জহিরুল আলম পিলু
দুপুর সাড়ে বারোটা থেকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের যাত্রাবাড়ীর কাজলা মেয়র মোহাম্মদ হানিফ ফ্লাইওভারের টোল প্লাজার সামনে এই অবরোধ শুরু হয়। এ সময় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে সকল ধরনের যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
শিক্ষার্থীদের মিছিলে অংশগ্রহণ করেন বিভিন্ন কলেজের শিক্ষার্থীরা। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের সংখ্যাও বাড়ে। তবে গতকালের তুলনায় আজকে এই আন্দোলনে নারী শিক্ষার্থীদের সংখ্যা ছিল চোখে পড়ার মতো। এ সময় মিছিলে মিছিলে মুখরিত হয়ে ওঠে গোটা এলাকা।
মিছিলে তাঁদের স্লোগান হলো—আমার ভাই মরল কেন, জবাব চাই, প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য ভুয়া ভুয়া, কোটা আন্দোলনকারীদের ওপর হামলা কেন, বিচার চাই বিচার চাই, তুমি কে আমি কে, রাজাকার রাজাকার, কে বলছে, কে বলেছে, সরকার সরকার। আমার সোনার বাংলায়-বৈষম্যের ঠাঁই নাই, কোটা না মেধা-মেধা মেধা, আপস না সংগ্রাম-সংগ্রাম সংগ্রাম।
ঘটনাস্থলে ব্যাপক পুলিশ মোতায়েন রয়েছে। তাদের রাস্তা ছাড়ার কথা বললে তারা ভুয়া ভুয়া বলে স্লোগান দেয়। তবে পুলিশ রয়েছে শান্ত মেজাজে।
এদিকে বেলা সাড়ে ৩টার দিকে একজন পুলিশ বাইক নিয়ে আন্দোলনকারীদের মাঝ দিয়ে যাওয়ার সময় আন্দোলনকারীরা তাকে মারধর করে। মাথায় হেলমেট থাকায় তিনি অনেকটা বেঁচে গেছেন। পরে পুলিশ শিক্ষার্থীদের কাছে আকুতি মিনতি করলে তাঁরা একপর্যায়ে তাকে ছেড়ে দেন। আন্দোলনকারীদের হাতে দেখা যায়, লাঠি, বাঁশ ইট-পাটকেলসহ বিভিন্ন লেখার প্ল্যাকার্ড।
এ সময় শিক্ষার্থীরা বলেন আমার ভাই মরল কেন প্রধানমন্ত্রী জবাব চাই। তারা আরও বলেন, কোটা সংস্কার করেই ঘরে ফিরে যাব। আমরা দেখি কতজনের লাশ তারা নিতে পারে।
এ ব্যাপারে আন্দোলনে অংশ নেওয়া জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, সেন্ট্রাল উইমেন্স ও সামসুল হক খান কলেজের একাধিক নারী শিক্ষার্থী বলেন, আমরা আমাদের যৌক্তিক অধিকার আদায়ের জন্য রাজপথে নেমেছি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমাদের রাজাকার বলে আখ্যায়িত করেছেন। অথচ আমার বাবা একজন মুক্তি যোদ্ধা। একজন প্রধানমন্ত্রী হয়ে তিনি তার এই কথাটা বলা কতটুকু যৌক্তিক। গতকাল আমাদের ৬ জন ভাইকে তারা হত্যা করেছে। আমরা এ হত্যার বিচার চাই।
এদিকে অবরোধের কারণে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের উভয় পাশে সৃষ্টি হয়েছে দীর্ঘ যানজটের। ভোগান্তিতে পরেছেন বয়স্ক নারী-পুরুষসহ শিশুরা। এ ব্যাপারে বয়স্ক মহসিন বলেন, আমি জরুরি দরকারে যাব কাকরাইল। কিন্তু হঠাৎ করে আজকেও আন্দোলনের কারণে বাস না চলায় পড়েছি বিপাকে। তিনি আরও বলেন, আমরা এসব আন্দোলন চাই না।
এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত (বিকেল ৫ টা) আন্দোলনকারীদের অবরোধ চলছে।
দুপুর সাড়ে বারোটা থেকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের যাত্রাবাড়ীর কাজলা মেয়র মোহাম্মদ হানিফ ফ্লাইওভারের টোল প্লাজার সামনে এই অবরোধ শুরু হয়। এ সময় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে সকল ধরনের যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
শিক্ষার্থীদের মিছিলে অংশগ্রহণ করেন বিভিন্ন কলেজের শিক্ষার্থীরা। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের সংখ্যাও বাড়ে। তবে গতকালের তুলনায় আজকে এই আন্দোলনে নারী শিক্ষার্থীদের সংখ্যা ছিল চোখে পড়ার মতো। এ সময় মিছিলে মিছিলে মুখরিত হয়ে ওঠে গোটা এলাকা।
মিছিলে তাঁদের স্লোগান হলো—আমার ভাই মরল কেন, জবাব চাই, প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য ভুয়া ভুয়া, কোটা আন্দোলনকারীদের ওপর হামলা কেন, বিচার চাই বিচার চাই, তুমি কে আমি কে, রাজাকার রাজাকার, কে বলছে, কে বলেছে, সরকার সরকার। আমার সোনার বাংলায়-বৈষম্যের ঠাঁই নাই, কোটা না মেধা-মেধা মেধা, আপস না সংগ্রাম-সংগ্রাম সংগ্রাম।
ঘটনাস্থলে ব্যাপক পুলিশ মোতায়েন রয়েছে। তাদের রাস্তা ছাড়ার কথা বললে তারা ভুয়া ভুয়া বলে স্লোগান দেয়। তবে পুলিশ রয়েছে শান্ত মেজাজে।
এদিকে বেলা সাড়ে ৩টার দিকে একজন পুলিশ বাইক নিয়ে আন্দোলনকারীদের মাঝ দিয়ে যাওয়ার সময় আন্দোলনকারীরা তাকে মারধর করে। মাথায় হেলমেট থাকায় তিনি অনেকটা বেঁচে গেছেন। পরে পুলিশ শিক্ষার্থীদের কাছে আকুতি মিনতি করলে তাঁরা একপর্যায়ে তাকে ছেড়ে দেন। আন্দোলনকারীদের হাতে দেখা যায়, লাঠি, বাঁশ ইট-পাটকেলসহ বিভিন্ন লেখার প্ল্যাকার্ড।
এ সময় শিক্ষার্থীরা বলেন আমার ভাই মরল কেন প্রধানমন্ত্রী জবাব চাই। তারা আরও বলেন, কোটা সংস্কার করেই ঘরে ফিরে যাব। আমরা দেখি কতজনের লাশ তারা নিতে পারে।
এ ব্যাপারে আন্দোলনে অংশ নেওয়া জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, সেন্ট্রাল উইমেন্স ও সামসুল হক খান কলেজের একাধিক নারী শিক্ষার্থী বলেন, আমরা আমাদের যৌক্তিক অধিকার আদায়ের জন্য রাজপথে নেমেছি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমাদের রাজাকার বলে আখ্যায়িত করেছেন। অথচ আমার বাবা একজন মুক্তি যোদ্ধা। একজন প্রধানমন্ত্রী হয়ে তিনি তার এই কথাটা বলা কতটুকু যৌক্তিক। গতকাল আমাদের ৬ জন ভাইকে তারা হত্যা করেছে। আমরা এ হত্যার বিচার চাই।
এদিকে অবরোধের কারণে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের উভয় পাশে সৃষ্টি হয়েছে দীর্ঘ যানজটের। ভোগান্তিতে পরেছেন বয়স্ক নারী-পুরুষসহ শিশুরা। এ ব্যাপারে বয়স্ক মহসিন বলেন, আমি জরুরি দরকারে যাব কাকরাইল। কিন্তু হঠাৎ করে আজকেও আন্দোলনের কারণে বাস না চলায় পড়েছি বিপাকে। তিনি আরও বলেন, আমরা এসব আন্দোলন চাই না।
এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত (বিকেল ৫ টা) আন্দোলনকারীদের অবরোধ চলছে।
বাগেরহাটের কচুয়ায় ‘চলো পাল্টাই’ সংগঠন ও শিক্ষার্থীরা বিনা লাভের বাজার চালু করেছে। খোলা বাজারের চেয়ে ১০-২০ টাকা কমে আলু, পেঁয়াজ, ডালসহ বিভিন্ন পণ্য বিক্রি হচ্ছে।
৮ মিনিট আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে ছাত্রদের তুলে নিয়ে মারধরের ঘটনায় করা মামলায় কুড়িগ্রামের উলিপুরে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের চার নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে পুলিশ অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করে।
২৭ মিনিট আগেপদ্মা সেতু নির্মাণে আওয়ামী লীগের কৃতিত্ব নেই উল্লেখ করে এই নেতা বলেন, ‘বলতে পারেন আওয়ামী লীগ পদ্মা সেতু করেছে। আমি যদি কষ্ট করে উপার্জন করে একটা তিনতলা বিল্ডিং করি, মানুষ আমাকে সাধুবাদ জানাবে, মোবারকবাদ জানাবে। আর যদি মানুষের থেকে লোন নিয়ে তিনতলা বিল্ডিং করি, মানুষ আমাকে বেহায়া বলবে। হাসিনা যখন ২০০৯
১ ঘণ্টা আগেসিলেট বিভাগ, মৌলভীবাজার জেলা, কমলগঞ্জ, আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগে