নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ছাত্র আন্দোলনকে কেন্দ্র করে দায়ের হওয়া মামলায় নিরীহ মানুষকে আসামি করার ভয় দেখিয়ে হয়রানির অভিযোগে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) যাত্রাবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) প্রত্যাহার করা হয়েছে।
প্রত্যাহার হওয়া পুলিশের এই পরিদর্শকের নাম মোহাম্মাদ মাইনুল ইসলাম।
গতকাল বৃহস্পতিবার ডিএমপি পুলিশ কমিশনার মো. মাইনুল হাসানের সই করা অফিস আদেশে তাঁকে যাত্রাবাড়ী থানার ওসি থেকে সরিয়ে নিয়ে ডিএমপির সদর দপ্তর ও প্রশাসন বিভাগের কেন্দ্রীয় সংরক্ষণ দপ্তরে সংযুক্ত করা হয়।
ওই আদেশে তাঁর বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগের উল্লেখ না থাকলেও ডিএমপির সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, যাত্রাবাড়ী থানায় দায়িত্ব নেওয়ার পর সাধারণ মানুষকে মামলার ভয় দেখানো, আসামি হিসেবে নাম প্রবেশের চেষ্টাসহ বেশ কিছু সুনির্দিষ্ট অভিযোগ উঠেছিল তাঁর বিরুদ্ধে।
কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় সংঘর্ষ–সংঘাতে নিহতের ঘটনায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, এমপি-মন্ত্রী, পুলিশ প্রশাসনসহ সরকারি কর্মকর্তা ও সারা দেশের আওয়ামী লীগের নেতা–কর্মীর নামে একের পর এক মামলা হচ্ছে। প্রায় তিন শতাধিক এসব মামলার অধিকাংশই হত্যা মামলা ও হত্যাচেষ্টা মামলা।
এসব মামলায় শেখ হাসিনা ছাড়া তাঁর ছোট বোন শেখ রেহানা, ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান, সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হকসহ সাবেক মন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের শীর্ষ পর্যায় ও জেলা উপজেলা ও স্থানীয় নেতাদের আসামি করা হয়েছে।
ছাত্র আন্দোলনকে কেন্দ্র করে দায়ের হওয়া মামলায় নিরীহ মানুষকে আসামি করার ভয় দেখিয়ে হয়রানির অভিযোগে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) যাত্রাবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) প্রত্যাহার করা হয়েছে।
প্রত্যাহার হওয়া পুলিশের এই পরিদর্শকের নাম মোহাম্মাদ মাইনুল ইসলাম।
গতকাল বৃহস্পতিবার ডিএমপি পুলিশ কমিশনার মো. মাইনুল হাসানের সই করা অফিস আদেশে তাঁকে যাত্রাবাড়ী থানার ওসি থেকে সরিয়ে নিয়ে ডিএমপির সদর দপ্তর ও প্রশাসন বিভাগের কেন্দ্রীয় সংরক্ষণ দপ্তরে সংযুক্ত করা হয়।
ওই আদেশে তাঁর বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগের উল্লেখ না থাকলেও ডিএমপির সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, যাত্রাবাড়ী থানায় দায়িত্ব নেওয়ার পর সাধারণ মানুষকে মামলার ভয় দেখানো, আসামি হিসেবে নাম প্রবেশের চেষ্টাসহ বেশ কিছু সুনির্দিষ্ট অভিযোগ উঠেছিল তাঁর বিরুদ্ধে।
কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় সংঘর্ষ–সংঘাতে নিহতের ঘটনায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, এমপি-মন্ত্রী, পুলিশ প্রশাসনসহ সরকারি কর্মকর্তা ও সারা দেশের আওয়ামী লীগের নেতা–কর্মীর নামে একের পর এক মামলা হচ্ছে। প্রায় তিন শতাধিক এসব মামলার অধিকাংশই হত্যা মামলা ও হত্যাচেষ্টা মামলা।
এসব মামলায় শেখ হাসিনা ছাড়া তাঁর ছোট বোন শেখ রেহানা, ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান, সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হকসহ সাবেক মন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের শীর্ষ পর্যায় ও জেলা উপজেলা ও স্থানীয় নেতাদের আসামি করা হয়েছে।
কিশোরগঞ্জে সাবেক জেলা প্রশাসক পরিচয়ের প্রভাব খাটিয়ে ছোট ভাইকে পারিবারিক বাসাবাড়ি থেকে উচ্ছেদ এবং সম্পত্তি দখলের পাঁয়তারা ও প্রাণনাশের হুমকির অভিযোগ উঠেছে। আজ শুক্রবার শহরের গৌরাঙ্গবাজারে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব অভিযোগ তুলেন ছোট ভাই আ. করিম মোল্লা।
২ মিনিট আগেমানিকগঞ্জের ঘিওরে কৃষক স্বপন মিয়া হত্যা মামলার প্রধান আসামি মো. বিল্লাল মিয়াকে (৩৫) গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। আজ শুক্রবার ভোরে রাজধানীর হাজী ক্যাম্প রোড এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
৩ মিনিট আগেমূল সড়কে অটোরিকশা চালানোর দাবিতে রাজধানীর জুরাইন রেলগেট এলাকায় চালকেরা বিক্ষোভ করলে মারধরের শিকার হয়েছেন। পুলিশ ও স্থানীয়রা তাঁদের লাঠিপেটা করে সরিয়ে দেন। আজ শুক্রবার দুপুরে এ ঘটনা ঘটে...
২৯ মিনিট আগেকুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ায় পরিবেশবান্ধব মালচিং পদ্ধতিতে সবজি চাষ বাড়ছে। বিষমুক্ত এই পদ্ধতিতে ফলন ভালো হওয়ায় লাভবান হচ্ছেন কৃষকেরা। এ ছাড়া চাষাবাদে খরচ কম লাগছে।
১ ঘণ্টা আগে