উত্তরা (ঢাকা) প্রতিনিধি
রাজধানীর উত্তরা পূর্ব থানা-পুলিশ হাজতে হিরণ মিয়া (৫০) নামের এক আসামীর মারা গেছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। আজ বুধবার বিকেল ৫টা ১০ মিনিটে থানা হাজতে ওই ব্যক্তি অসুস্থ হয়ে পড়েন। তাঁকে কুয়েত বাংলাদেশ মৈত্রী সরকারি হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
নিহত হিরণ মিয়া রাজধানীর খিলক্ষেতে নামাপাড়া এলাকার দর্জি বাড়ির ইসমাঈল দর্জির ছেলে। হিরণ নিকুঞ্জের ৫ নম্বর সড়কের তার বড় ভাইয়ের স্যামসাং শোরুমের ম্যানেজার হিসাবে কর্মরত ছিলেন।
হিরণের স্ত্রী আকলিমা আক্তার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রাজউক অফিসে দুপুর ২টার দিকে অনেক মারামারি হয়েছে বলে শুনছি। পরে পুলিশ তাঁকে ধরে নিয়ে থানায় গেছে। তারপর বিকেল ৫টার দিকে খবর পাই। খবর পেয়ে হাসপাতালে এসে দেখি হিরণ আর নাই।’
হিরণের স্বজনেরা অভিযোগ করে বলেন, ‘হিরণ উত্তরা ৬ নম্বর সেক্টরের রাজউক অফিসে প্লান পাস করতে গিয়েছিল। পরে সেখানে কিছু লোক তাঁকে মারধর করে আটকে রাখে। তারপর ৯৯৯ এ ফোন দিয়ে হিরণকে পুলিশে দেয়।’
এ বিষয়ে উত্তরা পূর্ব থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ জহিরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মারামারির ঘটনায় হিরণকে সাড়ে ৪টার দিকে আটক করে থানার হাজতে রাখা হয়েছে। আমিনুল ইসলাম নামে একজন তাঁর (হিরণ) বিরুদ্ধে একটি মারামারি মামলার জন্য অভিযোগ দিচ্ছিলেন। এরমধ্যে হিরণ হাসতে হাসতে অসুস্থ হয়ে যান। পরে তাঁকে দ্রুত উদ্ধার করে বাংলাদেশ মৈত্রী সরকারী হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।’
ওসি বলেন, ‘আমরা খোঁজ নিয়ে জানতে পেরেছি হিরণের পরিবারের পাঁচজন এমন হঠাৎ করে মারা গেছে।’
অপরদিকে বিমানবন্দর জোনের সহকারী পুলিশ কমিশনার (এসি) মো. সাইফুল ইসলাম সাইফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘উত্তরা পূর্ব থানায় জাতীয় জরুরী সেবা ৯৯৯ থেকে একটি কল আসে। তখন আমরা জানতে পারি, রাজউক অফিসে দুই গ্রুপের মধ্যে মারামারি হচ্ছে। পরে হিরণকে পুলিশ আটক করে থানায় নিয়ে আসে। সেই সঙ্গে আমিনুল নামের এক ব্যক্তি তার বিরুদ্ধে অভিযোগ দেন। যার কারণে হিরণকে হাজতে রাখা হয়েছিল। পরে হটাৎ করে অসুস্থ হয়ে হিরণ মারা যান।’
এসি সাইফ বলেন, ‘জানা গেছে, আরাফাত নামের একজন হিরণকে ফোন করে রাজউক অফিসে নিয়ে এসেছিল। আরাফাতের সঙ্গে আমিনুলের মনমালিন্য হয়েছিল তাই। পরে আরাফাত ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে গেছে।’
উত্তরা বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মোহাম্মদ মোর্শেদ আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নিহতের মরদেহ একজন ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে সুরতাল করা হবে। পরে ময়নাতদন্তের জন্য শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হবে। এ ঘটনায় একটি অপমৃত্যু মামলা করা হবে।’
রাজধানীর উত্তরা পূর্ব থানা-পুলিশ হাজতে হিরণ মিয়া (৫০) নামের এক আসামীর মারা গেছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। আজ বুধবার বিকেল ৫টা ১০ মিনিটে থানা হাজতে ওই ব্যক্তি অসুস্থ হয়ে পড়েন। তাঁকে কুয়েত বাংলাদেশ মৈত্রী সরকারি হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
নিহত হিরণ মিয়া রাজধানীর খিলক্ষেতে নামাপাড়া এলাকার দর্জি বাড়ির ইসমাঈল দর্জির ছেলে। হিরণ নিকুঞ্জের ৫ নম্বর সড়কের তার বড় ভাইয়ের স্যামসাং শোরুমের ম্যানেজার হিসাবে কর্মরত ছিলেন।
হিরণের স্ত্রী আকলিমা আক্তার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রাজউক অফিসে দুপুর ২টার দিকে অনেক মারামারি হয়েছে বলে শুনছি। পরে পুলিশ তাঁকে ধরে নিয়ে থানায় গেছে। তারপর বিকেল ৫টার দিকে খবর পাই। খবর পেয়ে হাসপাতালে এসে দেখি হিরণ আর নাই।’
হিরণের স্বজনেরা অভিযোগ করে বলেন, ‘হিরণ উত্তরা ৬ নম্বর সেক্টরের রাজউক অফিসে প্লান পাস করতে গিয়েছিল। পরে সেখানে কিছু লোক তাঁকে মারধর করে আটকে রাখে। তারপর ৯৯৯ এ ফোন দিয়ে হিরণকে পুলিশে দেয়।’
এ বিষয়ে উত্তরা পূর্ব থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ জহিরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মারামারির ঘটনায় হিরণকে সাড়ে ৪টার দিকে আটক করে থানার হাজতে রাখা হয়েছে। আমিনুল ইসলাম নামে একজন তাঁর (হিরণ) বিরুদ্ধে একটি মারামারি মামলার জন্য অভিযোগ দিচ্ছিলেন। এরমধ্যে হিরণ হাসতে হাসতে অসুস্থ হয়ে যান। পরে তাঁকে দ্রুত উদ্ধার করে বাংলাদেশ মৈত্রী সরকারী হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।’
ওসি বলেন, ‘আমরা খোঁজ নিয়ে জানতে পেরেছি হিরণের পরিবারের পাঁচজন এমন হঠাৎ করে মারা গেছে।’
অপরদিকে বিমানবন্দর জোনের সহকারী পুলিশ কমিশনার (এসি) মো. সাইফুল ইসলাম সাইফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘উত্তরা পূর্ব থানায় জাতীয় জরুরী সেবা ৯৯৯ থেকে একটি কল আসে। তখন আমরা জানতে পারি, রাজউক অফিসে দুই গ্রুপের মধ্যে মারামারি হচ্ছে। পরে হিরণকে পুলিশ আটক করে থানায় নিয়ে আসে। সেই সঙ্গে আমিনুল নামের এক ব্যক্তি তার বিরুদ্ধে অভিযোগ দেন। যার কারণে হিরণকে হাজতে রাখা হয়েছিল। পরে হটাৎ করে অসুস্থ হয়ে হিরণ মারা যান।’
এসি সাইফ বলেন, ‘জানা গেছে, আরাফাত নামের একজন হিরণকে ফোন করে রাজউক অফিসে নিয়ে এসেছিল। আরাফাতের সঙ্গে আমিনুলের মনমালিন্য হয়েছিল তাই। পরে আরাফাত ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে গেছে।’
উত্তরা বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মোহাম্মদ মোর্শেদ আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নিহতের মরদেহ একজন ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে সুরতাল করা হবে। পরে ময়নাতদন্তের জন্য শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হবে। এ ঘটনায় একটি অপমৃত্যু মামলা করা হবে।’
১৭ দিন কারা ভোগের পর পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জে ৭.৬৫ এমএম পিস্তল–গুলিসহ গ্রেপ্তার বিএনপি নেতা মো. জাহাঙ্গীর আলম ফরাজীকে জামিন দিয়েছেন আদালত। আজ রোববার পটুয়াখালীর জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. কামরুল হাসান এই জামিন মঞ্জুর করেন।
১০ মিনিট আগেজুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানে ছাত্র-জনতার আত্মত্যাগে অর্জিত নতুন প্রজন্মের স্বাধীনতার পর এবার ভিন্ন আলোকে উদ্যাপন হবে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় দিবস। বর্তমান উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিমের গতিশীল নেতৃত্বে ৫ আগস্ট পরবর্তী সংকটময় মুহূর্তেও খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়
১৫ মিনিট আগেজামালপুরের সরিষাবাড়ীতে বন্ধ হয়ে যাওয়া পাটকল চালুসহ বেকার শ্রমিকদের কর্ম সংস্থানের দাবি জানিয়েছেন পাটকল শ্রমিকরা। আজ রোববার সকালে উপজেলার মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সংলগ্ন সরিষাবাড়ী-ভুয়াপুর প্রধান সড়কে উপজেলা জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের আয়োজিত মানববন্ধনে এসব দাবি জানান ভুক্তভোগী শ্রমিকরা।
১৫ মিনিট আগেমূল সড়কে চলাচলের দাবিসহ সাত দফা দাবিতে রাজধানীর যাত্রাবাড়ী চৌরাস্তা মোড়ে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছে ব্যাটারিচালিত রিকশা চালকেরা। এ সময় পুলিশ ও স্থানীয় বিএনপি নেতা-কর্মীদের সঙ্গে সংঘর্ষে অন্তত ১০ থেকে ১৫ জন আহত হয়েছেন...
২২ মিনিট আগে