নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী জেড আই খান পান্নার বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার অভিযোগে মামলার ঘটনায় তীব্র নিন্দা জানিয়েছে আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক), মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশন (এমএসএফ) ও বাংলাদেশ লিগ্যাল এইড অ্যান্ড সার্ভিসেস ট্রাস্টসহ (ব্লাস্ট) বিভিন্ন মানবাধিকার সংগঠন।
আজ রোববার পৃথক পৃথক সংবাদ বিবৃতির মাধ্যমে নিন্দা প্রকাশ করে সংগঠনগুলো।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে ১৯ জুলাই আহাদুল ইসলাম নামে একজনকে গুলি ও মারধরের মাধ্যমে হত্যাচেষ্টার অভিযোগে খিলগাঁও থানায় ১৭ অক্টোবর আসকের চেয়ারপারসন জেড আই খান পান্নাসহ ১৮০ জনকে আসামি করে মামলাটি দায়ের করেন আহাদুলের বাবা মো. বাকের (৫২)।
মামলাটিকে ‘মিথ্যা ও হয়রানিমূলক’ অভিহিত করে আসকের বিবৃতিতে বলা হয়, ‘জেড আই খান পান্না বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শুরু থেকেই ছাত্রদের ন্যায়সংগত দাবি এবং তাঁদের নেতৃবৃন্দকে আটকের ঘটনায় আইনি লড়াইয়ে সম্পৃক্ত থেকেছেন। তাঁর নীতি এবং আদর্শের জায়গায় তিনি সরব ছিলেন। আইন ও সালিশ কেন্দ্র মনে করে, মানবাধিকার বিষয়ে এবং বর্তমান প্রেক্ষাপট-সংশ্লিষ্ট আলোচনা, মতামত ও বক্তব্য–সংক্রান্ত কোনো ভূমিকায় কোনো পক্ষের অসন্তুষ্টি থেকে জেড আই খান পান্নার বিরুদ্ধে এ ধরনের মামলা দায়ের করা হতে পারে।’
জেড আই খান পান্নার বিষয়ে আসকের বিবৃতিতে বলা হয়, ‘মানবাধিকারকর্মী জেড আই খান পান্না জীবনভর মানুষের অধিকারের কথা বলেছেন এবং বলছেন। কখনো তিনি ক্রসফায়ার, গুম, নির্যাতনের বিরুদ্ধে কথা বলতে গিয়ে কোনো পক্ষের অসন্তুষ্টিতে পড়েছেন, আবার মতপ্রকাশের স্বাধীনতা এবং ধর্মীয়, জাতিগত সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীর অধিকার নিয়ে কাজ করতে গিয়ে বিশেষ কোনো পক্ষের অসন্তুষ্টিতে পড়েছেন।
‘জেড আই খান পান্নার লড়াইটা প্রকৃত অর্থে বঞ্চিত জনগোষ্ঠীর জন্য। সাধারণ মানুষের ন্যায়বিচার প্রাপ্তি আর তাদের অধিকার প্রতিষ্ঠায় এক অগ্রসৈনিক হিসেবেই তিনি দেশের মানুষের কাছে সমাদৃত। তিনি সব সরকারের আমলেই সোচ্চার ছিলেন এবং আছেন।’
ব্লাস্টের বিবৃতিতে বলা হয়, ‘ব্লাস্ট এ হত্যা মামলায় শুধুমাত্র হয়রানি করার উদ্দেশ্যে ভিত্তিহীনভাবে আসামি হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী এবং ব্লাস্টের ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য অ্যাডভোকেট জেড আই খানের নাম অতিসত্বর প্রত্যাহারের লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের জোরালো আবেদন জানাচ্ছে। একই সঙ্গে জুলাইয়ের গণহত্যার বিচারের জন্য জরুরি ভিত্তিতে উচ্চপর্যায়ের উদ্যোগ গ্রহণ, আহত ও নিহত ব্যক্তিদের জন্য জরুরি আইনি সহায়তার ব্যবস্থা করা এবং পাশাপাশি যেকোনো ধরনের হয়রানিমূলক কর্মকাণ্ড বন্ধের আবেদন জানাচ্ছে।’
এমএসএফের বিবৃতিতে বলা হয়, ‘এ ধরনের হয়রানিমূলক, ভিত্তিহীন মামলা দায়ের করে সমাজের বিশিষ্ট নাগরিক ও মানবাধিকারকর্মীদের হেয় ও সম্মানহানি করার চেষ্টা করা হচ্ছে, যা স্বাধীন মতামত প্রকাশকে বাধাগ্রস্ত করছে। অপর দিকে এহেন ঢালাওভাবে হত্যা বা হত্যাচেষ্টা মামলা দায়ের করার ফলে যারা প্রকৃতপক্ষে এ ধরনের কর্মকাণ্ডের জন্য দায়ী, তাদের বিচারের প্রক্রিয়া নিয়ে জনমনে সংশয়ের সৃষ্টি হবে এবং বিচারব্যবস্থার প্রতি আস্থাহীনতা দেখা দেওয়ার সম্ভাবনা আছে।’
সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী জেড আই খান পান্নার বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার অভিযোগে মামলার ঘটনায় তীব্র নিন্দা জানিয়েছে আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক), মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশন (এমএসএফ) ও বাংলাদেশ লিগ্যাল এইড অ্যান্ড সার্ভিসেস ট্রাস্টসহ (ব্লাস্ট) বিভিন্ন মানবাধিকার সংগঠন।
আজ রোববার পৃথক পৃথক সংবাদ বিবৃতির মাধ্যমে নিন্দা প্রকাশ করে সংগঠনগুলো।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে ১৯ জুলাই আহাদুল ইসলাম নামে একজনকে গুলি ও মারধরের মাধ্যমে হত্যাচেষ্টার অভিযোগে খিলগাঁও থানায় ১৭ অক্টোবর আসকের চেয়ারপারসন জেড আই খান পান্নাসহ ১৮০ জনকে আসামি করে মামলাটি দায়ের করেন আহাদুলের বাবা মো. বাকের (৫২)।
মামলাটিকে ‘মিথ্যা ও হয়রানিমূলক’ অভিহিত করে আসকের বিবৃতিতে বলা হয়, ‘জেড আই খান পান্না বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শুরু থেকেই ছাত্রদের ন্যায়সংগত দাবি এবং তাঁদের নেতৃবৃন্দকে আটকের ঘটনায় আইনি লড়াইয়ে সম্পৃক্ত থেকেছেন। তাঁর নীতি এবং আদর্শের জায়গায় তিনি সরব ছিলেন। আইন ও সালিশ কেন্দ্র মনে করে, মানবাধিকার বিষয়ে এবং বর্তমান প্রেক্ষাপট-সংশ্লিষ্ট আলোচনা, মতামত ও বক্তব্য–সংক্রান্ত কোনো ভূমিকায় কোনো পক্ষের অসন্তুষ্টি থেকে জেড আই খান পান্নার বিরুদ্ধে এ ধরনের মামলা দায়ের করা হতে পারে।’
জেড আই খান পান্নার বিষয়ে আসকের বিবৃতিতে বলা হয়, ‘মানবাধিকারকর্মী জেড আই খান পান্না জীবনভর মানুষের অধিকারের কথা বলেছেন এবং বলছেন। কখনো তিনি ক্রসফায়ার, গুম, নির্যাতনের বিরুদ্ধে কথা বলতে গিয়ে কোনো পক্ষের অসন্তুষ্টিতে পড়েছেন, আবার মতপ্রকাশের স্বাধীনতা এবং ধর্মীয়, জাতিগত সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীর অধিকার নিয়ে কাজ করতে গিয়ে বিশেষ কোনো পক্ষের অসন্তুষ্টিতে পড়েছেন।
‘জেড আই খান পান্নার লড়াইটা প্রকৃত অর্থে বঞ্চিত জনগোষ্ঠীর জন্য। সাধারণ মানুষের ন্যায়বিচার প্রাপ্তি আর তাদের অধিকার প্রতিষ্ঠায় এক অগ্রসৈনিক হিসেবেই তিনি দেশের মানুষের কাছে সমাদৃত। তিনি সব সরকারের আমলেই সোচ্চার ছিলেন এবং আছেন।’
ব্লাস্টের বিবৃতিতে বলা হয়, ‘ব্লাস্ট এ হত্যা মামলায় শুধুমাত্র হয়রানি করার উদ্দেশ্যে ভিত্তিহীনভাবে আসামি হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী এবং ব্লাস্টের ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য অ্যাডভোকেট জেড আই খানের নাম অতিসত্বর প্রত্যাহারের লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের জোরালো আবেদন জানাচ্ছে। একই সঙ্গে জুলাইয়ের গণহত্যার বিচারের জন্য জরুরি ভিত্তিতে উচ্চপর্যায়ের উদ্যোগ গ্রহণ, আহত ও নিহত ব্যক্তিদের জন্য জরুরি আইনি সহায়তার ব্যবস্থা করা এবং পাশাপাশি যেকোনো ধরনের হয়রানিমূলক কর্মকাণ্ড বন্ধের আবেদন জানাচ্ছে।’
এমএসএফের বিবৃতিতে বলা হয়, ‘এ ধরনের হয়রানিমূলক, ভিত্তিহীন মামলা দায়ের করে সমাজের বিশিষ্ট নাগরিক ও মানবাধিকারকর্মীদের হেয় ও সম্মানহানি করার চেষ্টা করা হচ্ছে, যা স্বাধীন মতামত প্রকাশকে বাধাগ্রস্ত করছে। অপর দিকে এহেন ঢালাওভাবে হত্যা বা হত্যাচেষ্টা মামলা দায়ের করার ফলে যারা প্রকৃতপক্ষে এ ধরনের কর্মকাণ্ডের জন্য দায়ী, তাদের বিচারের প্রক্রিয়া নিয়ে জনমনে সংশয়ের সৃষ্টি হবে এবং বিচারব্যবস্থার প্রতি আস্থাহীনতা দেখা দেওয়ার সম্ভাবনা আছে।’
রাজধানীর তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানা এলাকার বিটাক মোড়ে বাংলাদেশ টেক্সটাইল ইউনিভার্সিটির (বুটেক্স) শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ হয়েছে। সংঘর্ষে উভয় পক্ষের অন্তত অর্ধশত শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন। আহতদের শমরিতা ও ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। আহতদের মধ্যে কয়েকজ
৬ ঘণ্টা আগেরাজধানীর তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানা এলাকার বিটাক মোড়ে বাংলাদেশ টেক্সটাইল ইউনিভার্সিটির (বুটেক্স) শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ হয়েছে। রোববার (২৪ নভেম্বর) রাত ১০টা থেকে এ সংঘর্ষ শুরু হয়। পরে পুলিশ গিয়ে দুই পক্ষকে ছত্রভঙ্গ করে দেয়। রাত ১২টায় শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত ঘট
৭ ঘণ্টা আগেব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে ভারতে যাওয়ার সময় স্বেচ্ছাসেবক লীগের এক নেতাকে আটক করেছে বিজিবি। আজ রোববার বিকেলে আখাউড়া স্থলবন্দর বিজিবি চেকপোস্ট থেকে তাঁকে আটক করে বিজিবি আইসিপি ক্যাম্পের টহলরত জওয়ানরা।
৮ ঘণ্টা আগেপুরান ঢাকায় সেন্ট গ্রেগরি স্কুল অ্যান্ড কলেজে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর করেছেন সোহরাওয়ার্দী কলেজের শিক্ষার্থীরা। আজ রোববার রাজধানীর ৩৫ এর অধিক কলেজের শিক্ষার্থীরা সোহরাওয়ার্দী কলেজে ভাঙচুর ও লুটপাট করার পর ক্ষুব্ধ হয়ে শিক্ষার্থীরা ৫টার দিকে এ হামলা চালায়।
৮ ঘণ্টা আগে