নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) দায়ের করা মামলার বিতর্কিত ঠিকাদার ও কথিত যুবলীগ নেতা গোলাম কিবরিয়া শামীম ওরফে জি কে শামীমকে ৫ বছর ৬ মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছ। তবে রায়ে তাঁর মা আয়েশা আক্তারকে বেকসুর খালাস দেওয়া হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪ এর বিচারক রবিউল আলম এই রায় ঘোষণা করেন। আদালত রায় বলেছেন, ইতিপূর্বে হাজতবাস জি কে শামীমের সাজা থেকে বাদ যাবে।
দুদকের আইনজীবী মীর আহমেদ আলী সালাম আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। মামলা বিচারকালে ৪১ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয়।
রায়ে জিকে শামীমকে এক লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। জরিমানার টাকা সাত দিনের মধ্যে রাষ্ট্রীয় কোষাগারে জমা দিতে হবে। জরিমানার টাকা দিতে ব্যর্থ হলে তাঁকে আরও তিন মাস কারা ভোগ করতে হবে বলে রায় বলা হয়েছে।
একই সঙ্গে জি কে শামীমের অবৈধ উপায়ে অর্জিত ২৯৭ কোটি ৩৯ লাখ ১২ হাজার ৭৮৯ টাকার স্থাবর অস্থাবর সম্পদ রাষ্ট্রের অনুকূলে বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে।
রায় ঘোষণার সময় জি কে শামীমকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। রায় শেষে সাজা পরোয়ানাসহ তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়।
অন্যদিকে জি কে শামীমের মা আয়েশা আক্তার জামিনে থেকে আদালতে হাজির হন। এ মামলার দায় থেকে থাকে মুক্তি দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়।
রায়ে বলা হয়েছে-জি কে শামীম অবৈধভাবে সম্পদ অর্জন করেছেন বলে রাষ্ট্রপক্ষ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণ করেছে। তবে জি কে শামীমের মায়ের নিজস্ব কোনো আয় ছিল না। তিনি জি কে শামীমকে সহযোগিতা করেছেন, এটা প্রমাণিত হয়নি। তাই তাঁকে খালাস দেওয়া হলো।
এ দিকে একই মামলায় অর্থপাচারের অভিযোগ আনা হলেও উভয়ের বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের বিষয়টি প্রমাণিত হয়নি বলে অর্থ পাচারের অভিযোগে তাদের খালাস দেওয়া হয়েছে।
আদালত এ ক্ষেত্রে উল্লেখ করেন, যেহেতু অর্থপাচারের অভিযোগে দায়ের করা অন্য একটি মামলায় জি কে শামীমকে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে এবং ওই মামলার বিষয় এই মামলায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, সে কারণে এই মামলায় তাঁকে খালাস দেওয়া হয়েছে।
মামলার বিবরণ থেকে জানা যায়, ২০১৯ সালের ২১ অক্টোবর শামীম ও তার মা আয়েশা আক্তারের বিরুদ্ধে ২৯৭ কোটি ৮ লাখ ৯৯ হাজার টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে মামলা করেন দুদকের উপপরিচালক মো. সালাহউদ্দিন। বাদী নিজেই মামলাটি তদন্ত করেন।
তদন্ত প্রতিবেদন বলা হয়, জি কে শামীম ২০১৮-২০১৯ করবর্ষ পর্যন্ত ৫০ কোটি টাকার স্থাবর সম্পদের মালিক হয়েছেন। এর মধ্যে আয়কর নথিতে ৪০ কোটি ২১ লাখ ৪০ হাজার ৭৪৪ টাকার তথ্য উল্লেখ করলেও মোট টাকার বৈধ উৎস পায়নি দুদক।
এ ছাড়া শামীমের বাসা থেকে উদ্ধার করা নগদ এক কোটি ৮১ লাখ ২৮ হাজার টাকা ও সাত লাখ ৪৭ হাজার টাকার বিদেশি মুদ্রা, শামীম ও তার মা আয়েশা আক্তারের নামে ১৬৫ কোটি ২৭ লাখ ৬৫ হাজার টাকার এফডিআর, মায়ের নামে আরও ৪৩ কোটি ৫৭ লাখ ৪০ হাজার টাকার ব্যবসার অংশীদার এবং জিকেবি অ্যান্ড কোম্পানির শেয়ার, গাড়ি ও এফডিআর বাবদ ৩৬ কোটি ৩৫ লাখ ১৮ হাজার ৭১৯ টাকার অস্থাবর সম্পদের বৈধ উৎস দুদক পায়নি বলে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।
২০১৯ সালে ক্যাসিনো-বিরোধী অভিযানের মধ্যে ২০ সেপ্টেম্বর গুলশানের নিকেতনে শামীমের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে অভিযান চালায় র্যাব।
ওই ভবন থেকে নগদ এক কোটি ৮১ লাখ ২৮ হাজার টাকা, ৯ হাজার ইউএস ডলার, ১৬৫ কোটি ২৭ লাখ ৬০ হাজার টাকার ১০টি এফডিআর, ৩২টি ব্যাংক হিসাবের চেক বই, আটটি আগ্নেয়াস্ত্র ও মদ পাওয়ার কথা জানানো হয় অভিযান শেষে।
জি কে শামীমের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান জি কে বিল্ডার্সের হাতে সরকারি প্রায় ৬ হাজার কোটি টাকার ২২টি নির্মাণ প্রকল্পের ঠিকাদারি কাজ ছিল। পরে সেগুলোর কার্যাদেশ বাতিল হয়।
শামীমের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনের মামলা ছাড়াও অর্থপাচার, অস্ত্র ও মাদক আইনে আরও তিনটি মামলা হয়। এর মধ্যে অর্থপাচার ও অস্ত্র মামলায় রায় হয়েছে।
২০২২ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর জি কে শামীমসহ তার সহযোগী আটজনের অস্ত্র মামলায় কারাদণ্ড দেন ঢাকার একটি আদালত। ২০২৩ সালের ১৭ জুলাই মানি লন্ডারিং এর অভিযোগে দায়ের করা আরেকটি মামলায় দশ বছরের কারাদণ্ড হয় জি কে শামীমের।
ছোটখাটো মানুষ হলেও শামীমের ক্ষমতার দাপট ছিল আকাশ সমান। রাজধানীর সবুজবাগ, বাসাবো, মতিঝিলসহ বিভিন্ন এলাকায় জি কে শামীম প্রভাবশালী ঠিকাদার হিসেবে পরিচিত। গণপূর্ত ভবনের বেশির ভাগ ঠিকাদারি কাজই জি কে শামীম নিয়ন্ত্রণ করতেন। বিএনপি-জামায়াত শাসনামলেও গণপূর্তে এ শামীম ছিলেন ঠিকাদারি নিয়ন্ত্রণকারী ব্যক্তি।
এক সময়ের যুবদল নেতা ক্ষমতার পরিবর্তনে হয়ে যান যুবলীগ নেতা। নারায়ণগঞ্জ আওয়ামী লীগের সহসভাপতিও দাবি করতেন তিনি। নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ উপজেলার সন্মানদী ইউনিয়নের দক্ষিণপাড়া গ্রামের মৃত মো. আফসার উদ্দিন মাস্টারের ছেলে শামীম। আফসার উদ্দিন মাস্টার ছিলেন হরিহরদি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক। তিন ছেলের মধ্যে জি কে শামীম মেজো।
জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) দায়ের করা মামলার বিতর্কিত ঠিকাদার ও কথিত যুবলীগ নেতা গোলাম কিবরিয়া শামীম ওরফে জি কে শামীমকে ৫ বছর ৬ মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছ। তবে রায়ে তাঁর মা আয়েশা আক্তারকে বেকসুর খালাস দেওয়া হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪ এর বিচারক রবিউল আলম এই রায় ঘোষণা করেন। আদালত রায় বলেছেন, ইতিপূর্বে হাজতবাস জি কে শামীমের সাজা থেকে বাদ যাবে।
দুদকের আইনজীবী মীর আহমেদ আলী সালাম আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। মামলা বিচারকালে ৪১ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয়।
রায়ে জিকে শামীমকে এক লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। জরিমানার টাকা সাত দিনের মধ্যে রাষ্ট্রীয় কোষাগারে জমা দিতে হবে। জরিমানার টাকা দিতে ব্যর্থ হলে তাঁকে আরও তিন মাস কারা ভোগ করতে হবে বলে রায় বলা হয়েছে।
একই সঙ্গে জি কে শামীমের অবৈধ উপায়ে অর্জিত ২৯৭ কোটি ৩৯ লাখ ১২ হাজার ৭৮৯ টাকার স্থাবর অস্থাবর সম্পদ রাষ্ট্রের অনুকূলে বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে।
রায় ঘোষণার সময় জি কে শামীমকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। রায় শেষে সাজা পরোয়ানাসহ তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়।
অন্যদিকে জি কে শামীমের মা আয়েশা আক্তার জামিনে থেকে আদালতে হাজির হন। এ মামলার দায় থেকে থাকে মুক্তি দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়।
রায়ে বলা হয়েছে-জি কে শামীম অবৈধভাবে সম্পদ অর্জন করেছেন বলে রাষ্ট্রপক্ষ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণ করেছে। তবে জি কে শামীমের মায়ের নিজস্ব কোনো আয় ছিল না। তিনি জি কে শামীমকে সহযোগিতা করেছেন, এটা প্রমাণিত হয়নি। তাই তাঁকে খালাস দেওয়া হলো।
এ দিকে একই মামলায় অর্থপাচারের অভিযোগ আনা হলেও উভয়ের বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের বিষয়টি প্রমাণিত হয়নি বলে অর্থ পাচারের অভিযোগে তাদের খালাস দেওয়া হয়েছে।
আদালত এ ক্ষেত্রে উল্লেখ করেন, যেহেতু অর্থপাচারের অভিযোগে দায়ের করা অন্য একটি মামলায় জি কে শামীমকে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে এবং ওই মামলার বিষয় এই মামলায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, সে কারণে এই মামলায় তাঁকে খালাস দেওয়া হয়েছে।
মামলার বিবরণ থেকে জানা যায়, ২০১৯ সালের ২১ অক্টোবর শামীম ও তার মা আয়েশা আক্তারের বিরুদ্ধে ২৯৭ কোটি ৮ লাখ ৯৯ হাজার টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে মামলা করেন দুদকের উপপরিচালক মো. সালাহউদ্দিন। বাদী নিজেই মামলাটি তদন্ত করেন।
তদন্ত প্রতিবেদন বলা হয়, জি কে শামীম ২০১৮-২০১৯ করবর্ষ পর্যন্ত ৫০ কোটি টাকার স্থাবর সম্পদের মালিক হয়েছেন। এর মধ্যে আয়কর নথিতে ৪০ কোটি ২১ লাখ ৪০ হাজার ৭৪৪ টাকার তথ্য উল্লেখ করলেও মোট টাকার বৈধ উৎস পায়নি দুদক।
এ ছাড়া শামীমের বাসা থেকে উদ্ধার করা নগদ এক কোটি ৮১ লাখ ২৮ হাজার টাকা ও সাত লাখ ৪৭ হাজার টাকার বিদেশি মুদ্রা, শামীম ও তার মা আয়েশা আক্তারের নামে ১৬৫ কোটি ২৭ লাখ ৬৫ হাজার টাকার এফডিআর, মায়ের নামে আরও ৪৩ কোটি ৫৭ লাখ ৪০ হাজার টাকার ব্যবসার অংশীদার এবং জিকেবি অ্যান্ড কোম্পানির শেয়ার, গাড়ি ও এফডিআর বাবদ ৩৬ কোটি ৩৫ লাখ ১৮ হাজার ৭১৯ টাকার অস্থাবর সম্পদের বৈধ উৎস দুদক পায়নি বলে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।
২০১৯ সালে ক্যাসিনো-বিরোধী অভিযানের মধ্যে ২০ সেপ্টেম্বর গুলশানের নিকেতনে শামীমের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে অভিযান চালায় র্যাব।
ওই ভবন থেকে নগদ এক কোটি ৮১ লাখ ২৮ হাজার টাকা, ৯ হাজার ইউএস ডলার, ১৬৫ কোটি ২৭ লাখ ৬০ হাজার টাকার ১০টি এফডিআর, ৩২টি ব্যাংক হিসাবের চেক বই, আটটি আগ্নেয়াস্ত্র ও মদ পাওয়ার কথা জানানো হয় অভিযান শেষে।
জি কে শামীমের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান জি কে বিল্ডার্সের হাতে সরকারি প্রায় ৬ হাজার কোটি টাকার ২২টি নির্মাণ প্রকল্পের ঠিকাদারি কাজ ছিল। পরে সেগুলোর কার্যাদেশ বাতিল হয়।
শামীমের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনের মামলা ছাড়াও অর্থপাচার, অস্ত্র ও মাদক আইনে আরও তিনটি মামলা হয়। এর মধ্যে অর্থপাচার ও অস্ত্র মামলায় রায় হয়েছে।
২০২২ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর জি কে শামীমসহ তার সহযোগী আটজনের অস্ত্র মামলায় কারাদণ্ড দেন ঢাকার একটি আদালত। ২০২৩ সালের ১৭ জুলাই মানি লন্ডারিং এর অভিযোগে দায়ের করা আরেকটি মামলায় দশ বছরের কারাদণ্ড হয় জি কে শামীমের।
ছোটখাটো মানুষ হলেও শামীমের ক্ষমতার দাপট ছিল আকাশ সমান। রাজধানীর সবুজবাগ, বাসাবো, মতিঝিলসহ বিভিন্ন এলাকায় জি কে শামীম প্রভাবশালী ঠিকাদার হিসেবে পরিচিত। গণপূর্ত ভবনের বেশির ভাগ ঠিকাদারি কাজই জি কে শামীম নিয়ন্ত্রণ করতেন। বিএনপি-জামায়াত শাসনামলেও গণপূর্তে এ শামীম ছিলেন ঠিকাদারি নিয়ন্ত্রণকারী ব্যক্তি।
এক সময়ের যুবদল নেতা ক্ষমতার পরিবর্তনে হয়ে যান যুবলীগ নেতা। নারায়ণগঞ্জ আওয়ামী লীগের সহসভাপতিও দাবি করতেন তিনি। নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ উপজেলার সন্মানদী ইউনিয়নের দক্ষিণপাড়া গ্রামের মৃত মো. আফসার উদ্দিন মাস্টারের ছেলে শামীম। আফসার উদ্দিন মাস্টার ছিলেন হরিহরদি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক। তিন ছেলের মধ্যে জি কে শামীম মেজো।
চট্টগ্রাম নগরীতে সন্ত্রাসীদের গুলিতে প্রতিপক্ষের দুজন নিহত ও দুজন আহত হয়েছেন। গতকাল শনিবার গভীর রাতে একটি প্রাইভেট কারে হামলা চালালে এ ঘটনা ঘটে। আহতরা বলছেন, তাঁরা সড়কে টহল দেওয়া পুলিশ সদস্যদের কাছে গিয়ে বাঁচানোর আকুতি জানিয়েছিলেন। এর মধ্যেই পেছন থেকে মোটরসাইকেলে করে আসা দুর্বৃত্তদের গুলিতে দুজন
৬ ঘণ্টা আগেনিজেদের মধ্যে সংঘর্ষ ও খুনের পর চট্টগ্রামের মিরসরাই উপজেলায় বিএনপির সদ্য ঘোষিত তিনটি কমিটির কার্যক্রম সাময়িকভাবে স্থগিত করা হয়েছে। চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক গোলাম আকবর খন্দকার স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে গতকাল শনিবার রাতে এ তথ্য জানানো হয়।
৬ ঘণ্টা আগেরাজধানীর ডেমরায় শ্বশুরবাড়িতে নিজের ঘর থেকে মাহফুজা বেগম লিপি (৪৫) এক বিধবার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। ঘটনাস্থলে গিয়ে ঘরের সামনের কেচি গেট ও দরজা খোলা অবস্থায় পায় তারা। ওই নারীর মুখে বালিশ চাপা দেওয়া অবস্থায় ছিল। পরে সুরতহাল শেষে ময়নাতদন্তের জন্য লাশ রাজধানীর স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ
৬ ঘণ্টা আগেবরিশালের আগৈলঝাড়ায় ৬ ও ৭ বছরের দুই শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে এক যুবককে গণপিটুনি দিয়েছে এলাকাবাসী। আজ রোববার বেলা ১১টার দিকে উপজেলার বাগধা ইউনিয়নের খাজুরিয়া গ্রামে এ পিটুনি দেওয়া হয়। অভিযুক্ত যুবকের নাম আব্দুর রহমান (৩৮)। তিনি ওই গ্রামের বাসিন্দা। তিনি কয়েক দিনের ব্যবধানে দুই শিশুকে ধর্ষণ করেন বলে
৭ ঘণ্টা আগে