নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
১৯৭১ সালে পাকস্তানি বাহিনী তাদের দোসর রাজাকার ও দালালদের প্রত্যক্ষ সহযোগিতায় বাংলাদেশের নারীদের ধর্ষণ ও নির্যাতন করেছিল। সরকারি হিসাবমতে, ২ লাখ নারী যুদ্ধকালীন নির্যাতনের শিকার হয়েছিলেন। তবে বিভিন্ন গবেষণা প্রতিবেদন অনুযায়ী এই সংখ্যা ছিল ৬ থেকে ১০ লাখ। স্বাধীনতার পরপরই ১৯৭১ সালের ২২ ডিসেম্বর বাংলাদেশ সরকার মুক্তিযুদ্ধে নির্যাতনের শিকার হওয়া নারীদের তাঁদের আত্মত্যাগের সম্মানার্থে ‘বীরাঙ্গনা’ উপাধি দেয়। ২৪ মে ২০২২ পর্যন্ত দেশে গেজেটভুক্ত বীরাঙ্গনা মুক্তিযোদ্ধার মোট সংখ্যা ৪৪৮।
মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে গেজেটভুক্তির প্রজ্ঞাপন জারির ছয় বছরের বেশি সময় অতিক্রান্ত হলেও গেজেটভুক্ত বীরাঙ্গনার সংখ্যা লক্ষণীয়ভাবে কম। এ ছাড়া বীরাঙ্গনাদের স্বীকৃতি ও সুবিধাপ্রাপ্তির প্রক্রিয়া নিয়েও রয়েছে নানা প্রশ্ন। এ ছাড়া বীরাঙ্গনাদের গেজেটভুক্তি ও সুযোগ-সুবিধাপ্রাপ্তির প্রক্রিয়ায় বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে। এসব নিয়ন্ত্রণ ও তদারকির জন্য প্রশাসনের তেমন কোনো ব্যবস্থা নেই বলে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি) এর এক গবেষণা প্রতিবেদনে উঠে এসেছে।
আজ বৃহস্পতিবার ভার্চুয়ালি আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে ‘বীরাঙ্গনা মুক্তিযোদ্ধাদের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি ও অধিকার: সুশাসনের চ্যালেঞ্জ এবং উত্তরণের উপায়’ শীর্ষক প্রতিবেদনটি প্রকাশ করে টিআইবি।
প্রতিবেদনে বলা হয়, গেজেটভুক্তির বিভিন্ন ধাপে অনিয়ম ও দুর্নীতির শিকার হতে হয় বীরাঙ্গনাদের। তথ্যদাতাদের মতে, কমবেশি সব আবেদনকারী বীরাঙ্গনাই নানা পক্ষ থেকে, বিশেষ করে স্থানীয় পর্যায়ে অনিয়ম ও দুর্নীতির শিকার। তবে কাজ শেষ করার জন্য এবং পরবর্তী জটিলতা এড়াতে তাঁরা এ প্রসঙ্গে কথা বলেন না। এ ছাড়া কিছু কিছু প্রত্যয়নের সময় নিয়মবহির্ভূতভাবে টাকা আদায়ের অভিযোগ রয়েছে।
এ ছাড়া প্রত্যয়ন সংগ্রহ করার জন্য প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে বীরাঙ্গনাদের কাছ থেকে টাকা আদায় করা হয়ে থাকে। প্রশাসনিক পর্যায়ে কোনো আবেদন জমা দেওয়ার সময় পিয়ন বা সহকারীদের চা-নাশতা খাওয়ার টাকা দেওয়ার একধরনের অলিখিত নিয়ম রয়েছে। পিয়ন বা সহকারী না চাইলেও নিজে থেকেই তাদের কিছু দিয়ে আসার প্রবণতা রয়েছে। এ ছাড়া আবেদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে দেওয়ার বিনিময়ে কেউ কেউ তাদের কাছে টাকা দাবি করে থাকে বলে অভিযোগ রয়েছে। গেজেটভুক্তির এই পুরো প্রক্রিয়া জটিল হওয়ার কারণে এবং প্রশাসন থেকে সরাসরি সহায়তার ব্যবস্থা না থাকায় বীরাঙ্গনাদের অনেক ক্ষেত্রেই অনিয়ম ও দুর্নীতি শিকার হতে হয়।
গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়, বীরাঙ্গনাদের গেজেটভুক্তি ও সুযোগ-সুবিধাপ্রাপ্তির প্রক্রিয়ায় বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে। এসব নিয়ন্ত্রণ ও তদারকির জন্য প্রশাসনের তেমন কোনো ব্যবস্থা নেই। অভিযোগ গৃহীত হলে তা নিরসনের ব্যবস্থা থাকলেও অনিয়ম ও দুর্নীতি শনাক্ত করার ক্ষেত্রে ঘাটতি রয়েছে। বীরাঙ্গনা ও তাদের প্রতিনিধিরা গেজেটভুক্তির বিভিন্ন ধাপে এবং আবাসনসুবিধা পাওয়ার ক্ষেত্রে অনিয়মের শিকার হলেও পরবর্তী জটিলতা এড়ানোর জন্য দুর্নীতির অভিযোগ করা থেকে বিরত থাকেন।
প্রতিবেদনে আরও জানানো হয়, সংশ্লিষ্ট অংশীজনের মধ্যে সংবেদনশীলতার ঘাটতি রয়েছে। সামাজিক-সাংস্কৃতিক পরিসরে বীরাঙ্গনাদের প্রতি নেতিবাচক মনোভাব বিদ্যমান। মুক্তিযুদ্ধে নির্যাতনের শিকার হওয়া এসব নারীদের পরিবার ও সমাজ থেকে সহজভাবে গ্রহণ করা হয়নি। অনেককে পরিবারের আশ্রয় হারাতে হয়েছে, স্বামী-সংসার থেকে বহিষ্কৃত হতে হয়েছে। যাঁরা পরিবারের কাছে আশ্রয় পেয়েছেন, তাঁরা প্রায় সবাই বিষয়টি গোপন রাখার চেষ্টা করেছেন।
প্রতিবেদন বলছে, বীর নিবাসের ঘর পাওয়ার ক্ষেত্রে অনিয়ম ও দুর্নীতি: আবাসনসুবিধা নিশ্চিত করার জন্য কোনো কোনো পক্ষ থেকে অবৈধভাবে অর্থ দাবি করা হয়। কয়েকটি জায়গায় মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সদস্যের বিরুদ্ধে এই অভিযোগ রয়েছে, বীর নিবাসের ঘর পেতে হলে তাঁদের নির্দিষ্ট অঙ্কের টাকা দিতে হবে, নতুবা ঘর পাবেন না—এমন হুমকি দিয়ে টাকা দাবি করার অভিযোগ রয়েছে। এ ছাড়া আবাসনের অভিযোগ রয়েছে। প্রজ্ঞাপনে অসচ্ছল বীরাঙ্গনারা আবাসনের পাওয়া থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।
সংবাদ সম্মেলনে টিআইবির পক্ষ থেকে কয়েকটি সুপারিশ তুলে ধরা হয়। বীরাঙ্গনাদের খুঁজে বের করার জন্য নির্দিষ্ট কাঠামো ঠিক করতে হবে। উপজেলা পর্যায়ে মুক্তিযুদ্ধের প্রত্যক্ষদর্শী ও তরুণ প্রজন্মের নাগরিকদের নিয়ে কমিটি গড়ে তোলা যেতে পারে, যেখানে মুক্তিযুদ্ধের প্রত্যক্ষদর্শীদের সহায়তা নিয়ে তরুণ প্রজন্ম স্থানীয় পর্যায়ে বীরাঙ্গনাদের খুঁজে বের করবে এবং তালিকাভুক্ত করতে সার্বিক সহায়তা করবে। স্থানীয়/উপজেলা পর্যায়ে গেজেটভুক্তির আবেদন প্রক্রিয়া থেকে সব সুযোগ-সুবিধা পাওয়ার প্রক্রিয়ায় সার্বিকভাবে সহায়তার জন্য মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয় থেকে নির্দিষ্ট ব্যক্তিকে দায়িত্ব প্রদান করতে হবে। গেজেটভুক্তি ও অন্যান্য সুবিধাপ্রাপ্তির তথ্য স্থানীয় বা উপজেলা পর্যায়ে নির্দিষ্ট দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তির মাধ্যমে সুবিধাভোগীর কাছে পৌঁছাতে হবে।
গেজেটভুক্তি থেকে শুরু করে ভাতা ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা পাওয়ার প্রক্রিয়া আবেদন করার পর সর্বোচ্চ কত দিনের মধ্যে সম্পন্ন করতে হবে সে বিষয়ে নির্দিষ্ট নির্দেশনা থাকতে হবে এবং নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে সম্পূর্ণ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে। সার্বিক তথ্য-প্রমাণ যাচাই-বাছাই করে আবেদনের সত্যতা পাওয়া গেলে বীরাঙ্গনাদের সাক্ষাৎকারের বিষয়টি বাদ দিতে হবে। গেজেটে তথ্যের নির্ভুলতা নিশ্চিত করতে হবে এবং তথ্যগত জটিলতা এড়ানোর জন্য বিশেষ করে জাতীয় পরিচয়পত্রে বয়সসংক্রান্ত ভুল সংশোধনের ক্ষেত্রে দ্রুত ও বিশেষ পদক্ষেপ নিতে হবে।
১৯৭১ সালে পাকস্তানি বাহিনী তাদের দোসর রাজাকার ও দালালদের প্রত্যক্ষ সহযোগিতায় বাংলাদেশের নারীদের ধর্ষণ ও নির্যাতন করেছিল। সরকারি হিসাবমতে, ২ লাখ নারী যুদ্ধকালীন নির্যাতনের শিকার হয়েছিলেন। তবে বিভিন্ন গবেষণা প্রতিবেদন অনুযায়ী এই সংখ্যা ছিল ৬ থেকে ১০ লাখ। স্বাধীনতার পরপরই ১৯৭১ সালের ২২ ডিসেম্বর বাংলাদেশ সরকার মুক্তিযুদ্ধে নির্যাতনের শিকার হওয়া নারীদের তাঁদের আত্মত্যাগের সম্মানার্থে ‘বীরাঙ্গনা’ উপাধি দেয়। ২৪ মে ২০২২ পর্যন্ত দেশে গেজেটভুক্ত বীরাঙ্গনা মুক্তিযোদ্ধার মোট সংখ্যা ৪৪৮।
মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে গেজেটভুক্তির প্রজ্ঞাপন জারির ছয় বছরের বেশি সময় অতিক্রান্ত হলেও গেজেটভুক্ত বীরাঙ্গনার সংখ্যা লক্ষণীয়ভাবে কম। এ ছাড়া বীরাঙ্গনাদের স্বীকৃতি ও সুবিধাপ্রাপ্তির প্রক্রিয়া নিয়েও রয়েছে নানা প্রশ্ন। এ ছাড়া বীরাঙ্গনাদের গেজেটভুক্তি ও সুযোগ-সুবিধাপ্রাপ্তির প্রক্রিয়ায় বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে। এসব নিয়ন্ত্রণ ও তদারকির জন্য প্রশাসনের তেমন কোনো ব্যবস্থা নেই বলে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি) এর এক গবেষণা প্রতিবেদনে উঠে এসেছে।
আজ বৃহস্পতিবার ভার্চুয়ালি আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে ‘বীরাঙ্গনা মুক্তিযোদ্ধাদের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি ও অধিকার: সুশাসনের চ্যালেঞ্জ এবং উত্তরণের উপায়’ শীর্ষক প্রতিবেদনটি প্রকাশ করে টিআইবি।
প্রতিবেদনে বলা হয়, গেজেটভুক্তির বিভিন্ন ধাপে অনিয়ম ও দুর্নীতির শিকার হতে হয় বীরাঙ্গনাদের। তথ্যদাতাদের মতে, কমবেশি সব আবেদনকারী বীরাঙ্গনাই নানা পক্ষ থেকে, বিশেষ করে স্থানীয় পর্যায়ে অনিয়ম ও দুর্নীতির শিকার। তবে কাজ শেষ করার জন্য এবং পরবর্তী জটিলতা এড়াতে তাঁরা এ প্রসঙ্গে কথা বলেন না। এ ছাড়া কিছু কিছু প্রত্যয়নের সময় নিয়মবহির্ভূতভাবে টাকা আদায়ের অভিযোগ রয়েছে।
এ ছাড়া প্রত্যয়ন সংগ্রহ করার জন্য প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে বীরাঙ্গনাদের কাছ থেকে টাকা আদায় করা হয়ে থাকে। প্রশাসনিক পর্যায়ে কোনো আবেদন জমা দেওয়ার সময় পিয়ন বা সহকারীদের চা-নাশতা খাওয়ার টাকা দেওয়ার একধরনের অলিখিত নিয়ম রয়েছে। পিয়ন বা সহকারী না চাইলেও নিজে থেকেই তাদের কিছু দিয়ে আসার প্রবণতা রয়েছে। এ ছাড়া আবেদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে দেওয়ার বিনিময়ে কেউ কেউ তাদের কাছে টাকা দাবি করে থাকে বলে অভিযোগ রয়েছে। গেজেটভুক্তির এই পুরো প্রক্রিয়া জটিল হওয়ার কারণে এবং প্রশাসন থেকে সরাসরি সহায়তার ব্যবস্থা না থাকায় বীরাঙ্গনাদের অনেক ক্ষেত্রেই অনিয়ম ও দুর্নীতি শিকার হতে হয়।
গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়, বীরাঙ্গনাদের গেজেটভুক্তি ও সুযোগ-সুবিধাপ্রাপ্তির প্রক্রিয়ায় বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে। এসব নিয়ন্ত্রণ ও তদারকির জন্য প্রশাসনের তেমন কোনো ব্যবস্থা নেই। অভিযোগ গৃহীত হলে তা নিরসনের ব্যবস্থা থাকলেও অনিয়ম ও দুর্নীতি শনাক্ত করার ক্ষেত্রে ঘাটতি রয়েছে। বীরাঙ্গনা ও তাদের প্রতিনিধিরা গেজেটভুক্তির বিভিন্ন ধাপে এবং আবাসনসুবিধা পাওয়ার ক্ষেত্রে অনিয়মের শিকার হলেও পরবর্তী জটিলতা এড়ানোর জন্য দুর্নীতির অভিযোগ করা থেকে বিরত থাকেন।
প্রতিবেদনে আরও জানানো হয়, সংশ্লিষ্ট অংশীজনের মধ্যে সংবেদনশীলতার ঘাটতি রয়েছে। সামাজিক-সাংস্কৃতিক পরিসরে বীরাঙ্গনাদের প্রতি নেতিবাচক মনোভাব বিদ্যমান। মুক্তিযুদ্ধে নির্যাতনের শিকার হওয়া এসব নারীদের পরিবার ও সমাজ থেকে সহজভাবে গ্রহণ করা হয়নি। অনেককে পরিবারের আশ্রয় হারাতে হয়েছে, স্বামী-সংসার থেকে বহিষ্কৃত হতে হয়েছে। যাঁরা পরিবারের কাছে আশ্রয় পেয়েছেন, তাঁরা প্রায় সবাই বিষয়টি গোপন রাখার চেষ্টা করেছেন।
প্রতিবেদন বলছে, বীর নিবাসের ঘর পাওয়ার ক্ষেত্রে অনিয়ম ও দুর্নীতি: আবাসনসুবিধা নিশ্চিত করার জন্য কোনো কোনো পক্ষ থেকে অবৈধভাবে অর্থ দাবি করা হয়। কয়েকটি জায়গায় মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সদস্যের বিরুদ্ধে এই অভিযোগ রয়েছে, বীর নিবাসের ঘর পেতে হলে তাঁদের নির্দিষ্ট অঙ্কের টাকা দিতে হবে, নতুবা ঘর পাবেন না—এমন হুমকি দিয়ে টাকা দাবি করার অভিযোগ রয়েছে। এ ছাড়া আবাসনের অভিযোগ রয়েছে। প্রজ্ঞাপনে অসচ্ছল বীরাঙ্গনারা আবাসনের পাওয়া থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।
সংবাদ সম্মেলনে টিআইবির পক্ষ থেকে কয়েকটি সুপারিশ তুলে ধরা হয়। বীরাঙ্গনাদের খুঁজে বের করার জন্য নির্দিষ্ট কাঠামো ঠিক করতে হবে। উপজেলা পর্যায়ে মুক্তিযুদ্ধের প্রত্যক্ষদর্শী ও তরুণ প্রজন্মের নাগরিকদের নিয়ে কমিটি গড়ে তোলা যেতে পারে, যেখানে মুক্তিযুদ্ধের প্রত্যক্ষদর্শীদের সহায়তা নিয়ে তরুণ প্রজন্ম স্থানীয় পর্যায়ে বীরাঙ্গনাদের খুঁজে বের করবে এবং তালিকাভুক্ত করতে সার্বিক সহায়তা করবে। স্থানীয়/উপজেলা পর্যায়ে গেজেটভুক্তির আবেদন প্রক্রিয়া থেকে সব সুযোগ-সুবিধা পাওয়ার প্রক্রিয়ায় সার্বিকভাবে সহায়তার জন্য মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয় থেকে নির্দিষ্ট ব্যক্তিকে দায়িত্ব প্রদান করতে হবে। গেজেটভুক্তি ও অন্যান্য সুবিধাপ্রাপ্তির তথ্য স্থানীয় বা উপজেলা পর্যায়ে নির্দিষ্ট দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তির মাধ্যমে সুবিধাভোগীর কাছে পৌঁছাতে হবে।
গেজেটভুক্তি থেকে শুরু করে ভাতা ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা পাওয়ার প্রক্রিয়া আবেদন করার পর সর্বোচ্চ কত দিনের মধ্যে সম্পন্ন করতে হবে সে বিষয়ে নির্দিষ্ট নির্দেশনা থাকতে হবে এবং নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে সম্পূর্ণ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে। সার্বিক তথ্য-প্রমাণ যাচাই-বাছাই করে আবেদনের সত্যতা পাওয়া গেলে বীরাঙ্গনাদের সাক্ষাৎকারের বিষয়টি বাদ দিতে হবে। গেজেটে তথ্যের নির্ভুলতা নিশ্চিত করতে হবে এবং তথ্যগত জটিলতা এড়ানোর জন্য বিশেষ করে জাতীয় পরিচয়পত্রে বয়সসংক্রান্ত ভুল সংশোধনের ক্ষেত্রে দ্রুত ও বিশেষ পদক্ষেপ নিতে হবে।
বরিশাল আইএইচটিতে সিনিয়র-জুনিয়র সংঘর্ষের ঘটনায় এক শিক্ষার্থীর ছাত্রত্ব স্থগিত, আটজন বহিষ্কার এবং একজনকে সতর্ক করা হয়েছে। শাস্তি নিশ্চিত করতে তদন্ত কমিটির সুপারিশ বাস্তবায়ন করা হয়েছে।
২৩ মিনিট আগেজেলার খবর, চট্টগ্রাম, নোয়াখালী, সুবর্ণচর, গৃহবধূ, লাশ উদ্ধার, স্বজন, অভিযোগ, পিটিয়ে হত্যা
২৬ মিনিট আগেবাড়ি থেকে বের করে দেওয়ার পর কোণঠাসা করে রাখতে নিজের মাকে জামায়াতের রুকন বলে প্রচার করেছেন ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজ। তুরিন একসময় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
৩৭ মিনিট আগেরাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারের সামনে থেকে সাবেক এমপি ও আওয়ামী লীগ নেতা রাহেনুল হকের ছেলে রেজাউন-উল হক তরঙ্গকে (২৭) অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি করা হয়। আজ সোমবার (২৫ নভেম্বর) রাত ৮টা থেকে সাড়ে ৯টার মধ্যে এই ঘটনা ঘটে। তবে স্থানীয় যুবদল-ছাত্রদলের মধ্যস্থতায় তরঙ্গকে মুক্তি দেওয়া হয়।
১ ঘণ্টা আগে