নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে কোনো দিন কোনো সুবিধা নেননি বলে দাবি করেছেন ভোরের কাগজের সম্পাদক ও জাতীয় প্রেসক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক। হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার হয়ে রিমান্ড শুনানির সময় আজ মঙ্গলবার ঢাকার মহানগর হাকিম আদালতে এ দাবি করেন তিনি।
রাজধানীর ভাষানটেক এলাকায় মোহাম্মদ ফজলু নামে এক যুবকের মৃত্যুর ঘটনায় দায়ের করা হত্যা মামলায় শ্যামল দত্তকে ১০ দিনের রিমান্ডে নেওয়ার আবেদন করে পুলিশ। শ্যামল দত্তকে আদালতে হাজির করা হয়। শুনানি শেষে ঢাকার অতিরিক্ত মুখ্য মহানগর হাকিম মো. ছানাউল্লাহ সাত দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
রিমান্ড শুনানির সময় রাষ্ট্রপক্ষ থেকে বলা হয়, শ্যামল দত্ত পতিত আওয়ামী লীগ সরকারের থেকে অনেক সুবিধা নিয়েছেন; দালালি করেছেন। সম্প্রতি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বিরোধিতা করে আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মী এবং বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীকে উসকানি দিয়েছেন। এ কারণে এই হত্যার দায় তিনি অস্বীকার করতে পারেন না।
এ সময় শ্যামল দত্ত আদালতকে বলেন, ‘আমি একজন পেশাদার সাংবাদিক। আমি কোনো দিন সরকারের সুবিধা নেইনি; কোনো প্লট নেইনি। আমি জাতীয় প্রেস ক্লাবের নির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক। সম্পাদক পরিষদের ভাইস প্রেসিডেন্ট। সরকারের নির্দেশনা আছে, সাংবাদিককে গ্রেপ্তার না করা। তারপরও আমাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আমি সম্পূর্ণ নির্দোষ।’
রাষ্ট্রপক্ষে আইনজীবী না থাকলেও শুনানিতে বিএনপিপন্থি আইনজীবী ওমর ফারুক ফারুকী বক্তব্য দেন। তিনি শ্যামল দত্তের উদ্দেশ্যে বলেন, আদালতে শ্যামল দত্ত বলেছেন, ‘তিনি নির্দোষ’। তাহলে তিনি কেন দাড়ি কাটলেন? তিনি পরিচয় গোপন করে পালাতে চেয়েছিলেন কেন? মোজাম্মেল হক বাবুর সঙ্গেই বা কেন পালাতে গেলেন?
বিএনপির আইনজীবী নেতা আরো বলেন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে কোনো সাংবাদিককে যেতে দেওয়া হয়নি। শ্যামল দত্ত নির্ধারণ করে দিয়েছেন কে কে তাঁর কাছে যাবেন। শেখ হাসিনার চামচামি করেছেন; দালালি করেছেন; সুবিধা নিয়েছেন। বাংলাদেশে ভোটারবিহীন নির্বাচন অনুষ্ঠানের মদদ দিয়েছেন তিনি। তিনি সাংবাদিক নামের কলঙ্ক।
আদালতে যতক্ষণ শুনানি হচ্ছিল, ততক্ষণ আইনজীবীরা হইচই করতে থাকেন। বিভিন্ন ধরনের স্লোগানও দিতে থাকে। একপর্যায়ে আদালত বলেন আসামি পক্ষের আইনজীবী কোনো বক্তব্য রাখবেন কিনা। উৎসুক আইনজীবীরা হইচই করে কাউকে বক্তব্য রাখতে দেননি।
আদালতে উপস্থিত আইনজীবীরা বিচারককে উদ্দেশ্য করে বলেন, আসামিপক্ষে আবার বক্তব্য কিসের? আপনি আদেশ দেন। ১০ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করবেন। পরে আদালত ৭ দিন রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে কোনো দিন কোনো সুবিধা নেননি বলে দাবি করেছেন ভোরের কাগজের সম্পাদক ও জাতীয় প্রেসক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক। হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার হয়ে রিমান্ড শুনানির সময় আজ মঙ্গলবার ঢাকার মহানগর হাকিম আদালতে এ দাবি করেন তিনি।
রাজধানীর ভাষানটেক এলাকায় মোহাম্মদ ফজলু নামে এক যুবকের মৃত্যুর ঘটনায় দায়ের করা হত্যা মামলায় শ্যামল দত্তকে ১০ দিনের রিমান্ডে নেওয়ার আবেদন করে পুলিশ। শ্যামল দত্তকে আদালতে হাজির করা হয়। শুনানি শেষে ঢাকার অতিরিক্ত মুখ্য মহানগর হাকিম মো. ছানাউল্লাহ সাত দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
রিমান্ড শুনানির সময় রাষ্ট্রপক্ষ থেকে বলা হয়, শ্যামল দত্ত পতিত আওয়ামী লীগ সরকারের থেকে অনেক সুবিধা নিয়েছেন; দালালি করেছেন। সম্প্রতি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বিরোধিতা করে আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মী এবং বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীকে উসকানি দিয়েছেন। এ কারণে এই হত্যার দায় তিনি অস্বীকার করতে পারেন না।
এ সময় শ্যামল দত্ত আদালতকে বলেন, ‘আমি একজন পেশাদার সাংবাদিক। আমি কোনো দিন সরকারের সুবিধা নেইনি; কোনো প্লট নেইনি। আমি জাতীয় প্রেস ক্লাবের নির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক। সম্পাদক পরিষদের ভাইস প্রেসিডেন্ট। সরকারের নির্দেশনা আছে, সাংবাদিককে গ্রেপ্তার না করা। তারপরও আমাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আমি সম্পূর্ণ নির্দোষ।’
রাষ্ট্রপক্ষে আইনজীবী না থাকলেও শুনানিতে বিএনপিপন্থি আইনজীবী ওমর ফারুক ফারুকী বক্তব্য দেন। তিনি শ্যামল দত্তের উদ্দেশ্যে বলেন, আদালতে শ্যামল দত্ত বলেছেন, ‘তিনি নির্দোষ’। তাহলে তিনি কেন দাড়ি কাটলেন? তিনি পরিচয় গোপন করে পালাতে চেয়েছিলেন কেন? মোজাম্মেল হক বাবুর সঙ্গেই বা কেন পালাতে গেলেন?
বিএনপির আইনজীবী নেতা আরো বলেন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে কোনো সাংবাদিককে যেতে দেওয়া হয়নি। শ্যামল দত্ত নির্ধারণ করে দিয়েছেন কে কে তাঁর কাছে যাবেন। শেখ হাসিনার চামচামি করেছেন; দালালি করেছেন; সুবিধা নিয়েছেন। বাংলাদেশে ভোটারবিহীন নির্বাচন অনুষ্ঠানের মদদ দিয়েছেন তিনি। তিনি সাংবাদিক নামের কলঙ্ক।
আদালতে যতক্ষণ শুনানি হচ্ছিল, ততক্ষণ আইনজীবীরা হইচই করতে থাকেন। বিভিন্ন ধরনের স্লোগানও দিতে থাকে। একপর্যায়ে আদালত বলেন আসামি পক্ষের আইনজীবী কোনো বক্তব্য রাখবেন কিনা। উৎসুক আইনজীবীরা হইচই করে কাউকে বক্তব্য রাখতে দেননি।
আদালতে উপস্থিত আইনজীবীরা বিচারককে উদ্দেশ্য করে বলেন, আসামিপক্ষে আবার বক্তব্য কিসের? আপনি আদেশ দেন। ১০ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করবেন। পরে আদালত ৭ দিন রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
পার্বত্য চট্টগ্রামের পাহাড়ি জনগোষ্ঠীর কাছে কোমরতাঁতে বোনা কাপড় খুবই জনপ্রিয়। আর এ কাপড় বোনেন পাহাড়ি নারীরা। তবে আধুনিক বয়নশিল্পের প্রভাব এবং সুতাসহ কাঁচামালের দাম বাড়ায় এখন আর পোষাতে পারছেন না তাঁরা। সরকারের পক্ষ থেকেও নেই এ শিল্পকে টিকিয়ে রাখার কোনো উদ্যোগ। তাই হারাতে বসেছে পাহাড়ের ঐতিহ্যবাহী এ শিল
৯ মিনিট আগেহবিগঞ্জের বানিয়াচংয়ে মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সড়কে পড়ে গুরুতর আঘাত পেয়ে সাদিকুর রহমান সাদিক (৩৫) নামের এক ব্যবসায়ী নিহত হয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলার সন্দলপুরে নবীগঞ্জ-হবিগঞ্জ সড়কে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১৫ মিনিট আগেডিসেম্বরের ২০ তারিখ বিয়ে। অনুষ্ঠানের জন্য ঠিক করা হয়েছে ক্লাবও। পরিবারের পক্ষ থেকে চলছিল কেনাকাটাসহ বিয়ের নানা আয়োজন। এরমধ্যে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন ইশরাত জাহান তামান্না (২০)। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বুধবার রাতে তাঁর মৃত্যু হয়।
৩৯ মিনিট আগেরাজশাহীতে দুই পক্ষের মীমাংসার সময় বিএনপির এক নেতাকে ছুরিকাঘাতের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে নগরের ভদ্রা এলাকায় রাজশাহী মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক বজলুর রহমান মন্টুর ওপর এ হামলা হয়। তাঁকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে