নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে গণতন্ত্র টিকিয়ে রাখতে হলে ঝুঁকি নিতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন সংবিধান বিশেষজ্ঞ ড. কামাল হোসেন। আজ সোমবার জাতীয় প্রেসক্লাবে বরেণ্য সাংবাদিক ‘আতাউস সামাদ স্মৃতি পরিষদ’ এর উদ্যোগে তাঁর দশম মৃত্যুবার্ষিকীর স্মরণসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি।
কামাল হোসেন বলেন, ‘স্বৈরাচারেরা সব সময় গণতন্ত্রকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে চায়। সেটা আগেও যেমন হয়েছে, এখনো হচ্ছে। এই গণতন্ত্রকে রক্ষার জন্য আতাউস সামাদের মত সাংবাদিকদের জেলে পর্যন্ত যেতে হয়েছে। সত্য কথা বলতে হলে, উচিত কথা বলতে হলে ঝুঁকি নিতে হয়। বর্তমানেও দেশের গণতন্ত্রকে রক্ষা করতে হলে সেই ঝুঁকি নিতে হবে।’
সভাপতির বক্তব্যে আজকের পত্রিকার সম্পাদক গোলাম রহমান বলেন, ‘রাজনীতি থেকে শুরু করে বিভিন্ন বিষয়ে সম্পৃক্ত থেকে যেভাবে আতাউস সামাদ সংবাদ সংগ্রহ করতেন তা থেকে সাংবাদিকদের অনেক কিছু শেখার আছে। তাঁকে গ্রেপ্তার করা হলে গোটা দেশের মানুষের মধ্যে আলোড়ন তৈরি হয়েছিল। তার বস্তুনিষ্ঠতা, নির্মোহ সাংবাদিকতা সবার জন্য দিকনির্দেশনা হয়ে থাকবে।’
প্রথম আলোর যুগ্ম সম্পাদক সোহরাব হোসেন বলেন, দল মতের ঊর্ধ্বে সাংবাদিকতা করতেন আতাউস সামাদ। এ রকম বস্তুনিষ্ঠ, সত্যনিষ্ঠ সাংবাদিক বিরল। সবাইকে তিনি আপন করে নিতেন।
সোহরাব হোসেন আক্ষেপ করে আরও বলেন, এটা এখন ঠিক যে স্বৈরাচারের পতন হলেও দেশ এখনো স্বৈরাচার মুক্ত হয়নি, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়নি। এক্ষেত্রে সাংবাদিকদের সচেতন ও সক্রিয় হওয়ার আহ্বান জানান তিনি।
কীভাবে আতাউস সামাদ স্বৈরাচারকে সংজ্ঞায়িত করেছেন ও স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে লড়াই করেছেন তাঁর বই ‘এ কালের বয়ান’ থেকে সেই অংশ পড়ে শোনান সামিয়া চৌধুরী।
স্মরণসভায় আরও বক্তব্য রাখেন ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি কাদের চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম। সাংবাদিকেরা যাতে সত্য থেকে সরে না আসেন সে আহ্বান জানান বক্তারা। সাংবাদিকদের অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা ও সরেজমিন সাংবাদিকতায় ফিরে এলেই তার প্রতি শ্রদ্ধা জানানো হবে বলেও উল্লেখ করেন বক্তারা।
দেশে গণতন্ত্র টিকিয়ে রাখতে হলে ঝুঁকি নিতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন সংবিধান বিশেষজ্ঞ ড. কামাল হোসেন। আজ সোমবার জাতীয় প্রেসক্লাবে বরেণ্য সাংবাদিক ‘আতাউস সামাদ স্মৃতি পরিষদ’ এর উদ্যোগে তাঁর দশম মৃত্যুবার্ষিকীর স্মরণসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি।
কামাল হোসেন বলেন, ‘স্বৈরাচারেরা সব সময় গণতন্ত্রকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে চায়। সেটা আগেও যেমন হয়েছে, এখনো হচ্ছে। এই গণতন্ত্রকে রক্ষার জন্য আতাউস সামাদের মত সাংবাদিকদের জেলে পর্যন্ত যেতে হয়েছে। সত্য কথা বলতে হলে, উচিত কথা বলতে হলে ঝুঁকি নিতে হয়। বর্তমানেও দেশের গণতন্ত্রকে রক্ষা করতে হলে সেই ঝুঁকি নিতে হবে।’
সভাপতির বক্তব্যে আজকের পত্রিকার সম্পাদক গোলাম রহমান বলেন, ‘রাজনীতি থেকে শুরু করে বিভিন্ন বিষয়ে সম্পৃক্ত থেকে যেভাবে আতাউস সামাদ সংবাদ সংগ্রহ করতেন তা থেকে সাংবাদিকদের অনেক কিছু শেখার আছে। তাঁকে গ্রেপ্তার করা হলে গোটা দেশের মানুষের মধ্যে আলোড়ন তৈরি হয়েছিল। তার বস্তুনিষ্ঠতা, নির্মোহ সাংবাদিকতা সবার জন্য দিকনির্দেশনা হয়ে থাকবে।’
প্রথম আলোর যুগ্ম সম্পাদক সোহরাব হোসেন বলেন, দল মতের ঊর্ধ্বে সাংবাদিকতা করতেন আতাউস সামাদ। এ রকম বস্তুনিষ্ঠ, সত্যনিষ্ঠ সাংবাদিক বিরল। সবাইকে তিনি আপন করে নিতেন।
সোহরাব হোসেন আক্ষেপ করে আরও বলেন, এটা এখন ঠিক যে স্বৈরাচারের পতন হলেও দেশ এখনো স্বৈরাচার মুক্ত হয়নি, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়নি। এক্ষেত্রে সাংবাদিকদের সচেতন ও সক্রিয় হওয়ার আহ্বান জানান তিনি।
কীভাবে আতাউস সামাদ স্বৈরাচারকে সংজ্ঞায়িত করেছেন ও স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে লড়াই করেছেন তাঁর বই ‘এ কালের বয়ান’ থেকে সেই অংশ পড়ে শোনান সামিয়া চৌধুরী।
স্মরণসভায় আরও বক্তব্য রাখেন ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি কাদের চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম। সাংবাদিকেরা যাতে সত্য থেকে সরে না আসেন সে আহ্বান জানান বক্তারা। সাংবাদিকদের অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা ও সরেজমিন সাংবাদিকতায় ফিরে এলেই তার প্রতি শ্রদ্ধা জানানো হবে বলেও উল্লেখ করেন বক্তারা।
ময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলার রাজগাতি ইউনিয়নের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া সুখাইজুড়ি নদী একসময় প্রবহমান ছিল। এতে এলাকার মানুষ গোসল দিত, মাছ ধরত ও হাঁস পালন করত। সেই নদী দখল করে বাঁশ ও জালের বেড়া দিয়ে ছোট ছোট ঘের তৈরি করেছেন স্থানীয় প্রভাবশালীরা।
৪ মিনিট আগেকুমিল্লা নগরীর রাজগঞ্জ এলাকার একটি রেস্তোরাঁর কর্মী তোফাজ্জল হোসেন। অর্থের অভাবে লেখাপড়ার সুযোগ হয়ে ওঠেনি তাঁর। ১৩ বছর বয়সে কাজ শুরু করেন রেস্তোরাঁয়।
৮ মিনিট আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ এফ এম হাসান আরিফ বলেছেন, ‘আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারত ভিসার ব্যাপারে কিছুটা কড়াকড়ি করেছে। তারা আমাদের ভিসা দেবে কি না, এটা তাদের বিষয়।’
৯ ঘণ্টা আগেনাটোরের বড়াইগ্রামে আওয়ামী লীগের এক সমর্থককে বেধড়ক মারধরের অভিযোগ উঠেছে বিএনপি নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে। মারধরের ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে। এ ঘটনায় পুলিশ আহত ওই যুবককেই আটক করে। পরে তিনি জামিনে ছাড়া পান
৯ ঘণ্টা আগে