শেখ হাসিনার সঙ্গে বৈঠক করেন। তিনি ছাত্র আন্দোলনের বিপক্ষে ছিলেন, এটা স্পষ্ট। ইনু, মেনন—দুজনই শেখ হাসিনার ঘনিষ্ঠ ছিলেন। ফ্যাসিস্ট সরকারকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করেছেন তাঁরা।’
আদালতে একটি মামলার রিমান্ড শুনানি শেষে হাসানুল হক ইনুকে হাজতখানায় নেওয়ার পথে এক সাংবাদিক প্রশ্ন করেন, আপনার আইনজীবী বলেছেন, আপনি কোটাবিরোধী আন্দোলনের পক্ষে ছিলেন? আপনার বক্তব্য কী? জবাবে ইনু বলেন, ‘কী আর বলব, যে লাউ সেই কদু।’ সাংবাদিক আবার প্রশ্ন করেন, ‘আপনি কোন পক্ষে?’ উত্তরে হাসানুল হক ইনু বলেন, ‘আমি লাউ ও কদু—দুটিরই বিপক্ষে।’
আজ সোমবার দুপুরের আগে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত থেকে হাজতখানায় নেওয়ার পথে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) সভাপতি ও সাবেক মন্ত্রী ইনু এসব কথা বলেন।
কারাগার থেকে রাশেদ খান মেনন, হাসানুল হক ইনু, ফারজানা রুপা ও শাকিল আহমেদকে আদালতে হাজির করা হয়। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আনোয়ার হোসেন পাটোয়ারী নিহতের ঘটনায় করা মিরপুর থানার হত্যা মামলায় তাঁদের রিমান্ডের আবেদন করা হয়। শুনানি শেষে আদালত বিভিন্ন মেয়াদের রিমান্ড মঞ্জুর করেন তাঁদের।
ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জি এম ফারহান ইশতিয়াকের আদালতের কাঠগড়ায় আসার পরই ইনু ও মেনন তাঁদের আইনজীবীদের সঙ্গে কথা বলতে থাকেন।
এ সময় হাসানুল হক ইনু তাঁর আইনজীবী মোহাম্মদ সেলিমকে বলেন, ‘আগামীকাল বিয়ের অনুষ্ঠান (ভাতিজির) হওয়ার কথা। আমি কারাগারে আছি। বিয়ে যেন আটকে না থাকে। তাদের বলে দিয়ো। আমি কারাগারে থাকলেও বিয়ের অনুষ্ঠান যেন করে ফেলে। শুভকাজে দেরি করার দরকার নেই।’
কার বিয়ের কথা বলছিলেন—সাংবাদিকেরা জানতে চাইলে আইনজীবী বলেন, ‘ইনুর ভাতিজির বিয়ে।’
এ ছাড়া আইনজীবীদের কাছে তিনি নিজের বিভিন্ন মামলার বিষয়ে খোঁজখবর নেন। আমেরিকা থেকে আসা এক ব্যক্তি ইনুর সঙ্গে কথা বলতে কাঠগড়ার পাশে দাঁড়ান। এ সময় পুলিশ বুঝতে পেরে তাঁকে সরিয়ে দেন। আইনজীবী সেলিম জানান, সরিয়ে দেওয়া ব্যক্তি ইনুর রাজনৈতিক কর্মী।
এরপর এদিন ইনু ও মেননের বিরুদ্ধে আনোয়ার হোসেন পাটোয়ারী হত্যায় মিরপুর মডেল থানার মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সিআইডির পরিদর্শক নাসির উদ্দিন সরকার তাঁদের ৫ দিনের রিমান্ড আবেদন করেন। এ সময় ইনুর আইনজীবী আদালতে শুনানিতে বলেন, ‘আন্দোলনের সময় আসামি ইনু এমপি ছিলেন না। আন্দোলনের সময় তিনি কোনো হত্যার নির্দেশ দেননি। বরং তিনি যৌক্তিক আন্দোলনের পক্ষে ছিলেন। আসামি ইনু পাকিস্তান পিরিয়ডে নামকরা ফুটবলার ছিলেন। তিনি গোলরক্ষক ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধের সময় তিনি খেলা ছেড়ে বঙ্গবন্ধুর ডাকে যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। তিনি একজন খ্যাতিমান বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ। তাঁর বয়স হয়েছে। তাঁকে জামিন দিন।’
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ওমর ফারুক ফারুকী আদালতকে বলেন, ‘ইনু হচ্ছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার অন্যতম সহযোগী। ছাত্রদের আন্দোলন কঠোরভাবে দমন করতে তিনি শেখ হাসিনার সঙ্গে বৈঠক করেন। তিনি ছাত্র আন্দোলনের বিপক্ষে ছিলেন, এটা স্পষ্ট। ইনু, মেনন—দুজনই শেখ হাসিনার ঘনিষ্ঠ ছিলেন। ফ্যাসিস্ট সরকারকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করেছেন তাঁরা।’
ঝিনাইদহ শহরে প্রবেশ ও বের হওয়ার প্রধান দুটি পথ বন্ধ করে শহীদ মিনার গোলচত্বর সড়কে সংস্কারকাজ চলছে। এতে অতিরিক্ত আধা থেকে এক কিলোমিটার ঘুরে শহরে যাওয়া-আসা করতে গিয়ে ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে লোকজনকে।
৫ ঘণ্টা আগেপাবনার ফরিদপুর উপজেলায় অন্তত আড়াই শ কারখানায় তৈরি হচ্ছে অবৈধ চায়না দুয়ারি জাল। ব্যাঙের ছাতার মতো গড়ে ওঠা এসব কারখানায় অবাধে তৈরি হচ্ছে নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারি জাল। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এই এলাকার তৈরি করা জাল বিক্রি করা হচ্ছে চলনবিলসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে। জলজ জীববৈচিত্র্যের জন্য চায়না দুয়ারি জাল...
৫ ঘণ্টা আগেখুলনা বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিতে শাহবাগে ব্লকেড কর্মসূচি পালন করছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় এবং ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীরা। দেড় ঘণ্টা সড়ক অবরোধের পর বিক্ষোভ সমাবেশ, প্রতীকী অনশন এবং ক্লাস পরীক্ষা বর্জনের...
৬ ঘণ্টা আগেকক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার কুতুপালংয়ের কৃষক মোহাম্মদ আলী (৫০) চলতি বোরো মৌসুমে স্থানীয় মাছকারিয়া বিলে ৫ একর জমিতে বোরো ধানের চাষ করেছিলেন। ধানও পেকে উঠেছে। বৈশাখের মাঝামাঝিতে ধান কাটার প্রস্তুতি ছিল তাঁর। তবে বৃষ্টিতে জমির পাশের পাহাড়ে অবস্থিত রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরের বর্জ্য এসে তাঁর অধিকাংশ পাকা..
৬ ঘণ্টা আগে