ময়মনসিংহ প্রতিনিধি
ঈদ যাত্রায় ময়মনসিংহ সড়কে যানজটের চাপ সামলাতে সড়ক ও জনপথ বিভাগের অধীনে ১২ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত মটকি ভাঙা ব্রিজের ওপর দিয়ে এরই মধ্যে যানচলাচল শুরু হয়েছে। ফলে মানুষের দুর্ভোগ লাঘবের পাশাপাশি সময় ব্যয়ও কমে হবে বলে আশা করছেন সংশ্লিষ্টরা।
জানা যায়, মহানগরীর শম্ভুগঞ্জের মটকি ভাঙা ব্রিজ ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় ধীর গতিতে যানবাহন চলাচলের কারণে সারা বছরই যানজট লেগেই থাকত। ঈদের আগে ও পরে এ যানজট আরও অসহনীয় পর্যায়ে চলে যেত। মটকি ভাঙা ব্রিজ যেন গাড়ির চালক ও যাত্রীদের গলার কাটা হয়ে ছিল। এ কাটা নামাতে ও যাত্রীদের নির্বিঘ্নে চলাচল করতে পাশেই একটি নতুন ব্রিজ তৈরি করা হয়। ওই নতুন ব্রিজ দিয়ে যানচলাচলও শুরু হয়েছে। ফলে চালক ও যাত্রীদের মাঝে স্বস্তি ফিরেছে।
গত এক বছর আগে সড়ক ও জনপথ বিভাগের অধীনে ৭৬ মিটার দৈর্ঘ্যের এ ব্রিজ নির্মাণের কাজ শুরু হয়। ১২ কোটি টাকা ব্যয়ে ব্রিজের কাজ সম্পন্ন করে মেসার্স মুজাহের এন্টারপ্রাইজ। ঈদের পরেই পাশের শত বছরের পুরোনো ব্রিজটি সংস্কারের কাজ শুরু করা হবে। এ জন্য সড়ক ও জনপথ বিভাগে ৩ কোটি টাকা বরাদ্দ রয়েছে।
নেত্রকোনাগামী সাইদুল ইসলাম নামের এক যাত্রী বলেন, সরকার দেশের উন্নয়ন করছেন তার বড় প্রমাণ রাস্তাঘাট। আমরা সাধারণ মানুষজন একটু নির্বিঘ্নে চলাচল করতে পারলেই খুশি। ঈদ ছাড়াও এমন কোনো দিন নেই মটকি ভাঙা ব্রিজের জন্য যানজট পোহাতে হয়নি। নতুন ব্রিজটি করাতে এ অঞ্চলের মানুষের জন্য নতুন দিগন্তের উন্মোচন হয়েছে।
কিশোরগঞ্জগামী এমকে সুপার গাড়ির চালক হামিদুর রহমান বলেন, নতুন ব্রিজটির কারণে আমরা দ্রুত গতি নিয়ে চলাচল করতে পারছি। পুরোনো ব্রিজটি ঝুঁকিপূর্ণ থাকার কারণে ধীর গতিতে বাস চালানো লাগতে। দুই মিনিটের রাস্তা পার হতে অনেক সময় এক ঘণ্টাও লাগত। এ বছর মনে হচ্ছে বড় কোনো যানজট আর হবে না।
এ বিষয়ে সড়ক ও জনপথ বিভাগের ময়মনসিংহের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. ওয়াহিদুজ্জামান বলেন, এ অঞ্চলের মানুষের বহুল প্রত্যাশিত ব্রিজ দিয়ে এরই মধ্যে যান চলাচল শুরু হয়েছে। যথাসময়ে ব্রিজটির কাজ সম্পন্ন হওয়ায় ঈদের আগে ও পরে এর সুফল পাবেন মানুষজন। অনেকটাই দুর্ভোগ কমে যাবে। ঈদের পরে পুরোনো ব্রিজটির সংস্কার কাজ হলে পাটগুদাম ব্রিজ থেকে শম্ভুগঞ্জ বাজার পর্যন্ত যে যানজট হতো তা আর হবে না।
ময়মনসিংহ ট্রাফিক বিভাগের পরিদর্শক (প্রশাসন) জহিরুল ইসলাম বলেন, মটকি ভাঙা ব্রিজ চালু হওয়ার ফলে অন্যান্য বছরের ন্যায় এ বছর আর মানুষজনকে আর যানজটের ভোগান্তিতে পড়তে হবে না। মটকি ভাঙা ব্রিজ থেকে টোল বক্স পর্যন্ত প্লাস্টিকের ডিভাইডার দিয়ে ওয়ান ওয়ে করে দেওয়া হয়েছে। ময়মনসিংহ থেকে শেরপুর, নেত্রকোনা, সিলেট, চট্টগ্রাম এবং কিশোরগঞ্জের গাড়িগুলো নতুন নির্মিত ব্রিজের ওপর দিয়ে যাবে। আসার পথে সেই গাড়িগুলো পুরোনো ব্রিজ দিয়ে আসবে। ফলে আশা করা যাচ্ছে, যানজট খুব একটা হবে না।
ঈদ যাত্রায় ময়মনসিংহ সড়কে যানজটের চাপ সামলাতে সড়ক ও জনপথ বিভাগের অধীনে ১২ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত মটকি ভাঙা ব্রিজের ওপর দিয়ে এরই মধ্যে যানচলাচল শুরু হয়েছে। ফলে মানুষের দুর্ভোগ লাঘবের পাশাপাশি সময় ব্যয়ও কমে হবে বলে আশা করছেন সংশ্লিষ্টরা।
জানা যায়, মহানগরীর শম্ভুগঞ্জের মটকি ভাঙা ব্রিজ ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় ধীর গতিতে যানবাহন চলাচলের কারণে সারা বছরই যানজট লেগেই থাকত। ঈদের আগে ও পরে এ যানজট আরও অসহনীয় পর্যায়ে চলে যেত। মটকি ভাঙা ব্রিজ যেন গাড়ির চালক ও যাত্রীদের গলার কাটা হয়ে ছিল। এ কাটা নামাতে ও যাত্রীদের নির্বিঘ্নে চলাচল করতে পাশেই একটি নতুন ব্রিজ তৈরি করা হয়। ওই নতুন ব্রিজ দিয়ে যানচলাচলও শুরু হয়েছে। ফলে চালক ও যাত্রীদের মাঝে স্বস্তি ফিরেছে।
গত এক বছর আগে সড়ক ও জনপথ বিভাগের অধীনে ৭৬ মিটার দৈর্ঘ্যের এ ব্রিজ নির্মাণের কাজ শুরু হয়। ১২ কোটি টাকা ব্যয়ে ব্রিজের কাজ সম্পন্ন করে মেসার্স মুজাহের এন্টারপ্রাইজ। ঈদের পরেই পাশের শত বছরের পুরোনো ব্রিজটি সংস্কারের কাজ শুরু করা হবে। এ জন্য সড়ক ও জনপথ বিভাগে ৩ কোটি টাকা বরাদ্দ রয়েছে।
নেত্রকোনাগামী সাইদুল ইসলাম নামের এক যাত্রী বলেন, সরকার দেশের উন্নয়ন করছেন তার বড় প্রমাণ রাস্তাঘাট। আমরা সাধারণ মানুষজন একটু নির্বিঘ্নে চলাচল করতে পারলেই খুশি। ঈদ ছাড়াও এমন কোনো দিন নেই মটকি ভাঙা ব্রিজের জন্য যানজট পোহাতে হয়নি। নতুন ব্রিজটি করাতে এ অঞ্চলের মানুষের জন্য নতুন দিগন্তের উন্মোচন হয়েছে।
কিশোরগঞ্জগামী এমকে সুপার গাড়ির চালক হামিদুর রহমান বলেন, নতুন ব্রিজটির কারণে আমরা দ্রুত গতি নিয়ে চলাচল করতে পারছি। পুরোনো ব্রিজটি ঝুঁকিপূর্ণ থাকার কারণে ধীর গতিতে বাস চালানো লাগতে। দুই মিনিটের রাস্তা পার হতে অনেক সময় এক ঘণ্টাও লাগত। এ বছর মনে হচ্ছে বড় কোনো যানজট আর হবে না।
এ বিষয়ে সড়ক ও জনপথ বিভাগের ময়মনসিংহের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. ওয়াহিদুজ্জামান বলেন, এ অঞ্চলের মানুষের বহুল প্রত্যাশিত ব্রিজ দিয়ে এরই মধ্যে যান চলাচল শুরু হয়েছে। যথাসময়ে ব্রিজটির কাজ সম্পন্ন হওয়ায় ঈদের আগে ও পরে এর সুফল পাবেন মানুষজন। অনেকটাই দুর্ভোগ কমে যাবে। ঈদের পরে পুরোনো ব্রিজটির সংস্কার কাজ হলে পাটগুদাম ব্রিজ থেকে শম্ভুগঞ্জ বাজার পর্যন্ত যে যানজট হতো তা আর হবে না।
ময়মনসিংহ ট্রাফিক বিভাগের পরিদর্শক (প্রশাসন) জহিরুল ইসলাম বলেন, মটকি ভাঙা ব্রিজ চালু হওয়ার ফলে অন্যান্য বছরের ন্যায় এ বছর আর মানুষজনকে আর যানজটের ভোগান্তিতে পড়তে হবে না। মটকি ভাঙা ব্রিজ থেকে টোল বক্স পর্যন্ত প্লাস্টিকের ডিভাইডার দিয়ে ওয়ান ওয়ে করে দেওয়া হয়েছে। ময়মনসিংহ থেকে শেরপুর, নেত্রকোনা, সিলেট, চট্টগ্রাম এবং কিশোরগঞ্জের গাড়িগুলো নতুন নির্মিত ব্রিজের ওপর দিয়ে যাবে। আসার পথে সেই গাড়িগুলো পুরোনো ব্রিজ দিয়ে আসবে। ফলে আশা করা যাচ্ছে, যানজট খুব একটা হবে না।
বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তের বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি পয়েন্টে রোহিঙ্গাদের অনুপ্রবেশ ঠেকাতে এবং চোরাচালান বন্ধে বুলেটপ্রুফ গাড়ি নিয়ে টহল শুরু করেছে বিজিবি। আজ শুক্রবার দুপুর থেকে চোরাচালানের জোন বলে খ্যাত সীমান্ত সড়কের ৪২ নম্বর পিলার থেকে ৫৪ নম্বর পিলার পর্যন্ত আট কিলোমিটার এলাকায় টহল দিচ্ছেন বিজিবির
৯ মিনিট আগেবাগেরহাটের কচুয়ায় ‘চলো পাল্টাই’ সংগঠন ও শিক্ষার্থীরা বিনা লাভের বাজার চালু করেছে। খোলা বাজারের চেয়ে ১০-২০ টাকা কমে আলু, পেঁয়াজ, ডালসহ বিভিন্ন পণ্য বিক্রি হচ্ছে।
১৯ মিনিট আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে ছাত্রদের তুলে নিয়ে মারধরের ঘটনায় করা মামলায় কুড়িগ্রামের উলিপুরে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের চার নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে পুলিশ অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করে।
৩৭ মিনিট আগেপদ্মা সেতু নির্মাণে আওয়ামী লীগের কৃতিত্ব নেই উল্লেখ করে এই নেতা বলেন, ‘বলতে পারেন আওয়ামী লীগ পদ্মা সেতু করেছে। আমি যদি কষ্ট করে উপার্জন করে একটা তিনতলা বিল্ডিং করি, মানুষ আমাকে সাধুবাদ জানাবে, মোবারকবাদ জানাবে। আর যদি মানুষের থেকে লোন নিয়ে তিনতলা বিল্ডিং করি, মানুষ আমাকে বেহায়া বলবে। হাসিনা যখন ২০০৯
১ ঘণ্টা আগে