ঢাবি প্রতিনিধি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার ভবনে শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন ধরনের হয়রানিমূলক কর্মকাণ্ড, কর্মকর্তাদের অশালীন আচরণ বন্ধ ও প্রশাসনিক ভবনকে আধুনিকায়ন করাসহ গত ৩০ অক্টোবর ৮ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি গ্রহণ করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের ২০১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী আবুল হাসনাত আব্দুল্লাহ। অবস্থান কর্মসূচির সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামানকে ১০ দিনের মধ্যে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান তিনি।
১০ দিন শেষ হওয়ার পরেও বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ দাবি পূরণে কোনো পদক্ষেপ না নেওয়ায় পুনরায় অবস্থান কর্মসূচি শুরু করেন হাসনাত আবদুল্লাহ।
আজ রবিবার সকাল ১০টা থেকে রেজিস্ট্রার ভবনের (প্রশাসনিক ভবন) সামনে এই কর্মসূচি শুরু করেন। দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত এই কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেন হাসনাত ৷
হাসনাত আবদুল্লাহ জানান, সকাল ৯টায় অফিস টাইম থাকলেও ৯টা ৪০ মিনিটে রেজিস্ট্রার বিল্ডিংয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা অফিসে অনুপস্থিত ছিলেন। সেই ছবি তুলতে গেলে আমাকে বাধা দেওয়া হয়। তারা জানায়, রেজিস্ট্রার বিল্ডিংয়ের ছবি তোলার আগে নাকি কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিয়ে ছবি তুলতে হবে!
কর্মসূচি পালনকালে রেজিস্ট্রার ভবন নিয়ে শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণের একটি জরিপ তুলে ধরেন হাসনাত। জরিপের ফলাফলে দেখা যায়, ৮৯.২ শতাংশ শিক্ষার্থী রেজিস্ট্রার ভবনের সেবার অভিজ্ঞতা ভয়াবহ ও অপ্রত্যাশিত; ৬৮.৩ শতাংশ শিক্ষার্থীর মতামত হলো প্রশাসনিক ভবনে ঘুষ লেনদেন ও স্বজনপ্রীতির চর্চা হয়; সর্বোচ্চসংখ্যক হয়রানি হয় ভর্তি শাখায়, বৃত্তি শাখায়, মার্কশিট শাখায় ও ট্রান্স ক্রিপ্ট শাখায় (ক্রমানুযায়ী) ; ৪০০-এর অধিক শিক্ষার্থীর শুনতে হয়েছে, ‘লাঞ্চের পরে আসুন’, ‘এটা এই রুমের কাজ না’, ‘কাগজ এখনো হল থেকে আসেনি’; মোট ৮৬.১ শতাংশ শিক্ষার্থী মনে করে রেজিস্ট্রার ভবনের বর্তমান কাজ ডিজিটাল বাংলাদেশ ধারণার সম্পূর্ণ বিপরীত, বিপরীত বা শূন্য; ৪০০-এর বেশি শিক্ষার্থীর অভিযোগ, সেবাদাতাদের কাছে সেবাগ্রহীতারা নিরুপায় এবং সেবাগ্রহীতাদের সময়ের কোনো মূল্য নেই; প্রায় ৬০০ শিক্ষার্থীর মতে প্রশাসনিক ভবনের সেবার মান অপরিবর্তিত থাকার কারণ কর্মকর্তাদের স্বেচ্ছাচারিতা, স্বচ্ছতার অভাব এবং ৭২.২ শতাংশ শিক্ষার্থী মনে করে সেবার মান উন্নয়নের জন্য প্রত্যক্ষ আন্দোলনের মাধ্যমে কর্তৃপক্ষকে বাধ্য করা উচিত।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার ভবনের গেটের সামনে ‘ডিজিটাল বাংলাদেশে সনাতন পদ্ধতিতে ছাত্র হয়রানি বন্ধ হোক’, ‘লাঞ্চের পরে আসুন-সুলভ আচরণ বন্ধ করুন, পেশাদারিত্ব বজায় রাখুন’, ও ‘আমরা গোলাম নই! আমরা ছাত্র আপনাদের ঝাড়ি শুনতে আসিনি, সেবা নিতে এসেছি’ ইত্যাদি প্ল্যাকার্ড হাতে নিয়ে এই কর্মসূচি পালন করেন হাসনাত ৷
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার ভবনে শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন ধরনের হয়রানিমূলক কর্মকাণ্ড, কর্মকর্তাদের অশালীন আচরণ বন্ধ ও প্রশাসনিক ভবনকে আধুনিকায়ন করাসহ গত ৩০ অক্টোবর ৮ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি গ্রহণ করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের ২০১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী আবুল হাসনাত আব্দুল্লাহ। অবস্থান কর্মসূচির সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামানকে ১০ দিনের মধ্যে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান তিনি।
১০ দিন শেষ হওয়ার পরেও বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ দাবি পূরণে কোনো পদক্ষেপ না নেওয়ায় পুনরায় অবস্থান কর্মসূচি শুরু করেন হাসনাত আবদুল্লাহ।
আজ রবিবার সকাল ১০টা থেকে রেজিস্ট্রার ভবনের (প্রশাসনিক ভবন) সামনে এই কর্মসূচি শুরু করেন। দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত এই কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেন হাসনাত ৷
হাসনাত আবদুল্লাহ জানান, সকাল ৯টায় অফিস টাইম থাকলেও ৯টা ৪০ মিনিটে রেজিস্ট্রার বিল্ডিংয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা অফিসে অনুপস্থিত ছিলেন। সেই ছবি তুলতে গেলে আমাকে বাধা দেওয়া হয়। তারা জানায়, রেজিস্ট্রার বিল্ডিংয়ের ছবি তোলার আগে নাকি কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিয়ে ছবি তুলতে হবে!
কর্মসূচি পালনকালে রেজিস্ট্রার ভবন নিয়ে শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণের একটি জরিপ তুলে ধরেন হাসনাত। জরিপের ফলাফলে দেখা যায়, ৮৯.২ শতাংশ শিক্ষার্থী রেজিস্ট্রার ভবনের সেবার অভিজ্ঞতা ভয়াবহ ও অপ্রত্যাশিত; ৬৮.৩ শতাংশ শিক্ষার্থীর মতামত হলো প্রশাসনিক ভবনে ঘুষ লেনদেন ও স্বজনপ্রীতির চর্চা হয়; সর্বোচ্চসংখ্যক হয়রানি হয় ভর্তি শাখায়, বৃত্তি শাখায়, মার্কশিট শাখায় ও ট্রান্স ক্রিপ্ট শাখায় (ক্রমানুযায়ী) ; ৪০০-এর অধিক শিক্ষার্থীর শুনতে হয়েছে, ‘লাঞ্চের পরে আসুন’, ‘এটা এই রুমের কাজ না’, ‘কাগজ এখনো হল থেকে আসেনি’; মোট ৮৬.১ শতাংশ শিক্ষার্থী মনে করে রেজিস্ট্রার ভবনের বর্তমান কাজ ডিজিটাল বাংলাদেশ ধারণার সম্পূর্ণ বিপরীত, বিপরীত বা শূন্য; ৪০০-এর বেশি শিক্ষার্থীর অভিযোগ, সেবাদাতাদের কাছে সেবাগ্রহীতারা নিরুপায় এবং সেবাগ্রহীতাদের সময়ের কোনো মূল্য নেই; প্রায় ৬০০ শিক্ষার্থীর মতে প্রশাসনিক ভবনের সেবার মান অপরিবর্তিত থাকার কারণ কর্মকর্তাদের স্বেচ্ছাচারিতা, স্বচ্ছতার অভাব এবং ৭২.২ শতাংশ শিক্ষার্থী মনে করে সেবার মান উন্নয়নের জন্য প্রত্যক্ষ আন্দোলনের মাধ্যমে কর্তৃপক্ষকে বাধ্য করা উচিত।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার ভবনের গেটের সামনে ‘ডিজিটাল বাংলাদেশে সনাতন পদ্ধতিতে ছাত্র হয়রানি বন্ধ হোক’, ‘লাঞ্চের পরে আসুন-সুলভ আচরণ বন্ধ করুন, পেশাদারিত্ব বজায় রাখুন’, ও ‘আমরা গোলাম নই! আমরা ছাত্র আপনাদের ঝাড়ি শুনতে আসিনি, সেবা নিতে এসেছি’ ইত্যাদি প্ল্যাকার্ড হাতে নিয়ে এই কর্মসূচি পালন করেন হাসনাত ৷
সনাতন সম্মিলিত জাগরণ জোটের মুখপাত্র ও আন্তর্জাতিক কৃষ্ণভাবনামৃত সংঘের (ইসকন) সাবেক নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীর জামিন নামঞ্জুরের পর মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) চট্টগ্রাম আদালতে বিক্ষোভ হয়। সেই বিক্ষোভে আদালতের মুন্সি সমিতি (অ্যাডভোকেটস ক্লার্ক অ্যাসোসিয়েশন) সহায়তা করেছে এমন দাবি তুলে কার্যালয় ভাঙচুর
৬ ঘণ্টা আগেশেরপুরের মুর্শিদপুর দরবার শরীফে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় আহত হাফেজ উদ্দিন (৩৯) নামে একজন মারা গেছেন। আজ বুধবার (২৭ নভেম্বর) সকালে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
৯ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামে আইনজীবী হত্যার বিচারের দাবিতে এবং সারাদেশে সাম্প্রদায়িক উস্কানি-উন্মাদনা-হামলা রুখে দাঁড়ানোর আহবান জানিয়ে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল (বাসদ)। আজ বুধবার বিকেলে বাসদ সিলেট জেলা শাখার উদ্যোগে নগরের আম্বরখানার দলীয় কার্যালয়ের সামনে এই সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
৯ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামে আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফের কবর জিয়ারত করে ফেরার পথে সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ ও সারজিস আলমের গাড়িবহরের একটি গাড়িকে ধাক্কা দিয়েছে একটি ট্রাক। ওই বহরে থাকা চট্টগ্রামের আরেক সমন্বয়ক খান তালাত মাহমুদ রাফি অভিযোগ করেছেন, এটি পরিকল্পিত হত্যাচেষ্টা।
৯ ঘণ্টা আগে