কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি
কিশোরগঞ্জে আশ্রয়ণ প্রকল্প-২ এর আওতায় চতুর্থ পর্যায়ের দ্বিতীয় ধাপে ২৭২টি গৃহহীন পরিবার পাচ্ছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপহারের পাকা ঘর। সেই সঙ্গে আগামী ৯ আগস্ট এই প্রকল্পের আওতায় চতুর্থ পর্যায়ের দ্বিতীয় ধাপে ছয়টি উপজেলাকে ভূমিহীন ও গৃহহীন মুক্ত ঘোষণা করা হবে।
আজ সোমবার দুপুরে কিশোরগঞ্জে নিজ কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানিয়েছেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ।ইতিপূর্বে কিশোরগঞ্জ সদর, কটিয়াদী, পাকুন্দিয়া, ভৈরব, অষ্টগ্রাম উপজেলাকে ভূমিহীন ও গৃহহীন মুক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। এ ছাড়া ইটনা ও তাড়াইল উপজেলাকে ভূমিহীন ও গৃহহীনমুক্ত উপজেলা হিসেবে ঘোষণা করার প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে বলেও জানান তিনি।
জেলা প্রশাসকের কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, জেলায় চতুর্থ পর্যায়ের দ্বিতীয় ধাপে করিমগঞ্জ উপজেলায় ১২টি, হোসেনপুর উপজেলায় ২২টি, মিঠামইন উপজেলায় ১২টি, নিকলী উপজেলায় ২০টি, বাজিতপুর উপজেলায় ৩২টি, কুলিয়ারচর উপজেলায় ৩৬টি, তাড়াইল উপজেলায় ৪৬টি, ইটনা উপজেলায় ৯২টি ঘর উপকারভোগীদের নিকট ২ শতাংশ জমিসহ হস্তান্তর করা হবে। আগামী ৯ আগস্ট আশ্রয়ণ প্রকল্প-২ এর আওতায় চতুর্থ পর্যায়ের দ্বিতীয় ধাপে হোসেনপুর, করিমগঞ্জ, বাজিতপুর, কুলিয়ারচর, নিকলী, মিঠামইন উপজেলাকে ভূমিহীন ও গৃহহীন মুক্ত ঘোষণা করা হবে।
জেলায় প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ পর্যায়ের প্রথম ধাপে মোট ২ হাজার ২১১টি ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারকে পুনর্বাসন করা হয়েছে। জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘আশ্রয়ণ প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে জেলায় উদ্ধারকৃত খাসজমির পরিমাণ ৬৬ দশমিক ৯৮ একর। এসব জমির স্থানীয় বাজারমূল্য প্রায় ৯৫ কোটি ১২ লাখ ৫০ হাজার টাকা। অন্যদিকে জেলায় ক্রয়কৃত জমির পরিমাণ ১১২ দশমিক ৮২ শতক। এ জমির স্থানীয় বাজারমূল্য ১ কোটি ৪৭ লাখ টাকা।’ তিনি আরও বলেন, ‘উপজেলা ও ইউনিয়ন কমিটি কর্তৃক ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবার যাচাই বাছাইয়ের দিন নির্দিষ্ট তারিখ ও সময় নির্ধারণ করে মাইকিং করে ভূমিহীনদের জড়ো করা হয়। উপস্থিত ভূমিহীনদের সঙ্গে সরাসরি কথা বলে, যাচাই করে, প্রাথমিক বাছাই করা হয়। আমরা নির্মাণস্থলে গিয়ে প্রধানমন্ত্রীর এই বিশেষ প্রকল্পের কাজ তদারকি করেছি। উপজেলা মনিটরিং টিমও নিয়মিত মনিটরিং করেছে। টেকসই ও উন্নতমানের মালামাল ব্যবহার করে ঘরগুলো নির্মাণ করা হয়েছে।’
জেলা প্রশাসক আবুল কালাম আজাদ জানান,৬টি উপজেলাকে ভূমিহীন ও গৃহহীন মুক্ত ঘোষণা করা হবে। কোনো কারণে নতুন করে কেউ ভূমিহীন এবং গৃহহীন হলে ওই সব পরিবারকে একই ধরনের প্রকল্পের মাধ্যমে পুনর্বাসন করা হবে। সংবাদ সম্মেলনে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন—স্থানীয় সরকার বিভাগের উপপরিচালক মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) রুবেল মাহমুদ, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) এটিএম ফরহাদ চৌধুরী, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ আলী সিদ্দিকী, সদর উপজেলা ভূমি অফিসের সহকারী কমিশনার (ভূমি) রাকিবুল ইসলাম প্রমুখ।
কিশোরগঞ্জে আশ্রয়ণ প্রকল্প-২ এর আওতায় চতুর্থ পর্যায়ের দ্বিতীয় ধাপে ২৭২টি গৃহহীন পরিবার পাচ্ছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপহারের পাকা ঘর। সেই সঙ্গে আগামী ৯ আগস্ট এই প্রকল্পের আওতায় চতুর্থ পর্যায়ের দ্বিতীয় ধাপে ছয়টি উপজেলাকে ভূমিহীন ও গৃহহীন মুক্ত ঘোষণা করা হবে।
আজ সোমবার দুপুরে কিশোরগঞ্জে নিজ কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানিয়েছেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ।ইতিপূর্বে কিশোরগঞ্জ সদর, কটিয়াদী, পাকুন্দিয়া, ভৈরব, অষ্টগ্রাম উপজেলাকে ভূমিহীন ও গৃহহীন মুক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। এ ছাড়া ইটনা ও তাড়াইল উপজেলাকে ভূমিহীন ও গৃহহীনমুক্ত উপজেলা হিসেবে ঘোষণা করার প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে বলেও জানান তিনি।
জেলা প্রশাসকের কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, জেলায় চতুর্থ পর্যায়ের দ্বিতীয় ধাপে করিমগঞ্জ উপজেলায় ১২টি, হোসেনপুর উপজেলায় ২২টি, মিঠামইন উপজেলায় ১২টি, নিকলী উপজেলায় ২০টি, বাজিতপুর উপজেলায় ৩২টি, কুলিয়ারচর উপজেলায় ৩৬টি, তাড়াইল উপজেলায় ৪৬টি, ইটনা উপজেলায় ৯২টি ঘর উপকারভোগীদের নিকট ২ শতাংশ জমিসহ হস্তান্তর করা হবে। আগামী ৯ আগস্ট আশ্রয়ণ প্রকল্প-২ এর আওতায় চতুর্থ পর্যায়ের দ্বিতীয় ধাপে হোসেনপুর, করিমগঞ্জ, বাজিতপুর, কুলিয়ারচর, নিকলী, মিঠামইন উপজেলাকে ভূমিহীন ও গৃহহীন মুক্ত ঘোষণা করা হবে।
জেলায় প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ পর্যায়ের প্রথম ধাপে মোট ২ হাজার ২১১টি ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারকে পুনর্বাসন করা হয়েছে। জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘আশ্রয়ণ প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে জেলায় উদ্ধারকৃত খাসজমির পরিমাণ ৬৬ দশমিক ৯৮ একর। এসব জমির স্থানীয় বাজারমূল্য প্রায় ৯৫ কোটি ১২ লাখ ৫০ হাজার টাকা। অন্যদিকে জেলায় ক্রয়কৃত জমির পরিমাণ ১১২ দশমিক ৮২ শতক। এ জমির স্থানীয় বাজারমূল্য ১ কোটি ৪৭ লাখ টাকা।’ তিনি আরও বলেন, ‘উপজেলা ও ইউনিয়ন কমিটি কর্তৃক ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবার যাচাই বাছাইয়ের দিন নির্দিষ্ট তারিখ ও সময় নির্ধারণ করে মাইকিং করে ভূমিহীনদের জড়ো করা হয়। উপস্থিত ভূমিহীনদের সঙ্গে সরাসরি কথা বলে, যাচাই করে, প্রাথমিক বাছাই করা হয়। আমরা নির্মাণস্থলে গিয়ে প্রধানমন্ত্রীর এই বিশেষ প্রকল্পের কাজ তদারকি করেছি। উপজেলা মনিটরিং টিমও নিয়মিত মনিটরিং করেছে। টেকসই ও উন্নতমানের মালামাল ব্যবহার করে ঘরগুলো নির্মাণ করা হয়েছে।’
জেলা প্রশাসক আবুল কালাম আজাদ জানান,৬টি উপজেলাকে ভূমিহীন ও গৃহহীন মুক্ত ঘোষণা করা হবে। কোনো কারণে নতুন করে কেউ ভূমিহীন এবং গৃহহীন হলে ওই সব পরিবারকে একই ধরনের প্রকল্পের মাধ্যমে পুনর্বাসন করা হবে। সংবাদ সম্মেলনে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন—স্থানীয় সরকার বিভাগের উপপরিচালক মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) রুবেল মাহমুদ, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) এটিএম ফরহাদ চৌধুরী, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ আলী সিদ্দিকী, সদর উপজেলা ভূমি অফিসের সহকারী কমিশনার (ভূমি) রাকিবুল ইসলাম প্রমুখ।
মূল সড়কে অটোরিকশা চালানোর দাবিতে রাজধানীর জুরাইন রেলগেট এলাকায় চালকেরা বিক্ষোভ করলে মারধরের শিকার হয়েছেন। পুলিশ ও স্থানীয়রা তাঁদের লাঠিপেটা করে সরিয়ে দেন। আজ শুক্রবার দুপুরে এ ঘটনা ঘটে...
১৭ মিনিট আগেকুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ায় পরিবেশবান্ধব মালচিং পদ্ধতিতে সবজি চাষ বাড়ছে। বিষমুক্ত এই পদ্ধতিতে ফলন ভালো হওয়ায় লাভবান হচ্ছেন কৃষকেরা। এ ছাড়া চাষাবাদে খরচ কম লাগছে।
১ ঘণ্টা আগেরংপুর বিভাগীয় সনাতনী সমাবেশস্থল পরিবর্তন করা হয়েছে। রংপুর জেলা স্কুল মাঠে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও তা পরিবর্তন করে শহর থেকে প্রায় ৫ কিলোমিটার দূরে মাহীগঞ্জ কলেজ মাঠে আয়োজন করা হচ্ছে...
২ ঘণ্টা আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের রাজশাহীর অন্যতম ‘সমন্বয়ক’ সোহেল রানাকে ‘ভুয়া’ বলে আখ্যায়িত করেছে ছাত্রদল। আজ শুক্রবার বেলা ১১টায় নগরের একটি রেস্তোরাঁয় সংবাদ সম্মেলন করে সোহেল রানাকে হাতুড়িপেটার অভিযোগও অস্বীকার করেছে রাজশাহী নগর ছাত্রদল...
২ ঘণ্টা আগে