খুবি প্রতিনিধি
কম খরচে নবায়নযোগ্য বিদ্যুৎ উৎপাদনের পদ্ধতি উদ্ভাবন করেছেন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) পদার্থবিজ্ঞান ডিসিপ্লিনের সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. সালাহউদ্দীন মিনা। অ্যালকালি পোস্ট ডিপোজিশন পদ্ধতি ও জলীয় দ্রবণ ব্যবহার করে তিনি উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন পাতলা ফিল্মের সৌরকোষ তৈরি করেছেন। দক্ষিণ কোরিয়ার ইনচন ন্যাশনাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ন্যানো ফটো ইলেকট্রনিকস ডিভাইসেস ল্যাবে তিনি এই গবেষণা করেন। ইতিমধ্যে তাঁর এই উদ্ভাবন দক্ষিণ কোরিয়া সরকারের মেধাস্বত্ব হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে।
ড. মো. সালাহউদ্দীনের গবেষণায় দেখা গেছে, অ্যালকালি পোস্ট ডিপোজিশন পদ্ধতি ব্যবহার করে উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন সৌরবিদ্যুৎ কোষ তৈরি করা সম্ভব, যা কম খরচে নবায়নযোগ্য বিদ্যুৎ উৎপাদনে ভূমিকা রাখবে। পোস্ট ডিপোজিশন পদ্ধতি হলো, সৌরবিদ্যুৎ কোষের মূল শোষক লেয়ারের ওপর একটি অতিরিক্ত পাতলা স্তরের ব্যবহার, যে স্তরের মাধ্যমে মূল শোষক লেয়ারের ধর্মের গুণগত পরিবর্তন করা যায়, যা উচ্চ দক্ষতাসম্পন্ন সৌরবিদ্যুৎ কোষেরর জন্য অপরিহার্য।
এ নিয়ে গবেষক সালাহউদ্দীন বলেন, ‘পোস্ট ডিপোজিশন পদ্ধতির মাধ্যমে পরবর্তিতে উচ্চ দক্ষতাসম্পন্ন সিঙ্গেল জাংশন সৌরকোষ ও মাল্টি জাংশন ট্যানডম সৌরকোষের বটম লেয়ার হিসেবে ব্যবহার করা যায়। এ ধরনের উদ্ভাবনের মাধ্যমে পরিবেশবান্ধব ও নবায়নযোগ্য বিদ্যুৎ উৎপাদন করা সম্ভব, যা বাংলাদেশের জ্বালানি সেক্টরে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে। আশা করা যায়, অধিকতর গবেষণার মাধ্যমে ভবিষ্যতে এই পদ্ধতি দেশের জ্বালানি চাহিদা পূরণে যুগান্তকারী ভূমিকা রাখবে।’
এ নিয়ে ড. সালাহউদ্দীনের দ্বিতীয় উদ্ভাবন দক্ষিণ কোরিয়া সরকারের মেধাস্বত্ব হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হলো। এর আগে গত বছর তার আরেকটি একক আবিষ্কার পেটেন্ট হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল। প্রথম উদ্ভাবনটি ছিল ক্ষারের মিশ্রণ ব্যবহার করে তৈরি করা উচ্চমানের আলো শোষণকারী পাতলা ফিল্ম বা সৌরকোষ। ওই পদ্ধতি ব্যবহার করেও খুব কম খরচে পানির দ্রবণের মাধ্যমে সৌরবিদ্যুতের একক মডিউল উৎপাদন করা সম্ভব।
কম খরচে নবায়নযোগ্য বিদ্যুৎ উৎপাদনের পদ্ধতি উদ্ভাবন করেছেন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) পদার্থবিজ্ঞান ডিসিপ্লিনের সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. সালাহউদ্দীন মিনা। অ্যালকালি পোস্ট ডিপোজিশন পদ্ধতি ও জলীয় দ্রবণ ব্যবহার করে তিনি উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন পাতলা ফিল্মের সৌরকোষ তৈরি করেছেন। দক্ষিণ কোরিয়ার ইনচন ন্যাশনাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ন্যানো ফটো ইলেকট্রনিকস ডিভাইসেস ল্যাবে তিনি এই গবেষণা করেন। ইতিমধ্যে তাঁর এই উদ্ভাবন দক্ষিণ কোরিয়া সরকারের মেধাস্বত্ব হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে।
ড. মো. সালাহউদ্দীনের গবেষণায় দেখা গেছে, অ্যালকালি পোস্ট ডিপোজিশন পদ্ধতি ব্যবহার করে উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন সৌরবিদ্যুৎ কোষ তৈরি করা সম্ভব, যা কম খরচে নবায়নযোগ্য বিদ্যুৎ উৎপাদনে ভূমিকা রাখবে। পোস্ট ডিপোজিশন পদ্ধতি হলো, সৌরবিদ্যুৎ কোষের মূল শোষক লেয়ারের ওপর একটি অতিরিক্ত পাতলা স্তরের ব্যবহার, যে স্তরের মাধ্যমে মূল শোষক লেয়ারের ধর্মের গুণগত পরিবর্তন করা যায়, যা উচ্চ দক্ষতাসম্পন্ন সৌরবিদ্যুৎ কোষেরর জন্য অপরিহার্য।
এ নিয়ে গবেষক সালাহউদ্দীন বলেন, ‘পোস্ট ডিপোজিশন পদ্ধতির মাধ্যমে পরবর্তিতে উচ্চ দক্ষতাসম্পন্ন সিঙ্গেল জাংশন সৌরকোষ ও মাল্টি জাংশন ট্যানডম সৌরকোষের বটম লেয়ার হিসেবে ব্যবহার করা যায়। এ ধরনের উদ্ভাবনের মাধ্যমে পরিবেশবান্ধব ও নবায়নযোগ্য বিদ্যুৎ উৎপাদন করা সম্ভব, যা বাংলাদেশের জ্বালানি সেক্টরে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে। আশা করা যায়, অধিকতর গবেষণার মাধ্যমে ভবিষ্যতে এই পদ্ধতি দেশের জ্বালানি চাহিদা পূরণে যুগান্তকারী ভূমিকা রাখবে।’
এ নিয়ে ড. সালাহউদ্দীনের দ্বিতীয় উদ্ভাবন দক্ষিণ কোরিয়া সরকারের মেধাস্বত্ব হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হলো। এর আগে গত বছর তার আরেকটি একক আবিষ্কার পেটেন্ট হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল। প্রথম উদ্ভাবনটি ছিল ক্ষারের মিশ্রণ ব্যবহার করে তৈরি করা উচ্চমানের আলো শোষণকারী পাতলা ফিল্ম বা সৌরকোষ। ওই পদ্ধতি ব্যবহার করেও খুব কম খরচে পানির দ্রবণের মাধ্যমে সৌরবিদ্যুতের একক মডিউল উৎপাদন করা সম্ভব।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হত্যা মামলায় নীলফামারী-১ আসনের (ডোমার-ডিমলা) সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) আফতাব উদ্দিন সরকারকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল বুধবার (৫ মার্চ) মধ্যরাতে রংপুর নগরীর সেনপাড়ার গুড় মজিবরের বাড়ি থেকে তাঁকে...
৩৯ মিনিট আগেরাজধানীর গাবতলীতে ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটির সামনে শাহী মসজিদ বস্তিতে অগ্নিকাণ্ড ঘটেছে। ফায়ার সার্ভিসের ঢাকা বিভাগের উপপরিচালক সালেহ উদ্দিন জানান, আগুনে বস্তির প্রায় শতাধিক ঘরবাড়ি পুড়ে গেছে।
১ ঘণ্টা আগেনেতৃত্বের শূন্যতায় ধুঁকছে গাজীপুর সিটি করপোরেশন (জিসিসি)। তার প্রভাব পড়ছে নগরজীবনে। নগরবাসীর অভিযোগ, অপরিকল্পিত নগরায়ণ, দূষণ, যানজট, জলজট, খানাখন্দে ভরা রাস্তাঘাট, মশার উপদ্রব, সড়কবাতির অভাবে রাতে ভুতুড়ে পরিবেশ—এসব এখন নগরবাসীর নিত্যসঙ্গী। কিন্তু এসব দেখার কেউ নেই।
৫ ঘণ্টা আগেদেশীয় পেঁয়াজ, রসুন, আলু ও লবণের ভরা মৌসুম এখন। চলতি মৌসুমে এসব পণ্য উৎপাদন পর্যাপ্ত হওয়ায় এই সময়ে কৃষকের মুখে হাসি ফোটার কথা। কিন্তু লাভ তো দূরে থাক, পণ্যের উৎপাদন খরচও তুলতে না পেরে হতাশ কৃষকেরা।
৭ ঘণ্টা আগে