ঈশ্বরগঞ্জ (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি
রাঙামাটির সাজেকে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৯ শ্রমিকের ৫ জনের বাড়িই ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলায়। তাঁদের মধ্যে একই গ্রামের রয়েছেন ৩ জন। একই ঘটনায় একসঙ্গে তাঁদের প্রাণহানি হওয়ায় এলাকাবাসীর মধ্যে মাতম চলছে।
গতকাল বুধবার সন্ধ্যায় সাজেকের নব্বই ডিগ্রি এলাকায় সাজেক-উদয়পুর সীমান্ত সড়কে এই দুর্ঘটনা ঘটে। শ্রমিকবাহী মিনি ট্রাক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পাহাড়ের ১০০ ফুট খাদে পড়ে ৯ জন নিহত হন। আহত হন ৮ জন। এদিকে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতের খবর পরিবারগুলোতে পৌঁছালে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে আসে।
নিহতরা হলেন ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার বড়হিত ইউনিয়নের কাঁঠাল গ্রামের রিয়াছত আলী ভূঁইয়ার ছেলে মো. এরশাদুল (৪২), তারুন্দিয়া ইউনিয়নের গিরিধরপুর গ্রামের মো. শহীদুল্লাহর ছেলে মো. শাহআলম (২৮) এবং একই ইউনিয়নের শ্রীফুরজিথর গ্রামের মো. চাঁন মিয়ার ছেলে মো. তফাজ্জল হোসেন (২১), মো. হেলাল উদ্দিনের ছেলে মো. নয়ন মিয়া (২০) ও মো. নজরুল ইসলামের ছেলে মো. মোহন মিয়া (১৬)।
এদিকে আজ বৃহস্পতিবার নিহতদের বাড়িতে গিয়ে জানা গেছে, দুর্ঘটনায় নিহত হওয়া সবাই নির্মাণ শ্রমিক ছিলেন। তাঁদের মরদেহ বাড়িতে এসে না পৌঁছালেও পরিবারে চলছে শোকের মাতম। শুধু তা-ই নয়, মর্মান্তিক খবরে এলাকাতেও নেমে এসেছে শোকের ছায়া। নিহতের খবর শুনে গতকাল রাত থেকেই আশপাশের লোকজনসহ দূরদূরান্ত থেকে মানুষ ছুটে আসছেন।
তারুন্দিয়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান হাসান মাহমুদ রানা বলেন, ‘সাজেকের দুর্ঘটনায় নিহত ৯ জনের মধ্যে ৫ জনের বাড়িই ঈশ্বরগঞ্জে। তাঁদের মধ্যে ৪ জনের বাড়ি আমার ইউনিয়নে। এই ঘটনায় আমি খুবই মর্মাহত।’
ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আরিফুল ইসলাম প্রিন্স বলেন, ‘খবরটি শুনে অত্যন্ত ব্যথিত হয়েছি। নিহতদের দাফন-কাফনের জন্য ইতিমধ্যে উপজেলা প্রশাসন এবং উপজেলা পরিষদের পক্ষে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যানদের মাধ্যমে প্রতিটা পরিবারে ১০ হাজার টাকা করে দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া পরবর্তীতে বিধি মোতাবেক নিহতদের পরিবারে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে।’
রাঙামাটির সাজেকে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৯ শ্রমিকের ৫ জনের বাড়িই ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলায়। তাঁদের মধ্যে একই গ্রামের রয়েছেন ৩ জন। একই ঘটনায় একসঙ্গে তাঁদের প্রাণহানি হওয়ায় এলাকাবাসীর মধ্যে মাতম চলছে।
গতকাল বুধবার সন্ধ্যায় সাজেকের নব্বই ডিগ্রি এলাকায় সাজেক-উদয়পুর সীমান্ত সড়কে এই দুর্ঘটনা ঘটে। শ্রমিকবাহী মিনি ট্রাক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পাহাড়ের ১০০ ফুট খাদে পড়ে ৯ জন নিহত হন। আহত হন ৮ জন। এদিকে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতের খবর পরিবারগুলোতে পৌঁছালে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে আসে।
নিহতরা হলেন ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার বড়হিত ইউনিয়নের কাঁঠাল গ্রামের রিয়াছত আলী ভূঁইয়ার ছেলে মো. এরশাদুল (৪২), তারুন্দিয়া ইউনিয়নের গিরিধরপুর গ্রামের মো. শহীদুল্লাহর ছেলে মো. শাহআলম (২৮) এবং একই ইউনিয়নের শ্রীফুরজিথর গ্রামের মো. চাঁন মিয়ার ছেলে মো. তফাজ্জল হোসেন (২১), মো. হেলাল উদ্দিনের ছেলে মো. নয়ন মিয়া (২০) ও মো. নজরুল ইসলামের ছেলে মো. মোহন মিয়া (১৬)।
এদিকে আজ বৃহস্পতিবার নিহতদের বাড়িতে গিয়ে জানা গেছে, দুর্ঘটনায় নিহত হওয়া সবাই নির্মাণ শ্রমিক ছিলেন। তাঁদের মরদেহ বাড়িতে এসে না পৌঁছালেও পরিবারে চলছে শোকের মাতম। শুধু তা-ই নয়, মর্মান্তিক খবরে এলাকাতেও নেমে এসেছে শোকের ছায়া। নিহতের খবর শুনে গতকাল রাত থেকেই আশপাশের লোকজনসহ দূরদূরান্ত থেকে মানুষ ছুটে আসছেন।
তারুন্দিয়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান হাসান মাহমুদ রানা বলেন, ‘সাজেকের দুর্ঘটনায় নিহত ৯ জনের মধ্যে ৫ জনের বাড়িই ঈশ্বরগঞ্জে। তাঁদের মধ্যে ৪ জনের বাড়ি আমার ইউনিয়নে। এই ঘটনায় আমি খুবই মর্মাহত।’
ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আরিফুল ইসলাম প্রিন্স বলেন, ‘খবরটি শুনে অত্যন্ত ব্যথিত হয়েছি। নিহতদের দাফন-কাফনের জন্য ইতিমধ্যে উপজেলা প্রশাসন এবং উপজেলা পরিষদের পক্ষে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যানদের মাধ্যমে প্রতিটা পরিবারে ১০ হাজার টাকা করে দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া পরবর্তীতে বিধি মোতাবেক নিহতদের পরিবারে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে।’
১৩ বছরের দীর্ঘ অপেক্ষা শেষে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা অবশেষে অভিযানে আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহারের অনুমতি পেয়েছেন। কিন্তু সেই প্রত্যাশা পূরণ বাস্তবে রূপ নেওয়ার দ্বারপ্রান্তে এসে ঘটেছে বিপত্তি। প্রশিক্ষণ শুরুর মাত্র পাঁচ দিন আগে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, আপাতত বন্ধ থাকছে কর্মকর্তাদের অস্ত্র..
২ ঘণ্টা আগেরাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের একটি ভবনের পঞ্চম তলায় নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র (আইসিইউ) ইউনিট চালু করা হয়েছে। দরপত্রে শর্ত ছিল, ‘এ’ গ্রেডের ফায়ার প্রটেক্টেড বেড কাম প্যাসেঞ্জার লিফট লাগানো হবে। কিন্তু ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান লাগিয়ে দিয়েছিল ‘সি’ গ্রেডের লিফট। ধরা পড়ার পর এই লিফট খুলে নেওয়া হলে...
২ ঘণ্টা আগেগাজীপুর জেলা ও মহানগরী এলাকার বিভিন্ন শিল্পকারখানায় গ্যাস-সংকট তীব্র আকার ধারণ করেছে। এতে প্রভাব পড়েছে উৎপাদনে। বিশেষ করে পোশাকশিল্পসংশ্লিষ্ট কারখানাগুলোতে উৎপাদন প্রায় বন্ধ হওয়ার উপক্রম। এমন অবস্থায় ভবিষ্যতে শ্রমিকদের বেতন, ব্যাংকের সুদ ইত্যাদি পরিশোধ করে কারখানা চালু রাখতে পারবেন কি না...
৩ ঘণ্টা আগেআজ বৃহস্পতিবার দুপুরে মহানগর জ্যেষ্ঠ স্পেশাল জজ আদালতের বিচারক রোকনুজ্জামান অভিযোগপত্র গ্রহণ করে এই আদেশ দেন। বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১০টায় আজকের পত্রিকাকে এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন আদালতের সেরেস্তাদার কৃপাসিন্ধু দাশ। তিনি বলেন, আদালত অভিযোগপত্র গ্রহণ করে মামলায় অভিযুক্ত ৫৮ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি...
৫ ঘণ্টা আগে