নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: তিন দিনের সীমিত লকডাউন শেষে আগামীকাল বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হচ্ছে সাত দিনের কঠোর লকডাউন। নতুন নির্দেশনা জারি করার খবরে আবারও রাজধানী ঢাকা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ। দূরপাল্লার বাস চলাচল বন্ধ থাকায় যাত্রাপথে নানা ভোগান্তি মাথায় নিয়ে অতিরিক্ত ভাড়া দিয়ে বিকল্প যান বহনে গন্তব্যে যাচ্ছে ঢাকাবাসী।
কঠোর লকডাউনে সরকারি-বেসরকারি অফিস বন্ধ থাকবে। ফলে রাজধানী থেকে বের হওয়ার মুখ গাবতলী, সাইনবোর্ড ও সায়েদাবাদ এলাকায় বুধবার ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো। গণপরিবহন না থাকায় পায়ে হেটে, রিকশা, ভ্যান, মোটরসাইকেল, সিএনজি, ব্যক্তিগত গাড়ি যে যেভাবে পারছেন শেষ মুহূর্তে গ্রামে ফিরে যাওয়ার চেষ্টা করছে।
শেষ মুহূর্তে যারা বাড়ি ফিরছেন তাদের বেশির ভাগই বেসরকারি অফিসে কাজ করেন। কেউবা দোকানের কর্মচারী, আবাসন নির্মাণ কাজ শ্রমিক, কেউ ছোটখাটো ব্যবসা করতেন।
রাইসুল ইসলাম নামের এক ব্যক্তির সঙ্গে কথা হলে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, 'আমি একটি ইলেকট্রনিক দোকানে কাজ করি। লকডাউনে দোকান সাত দিন বন্ধ থাকবে। এর আগে দেখেছি পর্যায়ক্রমে লকডাউন বেড়েছে। তাই এই লকডাউনও কোরবানির ঈদ পর্যন্ত বাড়তে পারে। তাই আগেভাগেই বাড়ি যাচ্ছি। ঢাকা থেকে কোনভাবে মাওয়া পর্যন্ত গিয়ে ফেরি পার হব। তারপর যেকোনো ভাবে ফরিদপুর চলে যেতে পারব'।
মালিবাগ এলাকায় লকডাউনের খবরে গ্রামে যাওয়ার জন্য অপেক্ষা করতে থাকা রায়হান হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, 'ঢাকাতে সেলুনের দোকানে কাজ করতাম। কাল থেকে সব বন্ধ হয়ে যাচ্ছে তাই গ্রামের বাড়ি কুমিল্লা যাচ্ছি। কত দিন লকডাউন থাকবে সেটা তো বুঝতে পারছি না। কাজ ছাড়া ঢাকায় বসে থাকার কোন সুযোগ নেই। ইনকাম না করতে পারলে খাবো কি?’
কঠোর লকডাউনের আগে যারা ঢাকা ছেড়ে বাড়ি যাচ্ছেন এসব যাত্রীরা অভিযোগ করে বলেন, যাত্রাপথে পর্যাপ্ত যানবাহন পাওয়া যাচ্ছে না। যেগুলো পাওয়া যাচ্ছে সেগুলো তিন থেকে চার গুন ভাড়া চাচ্ছে। পথে পথে হচ্ছে ভোগান্তি।
কঠোর লকডাউনের প্রভাবে বুধবার শেষ কর্মদিবসে রাজধানীতে দেখা গেছে তীব্র যানজট। নগরীতে গণপরিবহন না থাকলেও ব্যক্তিগত গাড়ি এবং রিকশার কারণে ছিল যানজট। তৃতীয় দিনের মতো গণপরিবহন বন্ধ থাকায় কর্মস্থলে যাওয়া মানুষের ভোগান্তি ছিল চোখে পড়ার মতো। পরিবহন সংকটে ভাড়া নৈরাজ্য চালাচ্ছে রিকশা চালকেরা। কাল থেকে সরকারি-বেসরকারি অফিস বন্ধ থাকার খবরে প্রয়োজনীয় সব কাজ সারতে হুমড়ি খেয়ে পড়েছেন মানুষ।
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে বৃহস্পতিবার সকাল ৬টা থেকে ৭ জুলাই মধ্যরাত পর্যন্ত কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করেছে সরকার। বিধিনিষেধের সব ধরনের যন্ত্রচালিত যানবাহন চলাচল বন্ধ থাকবে।
ঢাকা: তিন দিনের সীমিত লকডাউন শেষে আগামীকাল বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হচ্ছে সাত দিনের কঠোর লকডাউন। নতুন নির্দেশনা জারি করার খবরে আবারও রাজধানী ঢাকা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ। দূরপাল্লার বাস চলাচল বন্ধ থাকায় যাত্রাপথে নানা ভোগান্তি মাথায় নিয়ে অতিরিক্ত ভাড়া দিয়ে বিকল্প যান বহনে গন্তব্যে যাচ্ছে ঢাকাবাসী।
কঠোর লকডাউনে সরকারি-বেসরকারি অফিস বন্ধ থাকবে। ফলে রাজধানী থেকে বের হওয়ার মুখ গাবতলী, সাইনবোর্ড ও সায়েদাবাদ এলাকায় বুধবার ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো। গণপরিবহন না থাকায় পায়ে হেটে, রিকশা, ভ্যান, মোটরসাইকেল, সিএনজি, ব্যক্তিগত গাড়ি যে যেভাবে পারছেন শেষ মুহূর্তে গ্রামে ফিরে যাওয়ার চেষ্টা করছে।
শেষ মুহূর্তে যারা বাড়ি ফিরছেন তাদের বেশির ভাগই বেসরকারি অফিসে কাজ করেন। কেউবা দোকানের কর্মচারী, আবাসন নির্মাণ কাজ শ্রমিক, কেউ ছোটখাটো ব্যবসা করতেন।
রাইসুল ইসলাম নামের এক ব্যক্তির সঙ্গে কথা হলে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, 'আমি একটি ইলেকট্রনিক দোকানে কাজ করি। লকডাউনে দোকান সাত দিন বন্ধ থাকবে। এর আগে দেখেছি পর্যায়ক্রমে লকডাউন বেড়েছে। তাই এই লকডাউনও কোরবানির ঈদ পর্যন্ত বাড়তে পারে। তাই আগেভাগেই বাড়ি যাচ্ছি। ঢাকা থেকে কোনভাবে মাওয়া পর্যন্ত গিয়ে ফেরি পার হব। তারপর যেকোনো ভাবে ফরিদপুর চলে যেতে পারব'।
মালিবাগ এলাকায় লকডাউনের খবরে গ্রামে যাওয়ার জন্য অপেক্ষা করতে থাকা রায়হান হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, 'ঢাকাতে সেলুনের দোকানে কাজ করতাম। কাল থেকে সব বন্ধ হয়ে যাচ্ছে তাই গ্রামের বাড়ি কুমিল্লা যাচ্ছি। কত দিন লকডাউন থাকবে সেটা তো বুঝতে পারছি না। কাজ ছাড়া ঢাকায় বসে থাকার কোন সুযোগ নেই। ইনকাম না করতে পারলে খাবো কি?’
কঠোর লকডাউনের আগে যারা ঢাকা ছেড়ে বাড়ি যাচ্ছেন এসব যাত্রীরা অভিযোগ করে বলেন, যাত্রাপথে পর্যাপ্ত যানবাহন পাওয়া যাচ্ছে না। যেগুলো পাওয়া যাচ্ছে সেগুলো তিন থেকে চার গুন ভাড়া চাচ্ছে। পথে পথে হচ্ছে ভোগান্তি।
কঠোর লকডাউনের প্রভাবে বুধবার শেষ কর্মদিবসে রাজধানীতে দেখা গেছে তীব্র যানজট। নগরীতে গণপরিবহন না থাকলেও ব্যক্তিগত গাড়ি এবং রিকশার কারণে ছিল যানজট। তৃতীয় দিনের মতো গণপরিবহন বন্ধ থাকায় কর্মস্থলে যাওয়া মানুষের ভোগান্তি ছিল চোখে পড়ার মতো। পরিবহন সংকটে ভাড়া নৈরাজ্য চালাচ্ছে রিকশা চালকেরা। কাল থেকে সরকারি-বেসরকারি অফিস বন্ধ থাকার খবরে প্রয়োজনীয় সব কাজ সারতে হুমড়ি খেয়ে পড়েছেন মানুষ।
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে বৃহস্পতিবার সকাল ৬টা থেকে ৭ জুলাই মধ্যরাত পর্যন্ত কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করেছে সরকার। বিধিনিষেধের সব ধরনের যন্ত্রচালিত যানবাহন চলাচল বন্ধ থাকবে।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে গ্রেপ্তারের প্রতিবাদ ও নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন ও মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন সনাতনী শিক্ষার্থীরা। আজ মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনার সংলগ্ন সড়কে এ মানববন্ধন করেন তারা।
৫ মিনিট আগেরাজবাড়ীতে স্ত্রীকে হত্যার দায়ে স্বামী লতিফ কাজীকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। সেই সঙ্গে ৫০ হাজার টাকা জরিমানাও করা হয়েছে।
৮ মিনিট আগেবরিশাল বিভাগে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে দুই নারীসহ তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে পুরো বিভাগে চলতি বছরের শুরু থেকে এ পর্যন্ত মোট ৫২ জনের মৃত্যু হলো।
১৯ মিনিট আগেরাজধানীর শাহবাগে সমাবেশ করে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির মামলায় অহিংস গণ-অভ্যুত্থান বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় কমিটির সিনিয়র যুগ্ম সদস্যসচিব ও অন্যতম সংগঠক মাহবুবুল আলম চৌধুরীসহ ১৮ জনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মনিরুল ইসলাম তাদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
২২ মিনিট আগে