নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) পরিচালনায় পরিচালিত মেট্রোরেল ভ্রমণের একক যাত্রা টিকিটে পরিবর্তন এসেছে। আর এই পরিবর্তন নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে চলছে আলোচনা-সমালোচনা। এর প্রেক্ষিতে আজ রোববার মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষ একক যাত্রার টিকিটের পরিবর্তন নিয়ে নিজেদের বক্তব্য দিয়েছে।
গত মাসে এক সংবাদ সম্মেলনে ডিএমটিসিলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আব্দুর রউফ জানিয়েছিলেন মেট্রো রেলের একক যাত্রার প্রায় দুই লাখ টিকিট খোয়া গেছে। এসব টিকিট যাত্রীরা নিয়ে গেছেন। এ মাস থেকে কর্তৃপক্ষ একক যাত্রা যাত্রার নতুন টিকিট দিচ্ছেন যাত্রীদের।
আগের একক যাত্রার টিকিটের কার্ডে জাতীয় স্মৃতিসৌধ, কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার ও জাতীয় সংসদ ভবনের ছবি ছিল। নতুন কার্ডে জাতীয় স্মৃতিসৌধ, কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার ও জাতীয় সংসদ ভবনের ছবি নেই বরং মেট্রো ট্রেনের প্রতীকী ছবি দিয়ে কার্ড করা হয়েছে।
একক যাত্রার টিকিটের ডিজাইন পরিবর্তন প্রসঙ্গে ডিএমটিসিএল জানিয়েছে—
* এমআরটি লাইন-৬ প্রকল্পের আওতায় প্যাকেজ-সিপি-০৭ মোট ৩ লাখ ১৩ হাজার একক যাত্রার টিকিট এবং মোট ৮ লাখ ২৫ হাজার ৫০০ এমআরটি পাস সরবরাহ করে। একক যাত্রার টিকিট এবং এমআরটি পাসের ডিজাইন একই রকম হওয়ায় যাত্রী সাধারণের মধ্যে বিভ্রান্তির সৃষ্টি হয়। এমআরটি পাসধারী যাত্রী এক্সিট গেইটে কার্ড টাচ করে বের হয় এবং একক যাত্রার টিকিটধারী যাত্রীকে টিকিট এক্সিট গেইটের স্লটে প্রবেশ করাতে হয়। উভয় কার্ডের ডিজাইন একই রকম হওয়ায় একক যাত্রার টিকিটধারী যাত্রী এমআরটি পাসধারী যাত্রীকে অনুসরণ করে একক যাত্রার টিকিটধারী যাত্রী টিকিটটি এক্সিট গেইটের স্লটে প্রবেশ না করিয়ে টাচ করায় এক্সিট গেইট অ্যালার্ম প্রদান করে এবং সাময়িক সময়ের জন্য অকার্যকর হয়ে যায়। ফলে এক্সিট গেইটে যাত্রীদের দীর্ঘ লাইন দেখা যায়।
* ইতিমধ্যে ২ লাখেরও বেশি একক যাত্রার টিকিট হারিয়ে গেছে। একক যাত্রার টিকিটধারী যাত্রী টিকিটটি স্লটে জমা না দিয়ে নিয়ে যাওয়ার সময় ডিজাইন একই রকম হওয়ায় এক্সিট গেইটে কর্তব্যরত ব্যক্তি একক যাত্রার টিকিটধারীকে বাধা দিতে বিভ্রান্ত হয় এবং এতে যাত্রী হয়রানিসহ জটিলতার সৃষ্টি হয়।
* একক যাত্রার টিকিট এবং এমআরটি পাসের মধ্যে পার্থক্য করার জন্য ইতিপূর্বে ৫ লাখ একক যাত্রার টিকিটের রং পরিবর্তন করা হয়। কিন্তু তাতেও সুফল পাওয়া যায়নি।
* একক যাত্রার টিকিটের পরিমাণ কমে যাওয়ায় নতুন টিকিট সংগ্রহের এবং ডিজাইন পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত হয়। চলতি বছরের ১ জানুয়ারিতে ৪ লাখ টিকিট সংগ্রহের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য পরামর্শক প্রতিষ্ঠানকে পত্র প্রেরণ করা হয়। গত ২৮ জুলাই একক যাত্রার টিকিটের নতুন ডিজাইন পরামর্শক প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে জানিয়ে দেওয়া হয়। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ১ নভেম্বরে ২ লাখ নতুন ডিজাইনের একক যাত্রার টিকিট সরবরাহ করে।
* মূলত যাত্রীদের সুবিধার জন্য একক যাত্রার টিকিট এবং এমআরটি পাসধারী যাত্রীদের মধ্যকার বিভ্রান্তি দূর করা এবং যাত্রী ব্যবস্থাপনা সুষ্ঠু করার জন্য জন্য একক যাত্রার টিকিটে পরিবর্তন আনা হয়। এই পরিবর্তনের প্রক্রিয়া গত সরকারের আমলে শুরু হয় এবং ডিজাইন চূড়ান্ত হয় এবং সরবরাহ আদেশ প্রদান করা হয়।
* বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের আমলে প্রাপ্ত এমআরটি একক যাত্রার টিকিটসমূহ যাত্রীদের এবং ক্রাউড ম্যানেজমেন্টের সুবিধার্থে ব্যবহার করা হচ্ছে।
* আশা করি, এমআরটি একক যাত্রার টিকিটের ডিজাইন সংক্রান্ত উদ্দেশ্যমূলকভাবে ছড়ানো বিভ্রান্তির অবসান হবে।
ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) পরিচালনায় পরিচালিত মেট্রোরেল ভ্রমণের একক যাত্রা টিকিটে পরিবর্তন এসেছে। আর এই পরিবর্তন নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে চলছে আলোচনা-সমালোচনা। এর প্রেক্ষিতে আজ রোববার মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষ একক যাত্রার টিকিটের পরিবর্তন নিয়ে নিজেদের বক্তব্য দিয়েছে।
গত মাসে এক সংবাদ সম্মেলনে ডিএমটিসিলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আব্দুর রউফ জানিয়েছিলেন মেট্রো রেলের একক যাত্রার প্রায় দুই লাখ টিকিট খোয়া গেছে। এসব টিকিট যাত্রীরা নিয়ে গেছেন। এ মাস থেকে কর্তৃপক্ষ একক যাত্রা যাত্রার নতুন টিকিট দিচ্ছেন যাত্রীদের।
আগের একক যাত্রার টিকিটের কার্ডে জাতীয় স্মৃতিসৌধ, কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার ও জাতীয় সংসদ ভবনের ছবি ছিল। নতুন কার্ডে জাতীয় স্মৃতিসৌধ, কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার ও জাতীয় সংসদ ভবনের ছবি নেই বরং মেট্রো ট্রেনের প্রতীকী ছবি দিয়ে কার্ড করা হয়েছে।
একক যাত্রার টিকিটের ডিজাইন পরিবর্তন প্রসঙ্গে ডিএমটিসিএল জানিয়েছে—
* এমআরটি লাইন-৬ প্রকল্পের আওতায় প্যাকেজ-সিপি-০৭ মোট ৩ লাখ ১৩ হাজার একক যাত্রার টিকিট এবং মোট ৮ লাখ ২৫ হাজার ৫০০ এমআরটি পাস সরবরাহ করে। একক যাত্রার টিকিট এবং এমআরটি পাসের ডিজাইন একই রকম হওয়ায় যাত্রী সাধারণের মধ্যে বিভ্রান্তির সৃষ্টি হয়। এমআরটি পাসধারী যাত্রী এক্সিট গেইটে কার্ড টাচ করে বের হয় এবং একক যাত্রার টিকিটধারী যাত্রীকে টিকিট এক্সিট গেইটের স্লটে প্রবেশ করাতে হয়। উভয় কার্ডের ডিজাইন একই রকম হওয়ায় একক যাত্রার টিকিটধারী যাত্রী এমআরটি পাসধারী যাত্রীকে অনুসরণ করে একক যাত্রার টিকিটধারী যাত্রী টিকিটটি এক্সিট গেইটের স্লটে প্রবেশ না করিয়ে টাচ করায় এক্সিট গেইট অ্যালার্ম প্রদান করে এবং সাময়িক সময়ের জন্য অকার্যকর হয়ে যায়। ফলে এক্সিট গেইটে যাত্রীদের দীর্ঘ লাইন দেখা যায়।
* ইতিমধ্যে ২ লাখেরও বেশি একক যাত্রার টিকিট হারিয়ে গেছে। একক যাত্রার টিকিটধারী যাত্রী টিকিটটি স্লটে জমা না দিয়ে নিয়ে যাওয়ার সময় ডিজাইন একই রকম হওয়ায় এক্সিট গেইটে কর্তব্যরত ব্যক্তি একক যাত্রার টিকিটধারীকে বাধা দিতে বিভ্রান্ত হয় এবং এতে যাত্রী হয়রানিসহ জটিলতার সৃষ্টি হয়।
* একক যাত্রার টিকিট এবং এমআরটি পাসের মধ্যে পার্থক্য করার জন্য ইতিপূর্বে ৫ লাখ একক যাত্রার টিকিটের রং পরিবর্তন করা হয়। কিন্তু তাতেও সুফল পাওয়া যায়নি।
* একক যাত্রার টিকিটের পরিমাণ কমে যাওয়ায় নতুন টিকিট সংগ্রহের এবং ডিজাইন পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত হয়। চলতি বছরের ১ জানুয়ারিতে ৪ লাখ টিকিট সংগ্রহের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য পরামর্শক প্রতিষ্ঠানকে পত্র প্রেরণ করা হয়। গত ২৮ জুলাই একক যাত্রার টিকিটের নতুন ডিজাইন পরামর্শক প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে জানিয়ে দেওয়া হয়। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ১ নভেম্বরে ২ লাখ নতুন ডিজাইনের একক যাত্রার টিকিট সরবরাহ করে।
* মূলত যাত্রীদের সুবিধার জন্য একক যাত্রার টিকিট এবং এমআরটি পাসধারী যাত্রীদের মধ্যকার বিভ্রান্তি দূর করা এবং যাত্রী ব্যবস্থাপনা সুষ্ঠু করার জন্য জন্য একক যাত্রার টিকিটে পরিবর্তন আনা হয়। এই পরিবর্তনের প্রক্রিয়া গত সরকারের আমলে শুরু হয় এবং ডিজাইন চূড়ান্ত হয় এবং সরবরাহ আদেশ প্রদান করা হয়।
* বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের আমলে প্রাপ্ত এমআরটি একক যাত্রার টিকিটসমূহ যাত্রীদের এবং ক্রাউড ম্যানেজমেন্টের সুবিধার্থে ব্যবহার করা হচ্ছে।
* আশা করি, এমআরটি একক যাত্রার টিকিটের ডিজাইন সংক্রান্ত উদ্দেশ্যমূলকভাবে ছড়ানো বিভ্রান্তির অবসান হবে।
পার্বত্য চট্টগ্রামের পাহাড়ি জনগোষ্ঠীর কাছে কোমরতাঁতে বোনা কাপড় খুবই জনপ্রিয়। আর এ কাপড় বোনেন পাহাড়ি নারীরা। তবে আধুনিক বয়নশিল্পের প্রভাব এবং সুতাসহ কাঁচামালের দাম বাড়ায় এখন আর পোষাতে পারছেন না তাঁরা। সরকারের পক্ষ থেকেও নেই এ শিল্পকে টিকিয়ে রাখার কোনো উদ্যোগ। তাই হারাতে বসেছে পাহাড়ের ঐতিহ্যবাহী এ শিল
৮ মিনিট আগেহবিগঞ্জের বানিয়াচংয়ে মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সড়কে পড়ে গুরুতর আঘাত পেয়ে সাদিকুর রহমান সাদিক (৩৫) নামের এক ব্যবসায়ী নিহত হয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলার সন্দলপুরে নবীগঞ্জ-হবিগঞ্জ সড়কে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১৫ মিনিট আগেডিসেম্বরের ২০ তারিখ বিয়ে। অনুষ্ঠানের জন্য ঠিক করা হয়েছে ক্লাবও। পরিবারের পক্ষ থেকে চলছিল কেনাকাটাসহ বিয়ের নানা আয়োজন। এরমধ্যে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন ইশরাত জাহান তামান্না (২০)। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বুধবার রাতে তাঁর মৃত্যু হয়।
৩৯ মিনিট আগেরাজশাহীতে দুই পক্ষের মীমাংসার সময় বিএনপির এক নেতাকে ছুরিকাঘাতের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে নগরের ভদ্রা এলাকায় রাজশাহী মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক বজলুর রহমান মন্টুর ওপর এ হামলা হয়। তাঁকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে