প্রতিনিধি, আশুলিয়া
আশুলিয়ায় মাদ্রাসার এক শিক্ষার্থীকে মারধরের অভিযোগে প্রতিষ্ঠানটির প্রিন্সিপালসহ আরেক শিক্ষককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
গতকাল মঙ্গলবার রাত ১০টার দিকে তাদের আটক করে পুলিশ। আজ বুধবার সকালে ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর বাবা মাদ্রাসার প্রিন্সিপালসহ দুইজনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন।
গ্রেপ্তারকৃত দুই শিক্ষক হলেন, আশুলিয়ার পল্লীবিদ্যুৎ এলাকার তাহফিজুল কোরআন হাফিজিয়া মাদরাসার প্রিন্সিপাল হাফেজ মাওলানা আকরাম হোসেন ও তার ভাই শিক্ষক আব্দুর রহমান নবী। তারা ময়মনসিংহ জেলার ধোবাউড়া থানার পশ্চিম শালকোণা গ্রামের জনব আলীর ছেলে।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, গত সোমবার বিকালে মাদরাসার সাইফুল রহমান তালুকদার (১৮) নামে শিক্ষার্থীকে মারধর করেন প্রিন্সিপাল আকরাম হোসেন। পরে ওই শিক্ষার্থী মাদরাসা থেকে পালিয়ে তার মামার বাড়িতে যায়। ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী বাগেরহাট জেলার শরণখোলা থানার উত্তর কদমতলা গ্রামের খলিলুর রহমানের ছেলে।
খলিলুর রহমান বলেন, ‘আমি খুলনায় গ্রামের বাড়িতে থাকি। মঙ্গলবার একটা অপরিচিত নম্বর থেকে এক ভ্যানচালক আমাকে ফোন দেয়। সে জানায় আমার ছেলে সাইফুলকে মাদ্রাসার স্যার মেরেছে। আর সে (সাইফুল) রাস্তার পাশে একটি দোকানে বসে কাদছে। তখন ওই ভ্যানচালক আমার ছেলেকে নবীনগরে তার মামার বাসায় দিয়ে আসে। পরে আমি থানায় জানালে পুলিশ প্রিন্সিপালসহ আরেক শিক্ষককে ধরে নিয়ে যায়।’
আশুলিয়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আল মামুন কবির বলেন, ‘ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর বাবা গত মঙ্গলবার মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল ও এক শিক্ষকের বিরুদ্ধে তার ছেলেকে মারধরের মৌখিক অভিযোগ করেছেন। এ ঘটনায় মঙ্গলবারই অভিযুক্ত প্রিন্সিপালসহ আরেক শিক্ষককে আটক করা হয়। পরে গতকাল বুধবার সকালে মামলা দায়েরের পর তাদের ঢাকার মুখ্য বিচারিক আদালতে পাঠানো হয়।’
আশুলিয়ায় মাদ্রাসার এক শিক্ষার্থীকে মারধরের অভিযোগে প্রতিষ্ঠানটির প্রিন্সিপালসহ আরেক শিক্ষককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
গতকাল মঙ্গলবার রাত ১০টার দিকে তাদের আটক করে পুলিশ। আজ বুধবার সকালে ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর বাবা মাদ্রাসার প্রিন্সিপালসহ দুইজনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন।
গ্রেপ্তারকৃত দুই শিক্ষক হলেন, আশুলিয়ার পল্লীবিদ্যুৎ এলাকার তাহফিজুল কোরআন হাফিজিয়া মাদরাসার প্রিন্সিপাল হাফেজ মাওলানা আকরাম হোসেন ও তার ভাই শিক্ষক আব্দুর রহমান নবী। তারা ময়মনসিংহ জেলার ধোবাউড়া থানার পশ্চিম শালকোণা গ্রামের জনব আলীর ছেলে।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, গত সোমবার বিকালে মাদরাসার সাইফুল রহমান তালুকদার (১৮) নামে শিক্ষার্থীকে মারধর করেন প্রিন্সিপাল আকরাম হোসেন। পরে ওই শিক্ষার্থী মাদরাসা থেকে পালিয়ে তার মামার বাড়িতে যায়। ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী বাগেরহাট জেলার শরণখোলা থানার উত্তর কদমতলা গ্রামের খলিলুর রহমানের ছেলে।
খলিলুর রহমান বলেন, ‘আমি খুলনায় গ্রামের বাড়িতে থাকি। মঙ্গলবার একটা অপরিচিত নম্বর থেকে এক ভ্যানচালক আমাকে ফোন দেয়। সে জানায় আমার ছেলে সাইফুলকে মাদ্রাসার স্যার মেরেছে। আর সে (সাইফুল) রাস্তার পাশে একটি দোকানে বসে কাদছে। তখন ওই ভ্যানচালক আমার ছেলেকে নবীনগরে তার মামার বাসায় দিয়ে আসে। পরে আমি থানায় জানালে পুলিশ প্রিন্সিপালসহ আরেক শিক্ষককে ধরে নিয়ে যায়।’
আশুলিয়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আল মামুন কবির বলেন, ‘ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর বাবা গত মঙ্গলবার মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল ও এক শিক্ষকের বিরুদ্ধে তার ছেলেকে মারধরের মৌখিক অভিযোগ করেছেন। এ ঘটনায় মঙ্গলবারই অভিযুক্ত প্রিন্সিপালসহ আরেক শিক্ষককে আটক করা হয়। পরে গতকাল বুধবার সকালে মামলা দায়েরের পর তাদের ঢাকার মুখ্য বিচারিক আদালতে পাঠানো হয়।’
হলে আধিপত্য বিস্তার ও ক্যাম্পাসে ছাত্র রাজনীতি সক্রিয় করাকে কেন্দ্র করে রাজধানীর তেজগাঁওয়ের ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট ও বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব টেক্সটাইলের (বুটেক্স) শিক্ষার্থীদের মধ্যে গত রোববার রাতে সংঘর্ষ হয়।
৮ মিনিট আগেবরিশাল আইএইচটিতে সিনিয়র-জুনিয়র সংঘর্ষের ঘটনায় এক শিক্ষার্থীর ছাত্রত্ব স্থগিত, আটজন বহিষ্কার এবং একজনকে সতর্ক করা হয়েছে। শাস্তি নিশ্চিত করতে তদন্ত কমিটির সুপারিশ বাস্তবায়ন করা হয়েছে।
৩৯ মিনিট আগেজেলার খবর, চট্টগ্রাম, নোয়াখালী, সুবর্ণচর, গৃহবধূ, লাশ উদ্ধার, স্বজন, অভিযোগ, পিটিয়ে হত্যা
৪৩ মিনিট আগেবাড়ি থেকে বের করে দেওয়ার পর কোণঠাসা করে রাখতে নিজের মাকে জামায়াতের রুকন বলে প্রচার করেছেন ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজ। তুরিন একসময় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
১ ঘণ্টা আগে