মাদারীপুর প্রতিনিধি
স্ত্রীর গর্ভে দুই মাসের সন্তান রেখে সৌদি আরবে পাড়ি জমিয়েছিলেন মাদারীপুরের মনির আকন (৪৫)। সেই গর্ভের সন্তানের বয়স এখন ৫ বছর, নাম রাখা হয় রায়হান। এত বছরে বাবা-ছেলে একে অপরকে দেখেছে শুধু মোবাইল ফোনে ভিডিও কলের মাধ্যমে।
এরই মধ্যে গত শুক্রবার রাতে সৌদি আরবে মারা গেছেন মনির আকন। রাস্তায় পড়ে ছিল তাঁর লাশ। সেই ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়লে, পরিবার জানতে পারে সেই খবর। সড়কেই হৃদ্যন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে তাঁর মৃত্যু হয়েছে বলে ধারণা পরিবারের।
পরিবারের দাবি, সরকারিভাবে মনিরের মরদেহ দেশে আনার ব্যবস্থা করা হলে শিশু রায়হানসহ পরিবার শেষবারের মতো একনজর দেখতে পাবে।
মনির আকন মাদারীপুর শহরের ৪ নম্বর শকুনি এলাকার মৃত সেকেন আকনের বড় ছেলে। ২০১৭ সালের জুন মাসে সৌদি আরবে পাড়ি জমান তিনি। সৌদি আরবের রিয়াদ শহরের সেফায় তাঁর আবাসস্থলের কাছেই রাস্তার ওপর তাঁর মরদেহ পড়ে থাকতে দেখেন সৌদি স্থানীয়রা। পরে তারাই পুলিশকে খবর দিলে, পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে নিয়ে যায়। মনির আকনের মরদেহ নিশ্চিত করেন সেখানে বসবাসরত সম্পর্কে এক খালাতো ভাই ইমন।
আজ মঙ্গলবার সকালে নিহতের বাড়িতে গেলে দেখা যায়, বৃদ্ধা মা, স্ত্রী-সন্তান ও ছোট ভাই-বোন কান্নায় ভেঙে পড়েছেন। কয়েক দিন ধরে নাওয়া-খাওয়া ছেড়েছেন তাঁরা। এখন তাঁরা শুধু মরদেহ দেশে আসার অপেক্ষায়। খবর পেয়ে আত্মীয়স্বজন ও পাড়াপ্রতিবেশীরাও ভিড় করেছেন বাড়িতে।
পরিবারের সঙ্গে কথা বলে জানা যায় কিছু হৃদয়বিদারক তথ্য। মনির আকন ২০১৭ সালের জুন মাসে দুই মাসের অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে রেখে পরিবারে সচ্ছলতার আশায় ধার-দেনা করে সৌদি আরবে যান। কিন্তু সেখানে গিয়ে তেমন কোনো কাজের সুযোগ না পেয়ে প্রচণ্ড কষ্টে কেটেছে এতগুলো বছর। উল্টো বাংলাদেশ থেকে তাঁর পরিবার প্রায়ই তাঁর খরচের জন্য টাকা পাঠাতেন। আকামা করার জন্য দেশ থেকে ধার-দেনা করে টাকা পাঠালেও, ওই দেশের প্রতিষ্ঠানের মালিক তা করে দেননি। তাই দেশেও আসতে পারেননি মনির।
এদিকে ছেলে রায়হানের বয়স সারে পাঁচ বছর হলেও সামনে থেকে বাবা-ছেলের দেখা হয়নি। বিয়ের মাত্র ৪ মাসের মাথায় স্ত্রীকে রেখে চলে যেতে হয়েছে মনিরকে। এমনকি তিনি সৌদি আরব যাওয়ার পর বাবা ও ভাই মারা গেলেও আসতে পারেননি দেশে। এ নিয়ে মনে অনেক কষ্ট থাকলেও, প্রতিনিয়ত ভাগ্য পরিবর্তনের চেষ্টায় ছিলেন।
মনিরের পরিবার জানায়, শুক্রবার সন্ধ্যায় ছোট বোন রোমানার সঙ্গে শেষ কথা হয় মনিরের। এ সময় মনির বোনকে জানান তাঁর বুকে অনেক ব্যথা হচ্ছে। তিনি ওষুধ কিনতে ফার্মেসিতে যাচ্ছেন। এরপর আর কথা হয়নি। পরে সৌদি আরবের রিয়াদ শহরের সেফায়, যেখানে থাকতেন এর কাছেই রাস্তার ওপর মনিরের মরদেহ পড়ে থাকতে দেখেন সৌদি স্থানীয়রা। পরে তাঁরা সেখানকার পুলিশকে খবর দিলে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে নিয়ে যায়। পরে রাস্তায় পড়ে থাকা ছবি শুক্রবার রাত থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়ে। মনিরের লাশের ছবি দেখে পরিবারের লোকজন সৌদি আরবে খোঁজ নেন। সেখানে তাঁর সম্পর্কে এক খালাতো ভাই ইমনের কাছ থেকে মনিরের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত হয় পরিবার। এরপর থেকেই বাড়িতে চলছে মাতম।
মনিরের বৃদ্ধা মা জাহানারা বেগম কাঁদো কাঁদো গলায় আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এই শোক আমি কীভাবে সইব? আল্লাহ আমাকে নিয়ে যেতে পারতেন, কেন আমার ছেলেকে নিয়ে গেল! এত মৃত্যু আমি সইতে পারতেছি না। গত দুই বছরে মনিরের বাবা মারা গেল, শরীয়তপুরে কারেন্টের কাজ করতে গিয়ে আমার মেজো ছেলেও মারা গেল। এখন আমার বড় ছেলেও মারা গেল। ও অনেক দেনা করে সৌদি আরব গেছিল। সেখানে থেকে আমাদেরকে সে কোনো টাকাও পাঠাতে পারে নাই। উল্টা আমরাই তাঁর জন্য টাকা পাঠাইছি। আকামা করার জন্যও ধার করে টাকা পাঠাইছিলাম, সেই আকামাও করে দেয়নি মালিক।’
জাহানারা বেগম আরও বলেন, ‘ওর হার্টে সমস্যা ছিল, শ্বাসকষ্টও ছিল। হয়তো ওষুধ কিনতে গিয়ে অসুস্থ হয়ে রাস্তায় বসেই মারা গেছে। এখন আমাদের একটাই দাবি, ওর লাশটা যেন সরকার দেশে এনে দেওয়ার ব্যবস্থা করে দেয়।’
মনিরের স্ত্রী মিনি বাকরুদ্ধ প্রায়। তাঁর কাছে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিয়ের চার মাস পর উনি (মনির) সৌদি আরব চলে গেছেন। তখন রায়হান আমার পেটে, দুই মাসের গর্ভবতী ছিলাম আমি। সেই ছেলে জন্ম হলো, দেখতে দেখতে সারে ৫ বছর হয়ে গেল অথচ আমাদের এমন ভাগ্য যে, বাবা-ছেলের মুখোমুখি দেখা হলো না। এর চেয়ে কষ্ট আর কী হতে পারে! তাই আমার ছেলের মুখের দিকে চেয়ে হলেও মনিরের লাশটা যদি দেশে আনা যেত।’
শিশু রায়হান বাবা মারা যাওয়ার বিষয়টি তেমনভাবে না বুঝলেও, এতটুকু বুঝতে পারছে যে সে আর কোনো দিন তার বাবাকে দেখতে পাবে না। রায়হানের কাছে জানতে চাইলে সে বলে, ‘বাবাকে দেখব।’
সৌদিপ্রবাসী ও মনিরের প্রতিবেশী মো. মিজানুর রহমান মোবাইল ফোনে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সৌদি আরবে রাস্তায় মনিরের লাশ পড়ে থাকার ছবি ফেসবুকে দেখি। এরপর খোঁজখবর নিয়ে জানতে পারি, ও মারা গেছে। এখান থেকে লাশ দেশে নেওয়ার চেষ্টা করছি। ৩ লাখ টাকা প্রয়োজন। আমরা ৫০ হাজার দেব। কিন্তু বাকি আড়াই লাখ টাকা প্রয়োজন। তাই সকলে মিলে যদি একটু সহযোগিতা করতেন, তাহলে হয়তো মনিরের লাশ দেশে নেওয়ার ব্যবস্থা করা যেত।’
এ বিষয়ে মাদারীপুর সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মাইনউদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কেউ যদি বৈধভাবে বিদেশ যায়, তাহলে অ্যাম্বাসি থেকেই লাশ পাঠানোর ব্যবস্থা করে থাকে। আর যদি অবৈধভাবে যায়, তাহলে অ্যাম্বাসি থেকে এ দেশের অ্যাম্বাসিতে যোগাযোগ করে থাকে। এখন পর্যন্ত এ ধরনের কোনো খবর পাইনি বা কেউ আমাদের এখনো এই খবর জানায়নি। আবেদন পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
স্ত্রীর গর্ভে দুই মাসের সন্তান রেখে সৌদি আরবে পাড়ি জমিয়েছিলেন মাদারীপুরের মনির আকন (৪৫)। সেই গর্ভের সন্তানের বয়স এখন ৫ বছর, নাম রাখা হয় রায়হান। এত বছরে বাবা-ছেলে একে অপরকে দেখেছে শুধু মোবাইল ফোনে ভিডিও কলের মাধ্যমে।
এরই মধ্যে গত শুক্রবার রাতে সৌদি আরবে মারা গেছেন মনির আকন। রাস্তায় পড়ে ছিল তাঁর লাশ। সেই ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়লে, পরিবার জানতে পারে সেই খবর। সড়কেই হৃদ্যন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে তাঁর মৃত্যু হয়েছে বলে ধারণা পরিবারের।
পরিবারের দাবি, সরকারিভাবে মনিরের মরদেহ দেশে আনার ব্যবস্থা করা হলে শিশু রায়হানসহ পরিবার শেষবারের মতো একনজর দেখতে পাবে।
মনির আকন মাদারীপুর শহরের ৪ নম্বর শকুনি এলাকার মৃত সেকেন আকনের বড় ছেলে। ২০১৭ সালের জুন মাসে সৌদি আরবে পাড়ি জমান তিনি। সৌদি আরবের রিয়াদ শহরের সেফায় তাঁর আবাসস্থলের কাছেই রাস্তার ওপর তাঁর মরদেহ পড়ে থাকতে দেখেন সৌদি স্থানীয়রা। পরে তারাই পুলিশকে খবর দিলে, পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে নিয়ে যায়। মনির আকনের মরদেহ নিশ্চিত করেন সেখানে বসবাসরত সম্পর্কে এক খালাতো ভাই ইমন।
আজ মঙ্গলবার সকালে নিহতের বাড়িতে গেলে দেখা যায়, বৃদ্ধা মা, স্ত্রী-সন্তান ও ছোট ভাই-বোন কান্নায় ভেঙে পড়েছেন। কয়েক দিন ধরে নাওয়া-খাওয়া ছেড়েছেন তাঁরা। এখন তাঁরা শুধু মরদেহ দেশে আসার অপেক্ষায়। খবর পেয়ে আত্মীয়স্বজন ও পাড়াপ্রতিবেশীরাও ভিড় করেছেন বাড়িতে।
পরিবারের সঙ্গে কথা বলে জানা যায় কিছু হৃদয়বিদারক তথ্য। মনির আকন ২০১৭ সালের জুন মাসে দুই মাসের অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে রেখে পরিবারে সচ্ছলতার আশায় ধার-দেনা করে সৌদি আরবে যান। কিন্তু সেখানে গিয়ে তেমন কোনো কাজের সুযোগ না পেয়ে প্রচণ্ড কষ্টে কেটেছে এতগুলো বছর। উল্টো বাংলাদেশ থেকে তাঁর পরিবার প্রায়ই তাঁর খরচের জন্য টাকা পাঠাতেন। আকামা করার জন্য দেশ থেকে ধার-দেনা করে টাকা পাঠালেও, ওই দেশের প্রতিষ্ঠানের মালিক তা করে দেননি। তাই দেশেও আসতে পারেননি মনির।
এদিকে ছেলে রায়হানের বয়স সারে পাঁচ বছর হলেও সামনে থেকে বাবা-ছেলের দেখা হয়নি। বিয়ের মাত্র ৪ মাসের মাথায় স্ত্রীকে রেখে চলে যেতে হয়েছে মনিরকে। এমনকি তিনি সৌদি আরব যাওয়ার পর বাবা ও ভাই মারা গেলেও আসতে পারেননি দেশে। এ নিয়ে মনে অনেক কষ্ট থাকলেও, প্রতিনিয়ত ভাগ্য পরিবর্তনের চেষ্টায় ছিলেন।
মনিরের পরিবার জানায়, শুক্রবার সন্ধ্যায় ছোট বোন রোমানার সঙ্গে শেষ কথা হয় মনিরের। এ সময় মনির বোনকে জানান তাঁর বুকে অনেক ব্যথা হচ্ছে। তিনি ওষুধ কিনতে ফার্মেসিতে যাচ্ছেন। এরপর আর কথা হয়নি। পরে সৌদি আরবের রিয়াদ শহরের সেফায়, যেখানে থাকতেন এর কাছেই রাস্তার ওপর মনিরের মরদেহ পড়ে থাকতে দেখেন সৌদি স্থানীয়রা। পরে তাঁরা সেখানকার পুলিশকে খবর দিলে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে নিয়ে যায়। পরে রাস্তায় পড়ে থাকা ছবি শুক্রবার রাত থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়ে। মনিরের লাশের ছবি দেখে পরিবারের লোকজন সৌদি আরবে খোঁজ নেন। সেখানে তাঁর সম্পর্কে এক খালাতো ভাই ইমনের কাছ থেকে মনিরের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত হয় পরিবার। এরপর থেকেই বাড়িতে চলছে মাতম।
মনিরের বৃদ্ধা মা জাহানারা বেগম কাঁদো কাঁদো গলায় আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এই শোক আমি কীভাবে সইব? আল্লাহ আমাকে নিয়ে যেতে পারতেন, কেন আমার ছেলেকে নিয়ে গেল! এত মৃত্যু আমি সইতে পারতেছি না। গত দুই বছরে মনিরের বাবা মারা গেল, শরীয়তপুরে কারেন্টের কাজ করতে গিয়ে আমার মেজো ছেলেও মারা গেল। এখন আমার বড় ছেলেও মারা গেল। ও অনেক দেনা করে সৌদি আরব গেছিল। সেখানে থেকে আমাদেরকে সে কোনো টাকাও পাঠাতে পারে নাই। উল্টা আমরাই তাঁর জন্য টাকা পাঠাইছি। আকামা করার জন্যও ধার করে টাকা পাঠাইছিলাম, সেই আকামাও করে দেয়নি মালিক।’
জাহানারা বেগম আরও বলেন, ‘ওর হার্টে সমস্যা ছিল, শ্বাসকষ্টও ছিল। হয়তো ওষুধ কিনতে গিয়ে অসুস্থ হয়ে রাস্তায় বসেই মারা গেছে। এখন আমাদের একটাই দাবি, ওর লাশটা যেন সরকার দেশে এনে দেওয়ার ব্যবস্থা করে দেয়।’
মনিরের স্ত্রী মিনি বাকরুদ্ধ প্রায়। তাঁর কাছে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিয়ের চার মাস পর উনি (মনির) সৌদি আরব চলে গেছেন। তখন রায়হান আমার পেটে, দুই মাসের গর্ভবতী ছিলাম আমি। সেই ছেলে জন্ম হলো, দেখতে দেখতে সারে ৫ বছর হয়ে গেল অথচ আমাদের এমন ভাগ্য যে, বাবা-ছেলের মুখোমুখি দেখা হলো না। এর চেয়ে কষ্ট আর কী হতে পারে! তাই আমার ছেলের মুখের দিকে চেয়ে হলেও মনিরের লাশটা যদি দেশে আনা যেত।’
শিশু রায়হান বাবা মারা যাওয়ার বিষয়টি তেমনভাবে না বুঝলেও, এতটুকু বুঝতে পারছে যে সে আর কোনো দিন তার বাবাকে দেখতে পাবে না। রায়হানের কাছে জানতে চাইলে সে বলে, ‘বাবাকে দেখব।’
সৌদিপ্রবাসী ও মনিরের প্রতিবেশী মো. মিজানুর রহমান মোবাইল ফোনে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সৌদি আরবে রাস্তায় মনিরের লাশ পড়ে থাকার ছবি ফেসবুকে দেখি। এরপর খোঁজখবর নিয়ে জানতে পারি, ও মারা গেছে। এখান থেকে লাশ দেশে নেওয়ার চেষ্টা করছি। ৩ লাখ টাকা প্রয়োজন। আমরা ৫০ হাজার দেব। কিন্তু বাকি আড়াই লাখ টাকা প্রয়োজন। তাই সকলে মিলে যদি একটু সহযোগিতা করতেন, তাহলে হয়তো মনিরের লাশ দেশে নেওয়ার ব্যবস্থা করা যেত।’
এ বিষয়ে মাদারীপুর সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মাইনউদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কেউ যদি বৈধভাবে বিদেশ যায়, তাহলে অ্যাম্বাসি থেকেই লাশ পাঠানোর ব্যবস্থা করে থাকে। আর যদি অবৈধভাবে যায়, তাহলে অ্যাম্বাসি থেকে এ দেশের অ্যাম্বাসিতে যোগাযোগ করে থাকে। এখন পর্যন্ত এ ধরনের কোনো খবর পাইনি বা কেউ আমাদের এখনো এই খবর জানায়নি। আবেদন পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
বরিশাল আইএইচটিতে সিনিয়র-জুনিয়র সংঘর্ষের ঘটনায় এক শিক্ষার্থীর ছাত্রত্ব স্থগিত, আটজন বহিষ্কার এবং একজনকে সতর্ক করা হয়েছে। শাস্তি নিশ্চিত করতে তদন্ত কমিটির সুপারিশ বাস্তবায়ন করা হয়েছে।
২১ মিনিট আগেজেলার খবর, চট্টগ্রাম, নোয়াখালী, সুবর্ণচর, গৃহবধূ, লাশ উদ্ধার, স্বজন, অভিযোগ, পিটিয়ে হত্যা
২৪ মিনিট আগেবাড়ি থেকে বের করে দেওয়ার পর কোণঠাসা করে রাখতে নিজের মাকে জামায়াতের রুকন বলে প্রচার করেছেন ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজ। তুরিন একসময় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
৩৪ মিনিট আগেরাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারের সামনে থেকে সাবেক এমপি ও আওয়ামী লীগ নেতা রাহেনুল হকের ছেলে রেজাউন-উল হক তরঙ্গকে (২৭) অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি করা হয়। আজ সোমবার (২৫ নভেম্বর) রাত ৮টা থেকে সাড়ে ৯টার মধ্যে এই ঘটনা ঘটে। তবে স্থানীয় যুবদল-ছাত্রদলের মধ্যস্থতায় তরঙ্গকে মুক্তি দেওয়া হয়।
১ ঘণ্টা আগে