নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
এক নারীকে গাড়ির নিচে চাপা দিয়ে হত্যার ঘটনায় আলোচিত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) সাবেক শিক্ষক আজহার জাফর শাহ ছাত্রদের সঙ্গে অপেশাদার আচরণের দায়ে বহিষ্কার হওয়ার পর একরকম নিঃসঙ্গ জীবন-যাপন করতেন। এমনিতেও সহকর্মীদের সঙ্গে তার মেলামেশা ছিল খুবই কম। শিক্ষকদের কেউ কেউ তাঁকে অহংকারী বলছেন।
গত ২ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের (আইআর) সাবেক এই সহকারী অধ্যাপক বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় রুবিনা আক্তার রুবি নামে এক নারীকে প্রাইভেট কারের নিচে চাপা দেন। ওই নারী গাড়ির নিচে আটকে যান। ওই অবস্থায় তাকে ছেঁচড়ে নিয়ে তার গাড়ি নীলক্ষেত পর্যন্ত যায়। সেখানে জনতা তাঁর গাড়ি আটকে দিয়ে তাঁকে মারধর করেন। আর ওই নারী ততক্ষণে মারা যান। মারধরে আহত শিক্ষক গুরুতর অবস্থায় চিকিৎসাধীন আছেন।
ঘটনার দিন শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে রাজধানীর আজিমপুরে মায়ের কবর জিয়ারতে যাচ্ছিলেন বলে ওই শিক্ষকের গৃহকর্মী মাহমুদা আক্তার মণির ভাষ্য।
আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘বাবা মায়ের একমাত্র সন্তান ছিলেন জাফর শাহ। ব্যক্তিগত জীবনে নিঃসঙ্গ ছিলেন। ৪০ বছর আগে স্ত্রীর সঙ্গে ডিভোর্স হয়ে যায় তাঁর। পরে তাঁর স্ত্রী অন্যত্র বিয়ে করেছেন। ১৩ বছর আগে তাঁর মা মারা যান এবং তারও আগে বাবা মারা যায়। তবে গত আট বছরে তিনি তাঁর বাসায় কোনো আত্মীয়-স্বজনকেও আসতে দেখেননি।’
ওই শিক্ষকের বাসায় দীর্ঘদিন কাজ করে আসা মনি বলেন, ‘জাফর শাহ শুক্রবার সকালে তাকে বলেছেন, তাঁর মাকে স্বপ্নে দেখেছেন। দুপুর দুইটার মধ্যেই তাকে খাবার দিতে বলেন। কারণ খাবার খেয়ে তিনি আজিমপুর মায়ের কবর জিয়ারত করতে যাবেন।’
মনি আরও বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় থেকে চাকরি যাওয়ার পরে যে টাকা পেয়েছেন তা বিভিন্ন ব্যবসায় লাগিয়েছেন। সেখান থেকে আয়ের টাকায় তিনি চলতেন। গত বছর তাঁর হার্টের অপারেশন করে রিং বসানো হয়। তিনি শারীরিকভাবে অসুস্থ ছিলেন। তাঁর সহায়-সম্পত্তি বিভিন্ন সময় বেদখল হয়ে যাওয়ায় এখন শুধু বাড়িটাই আছে।’
গণমাধ্যমে খবর দেখে জাফর শাহকে দেখতে আসেন গুলশান আজাদ মসজিদের খাদেম আইয়ুব আলী। তিনি বলেন, ‘আমার স্ত্রী জাফর শাহের মায়ের মৃত্যুর পর গোসল করিয়েছেন। তারপর থেকে তাঁর (জাফর শাহ) সঙ্গে আমার ভালো সম্পর্ক গড়ে ওঠে। তিনি বাসা থেকে তেমন বের হতেন না। অসুস্থ ছিলেন তিনি। গত তিন মাস আগে তাঁর সঙ্গে আমার দেখা হয়েছিল।’
আজহার জাফর শাহ যখন সহকারী অধ্যাপক ছিলেন সেই সময়ে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের প্রধান ছিলেন অধ্যাপক রুকসানা কিবরিয়া। তিনি বলেন, ‘জাফর শাহকে নিয়ে আমি ব্যক্তিগতভাবে কিছু বলতে পারব না। প্রফেশনাল ছাড়া তাঁর সঙ্গে আমার ব্যক্তিগত আলাপ ছিল না।’
আপনার সময়ে শিক্ষার্থীদের শূন্য নাম্বার দেওয়ার অভিযোগে চাকরি যায় কি-না? জানতে চাইলে রুকসানা বলেন, ‘আমি ২০০৬ সালের নভেম্বর থেকে ২০০৯ সালের অক্টোবর পর্যন্ত আইআর বিভাগের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছি। যতদূর মনে পরে, ২০০৭ সালের দিকে এই ঘটনা ঘটে। তবে আমার কাছে কোনো অভিযোগ আসেনি। শিক্ষার্থীরা একাডেমিক কাউন্সিল কমিটিতে অভিযোগ দেয়। তারপর থেকে তাকে (জাফর শাহ) ক্লাস ও পরীক্ষা নিতে দেওয়া হতো না। কিন্তু তখনো তার চাকরি চলে যায়নি। এরপর আর তাঁর বিষয়ে কিছু বলতে পারব না। পরে শুনেছি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তাঁর চাকরি চলে যায়। তবে চাকরি যাওয়ার আগ পর্যন্ত তিনি নিয়মিত বেতন পেতেন বলে জানি।’
আজহার জাফর শাহর শিক্ষার্থী ছিলেন ঢাবির আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের চেয়ারপারসন অধ্যাপক ড. লাইলুফার ইয়াসমিন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তিনি ভালো পড়াতেন। আমি উনাকে শিক্ষক হিসেবে পেয়েছি। আমি শিক্ষক হিসেবে যুক্ত হওয়ার কিছুদিন পরে আমি বাইরে পড়তে যাই, বিদেশ থেকে এসেও উনাকে পেয়েছি। তবে প্রফেশনাল সম্পর্কের বাইরে ব্যক্তিগত ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল না, উনি একা থাকতেন, তবে মানুষের সঙ্গে খুব বেশি মিশতেন এ রকমও না।’
আইআর বিভাগ সূত্রে জানা যায়, ২০০৭ সালে শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে তাঁর বিরুদ্ধে অশিক্ষকসুলভ এবং অপেশাদারিত্বমূলক আচরণ ও বিভিন্ন পরীক্ষার নম্বর দেওয়ায় পক্ষপাতিত্ব করার অভিযোগ করা হয়। ক্ষোভের জেরে ৮০ জন শিক্ষার্থীকে শূন্য দেওয়ার অভিযোগ ওঠে। সেই সময় বিভাগ থেকে আত্মপক্ষ সমর্থন করে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হলেও তিনি তোয়াক্কা-ই করেননি। তখন তাকে ক্লাস-পরীক্ষা নিতে বারণ করে কর্তৃপক্ষ। তখন থেকে বিশ্ববিদ্যালয় ও বিভাগের সঙ্গে কোনো ধরনের যোগাযোগ রাখেননি তিনি। পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম (সিন্ডিকেট) তাকে চাকরিচ্যুত করার সিদ্ধান্ত নেয়।
এদিকে আজহার জাফর শাহকে একমাত্র আসামি করে মামলা করেছেন রুবিনা আক্তার রুবির বড় ভাই জাকির হোসেন মিলন। তাকে গ্রেপ্তার দেখিয়েছে শাহবাগ থানা-পুলিশ। বর্তমানে পুলিশি পাহারায় চিকিৎসা চলছে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নুর মোহাম্মদ বলেন, তিনি (শিক্ষক) এখনো চিকিৎসাধীন। পুরোপুরি সুস্থ হলে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বর্তমানে পুলিশ পাহারায় ঢামেকে ভর্তি আছেন।
চিকিৎসাধীন অবস্থায় গ্রেপ্তার জাফর শাহ’র শারীরিক অবস্থার কথা জানতে চাইল ঢামেকের নিউরোসার্জারি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা. মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, আহত আজহার জাফর শাহ এর অবস্থা এখনো শঙ্কামুক্ত না। মাথার দুই পাশে থেঁতলানো জখম আছে। তাঁর জ্ঞান আছে, তবে সুস্থ মানুষের চেয়ে কম আছে। আরও তিন চার দিন গেলে তাঁর অবস্থা বোঝা যাবে। তাঁর হার্টেও রিং পড়ানো আছে।
আরো পড়ৃন:
এক নারীকে গাড়ির নিচে চাপা দিয়ে হত্যার ঘটনায় আলোচিত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) সাবেক শিক্ষক আজহার জাফর শাহ ছাত্রদের সঙ্গে অপেশাদার আচরণের দায়ে বহিষ্কার হওয়ার পর একরকম নিঃসঙ্গ জীবন-যাপন করতেন। এমনিতেও সহকর্মীদের সঙ্গে তার মেলামেশা ছিল খুবই কম। শিক্ষকদের কেউ কেউ তাঁকে অহংকারী বলছেন।
গত ২ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের (আইআর) সাবেক এই সহকারী অধ্যাপক বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় রুবিনা আক্তার রুবি নামে এক নারীকে প্রাইভেট কারের নিচে চাপা দেন। ওই নারী গাড়ির নিচে আটকে যান। ওই অবস্থায় তাকে ছেঁচড়ে নিয়ে তার গাড়ি নীলক্ষেত পর্যন্ত যায়। সেখানে জনতা তাঁর গাড়ি আটকে দিয়ে তাঁকে মারধর করেন। আর ওই নারী ততক্ষণে মারা যান। মারধরে আহত শিক্ষক গুরুতর অবস্থায় চিকিৎসাধীন আছেন।
ঘটনার দিন শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে রাজধানীর আজিমপুরে মায়ের কবর জিয়ারতে যাচ্ছিলেন বলে ওই শিক্ষকের গৃহকর্মী মাহমুদা আক্তার মণির ভাষ্য।
আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘বাবা মায়ের একমাত্র সন্তান ছিলেন জাফর শাহ। ব্যক্তিগত জীবনে নিঃসঙ্গ ছিলেন। ৪০ বছর আগে স্ত্রীর সঙ্গে ডিভোর্স হয়ে যায় তাঁর। পরে তাঁর স্ত্রী অন্যত্র বিয়ে করেছেন। ১৩ বছর আগে তাঁর মা মারা যান এবং তারও আগে বাবা মারা যায়। তবে গত আট বছরে তিনি তাঁর বাসায় কোনো আত্মীয়-স্বজনকেও আসতে দেখেননি।’
ওই শিক্ষকের বাসায় দীর্ঘদিন কাজ করে আসা মনি বলেন, ‘জাফর শাহ শুক্রবার সকালে তাকে বলেছেন, তাঁর মাকে স্বপ্নে দেখেছেন। দুপুর দুইটার মধ্যেই তাকে খাবার দিতে বলেন। কারণ খাবার খেয়ে তিনি আজিমপুর মায়ের কবর জিয়ারত করতে যাবেন।’
মনি আরও বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় থেকে চাকরি যাওয়ার পরে যে টাকা পেয়েছেন তা বিভিন্ন ব্যবসায় লাগিয়েছেন। সেখান থেকে আয়ের টাকায় তিনি চলতেন। গত বছর তাঁর হার্টের অপারেশন করে রিং বসানো হয়। তিনি শারীরিকভাবে অসুস্থ ছিলেন। তাঁর সহায়-সম্পত্তি বিভিন্ন সময় বেদখল হয়ে যাওয়ায় এখন শুধু বাড়িটাই আছে।’
গণমাধ্যমে খবর দেখে জাফর শাহকে দেখতে আসেন গুলশান আজাদ মসজিদের খাদেম আইয়ুব আলী। তিনি বলেন, ‘আমার স্ত্রী জাফর শাহের মায়ের মৃত্যুর পর গোসল করিয়েছেন। তারপর থেকে তাঁর (জাফর শাহ) সঙ্গে আমার ভালো সম্পর্ক গড়ে ওঠে। তিনি বাসা থেকে তেমন বের হতেন না। অসুস্থ ছিলেন তিনি। গত তিন মাস আগে তাঁর সঙ্গে আমার দেখা হয়েছিল।’
আজহার জাফর শাহ যখন সহকারী অধ্যাপক ছিলেন সেই সময়ে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের প্রধান ছিলেন অধ্যাপক রুকসানা কিবরিয়া। তিনি বলেন, ‘জাফর শাহকে নিয়ে আমি ব্যক্তিগতভাবে কিছু বলতে পারব না। প্রফেশনাল ছাড়া তাঁর সঙ্গে আমার ব্যক্তিগত আলাপ ছিল না।’
আপনার সময়ে শিক্ষার্থীদের শূন্য নাম্বার দেওয়ার অভিযোগে চাকরি যায় কি-না? জানতে চাইলে রুকসানা বলেন, ‘আমি ২০০৬ সালের নভেম্বর থেকে ২০০৯ সালের অক্টোবর পর্যন্ত আইআর বিভাগের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছি। যতদূর মনে পরে, ২০০৭ সালের দিকে এই ঘটনা ঘটে। তবে আমার কাছে কোনো অভিযোগ আসেনি। শিক্ষার্থীরা একাডেমিক কাউন্সিল কমিটিতে অভিযোগ দেয়। তারপর থেকে তাকে (জাফর শাহ) ক্লাস ও পরীক্ষা নিতে দেওয়া হতো না। কিন্তু তখনো তার চাকরি চলে যায়নি। এরপর আর তাঁর বিষয়ে কিছু বলতে পারব না। পরে শুনেছি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তাঁর চাকরি চলে যায়। তবে চাকরি যাওয়ার আগ পর্যন্ত তিনি নিয়মিত বেতন পেতেন বলে জানি।’
আজহার জাফর শাহর শিক্ষার্থী ছিলেন ঢাবির আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের চেয়ারপারসন অধ্যাপক ড. লাইলুফার ইয়াসমিন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তিনি ভালো পড়াতেন। আমি উনাকে শিক্ষক হিসেবে পেয়েছি। আমি শিক্ষক হিসেবে যুক্ত হওয়ার কিছুদিন পরে আমি বাইরে পড়তে যাই, বিদেশ থেকে এসেও উনাকে পেয়েছি। তবে প্রফেশনাল সম্পর্কের বাইরে ব্যক্তিগত ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল না, উনি একা থাকতেন, তবে মানুষের সঙ্গে খুব বেশি মিশতেন এ রকমও না।’
আইআর বিভাগ সূত্রে জানা যায়, ২০০৭ সালে শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে তাঁর বিরুদ্ধে অশিক্ষকসুলভ এবং অপেশাদারিত্বমূলক আচরণ ও বিভিন্ন পরীক্ষার নম্বর দেওয়ায় পক্ষপাতিত্ব করার অভিযোগ করা হয়। ক্ষোভের জেরে ৮০ জন শিক্ষার্থীকে শূন্য দেওয়ার অভিযোগ ওঠে। সেই সময় বিভাগ থেকে আত্মপক্ষ সমর্থন করে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হলেও তিনি তোয়াক্কা-ই করেননি। তখন তাকে ক্লাস-পরীক্ষা নিতে বারণ করে কর্তৃপক্ষ। তখন থেকে বিশ্ববিদ্যালয় ও বিভাগের সঙ্গে কোনো ধরনের যোগাযোগ রাখেননি তিনি। পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম (সিন্ডিকেট) তাকে চাকরিচ্যুত করার সিদ্ধান্ত নেয়।
এদিকে আজহার জাফর শাহকে একমাত্র আসামি করে মামলা করেছেন রুবিনা আক্তার রুবির বড় ভাই জাকির হোসেন মিলন। তাকে গ্রেপ্তার দেখিয়েছে শাহবাগ থানা-পুলিশ। বর্তমানে পুলিশি পাহারায় চিকিৎসা চলছে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নুর মোহাম্মদ বলেন, তিনি (শিক্ষক) এখনো চিকিৎসাধীন। পুরোপুরি সুস্থ হলে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বর্তমানে পুলিশ পাহারায় ঢামেকে ভর্তি আছেন।
চিকিৎসাধীন অবস্থায় গ্রেপ্তার জাফর শাহ’র শারীরিক অবস্থার কথা জানতে চাইল ঢামেকের নিউরোসার্জারি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা. মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, আহত আজহার জাফর শাহ এর অবস্থা এখনো শঙ্কামুক্ত না। মাথার দুই পাশে থেঁতলানো জখম আছে। তাঁর জ্ঞান আছে, তবে সুস্থ মানুষের চেয়ে কম আছে। আরও তিন চার দিন গেলে তাঁর অবস্থা বোঝা যাবে। তাঁর হার্টেও রিং পড়ানো আছে।
আরো পড়ৃন:
পিরোজপুরে ধর্ষণ মামলায় শামীম মৃধা (৩০) নামের এক যুবককে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাঁকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও ছয় মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। আজ মঙ্গলবার দুপুরে পিরোজপুরের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মোহম্মদ আসাদুল্লাহ আসামির উপস্থিতিতে এই রায় দেন।
৪২ মিনিট আগেজাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে গ্রেপ্তারের প্রতিবাদ ও নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন ও মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন সনাতনী শিক্ষার্থীরা। আজ মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনার সংলগ্ন সড়কে এ মানববন্ধন করেন তারা।
১ ঘণ্টা আগেরাজবাড়ীতে স্ত্রীকে হত্যার দায়ে স্বামী লতিফ কাজীকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। সেই সঙ্গে ৫০ হাজার টাকা জরিমানাও করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেবরিশাল বিভাগে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে দুই নারীসহ তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে পুরো বিভাগে চলতি বছরের শুরু থেকে এ পর্যন্ত মোট ৫২ জনের মৃত্যু হলো।
১ ঘণ্টা আগে