কোটালীপাড়া (গোপালগঞ্জ) প্রতিনিধি
গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়া উপজেলায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে কমপক্ষে ২৫ জন আহত হয়েছেন। এ সময় বাড়ি ঘর ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। আহতদের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সসহ বিভিন্ন ক্লিনিকে ভর্তি করা হয়েছে।
আজ শুক্রবার উপজেলার হিরণ ইউনিয়নের বর্ষাপাড়া গ্রামে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। কোটালীপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ ফিরোজ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, এলাকায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে বর্ষাপাড়া গ্রামের ইউপি সদস্য ইব্রাহিম ফকিরের সঙ্গে একই গ্রামের মোকসেদ মাস্টারের কথা-কাটাকাটি হয়। এই কথা-কাটাকাটিকে কেন্দ্র করে ইব্রাহিম ফকির ও মোকসেদ মাস্টারের লোকজন সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন।
সংঘর্ষে উভয় পক্ষের কমপক্ষে ২৫ জন আহত হয়। এর মধ্যে গুরুতর আহত কয়েকজনের নাম জানা গেছে।
তাঁরা হলেন—হাবিবুর রহমান ফকির (২৭), হাসমত ফকির (২৯), মোহাম্মদ উল্লাহ (২৭), দুলাল ফকির (৫০), হামিদুল্লাহ ফকির (২৫), আব্বাস আলী (৪২), ইয়াছিন ফকির (২৭), সবুজ ফকির (৪৫), সজিব ফকির (২৫), রিপন ফকির (২৬), সাফায়েত ফকির (২৬), সুফিয়ান ফকির (২০), জুলহাস ফকির (২৪), সামিউল ফকির (৩০), মেহেদী ফকির (২৫), মিন্টু ফকির (৩৫), আবদুল্লাহ ফকির (২৫), তারিক ফকির (৩২)। তাঁদের কোটালীপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সসহ বিভিন্ন ক্লিনিকে ভর্তি করা হয়েছে।
ইউপি সদস্য ইব্রাহিম ফকির বলেন, ‘মোকসেদ মাস্টারের লোকজন আমার লোকজনের ওপর হামলা চালিয়ে মারধর করেছে। এ মারধরে কমপক্ষে আমার ১৫ জন লোক আহত হয়েছে।’
মোকসেদ মাস্টার বলেন, ‘ইউপি সদস্য ইব্রাহিম ফকিরের লোকজন আমার লোকজনের বাড়ি-ঘরে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর করে। এ সময় আমার লোকজন বাধা দিতে গেলে উভয় পক্ষের মাঝে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।’
কোটালীপাড়া থানার ওসি মুহাম্মদ ফিরোজ আলম বলেন, এলাকার পরিবেশ বর্তমানে শান্ত রয়েছে। কোনো পক্ষ থেকেই এখন পর্যন্ত অভিযোগ দেয়নি। অভিযোগ পেলে তদন্তপূর্বক আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়া উপজেলায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে কমপক্ষে ২৫ জন আহত হয়েছেন। এ সময় বাড়ি ঘর ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। আহতদের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সসহ বিভিন্ন ক্লিনিকে ভর্তি করা হয়েছে।
আজ শুক্রবার উপজেলার হিরণ ইউনিয়নের বর্ষাপাড়া গ্রামে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। কোটালীপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ ফিরোজ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, এলাকায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে বর্ষাপাড়া গ্রামের ইউপি সদস্য ইব্রাহিম ফকিরের সঙ্গে একই গ্রামের মোকসেদ মাস্টারের কথা-কাটাকাটি হয়। এই কথা-কাটাকাটিকে কেন্দ্র করে ইব্রাহিম ফকির ও মোকসেদ মাস্টারের লোকজন সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন।
সংঘর্ষে উভয় পক্ষের কমপক্ষে ২৫ জন আহত হয়। এর মধ্যে গুরুতর আহত কয়েকজনের নাম জানা গেছে।
তাঁরা হলেন—হাবিবুর রহমান ফকির (২৭), হাসমত ফকির (২৯), মোহাম্মদ উল্লাহ (২৭), দুলাল ফকির (৫০), হামিদুল্লাহ ফকির (২৫), আব্বাস আলী (৪২), ইয়াছিন ফকির (২৭), সবুজ ফকির (৪৫), সজিব ফকির (২৫), রিপন ফকির (২৬), সাফায়েত ফকির (২৬), সুফিয়ান ফকির (২০), জুলহাস ফকির (২৪), সামিউল ফকির (৩০), মেহেদী ফকির (২৫), মিন্টু ফকির (৩৫), আবদুল্লাহ ফকির (২৫), তারিক ফকির (৩২)। তাঁদের কোটালীপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সসহ বিভিন্ন ক্লিনিকে ভর্তি করা হয়েছে।
ইউপি সদস্য ইব্রাহিম ফকির বলেন, ‘মোকসেদ মাস্টারের লোকজন আমার লোকজনের ওপর হামলা চালিয়ে মারধর করেছে। এ মারধরে কমপক্ষে আমার ১৫ জন লোক আহত হয়েছে।’
মোকসেদ মাস্টার বলেন, ‘ইউপি সদস্য ইব্রাহিম ফকিরের লোকজন আমার লোকজনের বাড়ি-ঘরে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর করে। এ সময় আমার লোকজন বাধা দিতে গেলে উভয় পক্ষের মাঝে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।’
কোটালীপাড়া থানার ওসি মুহাম্মদ ফিরোজ আলম বলেন, এলাকার পরিবেশ বর্তমানে শান্ত রয়েছে। কোনো পক্ষ থেকেই এখন পর্যন্ত অভিযোগ দেয়নি। অভিযোগ পেলে তদন্তপূর্বক আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
মুন্সিগঞ্জের শ্রীনগরে অটোরিকশা ছিনতাইয়ের চেষ্টা করার সময় তিনজনকে আটক করে পিটুনি দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করা হয়েছে। এ সময় তাঁদের বহনকারী একটি মাইক্রোবাস ভাঙচুর করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলার ষোলোঘর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
২ মিনিট আগেহবিগঞ্জের লাখাইয়ে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশায় যাত্রী নেওয়াকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ ঘটেছে। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ৫০ জন আহত হয়েছেন। আজ মঙ্গলবার সকালে মাইকে ঘোষণা দিয়ে উপজেলার সিংহ গ্রামের মাইজহাটি ও দাইরল এলাকার বাসিন্দাদের মধ্যে দুই ঘণ্টাব্যাপী এ সংঘর্ষ চলে।
৫ মিনিট আগেরাজশাহীর মোহনপুরে ভটভটির সঙ্গে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে আবুল বাসার (১৮) নামের এক কলেজছাত্র নিহত হয়েছেন। আজ মঙ্গলবার সকালে উপজেলার চক বেলনা মোড়ে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত আবুল বাসার উপজেলার বাহাদুরপুর গ্রামের বাবুল হোসেনের ছেলে।
৮ মিনিট আগেসুনামগঞ্জ-পাগলা-জগন্নাথপুর-ঢাকা আঞ্চলিক মহাসড়কের কাটাগাঙ্গ বেইলি সেতুর পাটাতন খুলে যাওয়ায় টানা ১২ ঘণ্টা যানচলাচল বন্ধ ছিল। আজ মঙ্গলবার দুপুর ২টার দিকে মেরামত কাজ শেষে পুনরায় যানচলাচল শুরু হয়েছে। এর আগে গতকাল সোমবার দিবাগত রাত ২টার দিকে ঝুঁকিপূর্ণ ওই বেইলি সেতুর পাটাতন খুলে সেতু দিয়ে যানচলাচল বন্ধ হয়
১০ মিনিট আগে