নিজস্ব প্রতিবেদক, সাভার
প্রেমিকের বন্ধুর বাড়িতে জন্মদিনের অনুষ্ঠানে গিয়ে ছুরিকাঘাতে এক তরুণী নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় নিহতের বোনের দায়ের করা মামলায় অভিযুক্ত প্রেমিককে গ্রেপ্তার করে আদালতে পাঠিয়েছে পুলিশ। বিয়ের দাবি করায় এ ঘটনা ঘটেছে বলে জানিয়েছে পুলিশ ও নিহতের পরিবার। গত রোববার এ ঘটনাটি ঘটে ঢাকার সাভার পৌর এলাকার বাড্ডা মহল্লার একটি বাড়িতে।
নিহত তরুণী জারা আক্তার সেতু (২০) পাবনা জেলার ফরিদপুর উপজেলার খাগুরিয়া গ্রামের এরশাদ মিয়ার মেয়ে। তিনি বাড্ডা মহল্লার একটি বাসায় ভাড়া থেকে পারলারে কাজ করতেন। হত্যায় অভিযুক্ত যুবক সাইফুল ইসলাম আকাশ (২০) ওই এলাকারই হোসেন আলীর ছেলে। তিনি সাভারের একটি কলেজ থেকে এবার উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা দিয়েছেন।
পুলিশ বলছে, প্রায় ৭ মাস আগে আকাশের সঙ্গে জারার প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। সম্পর্ক গভীর হলে জারা আকাশ বিয়ে করার জন্য চাপ দেয়। কিন্তু আকাশের পরিবার তাতে আপত্তি জানিয়ে আসছিলেন। এ নিয়ে আকাশ ও জারার মধ্যে সম্পর্কের টানাপোড়েন চলছিল। এরই মধ্যে জন্মদিনের অনুষ্ঠানে গিয়ে জারা খুন হন। এ ঘটনায় জারার বড় বোন মিতু আক্তার গতকাল সোমবার রাতে আকাশের বিরুদ্ধে সাভার থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেছেন।
প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয়রা জানান, গত রোববার রাতে বাড্ডা মহল্লার জনৈক মাঈনুল ইসলামের বাসায় (পাঁচ তলা বাড়ির তিন তলার ফ্ল্যাট) তাঁর নাতি জাকারিয়া সরকারের (৪) জন্মদিনের অনুষ্ঠান ছিল। জারাকে নিয়ে ওই অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন আকাশ। তিনি মাঈনুল ইসলামের ছেলে আবু সাঈদের বন্ধু। অনুষ্ঠানে আবু সাঈদের মোসাব্বিরুল নামে আরও এক বন্ধু উপস্থিত ছিলেন।
অভিযুক্ত আকাশের বন্ধু আবু সাঈদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অনুষ্ঠানের দিন (গত রোববার) রাত সাড়ে ১০টার দিকে জারা, আকাশ ও মোসাব্বিরুলকে নিয়ে আমি এক সঙ্গে বসে খাবার খাই। এর কিছু সময় পরে গল্প করার জন্য আমরা একসঙ্গে ছাদে যাই। রাত পৌনে ১১টার দিকে আকাশ, জারা ও মোসাব্বিরুলকে ছাদে রেখে আমি বাসায় চলে আসি। এর কিছু সময় পরে রাত সোয়া ১১টার দিকে চিৎকার শুনতে শুনতে বাড়ির নিচে নেমে দেখি জারাকে কোলে নিয়ে মোসাব্বিরুল একটি রিকশার ওপর বসে আছে। জারার শরীর থেকে তখন রক্ত ঝরছিল। ও (জারা) শুধু চিৎকার করছিল। পাশেই বসা ছিল আকাশ।’
ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী মোসাব্বিরুল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আবু সাঈদ নিচে নামার পর জারা ও আকাশ ছাদের এক কোণে দাঁড়িয়ে কথা বলছিলে। আমি আরেক কোণে দাঁড়িয়ে মোবাইল টিপছিলাম। ছাদে তখন আলো ছিল না। একপর্যায়ে তাঁদের দুজনের মধ্যে উচ্চ স্বরে ঝগড়া শুরু হয়। বিষয়টি তাঁদের একান্ত ভেবে আমি তখনো মোবাইল নিয়েই ব্যস্ত ছিলাম। এরপর জারার চিৎকার শুনে আমি ওদের দিকে এগিয়ে যাই। তখন মোবাইলের আলোতে দেখি দুজনই ছাদে পড়ে আছে। তাঁদের মাথার কাছে একটা ছুড়ি। জারার শরীর থেকে রক্ত ঝরছে। তখন আমি জারাকে নিয়ে দ্রুত বাসার নিচে নামি। পরে আবু সাঈদ আসে।’
মোসাব্বিরুল বলেন, ‘আমি, আকাশ ও আবু সাঈদ প্রথমে জারাকে স্থানীয় সুপার মেডিকেলে নিয়ে যাই। সেখান থেকে আমাদের সাভারের এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। সেখান থেকে জারাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করা হয়। খবর পেয়ে ওমর ফারুক নামে আরেক বন্ধু এনামে এসে আমাদের সঙ্গে যোগ হয়। পরে আমরা চার বন্ধু মিলে জারাকে নিয়ে ঢাকার উদ্দেশে রওনা হই। পথে অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে নিয়ে যাই। সেখানে যাওয়ার পর কর্তব্যরত চিকিৎসকেরা জারাকে মৃত ঘোষণা করেন।’
তিনি বলেন, ‘এরপর লাশ মর্গে রেখে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ আমাদের চার বন্ধুকে আটক করে শেরে-বাংলা নগর থানায় সোপর্দ করেন। পরে বিষয়টি সাভার থানাকে জানালে গতকাল (সোমবার) সকালে পুলিশ আমাদের সাভার থানায় নিয়ে আসে। জিজ্ঞাসাবাদের পর আকাশকে আটকে রেখে আবু সাঈদ, ওমর ফারুক ও আমাকে রাতে ছেড়ে দেয়।’
মৃত্যুর আগে ছুরিকাঘাতের বিষয়ে জারা কিছু বলেছিলেন কি না, জানতে চাইলে মোসাব্বিরুল বলেন, ‘জারা শুধু বলেছে-আমার ব্যথা কমাইয়া দেন ভাই। এর বাইরে আর কিছুই বলেনি সে। আর ওই অবস্থায় আমিও কিছু জিজ্ঞাসা করতে পারিনি।’
অভিযুক্ত আকাশের বিষয়ে মোসাব্বিরুল বলেন, ‘ঘটনার পর আকাশ আমাকে জানিয়েছিল-ছাদে যাওয়ার পর জারা বিয়ের জন্য তাঁকে চাপ দিতে দিচ্ছিল। এ নিয়ে দুজনের মধ্যে ঝগড়ার একপর্যায়ে সে (আকাশ) জারার বুকে ও তলপেটে ছুরিকাঘাত করে। কিছু সময় পরই আকাশ আবার বলেছে-উত্তেজিত হয়ে সঙ্গে থাকা ছুড়ি দিয়ে জারা নিজেই তাঁর শরীরে ছুড়ি চালিয়েছে।’
তবে জারার বড় বোন মিতু আক্তার বলেন, ‘পরিকল্পিতভাবে আকাশ আমার বোনকে আবু সাঈদদের বাসায় ডেকে নিয়ে হত্যা করেছে।’
এ বিষয়ে সাভার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ জুয়েল মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গতকাল (সোমবার) প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করায় আকাশকে আটকে রেখে বাকিদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। গতকালই নিহতের বোন মিতু হত্যা মামলা দায়ের করেছেন। আজ (মঙ্গলবার) আকাশকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।’
প্রেমিকের বন্ধুর বাড়িতে জন্মদিনের অনুষ্ঠানে গিয়ে ছুরিকাঘাতে এক তরুণী নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় নিহতের বোনের দায়ের করা মামলায় অভিযুক্ত প্রেমিককে গ্রেপ্তার করে আদালতে পাঠিয়েছে পুলিশ। বিয়ের দাবি করায় এ ঘটনা ঘটেছে বলে জানিয়েছে পুলিশ ও নিহতের পরিবার। গত রোববার এ ঘটনাটি ঘটে ঢাকার সাভার পৌর এলাকার বাড্ডা মহল্লার একটি বাড়িতে।
নিহত তরুণী জারা আক্তার সেতু (২০) পাবনা জেলার ফরিদপুর উপজেলার খাগুরিয়া গ্রামের এরশাদ মিয়ার মেয়ে। তিনি বাড্ডা মহল্লার একটি বাসায় ভাড়া থেকে পারলারে কাজ করতেন। হত্যায় অভিযুক্ত যুবক সাইফুল ইসলাম আকাশ (২০) ওই এলাকারই হোসেন আলীর ছেলে। তিনি সাভারের একটি কলেজ থেকে এবার উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা দিয়েছেন।
পুলিশ বলছে, প্রায় ৭ মাস আগে আকাশের সঙ্গে জারার প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। সম্পর্ক গভীর হলে জারা আকাশ বিয়ে করার জন্য চাপ দেয়। কিন্তু আকাশের পরিবার তাতে আপত্তি জানিয়ে আসছিলেন। এ নিয়ে আকাশ ও জারার মধ্যে সম্পর্কের টানাপোড়েন চলছিল। এরই মধ্যে জন্মদিনের অনুষ্ঠানে গিয়ে জারা খুন হন। এ ঘটনায় জারার বড় বোন মিতু আক্তার গতকাল সোমবার রাতে আকাশের বিরুদ্ধে সাভার থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেছেন।
প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয়রা জানান, গত রোববার রাতে বাড্ডা মহল্লার জনৈক মাঈনুল ইসলামের বাসায় (পাঁচ তলা বাড়ির তিন তলার ফ্ল্যাট) তাঁর নাতি জাকারিয়া সরকারের (৪) জন্মদিনের অনুষ্ঠান ছিল। জারাকে নিয়ে ওই অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন আকাশ। তিনি মাঈনুল ইসলামের ছেলে আবু সাঈদের বন্ধু। অনুষ্ঠানে আবু সাঈদের মোসাব্বিরুল নামে আরও এক বন্ধু উপস্থিত ছিলেন।
অভিযুক্ত আকাশের বন্ধু আবু সাঈদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অনুষ্ঠানের দিন (গত রোববার) রাত সাড়ে ১০টার দিকে জারা, আকাশ ও মোসাব্বিরুলকে নিয়ে আমি এক সঙ্গে বসে খাবার খাই। এর কিছু সময় পরে গল্প করার জন্য আমরা একসঙ্গে ছাদে যাই। রাত পৌনে ১১টার দিকে আকাশ, জারা ও মোসাব্বিরুলকে ছাদে রেখে আমি বাসায় চলে আসি। এর কিছু সময় পরে রাত সোয়া ১১টার দিকে চিৎকার শুনতে শুনতে বাড়ির নিচে নেমে দেখি জারাকে কোলে নিয়ে মোসাব্বিরুল একটি রিকশার ওপর বসে আছে। জারার শরীর থেকে তখন রক্ত ঝরছিল। ও (জারা) শুধু চিৎকার করছিল। পাশেই বসা ছিল আকাশ।’
ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী মোসাব্বিরুল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আবু সাঈদ নিচে নামার পর জারা ও আকাশ ছাদের এক কোণে দাঁড়িয়ে কথা বলছিলে। আমি আরেক কোণে দাঁড়িয়ে মোবাইল টিপছিলাম। ছাদে তখন আলো ছিল না। একপর্যায়ে তাঁদের দুজনের মধ্যে উচ্চ স্বরে ঝগড়া শুরু হয়। বিষয়টি তাঁদের একান্ত ভেবে আমি তখনো মোবাইল নিয়েই ব্যস্ত ছিলাম। এরপর জারার চিৎকার শুনে আমি ওদের দিকে এগিয়ে যাই। তখন মোবাইলের আলোতে দেখি দুজনই ছাদে পড়ে আছে। তাঁদের মাথার কাছে একটা ছুড়ি। জারার শরীর থেকে রক্ত ঝরছে। তখন আমি জারাকে নিয়ে দ্রুত বাসার নিচে নামি। পরে আবু সাঈদ আসে।’
মোসাব্বিরুল বলেন, ‘আমি, আকাশ ও আবু সাঈদ প্রথমে জারাকে স্থানীয় সুপার মেডিকেলে নিয়ে যাই। সেখান থেকে আমাদের সাভারের এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। সেখান থেকে জারাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করা হয়। খবর পেয়ে ওমর ফারুক নামে আরেক বন্ধু এনামে এসে আমাদের সঙ্গে যোগ হয়। পরে আমরা চার বন্ধু মিলে জারাকে নিয়ে ঢাকার উদ্দেশে রওনা হই। পথে অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে নিয়ে যাই। সেখানে যাওয়ার পর কর্তব্যরত চিকিৎসকেরা জারাকে মৃত ঘোষণা করেন।’
তিনি বলেন, ‘এরপর লাশ মর্গে রেখে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ আমাদের চার বন্ধুকে আটক করে শেরে-বাংলা নগর থানায় সোপর্দ করেন। পরে বিষয়টি সাভার থানাকে জানালে গতকাল (সোমবার) সকালে পুলিশ আমাদের সাভার থানায় নিয়ে আসে। জিজ্ঞাসাবাদের পর আকাশকে আটকে রেখে আবু সাঈদ, ওমর ফারুক ও আমাকে রাতে ছেড়ে দেয়।’
মৃত্যুর আগে ছুরিকাঘাতের বিষয়ে জারা কিছু বলেছিলেন কি না, জানতে চাইলে মোসাব্বিরুল বলেন, ‘জারা শুধু বলেছে-আমার ব্যথা কমাইয়া দেন ভাই। এর বাইরে আর কিছুই বলেনি সে। আর ওই অবস্থায় আমিও কিছু জিজ্ঞাসা করতে পারিনি।’
অভিযুক্ত আকাশের বিষয়ে মোসাব্বিরুল বলেন, ‘ঘটনার পর আকাশ আমাকে জানিয়েছিল-ছাদে যাওয়ার পর জারা বিয়ের জন্য তাঁকে চাপ দিতে দিচ্ছিল। এ নিয়ে দুজনের মধ্যে ঝগড়ার একপর্যায়ে সে (আকাশ) জারার বুকে ও তলপেটে ছুরিকাঘাত করে। কিছু সময় পরই আকাশ আবার বলেছে-উত্তেজিত হয়ে সঙ্গে থাকা ছুড়ি দিয়ে জারা নিজেই তাঁর শরীরে ছুড়ি চালিয়েছে।’
তবে জারার বড় বোন মিতু আক্তার বলেন, ‘পরিকল্পিতভাবে আকাশ আমার বোনকে আবু সাঈদদের বাসায় ডেকে নিয়ে হত্যা করেছে।’
এ বিষয়ে সাভার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ জুয়েল মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গতকাল (সোমবার) প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করায় আকাশকে আটকে রেখে বাকিদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। গতকালই নিহতের বোন মিতু হত্যা মামলা দায়ের করেছেন। আজ (মঙ্গলবার) আকাশকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।’
বাগেরহাটের শরণখোলা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকসহ নয়জনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ রোববার পুলিশ তাদের জেলা চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করলে বিচারক মো. ওসমান গনি জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
৮ মিনিট আগেবাসার সামনে খাটিয়া। তাতে রাখা নিজ সন্তানের লাশ। নির্বাক তাকিয়ে মা নাইমুন নাহার। হয়তো তখনো কল্পনা করতে পারেনি তার ছেলে নিথর। পুরো বাড়িতে কান্নার রোল। প্রিয় সন্তানকে হারিয়ে পাগল প্রায় বাবা-মাসহ স্বজনেরা।
১ ঘণ্টা আগেনাটোরের বড়াইগ্রামে আওয়ামী লীগ সমর্থক উজ্জলকে নির্যাতনের ঘটনায় রিজভী আহমেদ দ্রুত অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারের দাবি জানিয়েছেন। প্রশাসন বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত করছে
১ ঘণ্টা আগেতাঁর প্রস্তাব অনুযায়ী গ্রামীণ হাট থেকে জেলা বা বিভাগীয় শহরের প্রতিটি বাজারে বাজারদর বোর্ডে তুলে ধরতে হবে। যা নির্ধারণ করা হবে উৎপাদক বা কৃষক পর্যায়ের দামের ওপর। কোনো বিক্রেতা অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি করতে পারবে না। এটি বাস্তবায়ন করা গেলে এক সপ্তাহের মধ্যে দ্রব্যমূল্যের বাজার নিয়ন্ত্রণে আসবে বলে আশা
১ ঘণ্টা আগে