সখীপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি
বিএনপির বিরুদ্ধে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর (বীর উত্তম) করা মন্তব্যের প্রতিবাদে উত্তাল টাঙ্গাইলের সখীপুর। গতকাল শনিবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে উপজেলা বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের বিক্ষুব্ধ নেতা–কর্মীরা মিছিল নিয়ে পৌর শহরের তালতলা চত্বরে সমাবেশ করে। এ সময় কাদের সিদ্দিকীবিরোধী স্লোগানে উত্তাল হয়ে ওঠে।
সমাবেশে উপজেলা বিএনপির সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা শাজাহান সাজু প্রায় ১০ মিনিট বক্তব্য দেন। তিনি বলেন, ‘কাদের সিদ্দিকী বিশ্বাসঘাতক ও মীরজাফর, এটা বাংলার মানুষ আগে বুঝতে পারে নাই। এটা প্রথমে বুঝতে পেরেছিল হাসিনা। তাই তাঁকে দল থেকে বহিষ্কার করেছিল। তাঁকে বাংলাদেশে আসতে দেয় নাই। পরে জিয়াউর রহমান একজন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে তাঁকে (কাদের সিদ্দিকী) দেশে আসার সুযোগ করে দিয়েছিলেন।’
শাজাহান সাজু আরও বলেন, ‘গত ৭ জানুয়ারি যে নির্বাচন হয়েছিল, সেই নির্বাচনের আগে শেখ হাসিনার কাছ থেকে কাদের সিদ্দিকী ঢাকা-টাঙ্গাইলের বাড়ি এবং ১০০ কোটি টাকারও বেশি সুদ-ব্যাংক ঋণ মওকুফ করে নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলেন। বাঙালি জাতির সঙ্গে মুনাফেকি করেছিলেন। তাঁর আর বাংলাদেশের রাজনীতি করার কোনো অধিকার নাই।’
উপজেলা বিএনপির সভাপতি বলেন, ‘কাদের সিদ্দিকী বলেছে বিএনপি নাকি চাঁদাবাজি করে, লুটপাট করে। অথচ সখীপুরের কোনো মানুষ স্বাধীনতার পরে এত নিরাপদে থাকতে পারে নাই, যা গত ৫ আগস্টের পরে আমরা সখীপুরকে উপহার দিয়েছি। সখীপুরের সকল স্থাপনা ও প্রশাসনকে নিরাপত্তা দিয়েছি, পাহারা দিয়েছি।’
কাদের সিদ্দিকী ক্ষমা না চাইলে সখীপুরে কোথাও সভা-সমাবেশ করতে দেওয়া হবে না বলে হুঁশিয়ারি দিয়ে শাজাহান সাজু বলেন, কাদের সিদ্দিকীকে প্রতিহত করা হবে। ছাত্রদল, যুবদল, শ্রমিক দল, কৃষক দলকে প্রস্তুত থাকতে হবে। যেকোনো সময় নির্দেশ আসতে পারে কাদের সিদ্দিকীকে প্রতিহত করার।
সমাবেশে পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মীর আবুল হাশেম, যুবদল নেতা নাসির উদ্দিন আহমেদ প্রমুখ বক্তব্য দেন।
এদিকে, গতকাল দুপুরে দলের বর্ধিত সভায় কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী (বীর উত্তম) বলেন, ‘আওয়ামী লীগ যে দোষে সর্বহারা হয়েছে, সরকার পতনের পর বিএনপি কিন্তু ওই দোষই করছে। জামায়াতেরা বেবি-ট্যাক্সি স্ট্যান্ড দখল করে নাই, বাজার দখল করে চাঁদা নেয় নাই। বিএনপি কিন্তু এমন করছে। আগে আওয়ামী লীগ যেখান থেকে চাঁদা নিত, এখন বিএনপি সেখান থেকেই চাঁদা নেয়। হয়তো চাঁদার রেট আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। যেখানে যেভাবে ভাগ নেওয়া যায় সব নেয়। এটা কিন্তু জামায়াত নেয় নাই।’
কাদের সিদ্দিকীর সখীপুরের বাসভবনে উপজেলা কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ ওই বর্ধিত সভার আয়োজন করেছিল।
বিএনপির বিরুদ্ধে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর (বীর উত্তম) করা মন্তব্যের প্রতিবাদে উত্তাল টাঙ্গাইলের সখীপুর। গতকাল শনিবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে উপজেলা বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের বিক্ষুব্ধ নেতা–কর্মীরা মিছিল নিয়ে পৌর শহরের তালতলা চত্বরে সমাবেশ করে। এ সময় কাদের সিদ্দিকীবিরোধী স্লোগানে উত্তাল হয়ে ওঠে।
সমাবেশে উপজেলা বিএনপির সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা শাজাহান সাজু প্রায় ১০ মিনিট বক্তব্য দেন। তিনি বলেন, ‘কাদের সিদ্দিকী বিশ্বাসঘাতক ও মীরজাফর, এটা বাংলার মানুষ আগে বুঝতে পারে নাই। এটা প্রথমে বুঝতে পেরেছিল হাসিনা। তাই তাঁকে দল থেকে বহিষ্কার করেছিল। তাঁকে বাংলাদেশে আসতে দেয় নাই। পরে জিয়াউর রহমান একজন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে তাঁকে (কাদের সিদ্দিকী) দেশে আসার সুযোগ করে দিয়েছিলেন।’
শাজাহান সাজু আরও বলেন, ‘গত ৭ জানুয়ারি যে নির্বাচন হয়েছিল, সেই নির্বাচনের আগে শেখ হাসিনার কাছ থেকে কাদের সিদ্দিকী ঢাকা-টাঙ্গাইলের বাড়ি এবং ১০০ কোটি টাকারও বেশি সুদ-ব্যাংক ঋণ মওকুফ করে নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলেন। বাঙালি জাতির সঙ্গে মুনাফেকি করেছিলেন। তাঁর আর বাংলাদেশের রাজনীতি করার কোনো অধিকার নাই।’
উপজেলা বিএনপির সভাপতি বলেন, ‘কাদের সিদ্দিকী বলেছে বিএনপি নাকি চাঁদাবাজি করে, লুটপাট করে। অথচ সখীপুরের কোনো মানুষ স্বাধীনতার পরে এত নিরাপদে থাকতে পারে নাই, যা গত ৫ আগস্টের পরে আমরা সখীপুরকে উপহার দিয়েছি। সখীপুরের সকল স্থাপনা ও প্রশাসনকে নিরাপত্তা দিয়েছি, পাহারা দিয়েছি।’
কাদের সিদ্দিকী ক্ষমা না চাইলে সখীপুরে কোথাও সভা-সমাবেশ করতে দেওয়া হবে না বলে হুঁশিয়ারি দিয়ে শাজাহান সাজু বলেন, কাদের সিদ্দিকীকে প্রতিহত করা হবে। ছাত্রদল, যুবদল, শ্রমিক দল, কৃষক দলকে প্রস্তুত থাকতে হবে। যেকোনো সময় নির্দেশ আসতে পারে কাদের সিদ্দিকীকে প্রতিহত করার।
সমাবেশে পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মীর আবুল হাশেম, যুবদল নেতা নাসির উদ্দিন আহমেদ প্রমুখ বক্তব্য দেন।
এদিকে, গতকাল দুপুরে দলের বর্ধিত সভায় কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী (বীর উত্তম) বলেন, ‘আওয়ামী লীগ যে দোষে সর্বহারা হয়েছে, সরকার পতনের পর বিএনপি কিন্তু ওই দোষই করছে। জামায়াতেরা বেবি-ট্যাক্সি স্ট্যান্ড দখল করে নাই, বাজার দখল করে চাঁদা নেয় নাই। বিএনপি কিন্তু এমন করছে। আগে আওয়ামী লীগ যেখান থেকে চাঁদা নিত, এখন বিএনপি সেখান থেকেই চাঁদা নেয়। হয়তো চাঁদার রেট আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। যেখানে যেভাবে ভাগ নেওয়া যায় সব নেয়। এটা কিন্তু জামায়াত নেয় নাই।’
কাদের সিদ্দিকীর সখীপুরের বাসভবনে উপজেলা কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ ওই বর্ধিত সভার আয়োজন করেছিল।
নগরের হালিশহর এইচ-ব্লক জামে মসজিদ কমিটির সভাপতি প্রফেসর নুরুল আবছার গত শুক্রবার জুমার নামাজের সময় মসজিদে মুসল্লিদের উদ্দেশে তাঁর এক বক্তব্যে এলাকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন। তিনি রমজান মাস ঘিরে এলাকায় পুলিশের টহল ও নজরদারি চেয়ে নিকটবর্তী থানায় একটি আবেদন করেছিলেন
৭ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর ডিমলায় তিস্তা নদীতে বৈদ্যুতিক শক দিয়ে মাছ শিকারের অভিযোগ উঠেছে। ব্যাটারিচালিত মেশিনের সাহায্যে রাতে অসাধু ব্যক্তিরা নদীর বিভিন্ন অংশে মাছ শিকার করছেন। এতে মাছের পোনা, ডিমসহ অন্যান্য জলজ প্রাণীও মারা যাচ্ছে।
৭ ঘণ্টা আগেমানিকগঞ্জের ঘিওরে সরকারি প্রকল্পে বালু ভরাটের নামে নদীতে অবৈধভাবে খননযন্ত্র বসিয়ে বালু লুটের অভিযোগ উঠেছে এক বিএনপির নেতার বিরুদ্ধে। তিনি রাজনৈতিক ক্ষমতার দাপটে খননযন্ত্রে সাইনবোর্ড টাঙিয়ে অবাধে বালু লুট করছেন।
৭ ঘণ্টা আগেবরগুনার আমতলী উপজেলার হলদিয়া ইউনিয়নে ২০০৮ সালে বিভিন্ন খালের ওপর নির্মাণ করা হয়েছিল ২১টি আয়রন সেতু। এই সেতুগুলো নির্মাণে ঠিকাদারির কাজ করেছিলেন হলদিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান শহীদুল ইসলাম মৃধা। গত আট মাসে এর ১০টি সেতু ভেঙে পড়েছে। এসব সেতু ভেঙে
৮ ঘণ্টা আগে