খুলনা প্রতিনিধি
মাঠপর্যায়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় পুলিশের ভূমিকা সবচেয়ে বেশি এবং সেনাবাহিনী কিছুদিনের জন্য তাদের সহযোগিতা করতে কাজ করছে বলে মন্তব্য করেছেন জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক সারজিস আলম। আজ শুক্রবার সকালে খুলনা জেলা শিল্পকলা একাডেমিতে শহীদ পরিবারের পাশে বাংলাদেশ অনুষ্ঠানে বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি। এ সময় তিনি জনগণের প্রত্যাশা পূরণে পুলিশের ওপর আস্থা রাখার আশাবাদও ব্যক্ত করেন।
সারজিস আলম বলেন, জুলাই-আগস্ট বিপ্লবে নিজেদের কর্মকাণ্ডের কারণে পুলিশ ইমেজ সংকটে রয়েছে। নিজেদের সুনামের সঙ্গে কাজ করে সেই ইমেজ ফিরিয়ে আনতে হবে। আন্দোলনে যাঁরা রাজপথে শহীদ হয়েছেন, তাঁদের হত্যার বিচার করতে হবে।
সারজিস আলম আরও বলেন, ‘পুলিশ চাইলে সবকিছু করা সম্ভব। তাদের প্রভাব মাঠপর্যায়ে সবচেয়ে বেশি। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কিছুদিনের জন্য সহযোগিতার জন্য এসেছে, আবার চলে যাবে। পুরো বাংলাদেশে মাঠপর্যায়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষা করার জন্য পুলিশ যে ভূমিকা পালন করতে পারে আর কেউ সেটা পারে না। যাদের কাছে প্রত্যাশা সবচেয়ে বেশি, তাদের কাছেই চাওয়াগুলো বেশি হয়। আমরা এখনো আপনাদের প্রতি আস্থা হারায়নি। আমরা আস্থাটা রাখতে চাই, পারব কি না সেটা আপনাদের কাজের মাধ্যমে প্রমাণ করতে হবে।’
সারজিস আলম বলেন, ‘বর্তমান সরকারের ব্যর্থতার সবচেয়ে বড় প্যারামিটার হবে জুলাই গণ-আন্দোলনে নিহত শহীদদের হত্যাকারীদের বিচার করতে না পারা। গত ১৬ বছরে আমরা একটা স্বৈরাচার সিস্টেমকে চালু রাখতে সহযোগিতা করেছি, এ দায় আমাদের সকলের।’
তিনি বলেন, ‘প্রত্যেক জেলায় যেসব শহীদ পরিবার রয়েছে, আহত যোদ্ধারা রয়েছে—জেলা প্রশাসন এবং পুলিশসহ অন্যান্য স্টেক হোল্ডাররা মিলে যদি তাদের দায়িত্ব ভাগ করে নেয়, আমাদের জন্য তা সহজ হয়ে যায়। তাদের যোগ্যতা অনুযায়ী শহীদ পরিবার থেকে একজন করে হলেও চাকরির ব্যবস্থা করি আমাদের দায়িত্বগুলো সহজ হয়ে যায়। আপনাদের অনুরোধ করব, আপনাদের কাজের মধ্য দিয়ে আপনারা তাদের পাশে থাকবেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা আপনাদের কথা দিতে চাই—জীবনের বিনিময়ে হলেও এই অভ্যুত্থানের স্পিরিট রক্ষা করার জন্য আমরা আমাদের সর্বোচ্চ চেষ্টা করব।’
অনুষ্ঠানে খুলনার বিভাগীয় কমিশনার মো. ফিরোজ সরকার, মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার মো. জুলফিকার আলী হায়দার, অতিরিক্ত রেঞ্জ ডিআইজি মো. হাসানুজ্জামান, জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম, পুলিশ সুপার টি এম মোশাররফ হোসেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক মো. তারিকুল ইসলাম, আশরফা খাতুন ও মো. ওয়াহিদুজ্জামান বক্তৃতা দেন। এতে স্বাগত বক্তব্য দেন জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মীর মাহবুবুর রহমান স্নিগ্ধ।
পরে জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে খুলনা বিভাগের ১০ জেলার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৫৮ শহীদ পরিবারের প্রতিটি পরিবারকে পাঁচ লাখ টাকা করে মোট ২ কোটি ৯০ লাখ টাকার চেক দেওয়া হয়।
মাঠপর্যায়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় পুলিশের ভূমিকা সবচেয়ে বেশি এবং সেনাবাহিনী কিছুদিনের জন্য তাদের সহযোগিতা করতে কাজ করছে বলে মন্তব্য করেছেন জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক সারজিস আলম। আজ শুক্রবার সকালে খুলনা জেলা শিল্পকলা একাডেমিতে শহীদ পরিবারের পাশে বাংলাদেশ অনুষ্ঠানে বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি। এ সময় তিনি জনগণের প্রত্যাশা পূরণে পুলিশের ওপর আস্থা রাখার আশাবাদও ব্যক্ত করেন।
সারজিস আলম বলেন, জুলাই-আগস্ট বিপ্লবে নিজেদের কর্মকাণ্ডের কারণে পুলিশ ইমেজ সংকটে রয়েছে। নিজেদের সুনামের সঙ্গে কাজ করে সেই ইমেজ ফিরিয়ে আনতে হবে। আন্দোলনে যাঁরা রাজপথে শহীদ হয়েছেন, তাঁদের হত্যার বিচার করতে হবে।
সারজিস আলম আরও বলেন, ‘পুলিশ চাইলে সবকিছু করা সম্ভব। তাদের প্রভাব মাঠপর্যায়ে সবচেয়ে বেশি। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কিছুদিনের জন্য সহযোগিতার জন্য এসেছে, আবার চলে যাবে। পুরো বাংলাদেশে মাঠপর্যায়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষা করার জন্য পুলিশ যে ভূমিকা পালন করতে পারে আর কেউ সেটা পারে না। যাদের কাছে প্রত্যাশা সবচেয়ে বেশি, তাদের কাছেই চাওয়াগুলো বেশি হয়। আমরা এখনো আপনাদের প্রতি আস্থা হারায়নি। আমরা আস্থাটা রাখতে চাই, পারব কি না সেটা আপনাদের কাজের মাধ্যমে প্রমাণ করতে হবে।’
সারজিস আলম বলেন, ‘বর্তমান সরকারের ব্যর্থতার সবচেয়ে বড় প্যারামিটার হবে জুলাই গণ-আন্দোলনে নিহত শহীদদের হত্যাকারীদের বিচার করতে না পারা। গত ১৬ বছরে আমরা একটা স্বৈরাচার সিস্টেমকে চালু রাখতে সহযোগিতা করেছি, এ দায় আমাদের সকলের।’
তিনি বলেন, ‘প্রত্যেক জেলায় যেসব শহীদ পরিবার রয়েছে, আহত যোদ্ধারা রয়েছে—জেলা প্রশাসন এবং পুলিশসহ অন্যান্য স্টেক হোল্ডাররা মিলে যদি তাদের দায়িত্ব ভাগ করে নেয়, আমাদের জন্য তা সহজ হয়ে যায়। তাদের যোগ্যতা অনুযায়ী শহীদ পরিবার থেকে একজন করে হলেও চাকরির ব্যবস্থা করি আমাদের দায়িত্বগুলো সহজ হয়ে যায়। আপনাদের অনুরোধ করব, আপনাদের কাজের মধ্য দিয়ে আপনারা তাদের পাশে থাকবেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা আপনাদের কথা দিতে চাই—জীবনের বিনিময়ে হলেও এই অভ্যুত্থানের স্পিরিট রক্ষা করার জন্য আমরা আমাদের সর্বোচ্চ চেষ্টা করব।’
অনুষ্ঠানে খুলনার বিভাগীয় কমিশনার মো. ফিরোজ সরকার, মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার মো. জুলফিকার আলী হায়দার, অতিরিক্ত রেঞ্জ ডিআইজি মো. হাসানুজ্জামান, জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম, পুলিশ সুপার টি এম মোশাররফ হোসেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক মো. তারিকুল ইসলাম, আশরফা খাতুন ও মো. ওয়াহিদুজ্জামান বক্তৃতা দেন। এতে স্বাগত বক্তব্য দেন জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মীর মাহবুবুর রহমান স্নিগ্ধ।
পরে জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে খুলনা বিভাগের ১০ জেলার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৫৮ শহীদ পরিবারের প্রতিটি পরিবারকে পাঁচ লাখ টাকা করে মোট ২ কোটি ৯০ লাখ টাকার চেক দেওয়া হয়।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জাকসু) ও হল ছাত্র সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা ১ ফেব্রুয়ারি নির্ধারণ করে রোডম্যাপ প্রকাশ করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। আজ সোমবার বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার ড. এ বি এম আজিজুর রহমান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
৩১ মিনিট আগেকিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া উপজেলার বুরুদিয়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মোহাম্মদ নাজমুল হুদা রুবেল বর্তমানে রাজনৈতিক মামলায় কারাবন্দী। এর মধ্যে গতকাল রোববার (২৯ ডিসেম্বর) তাঁর বাবার মৃত্যু হয়।
৩৬ মিনিট আগেরাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ডাবলু সরকারের দুদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। আজ সোমবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুরে রাজশাহী মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত-১ এর বিচারক ফয়সাল তারেক তাঁর এই রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
১ ঘণ্টা আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ঢাকায় জুলাই বিপ্লবের ঘোষণা অনুষ্ঠানে বরিশাল জেলা থেকে কমপক্ষে ৫০০ জন ছাত্র ঢাকায় যাবেন। এ উপলক্ষে ১০টি বাস রিজার্ভ করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে