নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পপুলেশন সার্ভিসেস অ্যান্ড ট্রেনিং সেন্টার (পিএসটিসি) এর প্রতিষ্ঠাতা বীর মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার (অব.) আবদুর রউফের রাষ্ট্রীয় সর্বোচ্চ সম্মাননা স্বাধীনতা পদকপ্রাপ্তি ও তাঁর ৭ম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে সামাজিক সম্মিলন আয়োজন করেছে সংস্থাটি। সোমবার ঢাকার একটি হোটেলে এ সম্মিলনের আয়োজন করে সংস্থাটি। উপস্থিত অংশগ্রহণকারীগণ সংস্থাটির প্রতিষ্ঠাতার মহৎ ব্যক্তিত্ব, কর্ম ও জীবন নিয়ে সম্মেলনে আলোচনা করেন।
বক্তারা জানান, কমান্ডার (অবঃ) আবদুর রউফ একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন। স্বাধীনতা পরবর্তী বাংলাদেশ নৌবাহিনী পূর্ণগঠনে তিনি একজন অগ্রনায়ক। তিনি ছিলেন বাংলাদেশের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের একজন ঘনিষ্ঠ সহযোদ্ধা ও সহচর। পপুলেশন সার্ভিসেস অ্যান্ড ট্রেনিং সেন্টার সুদীর্ঘ ৪৪ বছর যাবৎ বাংলাদেশের জনগণের জীবনমান উন্নয়নে বাংলাদেশ সরকারের সহযোগী হিসাবে কাজ করছে। বিশেষ করে গত দুই দশক ধরে স্থানীয় সরকার বিভাগের অধীনে বিভিন্ন প্রকল্প বাস্তবায়নে সহযোগিতা করছে।
সামাজিক সম্মিলনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের স্থানীয় সরকার, পল্লি উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের মাননীয় মন্ত্রী জনাব মো. তাজুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘মুক্তিযোদ্ধা, শিক্ষাবিদ, সমাজসেবক কমান্ডার (অব.) আবদুর রউফ এর মত এমন একজন ব্যক্তিত্বকে রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ সম্মান স্বাধীনতা পদকে ভূষিত করতে পেরে বাংলাদেশ সরকারও গর্বিত। বর্তমানে আবদুর রউফের মতো মানুষের সংখ্যা বিরল। জাতির এই সূর্য সন্তানকে স্মরণ করার জন্য পিএসটিসিকে ধন্যবাদ।’
সম্মিলনে সভাপতিত্ব করেন আজকের পত্রিকার সম্পাদক, প্রাক্তন প্রধান তথ্য কমিশনার ও পপুলেশন সার্ভিসেস অ্যান্ড ট্রেনিং সেন্টারের চেয়ারপারসন অধ্যাপক গোলাম রহমান। আরও উপস্থিত ছিলেন পিএসটিসির ভাইস চেয়ারপারসন ও গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সাবেক সচিব এ এস এম মাহবুবুল আলম, পিএসটিসির ট্রেজারার গিতালি বদরুননেসা হাসান ও নির্বাহী পরিচালক ড. নূর মোহাম্মদ। এ ছাড়া বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি, আন্তর্জাতিক এবং দাতা সংস্থার প্রতিনিধিবৃন্দ ও উপস্থিত অতিথিবৃন্দ এবং পিএসটিসি পরিবারের সদস্যগণ।
পপুলেশন সার্ভিসেস অ্যান্ড ট্রেনিং সেন্টার (পিএসটিসি) এর প্রতিষ্ঠাতা বীর মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার (অব.) আবদুর রউফের রাষ্ট্রীয় সর্বোচ্চ সম্মাননা স্বাধীনতা পদকপ্রাপ্তি ও তাঁর ৭ম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে সামাজিক সম্মিলন আয়োজন করেছে সংস্থাটি। সোমবার ঢাকার একটি হোটেলে এ সম্মিলনের আয়োজন করে সংস্থাটি। উপস্থিত অংশগ্রহণকারীগণ সংস্থাটির প্রতিষ্ঠাতার মহৎ ব্যক্তিত্ব, কর্ম ও জীবন নিয়ে সম্মেলনে আলোচনা করেন।
বক্তারা জানান, কমান্ডার (অবঃ) আবদুর রউফ একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন। স্বাধীনতা পরবর্তী বাংলাদেশ নৌবাহিনী পূর্ণগঠনে তিনি একজন অগ্রনায়ক। তিনি ছিলেন বাংলাদেশের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের একজন ঘনিষ্ঠ সহযোদ্ধা ও সহচর। পপুলেশন সার্ভিসেস অ্যান্ড ট্রেনিং সেন্টার সুদীর্ঘ ৪৪ বছর যাবৎ বাংলাদেশের জনগণের জীবনমান উন্নয়নে বাংলাদেশ সরকারের সহযোগী হিসাবে কাজ করছে। বিশেষ করে গত দুই দশক ধরে স্থানীয় সরকার বিভাগের অধীনে বিভিন্ন প্রকল্প বাস্তবায়নে সহযোগিতা করছে।
সামাজিক সম্মিলনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের স্থানীয় সরকার, পল্লি উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের মাননীয় মন্ত্রী জনাব মো. তাজুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘মুক্তিযোদ্ধা, শিক্ষাবিদ, সমাজসেবক কমান্ডার (অব.) আবদুর রউফ এর মত এমন একজন ব্যক্তিত্বকে রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ সম্মান স্বাধীনতা পদকে ভূষিত করতে পেরে বাংলাদেশ সরকারও গর্বিত। বর্তমানে আবদুর রউফের মতো মানুষের সংখ্যা বিরল। জাতির এই সূর্য সন্তানকে স্মরণ করার জন্য পিএসটিসিকে ধন্যবাদ।’
সম্মিলনে সভাপতিত্ব করেন আজকের পত্রিকার সম্পাদক, প্রাক্তন প্রধান তথ্য কমিশনার ও পপুলেশন সার্ভিসেস অ্যান্ড ট্রেনিং সেন্টারের চেয়ারপারসন অধ্যাপক গোলাম রহমান। আরও উপস্থিত ছিলেন পিএসটিসির ভাইস চেয়ারপারসন ও গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সাবেক সচিব এ এস এম মাহবুবুল আলম, পিএসটিসির ট্রেজারার গিতালি বদরুননেসা হাসান ও নির্বাহী পরিচালক ড. নূর মোহাম্মদ। এ ছাড়া বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি, আন্তর্জাতিক এবং দাতা সংস্থার প্রতিনিধিবৃন্দ ও উপস্থিত অতিথিবৃন্দ এবং পিএসটিসি পরিবারের সদস্যগণ।
বাগেরহাটের কচুয়ায় ‘চলো পাল্টাই’ সংগঠন ও শিক্ষার্থীরা বিনা লাভের বাজার চালু করেছে। খোলা বাজারের চেয়ে ১০-২০ টাকা কমে আলু, পেঁয়াজ, ডালসহ বিভিন্ন পণ্য বিক্রি হচ্ছে।
৬ মিনিট আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে ছাত্রদের তুলে নিয়ে মারধরের ঘটনায় করা মামলায় কুড়িগ্রামের উলিপুরে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের চার নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে পুলিশ অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করে।
২৫ মিনিট আগেপদ্মা সেতু নির্মাণে আওয়ামী লীগের কৃতিত্ব নেই উল্লেখ করে এই নেতা বলেন, ‘বলতে পারেন আওয়ামী লীগ পদ্মা সেতু করেছে। আমি যদি কষ্ট করে উপার্জন করে একটা তিনতলা বিল্ডিং করি, মানুষ আমাকে সাধুবাদ জানাবে, মোবারকবাদ জানাবে। আর যদি মানুষের থেকে লোন নিয়ে তিনতলা বিল্ডিং করি, মানুষ আমাকে বেহায়া বলবে। হাসিনা যখন ২০০৯
১ ঘণ্টা আগেসিলেট বিভাগ, মৌলভীবাজার জেলা, কমলগঞ্জ, আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগে