ইবি প্রতিনিধি
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) ছাত্রী নির্যাতনের ঘটনায় পাঁচ শিক্ষার্থীকে হল থেকে স্থায়ী বহিষ্কার করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। এ বিষয়ে ভুক্তভোগী ছাত্রী ফুলপরী বলেন, ‘তাঁরা তাঁদের প্রাপ্য শাস্তি পেয়েছেন।’
আজ সোমবার দুপুরে হল কমিটির সদস্য ও প্রভোস্ট আলোচনা শেষে তাঁদের স্থায়ী বহিষ্কারের কথা জানান।
ফুলপরী খাতুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তাঁরা যেসব কাজ করেন, ওসব কাজের জন্য তো হল বানানো হয়নি। তাঁদের হল থেকে স্থায়ী বহিষ্কার করা হয়েছে, এটা তাঁদের প্রাপ্য। তাঁরা যে অন্যায় করছেন, এটা মানুষ মানুষের সঙ্গে করতে পারে না। এ ঘটনার সর্বোচ্চ শাস্তি চাই আমি।’
বহিষ্কার হওয়া শিক্ষার্থীরা হলেন ইবি ছাত্রলীগের সহসভাপতি পরিসংখ্যান বিভাগের সানজিদা চৌধুরী অন্তরা, ফিন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিং বিভাগের তাবাচ্ছুম ও মাওয়াবিয়া, আইন বিভাগের ইসরাত জাহান মীম ও ফাইন আর্টস বিভাগের হালিমা খাতুন ঊর্মি।
এ বিষয়ে হল প্রভোস্ট অধ্যাপক ড. শামসুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নির্যাতনের ঘটনায় জড়িত পাঁচ শিক্ষার্থীকে স্থায়ীভাবে হল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে এবং তাদের হল সংযুক্তি বাতিলের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে সুপারিশ করা হয়েছে।’
শামসুল আলম আরও বলেন, ‘এ ছাড়া অভিযুক্ত হালিমা খাতুন ঊর্মি আমাদের জানিয়েছে, তার মোবাইল ফোনটি ১৪ তারিখ হারিয়ে গেছে। বিষয়টি সন্দেহজনক মনে হওয়ায় আমরা মোবাইল ফোনটি উদ্ধারের জন্য প্রক্টর বরাবর আবেদন করেছি।’
উল্লেখ্য, ১২ ফেব্রুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়ের দেশরত্ন শেখ হাসিনা হলে দুই দফায় এক নবীন ছাত্রীকে রাতভর নির্যাতন ও বিবস্ত্র করে ভিডিও ধারণের অভিযোগ উঠে শাখা ছাত্রলীগ সহসভাপতি সানজিদা চৌধুরী অন্তরা, ফিন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিং বিভাগের তাবাচ্ছুম ও মাওয়াবিয়া, আইন বিভাগের ইসরাত জাহান মীম ও ফাইন আর্টস বিভাগের হালিমা খাতুন ঊর্মির বিরুদ্ধে।
পরে ভুক্তভোগীর লিখিত অভিযোগের পর বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন, হল প্রশাসন ও শাখা ছাত্রলীগের পৃথক তিনটি তদন্ত কমিটি গঠন করে। এ ছাড়া হাইকোর্টের নির্দেশে বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি গঠন করেছে কুষ্টিয়া জেলা প্রশাসন।
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) ছাত্রী নির্যাতনের ঘটনায় পাঁচ শিক্ষার্থীকে হল থেকে স্থায়ী বহিষ্কার করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। এ বিষয়ে ভুক্তভোগী ছাত্রী ফুলপরী বলেন, ‘তাঁরা তাঁদের প্রাপ্য শাস্তি পেয়েছেন।’
আজ সোমবার দুপুরে হল কমিটির সদস্য ও প্রভোস্ট আলোচনা শেষে তাঁদের স্থায়ী বহিষ্কারের কথা জানান।
ফুলপরী খাতুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তাঁরা যেসব কাজ করেন, ওসব কাজের জন্য তো হল বানানো হয়নি। তাঁদের হল থেকে স্থায়ী বহিষ্কার করা হয়েছে, এটা তাঁদের প্রাপ্য। তাঁরা যে অন্যায় করছেন, এটা মানুষ মানুষের সঙ্গে করতে পারে না। এ ঘটনার সর্বোচ্চ শাস্তি চাই আমি।’
বহিষ্কার হওয়া শিক্ষার্থীরা হলেন ইবি ছাত্রলীগের সহসভাপতি পরিসংখ্যান বিভাগের সানজিদা চৌধুরী অন্তরা, ফিন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিং বিভাগের তাবাচ্ছুম ও মাওয়াবিয়া, আইন বিভাগের ইসরাত জাহান মীম ও ফাইন আর্টস বিভাগের হালিমা খাতুন ঊর্মি।
এ বিষয়ে হল প্রভোস্ট অধ্যাপক ড. শামসুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নির্যাতনের ঘটনায় জড়িত পাঁচ শিক্ষার্থীকে স্থায়ীভাবে হল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে এবং তাদের হল সংযুক্তি বাতিলের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে সুপারিশ করা হয়েছে।’
শামসুল আলম আরও বলেন, ‘এ ছাড়া অভিযুক্ত হালিমা খাতুন ঊর্মি আমাদের জানিয়েছে, তার মোবাইল ফোনটি ১৪ তারিখ হারিয়ে গেছে। বিষয়টি সন্দেহজনক মনে হওয়ায় আমরা মোবাইল ফোনটি উদ্ধারের জন্য প্রক্টর বরাবর আবেদন করেছি।’
উল্লেখ্য, ১২ ফেব্রুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়ের দেশরত্ন শেখ হাসিনা হলে দুই দফায় এক নবীন ছাত্রীকে রাতভর নির্যাতন ও বিবস্ত্র করে ভিডিও ধারণের অভিযোগ উঠে শাখা ছাত্রলীগ সহসভাপতি সানজিদা চৌধুরী অন্তরা, ফিন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিং বিভাগের তাবাচ্ছুম ও মাওয়াবিয়া, আইন বিভাগের ইসরাত জাহান মীম ও ফাইন আর্টস বিভাগের হালিমা খাতুন ঊর্মির বিরুদ্ধে।
পরে ভুক্তভোগীর লিখিত অভিযোগের পর বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন, হল প্রশাসন ও শাখা ছাত্রলীগের পৃথক তিনটি তদন্ত কমিটি গঠন করে। এ ছাড়া হাইকোর্টের নির্দেশে বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি গঠন করেছে কুষ্টিয়া জেলা প্রশাসন।
খাদিজা বেগম আরও বলেন, ‘চাঁদাবাজি করার জন্যই আমাকে না জানিয়ে কৌশলে আক্তার হোসেন মামলার বাদী হয়েছেন। রিপন হত্যার সঙ্গে বকশীগঞ্জের কোনো মানুষ জড়িত না। কারণ আমার স্বামী মারা গেছেন ঢাকার উত্তরায়। মামলা করার আগেই আক্তার হোসেন মামলার ভয় দেখিয়ে দুই শতাধিক নিরীহ মানুষের কাছ থেকে লাখ লাখ টাকার বাণিজ্য করেছেন।
১২ মিনিট আগেপ্রথমবারের মতো রাজশাহী এসেছে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) ট্রফি। আজ রোববার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে রাজশাহী নগরের আলুপট্টি মোড়ে বিপিএল চ্যাম্পিয়নস ট্রফি প্রদর্শনীর জন্য উন্মোচন করা হয়।
২২ মিনিট আগেচট্টগ্রামের বাঁশখালীতে আগুনে ৯ দোকান পুড়ে গেছে। এতে প্রায় ৩০ লাখ টাকা ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি ব্যবসায়ীদের। গতকাল শনিবার রাত দেড়টার দিকে খানখানাবাদ ইউনিয়নের ছৈয়দ আহমেদ টেক এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেতিনি নিজেকে সাংবাদিক, রাজনীতিবিদ এবং প্রধান উপদেষ্টার এক সময়ের সহকর্মী বলে পরিচয় দেন। তিনি ট্রাফিক পরিদর্শক জি এম মুসার সঙ্গে দেখা করতে চান। তাঁকে প্রতি মাসে ১০ হাজার টাকা করে দিতে হবে বলে দাবি করেন। অন্যথায় তাঁর বিরুদ্ধে আইজিপির কাছে বিভিন্ন অনিয়ম উল্লেখ করে অভিযোগ দেবেন...
১ ঘণ্টা আগে