নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানী ঢাকা মহানগরীর বাসযোগ্যতা বাড়াতে বড় বড় প্রকল্পে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে, কিন্তু গুরুত্ব পায়নি নগর সুশাসন। এ ছাড়া প্রকল্পগুলোতে পরিবেশ সুরক্ষা ও জনস্বাস্থ্যকে প্রাধান্য না দেওয়ায় ঢাকার বাসযোগ্যতার টেকসই উন্নয়ন হয়নি। আজ বুধবার বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব প্ল্যানার্স (বিআইপি) আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ মন্তব্য করেছেন বক্তারা।
রাজধানীর বাংলামোটরে প্ল্যানার্স টাওয়ারের বিআইপি মিলনায়তনে ‘বাসযোগ্যতার সূচকে ঢাকা কেন এত পিছিয়ে’ শীর্ষক সংবাদ সম্মেলনে বিআইপির সভাপতি আদিল মুহাম্মদ খান লিখিত বক্তব্যে বলেন, ‘ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে বিগত সময়ে বিভিন্ন খাতে বড় ধরনের প্রকল্পে বিনিয়োগকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। কম গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে নগর সুশাসন, সেবা সংস্থাসমূহের পারস্পরিক যোগাযোগ, উন্নয়ন প্রকল্পসমূহের কার্যকর সমন্বয়, সেবা সংস্থাসমূহের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি। নাগরিক পরিষেবার ক্ষেত্রে এলাকাভিত্তিক বৈষম্য আছে; পার্ক-খেলার মাঠসহ বিভিন্ন নাগরিক সেবার প্রবেশগম্যতার সমস্যা আছে।’
আদিল মুহাম্মদ খান আরও বলেন, ‘ঢাকার যানজট এবং বায়ু, পানিসহ পরিবেশদূষণ ও বর্জ্য ব্যবস্থাপনার সাশ্রয়ী, কার্যকর ও টেকসই সমাধান বের না করতে পারলে ঢাকা বাসযোগ্য হবে না।
গত ২৭ জুন প্রকাশিত ইকোনমিক ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (ইআইইউ) বাসযোগ্যতা সূচকে ১৭৩ দেশের মধ্যে ঢাকা শহরের অবস্থান ১৬৮তম (স্কোর ৪৩), যা নিচের দিক থেকে ষষ্ঠ স্থানে ঢাকার অবস্থান নির্দেশ করে। বাসযোগ্যতা সূচকে প্রথম অবস্থানে থাকা অস্ট্রিয়ার রাজধানী ভিয়েনার স্কোর ৯৮ দশমিক ৪। সবচেয়ে নিচের অবস্থানে থাকা সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কের স্কোর ৩০ দশমিক ৭ এবং যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেনের কিয়েভের স্কোর ৪৪ দশমিক ৫ (অবস্থান ১৬৫ তম)। বৈশ্বিক বিভিন্ন বাসযোগ্যতার সূচকে ঢাকা শহর ধারাবাহিকভাবে নিচের দিকেই অবস্থান করছে।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা বলেন, বাসযোগ্যতার সূচকে ঢাকার এই অবস্থান থেকে উন্নতি না করতে পারলে ঢাকায় বসবাসরত দেড় কোটি মানুষ, যারা আমাদের অর্থনীতির চালিকাশক্তি, তাদের সামাজিক ও অর্থনৈতিক বিকাশ এবং তাদের জীবনমানের টেকসই উন্নয়ন অর্জিত হবে না। একই সঙ্গে ঢাকার অবাসযোগ্যতার পাশাপাশি অস্থায়িত্বশীল উন্নয়ন কর্মকাণ্ড সারা দেশের সুষম ও টেকসই উন্নয়নের জন্যই বোঝা হয়ে দাঁড়াচ্ছে।
সংবাদ সম্মেলনে বিআইপির সাধারণ সম্পাদক শেখ মুহম্মদ মেহেদীর সঞ্চালনায় আরও বক্তব্য রাখেন সংগঠনের সাবেক সভাপতি আকতার মাহমুদ, মোহাম্মদ ফজলে রেজা সুমন, সাবেক সহসভাপতি আরিফুল ইসলাম প্রমুখ।
রাজধানী ঢাকা মহানগরীর বাসযোগ্যতা বাড়াতে বড় বড় প্রকল্পে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে, কিন্তু গুরুত্ব পায়নি নগর সুশাসন। এ ছাড়া প্রকল্পগুলোতে পরিবেশ সুরক্ষা ও জনস্বাস্থ্যকে প্রাধান্য না দেওয়ায় ঢাকার বাসযোগ্যতার টেকসই উন্নয়ন হয়নি। আজ বুধবার বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব প্ল্যানার্স (বিআইপি) আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ মন্তব্য করেছেন বক্তারা।
রাজধানীর বাংলামোটরে প্ল্যানার্স টাওয়ারের বিআইপি মিলনায়তনে ‘বাসযোগ্যতার সূচকে ঢাকা কেন এত পিছিয়ে’ শীর্ষক সংবাদ সম্মেলনে বিআইপির সভাপতি আদিল মুহাম্মদ খান লিখিত বক্তব্যে বলেন, ‘ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে বিগত সময়ে বিভিন্ন খাতে বড় ধরনের প্রকল্পে বিনিয়োগকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। কম গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে নগর সুশাসন, সেবা সংস্থাসমূহের পারস্পরিক যোগাযোগ, উন্নয়ন প্রকল্পসমূহের কার্যকর সমন্বয়, সেবা সংস্থাসমূহের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি। নাগরিক পরিষেবার ক্ষেত্রে এলাকাভিত্তিক বৈষম্য আছে; পার্ক-খেলার মাঠসহ বিভিন্ন নাগরিক সেবার প্রবেশগম্যতার সমস্যা আছে।’
আদিল মুহাম্মদ খান আরও বলেন, ‘ঢাকার যানজট এবং বায়ু, পানিসহ পরিবেশদূষণ ও বর্জ্য ব্যবস্থাপনার সাশ্রয়ী, কার্যকর ও টেকসই সমাধান বের না করতে পারলে ঢাকা বাসযোগ্য হবে না।
গত ২৭ জুন প্রকাশিত ইকোনমিক ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (ইআইইউ) বাসযোগ্যতা সূচকে ১৭৩ দেশের মধ্যে ঢাকা শহরের অবস্থান ১৬৮তম (স্কোর ৪৩), যা নিচের দিক থেকে ষষ্ঠ স্থানে ঢাকার অবস্থান নির্দেশ করে। বাসযোগ্যতা সূচকে প্রথম অবস্থানে থাকা অস্ট্রিয়ার রাজধানী ভিয়েনার স্কোর ৯৮ দশমিক ৪। সবচেয়ে নিচের অবস্থানে থাকা সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কের স্কোর ৩০ দশমিক ৭ এবং যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেনের কিয়েভের স্কোর ৪৪ দশমিক ৫ (অবস্থান ১৬৫ তম)। বৈশ্বিক বিভিন্ন বাসযোগ্যতার সূচকে ঢাকা শহর ধারাবাহিকভাবে নিচের দিকেই অবস্থান করছে।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা বলেন, বাসযোগ্যতার সূচকে ঢাকার এই অবস্থান থেকে উন্নতি না করতে পারলে ঢাকায় বসবাসরত দেড় কোটি মানুষ, যারা আমাদের অর্থনীতির চালিকাশক্তি, তাদের সামাজিক ও অর্থনৈতিক বিকাশ এবং তাদের জীবনমানের টেকসই উন্নয়ন অর্জিত হবে না। একই সঙ্গে ঢাকার অবাসযোগ্যতার পাশাপাশি অস্থায়িত্বশীল উন্নয়ন কর্মকাণ্ড সারা দেশের সুষম ও টেকসই উন্নয়নের জন্যই বোঝা হয়ে দাঁড়াচ্ছে।
সংবাদ সম্মেলনে বিআইপির সাধারণ সম্পাদক শেখ মুহম্মদ মেহেদীর সঞ্চালনায় আরও বক্তব্য রাখেন সংগঠনের সাবেক সভাপতি আকতার মাহমুদ, মোহাম্মদ ফজলে রেজা সুমন, সাবেক সহসভাপতি আরিফুল ইসলাম প্রমুখ।
পদ্মা সেতু নির্মাণে আওয়ামী লীগের কৃতিত্ব নেই উল্লেখ করে এই নেতা বলেন, ‘বলতে পারেন আওয়ামী লীগ পদ্মা সেতু করেছে। আমি যদি কষ্ট করে উপার্জন করে একটা তিনতলা বিল্ডিং করি, মানুষ আমাকে সাধুবাদ জানাবে, মোবারকবাদ জানাবে। আর যদি মানুষের থেকে লোন নিয়ে তিনতলা বিল্ডিং করি, মানুষ আমাকে বেহায়া বলবে। হাসিনা যখন ২০০৯
২৫ মিনিট আগেসিলেট বিভাগ, মৌলভীবাজার জেলা, কমলগঞ্জ, আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, জেলার খবর
৩৩ মিনিট আগেলালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলায় জমি দখল নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষ হয়েছে। আজ শুক্রবার দুপুরে উপজেলার টংভাঙ্গা ইউনিয়নের গেন্দুকুড়ি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। পরে খবর পেয়ে পুলিশ ও বিজিবি ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এতে ইউপি সদস্যসহ অন্তত ১১ জন আহত হন।
৩৫ মিনিট আগেব্যবসায়ীদের সংগঠন দ্য চাঁপাইনবাবগঞ্জ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির পরিচালনা পর্ষদের ২০২৪-২৬ মেয়াদে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে আগামীকাল শনিবার। সংগঠনটিতে ২২ জন পরিচালকের মধ্যে চারজন ট্রেড গ্রুপ থেকে ইতিমধ্যে মনোনীত হয়েছেন। ভোটাভুটি হবে ১৮ পরিচালক পদে। এর মধ্যে ১৩ জন সাধারণ ও ৫ জন সহযোগী পরিচালক।
১ ঘণ্টা আগে