চিতলমারী (বাগেরহাট) প্রতিনিধি
বাগেরহাটের চিতলমারীতে টমেটোর দাম কমে যাওয়ায় দুশ্চিন্তায় পড়েছেন চাষিরা। খেত থেকে তুলে আড়ত পর্যন্ত টমেটো নিয়ে যেতে শ্রমিক ও পরিবহনের খরচ উঠছে না। আজ বুধবার বিভিন্ন আড়তে মাত্র তিন টাকা দরে প্রতি কেজি টমেটো বিক্রি করেছেন চাষিরা। দ্রুত এই সবজির দাম না বাড়লে লোকসানের মুখে পড়ার আশঙ্কা কৃষকদের।
চিতলমারী কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার কৃষকেরা এবার ২ হাজার ৭২ একর জমিতে টমেটো চাষ করেছেন। হাইটম, বিউটিফুল-২, বিপুল প্লাস, মেজর, বাহুবলী, বিউটিসহ বিভিন্ন জাতের টমেটো চাষ করা হয়েছে। উপজেলায় বিরূপ আবহাওয়ার মধ্যেও ফলন ভালো দেখা দিয়েছে।
কৃষকেরা জানান, ফলন ওঠা শুরু হলে প্রথম দিকে প্রতি মণ টমেটো ৩ হাজার ৫০০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। মাত্র এক সপ্তাহ আগে প্রতি কেজি টমেটো ১০ থেকে ১২ টাকা দরে বিক্রি হলেও গত বুধবার দুপুরে তা প্রতি কেজি ৩ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে।
উপজেলার দড়িউমাজুড়ি মোড়ে আড়তে টমেটো বিক্রি করতে আসা স্থানীয় চাষি সোহেব সুলতান সানু, গিরিশ হালদার ও শংকর মণ্ডল বলেন, ‘এই অঞ্চলের টমেটো ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেট, বরিশাল, ভোলা ও পটুয়াখালীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় নিয়ে যান ব্যবসায়ীরা। প্রতিবছর এখানে টমেটোর ভালো উৎপাদন হয়। হঠাৎ টমেটোর দরপতনে আমরা চরম বিপাকে পড়েছি। সঠিক বাজার ব্যবস্থাপনা না থাকায় মধ্যস্বত্বভোগীরা সুযোগ নিচ্ছেন। আমরা দাম ভালো না পেলে লোকসানে পড়ব।’
পাইকারি ক্রেতা লিপন মজুমদার, অনুজ রানা, অসীম বিশ্বাস ও আসাদ বিশ্বাস বলেন, আজ বুধবার প্রতি কেজি টমেটো ৩ টাকা দরে কিনেছি। দেশের যেসব অঞ্চলে চিতলমারীর টমেটোর চাহিদা ছিল, সেসব এলাকায় এখন চাহিদা কম। তা ছাড়া উৎপাদন অনেক বেশি। ফলে এই দরপতন। এ ছাড়া দাম কমের কারণে বাজারে পাইকারি ক্রেতাও কম।
চিতলমারী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. সিফাত-আল-মারুফ জানান, উপজেলায় এখন টমেটো উৎপাদনের মাঝামাঝি সময় চলছে। বাজারদর এমন চলতে থাকলে চাষিরা ক্ষতিগ্রস্ত হবেন। স্থানীয় পর্যায়ে কোল্ডস্টোর থাকলে চাষিরা টমেটো সংরক্ষণ করে পরে বেশি দামে বিক্রি করতে পারতেন। যেহেতু সে ব্যবস্থা নেই; তাই চাটনি, জুস উৎপাদন কোম্পানিগুলো এগিয়ে এলে চাষিরা ভালো দাম পেতেন এবং লাভবান হতে পারতেন।
বাগেরহাটের চিতলমারীতে টমেটোর দাম কমে যাওয়ায় দুশ্চিন্তায় পড়েছেন চাষিরা। খেত থেকে তুলে আড়ত পর্যন্ত টমেটো নিয়ে যেতে শ্রমিক ও পরিবহনের খরচ উঠছে না। আজ বুধবার বিভিন্ন আড়তে মাত্র তিন টাকা দরে প্রতি কেজি টমেটো বিক্রি করেছেন চাষিরা। দ্রুত এই সবজির দাম না বাড়লে লোকসানের মুখে পড়ার আশঙ্কা কৃষকদের।
চিতলমারী কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার কৃষকেরা এবার ২ হাজার ৭২ একর জমিতে টমেটো চাষ করেছেন। হাইটম, বিউটিফুল-২, বিপুল প্লাস, মেজর, বাহুবলী, বিউটিসহ বিভিন্ন জাতের টমেটো চাষ করা হয়েছে। উপজেলায় বিরূপ আবহাওয়ার মধ্যেও ফলন ভালো দেখা দিয়েছে।
কৃষকেরা জানান, ফলন ওঠা শুরু হলে প্রথম দিকে প্রতি মণ টমেটো ৩ হাজার ৫০০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। মাত্র এক সপ্তাহ আগে প্রতি কেজি টমেটো ১০ থেকে ১২ টাকা দরে বিক্রি হলেও গত বুধবার দুপুরে তা প্রতি কেজি ৩ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে।
উপজেলার দড়িউমাজুড়ি মোড়ে আড়তে টমেটো বিক্রি করতে আসা স্থানীয় চাষি সোহেব সুলতান সানু, গিরিশ হালদার ও শংকর মণ্ডল বলেন, ‘এই অঞ্চলের টমেটো ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেট, বরিশাল, ভোলা ও পটুয়াখালীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় নিয়ে যান ব্যবসায়ীরা। প্রতিবছর এখানে টমেটোর ভালো উৎপাদন হয়। হঠাৎ টমেটোর দরপতনে আমরা চরম বিপাকে পড়েছি। সঠিক বাজার ব্যবস্থাপনা না থাকায় মধ্যস্বত্বভোগীরা সুযোগ নিচ্ছেন। আমরা দাম ভালো না পেলে লোকসানে পড়ব।’
পাইকারি ক্রেতা লিপন মজুমদার, অনুজ রানা, অসীম বিশ্বাস ও আসাদ বিশ্বাস বলেন, আজ বুধবার প্রতি কেজি টমেটো ৩ টাকা দরে কিনেছি। দেশের যেসব অঞ্চলে চিতলমারীর টমেটোর চাহিদা ছিল, সেসব এলাকায় এখন চাহিদা কম। তা ছাড়া উৎপাদন অনেক বেশি। ফলে এই দরপতন। এ ছাড়া দাম কমের কারণে বাজারে পাইকারি ক্রেতাও কম।
চিতলমারী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. সিফাত-আল-মারুফ জানান, উপজেলায় এখন টমেটো উৎপাদনের মাঝামাঝি সময় চলছে। বাজারদর এমন চলতে থাকলে চাষিরা ক্ষতিগ্রস্ত হবেন। স্থানীয় পর্যায়ে কোল্ডস্টোর থাকলে চাষিরা টমেটো সংরক্ষণ করে পরে বেশি দামে বিক্রি করতে পারতেন। যেহেতু সে ব্যবস্থা নেই; তাই চাটনি, জুস উৎপাদন কোম্পানিগুলো এগিয়ে এলে চাষিরা ভালো দাম পেতেন এবং লাভবান হতে পারতেন।
পেশাদার মোটরযান চালকদের নতুন ড্রাইভিং লাইসেন্স তৈরিতে ও নবায়ন করাতে মেডিকেল সার্টিফিকেট (চিকিৎসা সনদ) বাধ্যতামূলক। কিন্তু অনেকে ভুয়া মেডিকেল সার্টিফিকেট তৈরি করে পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন করছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। তাঁরা লাইসেন্সও পেয়ে যাচ্ছেন সরকারি প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন..
৪৪ মিনিট আগেমুন্সিগঞ্জ জেলা সিভিল সার্জন মঞ্জুরুল আলমের বিরুদ্ধে ওঠা বেশ কিছু অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগের সত্যতা মিলেছে। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে মুন্সিগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে তত্ত্বাবধায়কের দায়িত্ব পালনকালে হাসপাতালটিতে বেশ কিছু অনিয়ম-দুর্নীতি হয়েছে বলে স্বাস্থ্য অডিট অধিদপ্তরের নিরীক্ষা প্রতিবেদনে উঠে এসেছে...
১ ঘণ্টা আগেদিনাজপুরের ফুলবাড়ী পৌরসভার বর্জ্য ফেলার নিজস্ব কোনো জায়গা বা ভাগাড় না থাকায় তা ফেলা হচ্ছে নদীতে। ফলে অস্তিত্বের সংকটে পড়েছে জেলার ফুলবাড়ী উপজেলার ওপর দিয়ে প্রবাহিত ছোট যমুনা নদী। এতে পরিবেশ দূষিত হচ্ছে, হুমকির মুখে পড়েছে জীববৈচিত্র্য। আবর্জনার স্তূপে মৃতপ্রায় নদীটি রক্ষায় ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি..
১ ঘণ্টা আগেকক্সবাজার শহরের উত্তর পাশ ঘেঁষে মহেশখালী চ্যানেল হয়ে বঙ্গোপসাগরে মিশেছে খরস্রোতা নদী বাঁকখালী। এ নদীর মোহনা ঘিরেই গড়ে উঠেছে দেশের প্রধান পর্যটন শহরের ব্যবসা-বাণিজ্য। কিন্তু সেই নদীই দখল-দূষণে এখন সরু খালে পরিণত হচ্ছে। প্রভাবশালী দখলদারেরা নদীতীরের প্যারাবন কেটে ও চর ভরাট করে একের পর এক...
১ ঘণ্টা আগে